উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত রোহিঙ্গাদের প্রথম সারির নেতা মুহিবুল্লাহর পরিবারের ১১ সদস্যকে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রামের আওতায় টরন্টোতে আশ্রয় দিয়েছে কানাডা সরকার। জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সহযোগিতায় পূর্ণ শরণার্থী মর্যাদা দিয়ে পরিবারটিকে বাংলাদেশ থেকে স্থানান্তর করেছে কানাডা। আইওএম এর একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
মুহিবুল্লাহ নিহত হওয়ার ছয় মাস পর তাঁর স্ত্রী নাসিমা খাতুন, নয় সন্তান ও জামাতাসহ মোট ১১ জন গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজে টরন্টোর উদ্দেশ্যে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেছেন। আজ শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় তাঁদের টরোন্টোতে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
কানাডায় যাওয়ার পূর্বে উখিয়ার ট্রানজিট ক্যাম্পে পুলিশের বিশেষ নিরাপত্তা বেষ্টনীতে বাস করা মুহিবুল্লাহর স্বজনেরা বিমানযাত্রার তিন দিন আগে গত ২৮ মার্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার নাঈমুল হক বলেন, ‘গত বছরের ৪ অক্টোবর থেকে পুলিশি পাহারায় তাঁরা (মুহিবুল্লাহর পরিবার) ট্রানজিট ক্যাম্পে ছিলেন। তিন দিন আগে তাঁরা এখান থেকে চলে যান। কানাডা সরকার তাঁদের আশ্রয় দিচ্ছে।’
আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস এর সদস্য ও মুহিবুল্লাহর পরিবারের ঘনিষ্ঠজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উখিয়ার কুতুপালং ১ ইস্ট ক্যাম্পের এক বাসিন্দা বলেন, ‘নিরাপত্তার কথা ভেবে মুহিবুল্লাহর স্ত্রী ভাই বিদেশে আশ্রয় কামনা করে বেশ কয়েক জায়গায় আবেদন করেন। কানাডা সরকার শুরুতেই তাঁদের আবেদনে সাড়া দেয়। সেখানে তাঁরা শরণার্থী মর্যাদায় থাকবেন।’
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে উখিয়ার কুতুপালং-১ ইস্ট ক্যাম্পের ডি-৮ ব্লকে অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত হন আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের চেয়ারম্যান মুহিবুল্লাহ।
২০১৯ সালের ২২ আগস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রত্যাবাসনের দাবিতে আয়োজিত দুই লাখ রোহিঙ্গার মহাসমাবেশ নেতৃত্ব দিয়ে তিনি ব্যাপক আলোচিত হন। ওই বছর যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ১৭ দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের যে ২৭ জন প্রতিনিধি অভিযোগ দেন মাস্টার মুহিবুল্লাহ ছিলেন তাঁদের একজন।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের পর মুহিবুল্লাহর ভাই হাবিবুল্লাহর দায়ের করা হত্যা মামলায় পুলিশ এখন পর্যন্ত ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। সর্বশেষ ৬ মার্চ গ্রেপ্তার করা হয় মাওলানা জাকারিয়াকে। তিনি রোহিঙ্গাদের কথিত সংগঠন আরসার ওলামা শাখার প্রধান হিসেবে পরিচিত।
দুর্বৃত্তের গুলিতে নিহত রোহিঙ্গাদের প্রথম সারির নেতা মুহিবুল্লাহর পরিবারের ১১ সদস্যকে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রামের আওতায় টরন্টোতে আশ্রয় দিয়েছে কানাডা সরকার। জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সহযোগিতায় পূর্ণ শরণার্থী মর্যাদা দিয়ে পরিবারটিকে বাংলাদেশ থেকে স্থানান্তর করেছে কানাডা। আইওএম এর একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
মুহিবুল্লাহ নিহত হওয়ার ছয় মাস পর তাঁর স্ত্রী নাসিমা খাতুন, নয় সন্তান ও জামাতাসহ মোট ১১ জন গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজে টরন্টোর উদ্দেশ্যে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেছেন। আজ শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় তাঁদের টরোন্টোতে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
কানাডায় যাওয়ার পূর্বে উখিয়ার ট্রানজিট ক্যাম্পে পুলিশের বিশেষ নিরাপত্তা বেষ্টনীতে বাস করা মুহিবুল্লাহর স্বজনেরা বিমানযাত্রার তিন দিন আগে গত ২৮ মার্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক ও পুলিশ সুপার নাঈমুল হক বলেন, ‘গত বছরের ৪ অক্টোবর থেকে পুলিশি পাহারায় তাঁরা (মুহিবুল্লাহর পরিবার) ট্রানজিট ক্যাম্পে ছিলেন। তিন দিন আগে তাঁরা এখান থেকে চলে যান। কানাডা সরকার তাঁদের আশ্রয় দিচ্ছে।’
আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস এর সদস্য ও মুহিবুল্লাহর পরিবারের ঘনিষ্ঠজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উখিয়ার কুতুপালং ১ ইস্ট ক্যাম্পের এক বাসিন্দা বলেন, ‘নিরাপত্তার কথা ভেবে মুহিবুল্লাহর স্ত্রী ভাই বিদেশে আশ্রয় কামনা করে বেশ কয়েক জায়গায় আবেদন করেন। কানাডা সরকার শুরুতেই তাঁদের আবেদনে সাড়া দেয়। সেখানে তাঁরা শরণার্থী মর্যাদায় থাকবেন।’
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে উখিয়ার কুতুপালং-১ ইস্ট ক্যাম্পের ডি-৮ ব্লকে অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত হন আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের চেয়ারম্যান মুহিবুল্লাহ।
২০১৯ সালের ২২ আগস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রত্যাবাসনের দাবিতে আয়োজিত দুই লাখ রোহিঙ্গার মহাসমাবেশ নেতৃত্ব দিয়ে তিনি ব্যাপক আলোচিত হন। ওই বছর যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ১৭ দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের যে ২৭ জন প্রতিনিধি অভিযোগ দেন মাস্টার মুহিবুল্লাহ ছিলেন তাঁদের একজন।
এদিকে হত্যাকাণ্ডের পর মুহিবুল্লাহর ভাই হাবিবুল্লাহর দায়ের করা হত্যা মামলায় পুলিশ এখন পর্যন্ত ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। সর্বশেষ ৬ মার্চ গ্রেপ্তার করা হয় মাওলানা জাকারিয়াকে। তিনি রোহিঙ্গাদের কথিত সংগঠন আরসার ওলামা শাখার প্রধান হিসেবে পরিচিত।
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পুলিশ তাদের জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক মো. ওসমান গনি জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ মিনিট আগেবাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
৪৩ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
১ ঘণ্টা আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
১ ঘণ্টা আগে