রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড়ে জমে উঠেছে ঈদের বাজার। ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন নারী-পুরুষ ও শিশু-কিশোরেরা। ঈদ উপলক্ষে খাগড়াছড়ির রামগড়ে একটি উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে ক্রেতা, বিক্রেতা ও দরজিদের মাঝে।
জানা গেছে, ঈদকে সামনে রেখে রামগড়ে দরজি কারিগরদের কাজ বেড়েছে দ্বিগুণ। কাজের চাপে নতুন অর্ডারও নিচ্ছেন না তাঁরা। বিভিন্ন ডিজাইনের থ্রিপিস তৈরিতে ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত মজুরি নেওয়া হয়। ব্লাউজ-পেটিকোট সেলাইয়ে নেওয়া হয় ২০০ টাকা করে এবং নকশা অনুযায়ী বোরকাতে ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়। ছেলেদের শার্টের জন্য ২০০-৩০০ এবং প্যান্টের জন্য ৪০০-৫৫০ টাকা মজুরি নেওয়া হয়। পাঞ্জাবির জন্য ডিজাইন অনুযায়ী ৪০০-৫০০ টাকা নেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার সরেজমিন দেখা যায়, ঈদের দুই দিন আগে ক্রেতারা জামা, পাঞ্জাবি, প্যান্ট, থ্রিপিস সেলাইয়ের জন্য ভিড় করছেন দরজির দোকানে। সেলাই মেশিন দিয়ে পোশাক বানাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন দরজিরা। মাপ অনুযায়ী পোশাক কাটতে ব্যস্ত কারিগরেরা। ক্রেতাদের বুঝিয়ে দিচ্ছেন তাঁদের অর্ডার। নতুন করে কোনো অর্ডার আর এখন তাঁরা নিচ্ছেন না।
দরজিদের দাবি, একসঙ্গে এত জামা-কাপড় সেলাইয়ের কাজ তাঁরা আগে কখনো পাননি। এ যেন এক মধুর যন্ত্রণা। প্রত্যন্ত এলাকাগুলো থেকে ঘরোয়া দরজিদের চুক্তিভিত্তিক দোকানে নিয়ে আসছেন তাঁরা। তবুও যথাসময়ে ক্রেতাদের হাতে নতুন জামা তুলে দিতে পারছেন না।
রামগড়ের পুলিশ বক্সের গলিতে সবচেয়ে বেশি দরজির ভিড় দেখা যায়। সেখানে পাঞ্জাবি সেলাইয়ের জন্য আসা ইফতেখার হোসেন বলেন, ‘রেডিমেড কিনলে পোশাকের ফিটিং ঠিকঠাক হয় না। ফিটিংয়ের জন্য অনেক সময় দরজির দোকানে আসা লাগে। এ ঝামেলা এড়াতে আমার পছন্দ করা ডিজাইন দিয়ে তৈরি পাঞ্জাবি নিতে এসেছি। তাই দরজির দোকানে পাঞ্জাবি সেলাইয়ের জন্য দিয়েছিলাম গত সপ্তাহে। কিন্তু এখনো হাতে পাইনি।’
সুমন হাসান নামের আরেকজন বলেন, ‘আমার প্যান্ট লম্বায় একটু বেশি। ফিটিং করার জন্য দরজি দোকানে এসেছি। সবাই এত ব্যস্ত! কয় ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে কে জানে।’
এদিকে ঈদের জামার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের স্কুল ড্রেস তৈরির হিড়িক পড়েছে। কয়েকজন দরজি বলেন, ‘শার্ট–প্যান্টের পাশাপাশি স্কুল ড্রেসেরও অর্ডার পাচ্ছি অনেক।’
আল আমিন টেইলার্সে কর্মরত এক দরজি বলেন, ‘এ বছর রমজান শুরুর এক সপ্তাহ আগে থেকেই পোশাক তৈরির অর্ডার পাচ্ছি। নতুন অর্ডার নেওয়া প্রায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, সারা বছরের ঘাটতি এবার পুষিয়ে নিতে পারব। তবে কাজের প্রচণ্ড চাপ থাকায় সময়মতো জামা ডেলিভারি দিতে হিমশিম খাচ্ছি।’
কাপড় দোকানি হরেন্দ্র শীল বলেন, শুরুতে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করতে হতো, আর এখন সকাল থেকে গভীর রাত অবধি কাজ করতে হচ্ছে। প্রতিবছরের থেকে কয়েক গুন বেশি ড্রেস তৈরি হচ্ছে তাঁর দোকানে। কাজের প্রচণ্ড চাপ থাকায় প্রত্যন্ত এলাকাগুলো থেকে ঘরোয়া দরজিদের চুক্তিভিত্তিক নিয়ে এসেছেন। তবুও কুলিয়ে উঠতে পারছেন না।
খাগড়াছড়ির রামগড়ে জমে উঠেছে ঈদের বাজার। ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন নারী-পুরুষ ও শিশু-কিশোরেরা। ঈদ উপলক্ষে খাগড়াছড়ির রামগড়ে একটি উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে ক্রেতা, বিক্রেতা ও দরজিদের মাঝে।
জানা গেছে, ঈদকে সামনে রেখে রামগড়ে দরজি কারিগরদের কাজ বেড়েছে দ্বিগুণ। কাজের চাপে নতুন অর্ডারও নিচ্ছেন না তাঁরা। বিভিন্ন ডিজাইনের থ্রিপিস তৈরিতে ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত মজুরি নেওয়া হয়। ব্লাউজ-পেটিকোট সেলাইয়ে নেওয়া হয় ২০০ টাকা করে এবং নকশা অনুযায়ী বোরকাতে ৩০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়। ছেলেদের শার্টের জন্য ২০০-৩০০ এবং প্যান্টের জন্য ৪০০-৫৫০ টাকা মজুরি নেওয়া হয়। পাঞ্জাবির জন্য ডিজাইন অনুযায়ী ৪০০-৫০০ টাকা নেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার সরেজমিন দেখা যায়, ঈদের দুই দিন আগে ক্রেতারা জামা, পাঞ্জাবি, প্যান্ট, থ্রিপিস সেলাইয়ের জন্য ভিড় করছেন দরজির দোকানে। সেলাই মেশিন দিয়ে পোশাক বানাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন দরজিরা। মাপ অনুযায়ী পোশাক কাটতে ব্যস্ত কারিগরেরা। ক্রেতাদের বুঝিয়ে দিচ্ছেন তাঁদের অর্ডার। নতুন করে কোনো অর্ডার আর এখন তাঁরা নিচ্ছেন না।
দরজিদের দাবি, একসঙ্গে এত জামা-কাপড় সেলাইয়ের কাজ তাঁরা আগে কখনো পাননি। এ যেন এক মধুর যন্ত্রণা। প্রত্যন্ত এলাকাগুলো থেকে ঘরোয়া দরজিদের চুক্তিভিত্তিক দোকানে নিয়ে আসছেন তাঁরা। তবুও যথাসময়ে ক্রেতাদের হাতে নতুন জামা তুলে দিতে পারছেন না।
রামগড়ের পুলিশ বক্সের গলিতে সবচেয়ে বেশি দরজির ভিড় দেখা যায়। সেখানে পাঞ্জাবি সেলাইয়ের জন্য আসা ইফতেখার হোসেন বলেন, ‘রেডিমেড কিনলে পোশাকের ফিটিং ঠিকঠাক হয় না। ফিটিংয়ের জন্য অনেক সময় দরজির দোকানে আসা লাগে। এ ঝামেলা এড়াতে আমার পছন্দ করা ডিজাইন দিয়ে তৈরি পাঞ্জাবি নিতে এসেছি। তাই দরজির দোকানে পাঞ্জাবি সেলাইয়ের জন্য দিয়েছিলাম গত সপ্তাহে। কিন্তু এখনো হাতে পাইনি।’
সুমন হাসান নামের আরেকজন বলেন, ‘আমার প্যান্ট লম্বায় একটু বেশি। ফিটিং করার জন্য দরজি দোকানে এসেছি। সবাই এত ব্যস্ত! কয় ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে কে জানে।’
এদিকে ঈদের জামার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের স্কুল ড্রেস তৈরির হিড়িক পড়েছে। কয়েকজন দরজি বলেন, ‘শার্ট–প্যান্টের পাশাপাশি স্কুল ড্রেসেরও অর্ডার পাচ্ছি অনেক।’
আল আমিন টেইলার্সে কর্মরত এক দরজি বলেন, ‘এ বছর রমজান শুরুর এক সপ্তাহ আগে থেকেই পোশাক তৈরির অর্ডার পাচ্ছি। নতুন অর্ডার নেওয়া প্রায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, সারা বছরের ঘাটতি এবার পুষিয়ে নিতে পারব। তবে কাজের প্রচণ্ড চাপ থাকায় সময়মতো জামা ডেলিভারি দিতে হিমশিম খাচ্ছি।’
কাপড় দোকানি হরেন্দ্র শীল বলেন, শুরুতে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করতে হতো, আর এখন সকাল থেকে গভীর রাত অবধি কাজ করতে হচ্ছে। প্রতিবছরের থেকে কয়েক গুন বেশি ড্রেস তৈরি হচ্ছে তাঁর দোকানে। কাজের প্রচণ্ড চাপ থাকায় প্রত্যন্ত এলাকাগুলো থেকে ঘরোয়া দরজিদের চুক্তিভিত্তিক নিয়ে এসেছেন। তবুও কুলিয়ে উঠতে পারছেন না।
রাজধানীর সবুজবাগ থানাধীন ভাইগদিয়া এলাকায় মো. নয়ন আহম্মেদ ওরফে রমজান নামের এক যুবককে পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয় জনতা। গতকাল বুধবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় রমজানের এক সহযোগীকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছে পুলিশ।
১১ মিনিট আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পের খোলা স্পটে বর্জ্য অপসারণের সময় বোমা বিস্ফোরণে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) চারজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী আহত হয়েছেন। তারা হলেন মো. আলমগীর হোসেন (৩৬), মো. ইয়াছিন (৪০), আসাদ মিয়া (৫৮) ও সাইফুল ইসলাম (৪৭)। আহত পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা বর্তমানে রাজধানীর শহীদ সোহ্রাওয
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনশ্রীতে লেগুনা স্ট্যান্ডের টাকা তোলাকে কেন্দ্র করে মো. হাসান হাওলাদার (১৯) হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার রাতে রামপুরা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দশমিনা সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার সময় সূচি পরিবর্তন করে ওই স্কুল মাঠে ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি নুরুল হক নুরের জনসভা হয়েছে। এ নিয়ে উপজেলায় চলছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়।
১ ঘণ্টা আগে