রাঙামাটি প্রতিনিধি
পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসুক সাংগ্রাই বিজু বিষু উৎসব শুরু হয়েছে। আজ সোমবার আনন্দ শোভাযাত্রা ও বেলুন উড়িয়ে উৎসবের সূচনা করা হয়। এর পরপরই নাচে-গানে মেতে ওঠেন পাহাড়িরা।
এর আগে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও রাঙামাটি জেলা পরিষদের আয়োজনে সরকারি কলেজ মাঠ থেকে একটি শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ইনস্টিটিউটে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে বিজু সাংগ্রাই বৈসুক বিষু উৎসবের শুভ উদ্বোধন করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থানীয় কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার।
রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরীর সভাপতিত্বে উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রাঙামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমতাজ উদ্দিন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ও জেলা পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ।
পাঁচ দিনব্যাপী উৎসবে প্রতিদিন বিকেলে রাঙামাটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ইনস্টিটিউটে আদিবাসীদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া ১২ এপ্রিল কাপ্তাই হ্রদে ভাসানো হবে ফুল। ১৬ এপ্রিল রাঙামাটির বাঙাল হালিয়ায় মারমাদের জল উৎসবের মধ্যে শেষ হবে পাহাড়ের এ উৎসব।
এদিকে পাহাড়ে ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর বিজু উৎসবকে কেন্দ্র করে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ইনস্টিটিউটে বৈসাবি মেলা মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। মেলায় আদিবাসীদের বিভিন্ন খাবার, অলংকারসহ ঐতিহ্যবাহী জিনিসপত্র প্রদর্শনী করছে। পাহাড়িদের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে সমতল থেকে আসা মানুষও যোগ দিয়েছে উৎসবে। পাহাড়িদের এ আয়োজন দেখে মুগ্ধ তারা।
পাহাড়ি নেতারা বলছেন, ‘পাহাড়িদের এ উৎসব পার্বত্য চট্টগ্রামের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আরও মজবুত করবে। এ জন্য এ উৎসব দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ।’
রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার শুরু হওয়া এ উৎসব চলবে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত। চলমান এ উৎসবে আদিবাসী কৃষ্টি সংস্কৃতি তুলে ধরা হবে।’
রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাহাড়ে ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর এ সংস্কৃতি বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে। বাংলার পুরোনো বছরকে বিদায় নতুন বর্ষ বরণকে কেন্দ্র করে পাহাড়িরা ১৫ দিনব্যাপী উৎসব করে থাকে। মূল উৎসব হয় ৩০ চৈত্র।’
পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর প্রধান সামাজিক উৎসব বৈসুক সাংগ্রাই বিজু বিষু উৎসব শুরু হয়েছে। আজ সোমবার আনন্দ শোভাযাত্রা ও বেলুন উড়িয়ে উৎসবের সূচনা করা হয়। এর পরপরই নাচে-গানে মেতে ওঠেন পাহাড়িরা।
এর আগে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও রাঙামাটি জেলা পরিষদের আয়োজনে সরকারি কলেজ মাঠ থেকে একটি শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ইনস্টিটিউটে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে বিজু সাংগ্রাই বৈসুক বিষু উৎসবের শুভ উদ্বোধন করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থানীয় কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার।
রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরীর সভাপতিত্বে উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন রাঙামাটি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমতাজ উদ্দিন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ও জেলা পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ।
পাঁচ দিনব্যাপী উৎসবে প্রতিদিন বিকেলে রাঙামাটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ইনস্টিটিউটে আদিবাসীদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া ১২ এপ্রিল কাপ্তাই হ্রদে ভাসানো হবে ফুল। ১৬ এপ্রিল রাঙামাটির বাঙাল হালিয়ায় মারমাদের জল উৎসবের মধ্যে শেষ হবে পাহাড়ের এ উৎসব।
এদিকে পাহাড়ে ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর বিজু উৎসবকে কেন্দ্র করে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ইনস্টিটিউটে বৈসাবি মেলা মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। মেলায় আদিবাসীদের বিভিন্ন খাবার, অলংকারসহ ঐতিহ্যবাহী জিনিসপত্র প্রদর্শনী করছে। পাহাড়িদের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে সমতল থেকে আসা মানুষও যোগ দিয়েছে উৎসবে। পাহাড়িদের এ আয়োজন দেখে মুগ্ধ তারা।
পাহাড়ি নেতারা বলছেন, ‘পাহাড়িদের এ উৎসব পার্বত্য চট্টগ্রামের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আরও মজবুত করবে। এ জন্য এ উৎসব দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ।’
রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার শুরু হওয়া এ উৎসব চলবে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত। চলমান এ উৎসবে আদিবাসী কৃষ্টি সংস্কৃতি তুলে ধরা হবে।’
রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাহাড়ে ক্ষুদ্র নৃ-তাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর এ সংস্কৃতি বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে। বাংলার পুরোনো বছরকে বিদায় নতুন বর্ষ বরণকে কেন্দ্র করে পাহাড়িরা ১৫ দিনব্যাপী উৎসব করে থাকে। মূল উৎসব হয় ৩০ চৈত্র।’
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৫ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৫ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ ঘণ্টা আগে