মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
অভিনয়ের নেশা
কলকাতার নাকতলায় ছিল বাড়ি। ফুটবলের নেশায় ছিলেন পাগল। পড়তেন খানপুর হাইস্কুলে। কী করে সিনেমায় এলেন, সে কথা বাংলা সিনেমার একজন উজ্জ্বল পুরুষ রাজ্জাককে বলতে বললে তিনি হয়তো বলতেন, ‘সিনেমার সঙ্গে আমার কোনো বোঝাপড়াই ছিল না।’
গোয়ের্নিকা
১৮৮১ সালের ২৫ অক্টোবর জন্ম নেওয়া শিল্পী পাবলো পিকাসোর আঁকা গোয়ের্নিকা নিয়েই আজ কথা হবে। বিশাল ক্যানভাসে আঁকা এই শিল্পকর্ম আজ মানবতার পক্ষে, ধ্বংসের বিরুদ্ধে এক দৃঢ় প্রতিবাদ।
মান্নার কান্না
গুরু মুভিজের ব্যানারে ‘লহু পুকারেগা’ নামে একটি সিনেমা হচ্ছে। তার মূল ভূমিকায় সুনীল দত্ত। সংগীত পরিচালনা করছেন মামা-ভাগনে সোনিক-ওমি। যে গানটি মান্না দে গাইবেন, তার কথাগুলো হচ্ছে, ‘ইয়ে হিঁচকি শরাব কি নেহি, কিসিনে মুঝে ইয়াদ কিয়া হ্যায়!’
বইয়ের নেশা
শামসুর রাহমান ছেলেবেলায় সংগীত বা চিত্রকলা সম্পর্কে বাড়ির কারও কোনো আগ্রহ দেখেননি। তবে ঢাকাই সংস্কৃতির কিছুটা ছোঁয়া পেয়েছিলেন তিনি কাওয়ালি আর মেরাসীনের মাধ্যমে। মেরাসীন ছিল একধরনের মেয়েলি গীত। দুই দল কাওয়ালের মধ্যে প্রতিযোগিতার কথা শামসুর রাহমান কখনোই ভোলেননি।
জীবনে মিশে থাকেন যে কবি
বাস এসেছে। লাইন ঠিক রেখেই উঠছে মানুষ। আমি উঠে গিয়ে মাঝামাঝি একটি সিটে বসলাম। কী অদ্ভুত, লোকটা আমার পাশে এসে বসল। শুরু হলো ঝুম বৃষ্টি। আমি জানলার দিকে তাকিয়ে বাইরের বৃষ্টি দেখছি। জানলার গ্লাস খানিকটা খোলা রেখেছি। কার্তিকের সকালে এমন হুটহাট বৃষ্টি!
জীবনানন্দের ‘ক্যাম্পে’
বুদ্ধদেব বসুর ‘কবিতা’ আর সুধীন্দ্রনাথ দত্তের ‘পরিচয়’ তৎকালীন অনেক কাব্যজিজ্ঞাসার উত্তর দিয়েছিল। ‘পরিচয়’ নামের ত্রৈমাসিক কাগজটি বের হতো ১৯৩১ সালের জুলাই থেকে। শুরুতে সুধীন্দ্রনাথ দত্ত সাত বছর ধরে পত্রিকাটি সম্পাদনা করেন। এরপর তিনি হিরণকুমার সান্যালের সঙ্গে যুগ্মভাবে পত্রিকাটি সম্পাদনা করেন। এরপর ১৯৪৩
মনোলীনা
‘মনোলীনা’ ছিল প্রতিভা বসুর প্রথম উপন্যাস। এটি লেখা হয়েছিল বসুমতী সাহিত্য মন্দিরের সুবোধ মজুমদারের অনুরোধে। অনুরোধটা অবশ্য ছিল এ রকম—বুদ্ধদেব বসু আর প্রতিভা বসু দুজন মিলে লিখলেন একটি প্রেমের উপন্যাস। অর্থাৎ প্রতিভা বসুর প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়নি, বুদ্ধদেবের সঙ্গে প্রতিভার নামটাও থাকবে
কবুতরের মাংস
শেখ রাসেল ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ছোট ছেলে। ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর তার জন্ম। ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধুর বাড়ির দোতলা তখনো শেষ হয়নি। শেখ হাসিনা আর শেখ কামাল থাকেন নিচতলার উত্তর-পূর্ব দিকের ঘরটায়। সেই ঘরেই জন্ম হয়েছিল রাসেলের। বঙ্গবন্ধু তখন মিস ফাতেমা জিন্নাহর হয়ে
না শিখিয়ে শেখানো
ড. কাজী মোতাহার হোসেনকে বিশ্ববিদ্যালয়ে বলা হতো ‘ফান্ডামেন্টালিস্ট’। সবকিছু গোড়া থেকে ধরতেন বলেই এই নাম। তিনি বিশ্বাস করতেন, ভিত পাকা না হলে বিল্ডিং মজবুত হয় না। সামান্য ভুল হলেও সমালোচনাসহ তা ধরিয়ে দেওয়াই সংগত।
আমি খুব কম মানুষের মৃত্যুতে কেঁদেছি
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া, রোজা রাখা এবং বোরকা পরা গোলেনুর গত ৩৩ বছর আমাদের সঙ্গে থেকেছেন। তাতে তাঁর কিংবা আমাদের ধর্মে বাধেনি। আজ যখন ধর্ম নিয়ে বেশ পরীক্ষা দিতে হচ্ছে আমাদের সবাইকে, তখন মনে পড়ে গেল, গোলেনুর এবার পূজায় অনুপস্থিত ছিলেন তাঁর মৃত্যুজনিত কারণে।
নান্দনিক শাস্তি
অত্যাধুনিক চোখে পড়ার মতো একটি ভবন তৈরি হলো ঢাকার শাহবাগে। সেটা পাকিস্তান আমল। ভবনটি তৈরি হয়েছিল স্থপতি মাযহারুল ইসলামের নকশায়। এটাই চারুকলা। সে সময় চারুকলায় মেয়েদের পড়াশোনা করাকে কুসংস্কারাচ্ছন্ন সমাজ কী চোখে দেখবে, তা নিয়েও ছিল প্রশ্ন। তবে চারুকলার প্রথম বর্ষেই পাঁচজন ছাত্রী ভর্তি হয়েছিলেন। দ্বিত
পট্ল্
কৃত্তিবাসের কবিরা তখন জাঁকিয়ে বসেছেন। ভিনদেশি কবিরা যদি এ দেশে আসেন, তাহলে আধুনিক কবিতা নিয়ে কথা বলার জন্য এই কবিদের ডাক পড়ে।
রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে প্রথম বোঝাপড়া
একটু বেশি বয়সেই রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে বোঝাপড়া করেছিলেন মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান। যখন তিনি রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠেন, তখন তাঁর বয়স পঞ্চাশ ছাড়িয়ে গেছে। ১৯৮০ সালে বাংলা একাডেমি ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনব্যাপী এক অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছিল। প্রথম দিন বিকেলে ‘সংস্কৃতি ও স্বাধীনতা’ বিষয়ে আলোচনা সভায় স
বুদ্ধদেবের প্রথম কবিতা
বুদ্ধদেব বসুকে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম একজন দিকপাল বলা যায়। গত শতাব্দীর ত্রিশের দশকে আধুনিক কবিতার প্রচার, প্রসারে তাঁর রয়েছে বিশাল অবদান। রবীন্দ্রনাথের পর নজরুল এবং ত্রিশের কবিরা নিজেদের ভাষা খুঁজে পেয়েছিলেন। এই তালিকায় সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, জীবনানন্দ দাশ, অমীয় চক্রবর্তী, বিষ্ণু দে, প্রেমেন্দ্র মিত্র,
বাবার আনন্দ
বাবা ছিলেন খুব কড়া। মেয়েরা কেউ সংস্কৃতি জগতে যুক্ত হোক, তা একেবারেই চাইতেন না। মনে করতেন নাটক-থিয়েটারের গানবাজনা শরিয়তবিরোধী কার্যকলাপ। কিন্তু ফেরদৌসী মজুমদার সে পথেই পা বাড়ালেন। অগ্রজ মুনীর চৌধুরী অভয় দিয়ে বলেছিলেন, ‘আব্বাকে আমি সামলাব। তোর চিন্তা করতে হবে না!’
বিপৎসংকেত
কামরুদ্দীন আহমদ তখন বার্মায় পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত। সে সময় ভাস্কর নভেরা এসেছিলেন রেঙ্গুনে। অফিসের সুপারিনটেনডেন্টকে ভার দিয়েছিলেন নভেরাকে প্রয়োজনমতো কোথাও নিয়ে যাওয়ার। মূলত উডওয়ার্ক যেসব জায়গায় হয়, সেসব জায়গায় যাচ্ছিলেন নভেরা।
অনঙ্গ বৌ ববিতা
স্বাধীনতার আগে কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেছেন ববিতা। ‘সংসার’ তাঁর প্রথম ছবি। সেই ছবিতে তিনি অভিনয় করেছিলেন রাজ্জাক-সুচন্দার মেয়ের ভূমিকায়। এরপর জহির রায়হান ‘জ্বলকতে সুরুজ কা নিচে’ নামে একটি উর্দু ছবিতে হাত দেন; কিন্তু তা শেষ করতে পারেননি। ১৯৬৯ সালে ‘শেষ পর্যন্ত’ ছবিতেই প্রথম নায়িকা হন ববিতা।