সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
শিল্প-সাহিত্য
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
বৃক্ষ, পাখি ও শিশুর পরম্পরা
শিশুরাই দলবদ্ধ হয়ে দলের সন্ধান করে যে রকম পাখির দলের ওড়াউড়ি বৃক্ষের বনের সবুজ প্রকৃতি...
সেই রাতে গল্প আমার ওপরে ভর করেছিল
শুরুতে বলে রাখি আমেরিকানরা ফ্ল্যাটকে বলে অ্যাপার্টমেন্ট। আমার অ্যাপার্টমেন্ট থেকে বের হয়ে ঘাসের লন পার হলে রাস্তা! মানে আমাদের বিল্ডিংটা একদম রাস্তার সঙ্গে লাগোয়া নয়। রাস্তার ধারে নানাবিধ গাছের মধ্যে আছে একটা মরা গাছ। সেই গাছে সারা দিন বসে থাকা এক দাঁড়কাক আমাকে দেখতে পেলেই জানতে চায়, ‘জীবনের কাছে কী
পাহাড়ি পথে রোমাঞ্চকর জার্নি
সকালে ঘুম থেকে উঠে খানিকটা ভালো লাগছিল। পুরোপুরি না। অসুস্থ শরীর নিয়ে কোথাও গিয়ে নাশতা করতে ইচ্ছা করছিল না। এদিন থেকে আমার চেয়ে ভুবনের অবস্থা খারাপ হতে লাগল। আমরা নাশতা করিনি। ভাবলাম যাত্রাপথে খেয়ে নেব...
আড্ডায় ও কবিতায় সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়
সেই দিনের কথা, সেই সকালের কথা মাঝেমধ্যেই জ্বলজ্বল করে মনে। সেদিন ছিল শুক্রবার, ২০১৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর। সকাল সাড়ে ১০টায় আসার কথা তাঁর। তবে এর আগেই আমরা উপস্থিত হয়েছিলাম রাজধানীর সেগুনবাগিচার শিল্পকলা একাডেমির সেমিনার হলে।
হুমায়ূন আহমেদের লেখার টেকনিক ও অন্যান্য কথা
বাংলা সাহিত্যে বোধ হয় ‘হিজিবিজি’র আছে একটা ঐতিহাসিক ঘটনা, আছে গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন লেখার ভেতর আনন্দ পাচ্ছিলেন না, ভিন্নধারার কোনো সৃষ্টিসুখের জন্য পিয়াসি, তখন লেখার খাতায় হিজিবিজি নানা কিছু কাটাকুটি করতেন মনের খেয়ালে। একদিন হঠাৎ...
জন্মদিনের মুখর তিথি
হুমায়ূন আহমেদ তখন শহীদুল্লাহ হলের প্রভোস্ট। হলের দক্ষিণ পাশে লাল রঙের একটা বিল্ডিংয়ের দোতলায় থাকেন। বাড়ির অদূরে একটা পুকুর আছে। সেই পুকুরে নাকি প্রতিবছরই কেউ না কেউ ডুবে মরে। হুমায়ূন ভাইয়ের সেই ফ্ল্যাটে প্রায়ই আমরা আড্ডা দিতে যেতাম। সালেহ চৌধুরী, নির্মলেন্দু গুণ, হুমায়ুন আজাদ, হুমায়ূন ভাইয়ের দুয়ে
শিশুদের জন্য হুমায়ূন আহমেদ
হুমায়ূন আহমেদের জনপ্রিয়তা মূলত বড়দের জন্য তাঁর লেখালেখির কারণে। পরে টেলিভিশনে নাটক লিখে, প্রযোজনা করে, চলচ্চিত্র তৈরি করেও তিনি দর্শকদের ভালোবাসা পেয়েছেন। কিন্তু হুমায়ূনের শিশুসাহিত্য নিয়ে আলোচনা হয়েছে খুব কম। শিশুদের মানস গঠন বলতে নানা জন নানা কিছু বোঝেন। মার্ক টোয়েন, লুইস ক্যারল, সুকুমার রায়দের য
হুমায়ূন আহমেদের কবিতা
প্রতি পূর্ণিমার মধ্যরাতে একবার আকাশের দিকে তাকাই গৃহত্যাগী হবার মত জোছনা কি উঠেছে? বালিকা ভুলানো জোছনা নয়। যে জোছনায় বালিকারা ছাদের রেলিং ধরে ছুটোছুটি করতে করতে বলবে, ও মাগো, সুন্দর চাঁদ! নবদম্পতির জোছনাও নয়। যে জোছনা দেখে স্বামী গাঢ়স্বরে স্ত্রীকে বলবেন— দেখো নীতু চাঁদটা তোমার মুখের মতোই
‘হুমায়ূন কখনো কারও পরামর্শ নিয়ে চলত না’
আপনার বড় ভাই হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় লিখেছেন। বিভিন্ন আলোচনা-বক্তব্যে বলেছেন তাঁর কথা। হুমায়ূন সম্পর্ক এমন কিছু জানতে চাই, যা আগে কখনো বলেননি, কিংবা কোথাও লেখেননি। আপনি একদম শুরুতেই কঠিন প্রশ্ন করেছেন। হা হা হা! নতুন কথা কী আর বলব! অবশ্য একটা মজার কথা বলতে পারি। সেটা অনেকের কাছেই নতুন কথ
গ্যাংটকে শেষ ঘুম
আমরা আবারও আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ ধরে যাচ্ছি। এবার তুলনামূলক নিচের দিকে, গ্যাংটকের উদ্দেশে। আবারও সবার গানের সুরে আনন্দ করতে করতে। আগের মতো আকাশ ভাই আর ভুবন গান গেয়ে মাতিয়ে রাখলেও এদিন সৌরভ ভাইয়ের প্রতিভাটা ছেয়ে ছিল সবার মনে।
রিক্তা রিচির একগুচ্ছ কবিতা
আমার মা জানেন সংসারের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ জানেন তেল, নুন মসলার বাটিগুলোর মাপ। বুকে পাথর রেখে হাসি বিলি করার নামতাও কেবল মা জানেন।
ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে ওয়ারশ যাওয়ার ট্রেনে
ঘুরে বেড়ানোর জন্য হাতে আরও সপ্তাখানেকের মতো অবসর আছে। কিন্তু জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে আমি আর থাকতে চাচ্ছি না। ভাবছি পোলান্ডের দিকে যাব। ওয়ারশ শহরে জাহাজি শ্রমিকদের আন্দোলনের বিষয়ে খানিক খোঁজখবর নেব।
এইচ বি রিতার একগুচ্ছ কবিতা
দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে আছি বিভক্ত ছিদ্র সাথে একটি বেদনাদায়ক অনুস্মারক। জানালার পাশে দাঁড়াতেই দেখি মধ্যরাতের কাস্তের বাঁকা চাঁদ ইশারায় ডেকে যায় টিপটিপ পায়ে এগিয়ে যাই দরজার কাছে উন্মুক্ত হতে শত ভয় যার, সেই আমাকেই আঁধার আলিঙ্গন করে অকপটে।
যেমন ছিল কিশোর সাকিব
ছোটবেলায় তার ডাকনাম ছিল ফয়সাল। এ নামেই এখনো তাকে ডাকেন মা-বাবা। বাবা মাশরুর রেজা ফুটবলার, রীতিমতো ফুটবলপাগল মানুষ। বাবার ঘনিষ্ঠ বন্ধু নাজমুল হাসান। বন্ধুর সঙ্গে মিলিয়ে বাবা ফয়সালের নাম রাখলেন। কী নাম জানো? সাকিব আল হাসান। হ্যাঁ, তোমাদের প্রিয় ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। আজ তার গল্প বলব। গল্প না, এটা এ
মেঘ ধরার মেশিন
তিনটা পুরোনো কাগজ আর চারটা শোলার কাঠি দিয়ে রাতুল একটা মেশিন বানিয়ে ফেলল। মেঘ ধরার মেশিন। আর কী! বারান্দায় দাঁড়িয়ে শুরু হলো মেঘ ধরার কসরত। সুতোয় বাঁধা মেশিনটা ছুড়ে দেয় আকাশে। মেঘ ছুঁতে না ছুঁতেই সেটা আবার ফিরে আসে। প্রতিবার রাতুল আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করে; কিন্তু মেঘ আর ধরা পড়ে না। কী সমস্যা হচ
বোতল হলো রাজা!
এই তো পড়া শুরু করেছ দেখছি! অনেক কথা আছে তোমার সঙ্গে আমার। টুকুন, আমাকে কী করেছে দেখেছ? সব বলব, আজ তোমাদের। আমি আগে ছিলাম এক লিটারের কোকা-কোলার বোতল। টুকুনের বাবা বাসার নিচের দোকান থেকে আমাকে নিয়ে এসেছিলেন। কোকা-কোলা শেষ হওয়ার পর টুকুনের মা আমাকে ময়লার ঝুড়ির দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন; তখন টুকুন বলল, ‘মা, ব
চোখ রেখেছি অস্ট্রেলিয়া
জয়ী হবার জোরটা নিয়া চোখ রেখেছি অস্ট্রেলিয়া। সাজলো ক্রিকেট জমলো ক্রিকেট গ্যালারিতে হর্ষধ্বনি, লাল-সবুজে টাইগার দল বাংলাদেশের চোখের মণি।