মিল্টন চাকমা, মহালছড়ি (খাগড়াছড়ি)
খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) একটিতেও নেই নিজস্ব কমপ্লেক্স ভবন। শতবর্ষী সদর ইউপিতে পুরোনো টিনশেড-আধপাকা ঘরে চলছে দাপ্তরিক কাজ। এমনকি ক্যায়াংঘাট ইউপিতে তাও নেই।
উপজেলা প্রশাসনের তথ্য মতে, শতাধিক বছর আগের মহালছড়ি থানাকে গত আশির দশকের শেষ দিকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়। তখন ৫টি ইউপি থাকলেও ২০১৪ সালে গুইমারা উপজেলা তৈরির পর এর সংখ্যা দাঁড়ায় ৪ টি।
ইউনিয়নগুলো হচ্ছে সদর ইউনিয়ন, মুবাছড়ি, মাইসছড়ি ও ক্যায়াংঘাট ইউনিয়ন। এর মধ্যে ৩টি ইউপিতে টিনশেড-আধপাকা ঘর থাকলেও ক্যায়াংঘাট ইউনিয়নে তা নেই। ফলে অন্যের ঘর ভাড়া করে চলছে এর কার্যক্রম।
দুই মেয়াদে ক্যায়াংঘাট ইউপি চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চাকমা বলেন, ‘দীর্ঘ ৩০ বছর যাবৎ ক্যায়াংঘাট ইউপির ঘরটি পরিত্যক্ত অবস্থায় আছে। এ যাবৎ মাইসছড়ি বাজারে
১টি ও ক্যায়াংঘাট গ্রামে ১টি ঘর ভাড়া নিয়ে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করছি।
ভবন না হওয়া সম্পর্কে চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ বলেন, ইউপির নামে জায়গা বন্দোবস্ত না থাকায় কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা যাচ্ছে না। ইউনিয়নের জন্য কেউ জমি দাতা থাকলেও নাম পরিবর্তনসহ কাজ গুছিয়ে আনা দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার। তাই কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ বিলম্ব হচ্ছে।
মাইসছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান সাজাই মারমা বলেন, ইউপির নামে ৮০ শতক জমি রেজিস্ট্রি করা হয়েছে। ভবনের জন্য মন্ত্রণালয়ে কাগজপত্র পাঠানো হয়েছে।
মহালছড়ি সদর ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রতন কুমার শীল বলেন, ১৯০৫ সাল থেকেই মহালছড়ি সদর ইউপির কার্যক্রম চলছে। এখনো সেই পুরোনো টিনশেড ঘরে দাপ্তরিক কাজ করতে হচ্ছে।
কমপ্লেক্স ভবন না থাকা প্রসঙ্গে রতন শীল বলেন, ইউপির জায়গাটি উপজেলা পরিষদের সীমানায় অন্তর্ভুক্ত। এ কারণে কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা যাচ্ছে না। উপজেলা পরিষদের সঙ্গে বোঝাপড়া করেই জমি সংক্রান্ত সমস্যা মেটাতে হবে।
একই সমস্যা নিয়ে মুবাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান বাপ্পী খীসা বলেন, জায়গা সংক্রান্ত জটিলতায় কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ সম্ভব হচ্ছে না। তবে ভূমি জটিলতা নিরসন হওয়ার পথে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জোবাইদা আক্তার বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে দেখেছি জায়গা স্বল্পতার কারণে কমপ্লেক্স ভবন করা যাচ্ছে না। বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রস্তাব পাঠাব। যেভাবেই হোক দ্রুত কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করব।’
খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) একটিতেও নেই নিজস্ব কমপ্লেক্স ভবন। শতবর্ষী সদর ইউপিতে পুরোনো টিনশেড-আধপাকা ঘরে চলছে দাপ্তরিক কাজ। এমনকি ক্যায়াংঘাট ইউপিতে তাও নেই।
উপজেলা প্রশাসনের তথ্য মতে, শতাধিক বছর আগের মহালছড়ি থানাকে গত আশির দশকের শেষ দিকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়। তখন ৫টি ইউপি থাকলেও ২০১৪ সালে গুইমারা উপজেলা তৈরির পর এর সংখ্যা দাঁড়ায় ৪ টি।
ইউনিয়নগুলো হচ্ছে সদর ইউনিয়ন, মুবাছড়ি, মাইসছড়ি ও ক্যায়াংঘাট ইউনিয়ন। এর মধ্যে ৩টি ইউপিতে টিনশেড-আধপাকা ঘর থাকলেও ক্যায়াংঘাট ইউনিয়নে তা নেই। ফলে অন্যের ঘর ভাড়া করে চলছে এর কার্যক্রম।
দুই মেয়াদে ক্যায়াংঘাট ইউপি চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চাকমা বলেন, ‘দীর্ঘ ৩০ বছর যাবৎ ক্যায়াংঘাট ইউপির ঘরটি পরিত্যক্ত অবস্থায় আছে। এ যাবৎ মাইসছড়ি বাজারে
১টি ও ক্যায়াংঘাট গ্রামে ১টি ঘর ভাড়া নিয়ে পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করছি।
ভবন না হওয়া সম্পর্কে চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ বলেন, ইউপির নামে জায়গা বন্দোবস্ত না থাকায় কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা যাচ্ছে না। ইউনিয়নের জন্য কেউ জমি দাতা থাকলেও নাম পরিবর্তনসহ কাজ গুছিয়ে আনা দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার। তাই কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ বিলম্ব হচ্ছে।
মাইসছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান সাজাই মারমা বলেন, ইউপির নামে ৮০ শতক জমি রেজিস্ট্রি করা হয়েছে। ভবনের জন্য মন্ত্রণালয়ে কাগজপত্র পাঠানো হয়েছে।
মহালছড়ি সদর ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রতন কুমার শীল বলেন, ১৯০৫ সাল থেকেই মহালছড়ি সদর ইউপির কার্যক্রম চলছে। এখনো সেই পুরোনো টিনশেড ঘরে দাপ্তরিক কাজ করতে হচ্ছে।
কমপ্লেক্স ভবন না থাকা প্রসঙ্গে রতন শীল বলেন, ইউপির জায়গাটি উপজেলা পরিষদের সীমানায় অন্তর্ভুক্ত। এ কারণে কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা যাচ্ছে না। উপজেলা পরিষদের সঙ্গে বোঝাপড়া করেই জমি সংক্রান্ত সমস্যা মেটাতে হবে।
একই সমস্যা নিয়ে মুবাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান বাপ্পী খীসা বলেন, জায়গা সংক্রান্ত জটিলতায় কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ সম্ভব হচ্ছে না। তবে ভূমি জটিলতা নিরসন হওয়ার পথে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জোবাইদা আক্তার বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে দেখেছি জায়গা স্বল্পতার কারণে কমপ্লেক্স ভবন করা যাচ্ছে না। বিষয়টি নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রস্তাব পাঠাব। যেভাবেই হোক দ্রুত কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করব।’
খাদিজা বেগম আরও বলেন, ‘চাঁদাবাজি করার জন্যই আমাকে না জানিয়ে কৌশলে আক্তার হোসেন মামলার বাদী হয়েছেন। রিপন হত্যার সঙ্গে বকশীগঞ্জের কোনো মানুষ জড়িত না। কারণ আমার স্বামী মারা গেছেন ঢাকার উত্তরায়। মামলা করার আগেই আক্তার হোসেন মামলার ভয় দেখিয়ে দুই শতাধিক নিরীহ মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকার বাণিজ্য করেছেন।
১৯ মিনিট আগেপ্রথমবারের মতো রাজশাহী এসেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ট্রফি। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী নগরের আলুপট্টি মোড়ে বিপিএল চ্যাম্পিয়নস ট্রফি প্রদর্শনীর জন্য উন্মোচন করা হয়।
২৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বাঁশখালীতে আগুনে ৯ দোকান পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। গতকাল শনিবার রাত দেড়টার দিকে খানখানাবাদ ইউনিয়নের ছৈয়দ আহমেদ টেক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেতিনি নিজেকে সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ এবং প্রধান উপদেষ্টার এক সময়ের সহকর্মী বলে পরিচয় দেন। তিনি ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসার সঙ্গে দেখা করতে চান। তাঁকে প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে দিতে হবে বলে দাবি করেন। অন্যথায় তাঁর বিরুদ্ধে আইজিপির কাছে বিভিন্ন অনিয়ম উল্লেখ করে অভিযোগ দেবেন...
১ ঘণ্টা আগে