মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
হাসান আজিজুল হক: একজন চেনা মানুষ, চেনা লেখক
আমরা যারা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি, তাদের অনেকের কাছে হাসান আজিজুল হক ছিলেন কাছ থেকে দেখা প্রথম ‘সাহিত্যিক’, যাঁর নাম পরীক্ষার জন্য মুখস্থ করতে হতো। শিক্ষার্থীরা বলত, হাসান স্যারের জীবনী মুখস্থ কর। এক নম্বর পাবেই। ভর্তি পরীক্ষায় একটি নম্বর যথেষ্ট বটে। এত বড় একজন লেখক, যাঁর নাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর
দই
শান্তিনিকেতনে সত্যেন সেনের সেজদির বাড়ি ছিল। সেখানে সত্যেন সেন যেতেন। সে সময় চোখের অবস্থা দিন দিন খারাপ হচ্ছিল তাঁর। দুই বেলা দুজনকে ডিকটেশন দিয়ে লেখা চালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি
বাস ভাড়ার পাটিগণিত
প্রতিটি যাত্রীর প্রতি কিলোমিটারে মূল্যবৃদ্ধি হওয়া উচিত ছিল ১০ শতাংশেরও কম। তার বদলে প্রতি কিলোমিটারে ৪০ পয়সা বাড়িয়ে ২৭ শতাংশ করা হয়েছে। যেখানে ৫০ টাকায় ৫ টাকা ভাড়া বাড়া যৌক্তিক ছিল, সেখানে এখন বাসগুলো ২০-৩০ টাকা বেশি রাখবে।
ব্রিফকেস
অর্থনীতির শিক্ষক মো. আনিসুর রহমান হার্ভার্ড থেকে পিএইচডি করেন। তাঁর পিএইচডি থিসিসের পৃষ্ঠাসংখ্যা ছিল চল্লিশ।
সংস্কৃতি ও জনবিচ্ছিন্নতা
আনিসুজ্জামান সব সময়ই ছিলেন একাত্তরের মূলনীতির সঙ্গে একাত্ম। যে সংশোধনীগুলো এসেছে, সেগুলো তিনি মেনে নিতে পারেননি।
লালন
গল্পটি বাহারউদ্দিনের নাকি দেবেশ রায়ের, সেটা বলা যাচ্ছে না। এটা দুজনের গল্পই হতে পারে। আর এটাকে গল্পই বা বলা হবে কেন? সে সময়টিতে গল্প-উপন্যাস-নাটকের ভাগাভাগিকেই লোপাট করে দিতে চাইছিলেন কেউ কেউ।
মানবতাবাদী শিল্পী
আসামের মানুষ। আসামের লোকজগানগুলো খুব প্রিয় ছিল তাঁর। আসামেই পড়াশোনা, এরপর বেনারস বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি।
রণেশ দাশগুপ্তের কষ্ট
দারুণ পড়ুয়া ছিলেন রণেশ দাশগুপ্ত। দারুণ লেখক তিনি। এবং নিখুঁত বিশ্লেষক। জীবনের প্রয়োজনে বাস করতে হলেও বাংলাদেশটাই ছিল তাঁর নয়নের মণি। ১৯৭৫ সালে কলকাতায় গিয়েছিলেন রিটার্ন টিকিট হাতে। কিন্তু সে সময় বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড, জেলহত্যা ঘটে যাওয়ায় বন্ধুরা পরামর্শ দিয়েছিল কলকাতায় থেকে যেতে। তিনি জীবনের শেষদিন প
হেমিংওয়ের বিড়াল
আর্নেস্ট হেমিংওয়ের ডাক্তার বাবা প্রকৃতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন ছেলেকে। তিন বছর বয়সী হেমিংওয়েকে নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন হাটে-মাঠে-ঘাটে।
ডাক্তাররাই মরে গেছেন
আইরিশ নাগরিক বার্নার্ড শ ছিলেন দারুণ একজন মানুষ। বিশ্বব্যাপী সুনাম কামিয়েছেন নাট্যকার হিসেবে, সেই কীর্তিই তাঁকে মহৎ করেছে।
প্রথম লেখা
বাংলা সাহিত্যের দিকপালদের একজন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাহিত্যিক হওয়ার কোনো ইচ্ছে ছিল না। এন্ট্রান্স পাস করেছিলেন প্রথম বিভাগে। সেটা ১৯১৪ সাল। এরপর কলকাতার রিপন কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে আইএ পাস করেন। সেই কলেজ থেকেই পাস করেন বিএ। এবার ডিস্টিংশনসহ।
‘কালকে যাব শ্বশুরবাড়ি’
শচীন দেববর্মন গল্পটা বলেছিলেন এক আড্ডায়। আড্ডা বসেছিল আবীর মুখোপাধ্যায়ের সাউথএন্ড পার্কের বাড়িতে।
তাতার গল্প
তাতাকে হয়তো আমরা কেউ চিনি না। রাজ্যের উদ্ভট সব গল্প বলে যে মানুষটা আমাদের ভালোবাসার ঋণে আবদ্ধ করেছেন, তাঁর নাম যে তাতা হতে পারে, সে কথা কে আর জানবে? এবং এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে যে তথ্যটি দেওয়া দরকার, তা হলো, তাতা নামটা এসেছে রবীন্দ্রনাথের ‘রাজর্ষি’ নামের উপন্যাস থেকে। উপন্যাসটি লেখা হয়েছিল ১৮৮৭ সালে।
বক্সিং!
দেবকুমার বসুর সঙ্গে কবি বেলাল চৌধুরীর দেখা হয়েছিল কলকাতা কফি হাউসেই। গাঁট্টাগোট্টা এই মানুষটি একজন প্রকাশক। চৌরঙ্গী এলাকায় বিশাল বইয়ের দোকান ছিল তাঁর। কিন্তু এক অঘটনের কারণে তিনি সে ব্যবসা ধরে রাখতে পারেননি। তাই ‘বিশ্বজ্ঞান’ নামে একটি প্রকাশনা সংস্থা করেছেন কলেজ স্ট্রিটে।
পিতা, মাতা ও পত্নী
মাকে খুব ভালো বাসতেন অন্নদাশঙ্কর রায়। মা খুব চাইতেন, কলেজে পড়ুক তাঁর ছেলে। আদর করে বলতেন, ‘ছেলে আমার পাস করে জলপানি পাবে, কলেজে পড়বে, আমি ওকে নিয়ে কটকে থাকব, ওর বিয়ে দেব।’
আব্বাসউদ্দীন ও রাষ্ট্রভাষা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের কৃষ্ণনগরে কৃষ্ণনগর হাই স্কুলের দ্বারোদ্ঘাটন হবে। সেখানে অন্যদের মধ্যে আমন্ত্রিত হয়েছেন শেখ মুজিবুর রহমান। সে অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার কথা আব্বাসউদ্দীন আহমদ, সোহরাব হোসেন ও বেদারউদ্দিন আহম্মদের।
অভিনয়ের নেশা
কলকাতার নাকতলায় ছিল বাড়ি। ফুটবলের নেশায় ছিলেন পাগল। পড়তেন খানপুর হাইস্কুলে। কী করে সিনেমায় এলেন, সে কথা বাংলা সিনেমার একজন উজ্জ্বল পুরুষ রাজ্জাককে বলতে বললে তিনি হয়তো বলতেন, ‘সিনেমার সঙ্গে আমার কোনো বোঝাপড়াই ছিল না।’