সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
শিল্প-সাহিত্য
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
চুনোপুঁটির বিশ্বকাপ
বিশ্বকাপে মেতেছে বড়রা সেই সাথে চুনোপুঁটি একটাই ঘর একটাই ছাদ পতাকা উড়ছে দুটি। ড্রইংরুমে একটাই টিভি একটাই সোফাসেট ফুটবল রেখে রিমোটের দিকে দুজনেরই টার্গেট।
রাত একটায় খেলা হবে
রাত একটায় খেলা হবে, আবার কী! ফুটবল ঘুম থেকে ওঠ! ভালো করে চোখ দুটোকে ডল! বিশ্বকাপের খেলা ফেলে কিসের আবার ঘুম? টের পাস না? খেলা নিয়ে গরম টিভি রুম!
যেমন ছিল কিশোর মেসি
বছর সাত-আটের একটা ছেলে। ছেলেটা মানুষের সামনে যেতে লজ্জা পায়। কারণ, তার বয়সী আর দশটা বাচ্চার চেয়ে সে আকারে খুব ছোট। তার বয়সী আর দশটা বাচ্চার মতো টক টক করে কথা বলতে পারে না। লাজুক ছেলেটা প্রায় কিছুই পারে না। কেবল একটা জিনিসই পারে সে—ফুটবল নিয়ে কারিকুরি।
যেমন ছিল কিশোর নেইমার
দুই বছরের খোকা ফিডার মুখে বাড়ির আঙিনায় ফুটবল খেলছে! তার বাবার সঙ্গে। শিশুর মা দূর থেকে তাদের দেখছেন। মা জানেন, এটা নিছক ছেলেখেলা নয়। এর সঙ্গে শিশুর বাবার কত স্বপ্ন জড়িত! একজন ফুটবলার হয়ে বাবা নিজে যা করতে পারেননি, সন্তানকে দিয়ে তিনি সেই আশা পূরণ করতে চান। শুধু ব্রাজিলের নয়, ছেলেকে পৃথিবীখ্যাত
ফুরাল সিকিমের নানা রঙের দিন
সেদিন ভারতে আমাদের শেষ দিন। শিলিগুড়ি থেকে চেংড়াবান্ধা সীমান্ত পেরিয়ে পৌঁছে যাব নিজ দেশে। এ কথা ভাবতেই খুব আনন্দ লাগছিল। সকাল থেকে ভুবনকে বেশ ফুরফুরে লাগছিল। ডাক্তারের কথা তাহলে ঠিক ছিল। ওষুধ কাজ করেছে...
যেভাবে আমরা ইয়ুথ ডেলিগেশনের অংশ হয়েছিলাম
স্বপ্নটা ঠিক ২০১৮ সাল থেকেই দেখে আসছিলাম, যখন আমার কাছের এক বন্ধু ২০১৮ সালে বাংলাদেশ ইয়ুথ ডেলিগেশন হিসেবে ভারত ভ্রমণ করে আসে। ফিরে এসে নানা গল্প শুনিয়েছে, আমিও অনেক প্রশ্ন করেছি, সবশেষে বন্ধু আমার একটা কথাই বলল, ডেলিগেশন হিসেবে না গেলে কখনোই এর আনন্দটা অনুভব করতে পারবি না।
আলী ইমামের জন্য ভালোবাসা
তাঁর সঙ্গে প্রথম কবে কোথায় দেখা হয়েছে, স্মৃতি হাতড়ে খোঁজার চেষ্টা করছি। কোথায় দেখা হলো? ময়মনসিংহে? ঢাকায়? বিটিভিতে? বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে? খেলাঘরে? কচি-কাঁচার আসরে? নাকি কিশোর বাংলা অফিসে? মনে পড়ছে না। তবে মনে পড়ছে তাঁর প্রবাল দ্বীপের আতঙ্কের কথা। কালো রঙের প্রচ্ছদে বোর্ড বাঁধাই এ বইটি আমার হাতে
ঠিকানাহীন পথে
ভালোবাসি বলে বন্ধু সুযোগ নিয়েছ ঢের কষ্টের আগুনে পুড়িয়েছ ফের ঠিকানাহীন পথে ছেড়ে গিয়ে; সুখে ভেসেছ ফের। নীলের আকাশ নীলে ছেয়ে গেলে, সুবিমল হয় কেউ; দুঃখ আমার অতীব দুঃখে পথ হারায়ে হাঁটে সুখ আর খোঁজে না, নিজেকে শুধুই বোঝে।
হ্যাংওভার
কয়েক মুহূর্তের জন্য মনে হলো ঘাড়ের উপর মাথা নেই, পরখ করেও মনে হলো, নেই। সত্যি সত্যি নেই! ডান পকেটে হাত ঢোকাতেই দেখি এককাপ গরম চা! একদম টাটকা, রক্তের মতো নোনতা! পরপরই মনে হলো আমি বসে আছি প্রিন্টের ছাদে। গাছ থেকে বরই পেড়ে খাচ্ছি...।
গোধূলি
যে লেখে সমুদ্র, আমি তার সামান্য গোধূলি বালি ও ফেনার তীরে বসে থাকা ব্যাকুল ঝিনুক নিজের ছায়ার পাশে হেঁটে এসে এক বুক জলে এ শহর ডুবে যাবে, গোধূলিতে আমাদের এমন অসুখ!
একটি অদৃশ্য দৃষ্টি
কিছুক্ষণ আগেও আমি এ-ঘরে একা ছিলাম। এখন আমরা দুজন। আমাকে এখানে আনা হয়েছিল রাতের শুরুর দিকে। তারপর থেকে একা আছি। কজন ধরাধরি করে একটা স্ট্রেচার বেড থেকে নামিয়ে আমাকে রেখে গেছে বেশ হন্তদন্ত হয়ে। তারপর ধপাস শব্দে দরজা আটকে দিয়ে তারা চলে গিয়েছিল। যাওয়ার সময় তাদের দ্রুত পা ফেলার শব্দ ভীষণ কঠিন হয়ে কানে
গুণী নির্মাতার মর্মছেঁড়া কথা
দেশবরেণ্য চলচ্চিত্রকার তারেক মাসুদ একবার এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘চলচ্চিত্রকার না হলে লেখক হওয়ার চেষ্টা করতাম।’ এ কথা থেকে বোঝা যায়, লেখালেখির প্রতি আগ্রহ ছিল তাঁর। তারেক মাসুদের লেখালেখির প্রতি আগ্রহের অনুপম নিদর্শন ‘চলচ্চিত্রযাত্রা’ শীর্ষক গ্রন্থ।
শিলিগুড়ির শেষ দিন
সকালের নাশতা খাওয়ার সময়ও মুখে রুচি ফিরল না। বরাবরের মতো আমি জোর করে খাওয়ার চেষ্টা করলাম আর ভুবন পারল না। সারা দিন ধরে ওঁকে বলতে লাগলাম পিয়ালকে ফোন দিতে। সমবয়সী কেউ এসে দেখা করলে অন্তত মনটা একটু ভালো হয়। পিয়াল সাহা আমাদের ব্যাচমেট। বারো-চৌদ্দ বছরে
দেওয়ান আতিকুর রহমানের একগুচ্ছ কবিতা
কয়েক মুহূর্তের জন্য মনে হল ঘাড়ের উপর মাথা নেই, পরখ করেও মনে হল, নেই। সত্যি সত্যি নেই...
হাসান আজিজুল হকের সংস্কৃতিচর্চা
বাংলা কথাসাহিত্যের জগতে শক্তিশালী লেখক হিসেবে সুবিদিত হাসান আজিজুল হক করতেন শিক্ষকতা—প্রথমে বিভিন্ন কলেজে, পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে, দর্শন বিভাগে। শিক্ষকতার পেশায় থেকে অনেকেই লেখালেখি করে থাকেন। তবে হাসান আজিজুল হকের লেখালেখি যে নিতান্ত শখের বশে নয়, তা যাঁরা তাঁর লেখা পাঠ করেছেন বা তাঁকে কাছ থেকে
গল্পের মতো, কিন্তু গল্প নয়
একটি বই ভালো না খারাপ, সেটা নিজে না পড়ে বোঝা যায় কীভাবে? বইটি নিয়ে কোনো আলোচনা কেউ লিখলে সেটা পড়ে অথবা পরিচিত কারও কাছে শুনে। তাপস মজুমদারের বইটি হাতে নিয়ে নেড়েচেড়ে দেখতে গিয়ে চোখ পড়ল শেষ কভারে অধ্যাপক সনৎকুমার সাহার একটি ছোট মন্তব্যে। তিনি প্রথমেই লিখেছেন, ‘আমি অভিভূত’। সনৎকুমার সাহার মতো বিদগ্ধ মা
পদ্মদিঘি
অপার আনন্দে যদি তুমি দূরদিগন্তে তাকাও তবে বিকেলের মেঘ থেকে খসে পড়ে জল; পাখির শরীরে ইচ্ছেমতো ভেজা; বলা যায় কাকভেজা অনায়াসে; ও আমার পদ্মদিঘি, কোন সে শরতে পুষ্পগন্ধময় তোমার হৃদয়?