কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার হোমনায় পরকীয়ার জেরে প্রবাসী মো. আব্দুল জলিলকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ চারজনকে মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. আবু ইউসুফ মুন্সী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘ তদন্ত ও শুনানি শেষে রাষ্ট্রপক্ষ এ মামলায় মোট ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় আদালত চারজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড প্রদান দেন।
মামলার অপর আসামি মো. শাহজাহান নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি পলাতক ছিলেন।’
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন-কুমিল্লা হোমনা উপজেলার কারার কান্দি গ্রামের মো. কুদ্দুস মিয়া (৩২), একই উপজেলার মঙ্গলকান্দি গ্রামের মাইক্রোবাসচালক আ. খালেক (২৮) ও কারার কান্দি গ্রামের মো. রাজিব (২৬) এবং নিহতের স্ত্রী মোসা শাহনেওয়াজ বেগম। বেকসুর খালাসপ্রাপ্ত আসামি হলেন–হোমনা উপজেলার গোয়ারী ভাঙ্গা গ্রামের মো. শাহ জাহান (৪২)।
মামলার বিবরণে জানা যায়, আসামি মো. শাহ জাহানের সঙ্গে নিহতের স্ত্রী শাহনেওয়াজ বেগমের পরকীয়া ছিল। এরই জের ধরে ২০১৩ সালের ৯ জুন আসামিরা যোগসাজশে পূর্বপরিকল্পিতভাবে সৌদিপ্রবাসী মো. আব্দুল জলিলকে (৪৫) চিকিৎসা করানোর কথা বলে বাড়ি থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন।
পথিমধ্যে হোমনা উপজেলার বাহেরখোলা গ্রামের কেরামত আলীর মাজার সংলগ্ন এলাকায় ধারালো ছুরিকাঘাতে আব্দুল জলিলকে গলা কেটে জবাই করে হত্যার পর লাশ গুম করে। নিহতের স্বজনরা হাসপাতাল ও আশপাশে খোঁজাখুঁজি করে লোকমুখে জানতে পারে যে, কেরার মাজার সংলগ্ন পাকার রাস্তার পশ্চিম পাশে অজ্ঞাত একজনের লাশ পড়ে আছে। তখন নিহতের স্বজনরা গিয়ে লাশ শনাক্ত করেন।
পরে নিহতের ছোট ভাই মো. তাইজুল ইসলাম বাদী হয়ে অজ্ঞাত নামাদের আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আব্দুল আল বাকি তথ্য প্রযুক্তি সহায়তায় অভিযুক্ত আব্দুল কুদ্দুছ, আব্দুল খালেক, রাজিব ও মূল পরিকল্পনাকারী নিহতে স্ত্রী শাহনেওয়াজকে গ্রেপ্তার করেন। পরে পাঁচজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।
কুমিল্লার হোমনায় পরকীয়ার জেরে প্রবাসী মো. আব্দুল জলিলকে হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ চারজনকে মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. আবু ইউসুফ মুন্সী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘ তদন্ত ও শুনানি শেষে রাষ্ট্রপক্ষ এ মামলায় মোট ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় আদালত চারজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড প্রদান দেন।
মামলার অপর আসামি মো. শাহজাহান নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস প্রদান করেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি পলাতক ছিলেন।’
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন-কুমিল্লা হোমনা উপজেলার কারার কান্দি গ্রামের মো. কুদ্দুস মিয়া (৩২), একই উপজেলার মঙ্গলকান্দি গ্রামের মাইক্রোবাসচালক আ. খালেক (২৮) ও কারার কান্দি গ্রামের মো. রাজিব (২৬) এবং নিহতের স্ত্রী মোসা শাহনেওয়াজ বেগম। বেকসুর খালাসপ্রাপ্ত আসামি হলেন–হোমনা উপজেলার গোয়ারী ভাঙ্গা গ্রামের মো. শাহ জাহান (৪২)।
মামলার বিবরণে জানা যায়, আসামি মো. শাহ জাহানের সঙ্গে নিহতের স্ত্রী শাহনেওয়াজ বেগমের পরকীয়া ছিল। এরই জের ধরে ২০১৩ সালের ৯ জুন আসামিরা যোগসাজশে পূর্বপরিকল্পিতভাবে সৌদিপ্রবাসী মো. আব্দুল জলিলকে (৪৫) চিকিৎসা করানোর কথা বলে বাড়ি থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন।
পথিমধ্যে হোমনা উপজেলার বাহেরখোলা গ্রামের কেরামত আলীর মাজার সংলগ্ন এলাকায় ধারালো ছুরিকাঘাতে আব্দুল জলিলকে গলা কেটে জবাই করে হত্যার পর লাশ গুম করে। নিহতের স্বজনরা হাসপাতাল ও আশপাশে খোঁজাখুঁজি করে লোকমুখে জানতে পারে যে, কেরার মাজার সংলগ্ন পাকার রাস্তার পশ্চিম পাশে অজ্ঞাত একজনের লাশ পড়ে আছে। তখন নিহতের স্বজনরা গিয়ে লাশ শনাক্ত করেন।
পরে নিহতের ছোট ভাই মো. তাইজুল ইসলাম বাদী হয়ে অজ্ঞাত নামাদের আসামি করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আব্দুল আল বাকি তথ্য প্রযুক্তি সহায়তায় অভিযুক্ত আব্দুল কুদ্দুছ, আব্দুল খালেক, রাজিব ও মূল পরিকল্পনাকারী নিহতে স্ত্রী শাহনেওয়াজকে গ্রেপ্তার করেন। পরে পাঁচজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।
নাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
৭ মিনিট আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
১১ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে বাড়ির পাশের পুকুরে ডুবে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে আজ রোববার বিকেলে উপজেলার আন্দি পূর্বপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেদেশে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন থাকলেও তার প্রভাব কম। শিশুদের জন্য যে পারিবারিক, সামাজিক এবং শিক্ষার পরিবেশ দরকার, তা এখনো পরিপূর্ণভাবে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া বাংলাদেশ জেন্ডার সমতায়নেও অনেক পিছিয়ে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা না থাকা এবং ধর্মীয় কারণে সমাজে বাল্যবিয়ে এখনো বিদ্যমান রয়েছে। আগের তুলনায়
১৮ মিনিট আগে