হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালীর হাতিয়া পৌর বিএনপির সভাপতি কাজী আবদুর রহিমকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে জেলা বিএনপি। জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে সেই ছবি ফেসবুকে পোস্ট করায় তাঁকে এই নোটিশ দেওয়া হয়।
গতকাল বুধবার রাতে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে কাজী আবদুর রহিমকে কারণ দর্শানো হয়। চিঠিতে কাজী আবদুর রহিম দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজে লিপ্ত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগ থাকার কথা উল্লেখ করা হয়। এ বিষয়ে আগামী সাত দিনের মধ্যে জেলা কমিটির কাছে তাঁকে জবাব দিতে বলা হয়।
কাজী আবদুর রহিম হাতিয়া পৌর বিএনপির সভাপতি। তা ছাড়া তিনি হাতিয়া রহমানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার শিক্ষক।
হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তানভির উদ্দিন বলেন, কাজী আবদুর রহিম মাদ্রাসায় চাকরি করেন। সেই ক্ষেত্রে জাতীয় প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকতেই পারেন। কিন্তু তিনি সেই অনুষ্ঠানের কয়েকটি ছবি নিজের ফেসবুকে পোস্ট করে যেভাবে প্রচার করেছেন, তা অত্যন্ত আপত্তিকর। কারণ, এটি জাতীয় প্রোগ্রামের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের দলীয় প্রোগ্রামও। তাতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি জেলা বিএনপির নজরে আসায় তাঁকে শোকজ করা হয়েছে।
কাজী আবদুর রহিমের পোস্ট করা সেই ছবিগুলো তাঁর ফেসবুক আইডি থেকে মুছে ফেলেছেন। তবে বিএনপির নেতা-কর্মীরা স্ক্রিনশট দিয়ে সেসব ছবি ফেসবুকে দিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ঊর্ধ্বতনদের কাছে আবেদন করছেন।
এ বিষয়ে কাজী আবদুর রহিম বলেন, ‘আমি একটি মাদ্রাসায় চাকরি করি। এটি একটি জাতীয় প্রোগ্রাম। তাতে আমি উপস্থিত থাকতেই পারি। তা ছাড়া জাতীয় নেতাদের (বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমান) ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। জাতির জনকের কথা বাদ দিলে এই দেশের ইতিহাস হয় না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। কাজী আবদুর রহিমকে সাত দিনের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে বলা হয়েছে। জবাব পেলে সাংগঠনিক বিধি অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নোয়াখালীর হাতিয়া পৌর বিএনপির সভাপতি কাজী আবদুর রহিমকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে জেলা বিএনপি। জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে সেই ছবি ফেসবুকে পোস্ট করায় তাঁকে এই নোটিশ দেওয়া হয়।
গতকাল বুধবার রাতে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে কাজী আবদুর রহিমকে কারণ দর্শানো হয়। চিঠিতে কাজী আবদুর রহিম দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজে লিপ্ত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগ থাকার কথা উল্লেখ করা হয়। এ বিষয়ে আগামী সাত দিনের মধ্যে জেলা কমিটির কাছে তাঁকে জবাব দিতে বলা হয়।
কাজী আবদুর রহিম হাতিয়া পৌর বিএনপির সভাপতি। তা ছাড়া তিনি হাতিয়া রহমানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার শিক্ষক।
হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তানভির উদ্দিন বলেন, কাজী আবদুর রহিম মাদ্রাসায় চাকরি করেন। সেই ক্ষেত্রে জাতীয় প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকতেই পারেন। কিন্তু তিনি সেই অনুষ্ঠানের কয়েকটি ছবি নিজের ফেসবুকে পোস্ট করে যেভাবে প্রচার করেছেন, তা অত্যন্ত আপত্তিকর। কারণ, এটি জাতীয় প্রোগ্রামের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের দলীয় প্রোগ্রামও। তাতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি জেলা বিএনপির নজরে আসায় তাঁকে শোকজ করা হয়েছে।
কাজী আবদুর রহিমের পোস্ট করা সেই ছবিগুলো তাঁর ফেসবুক আইডি থেকে মুছে ফেলেছেন। তবে বিএনপির নেতা-কর্মীরা স্ক্রিনশট দিয়ে সেসব ছবি ফেসবুকে দিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ঊর্ধ্বতনদের কাছে আবেদন করছেন।
এ বিষয়ে কাজী আবদুর রহিম বলেন, ‘আমি একটি মাদ্রাসায় চাকরি করি। এটি একটি জাতীয় প্রোগ্রাম। তাতে আমি উপস্থিত থাকতেই পারি। তা ছাড়া জাতীয় নেতাদের (বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমান) ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। জাতির জনকের কথা বাদ দিলে এই দেশের ইতিহাস হয় না।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। কাজী আবদুর রহিমকে সাত দিনের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে বলা হয়েছে। জবাব পেলে সাংগঠনিক বিধি অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি ডাম্প ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চায়ের দোকানে ঢুকে পড়েছে। এতে দোকানে নাশতা করতে বসা এক ব্যক্তি ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে মারা গেছেন। আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ছোট কুমিরায় ইলিয়াস পেট্রলপাম্প এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. আবচার আলী (৫৫)।
১০ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বর্তমানে একটা নির্বাচন কমিশন রয়েছে, তারা বলছে ইতিহাসের সবচেয়ে ভালো নাকি নির্বাচন উপহার দেবেন। আমরা তাদের অ্যাসিড টেস্ট দেখতে চাই। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে তাদের জাতীয় নির্বাচনে দেশ চলবে পাঁচ বছর। জনগণ এখন সাফার করছে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন...
৪১ মিনিট আগেব্রিটিশ আমল থেকে আজ পর্যন্ত ঢাকা শহরকে নিয়ে ৩টি মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন করা হয়েছে। ১৯১৭ সালে স্যার প্যাট্রিক গেডিস যে মাস্টারপ্ল্যান করেছিলেন সেখানে বলা হয়েছিল, ঢাকা হবে একটি বাগানের শহর। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বেসরকারি হাউজিং শুরু হওয়ার পরে ঢাকা থেকে সবুজ ও জলাশয় হারিয়ে যেতে থাকল। আমরা ঢাকার সবুজ ফিরিয়
৪৪ মিনিট আগেকামরুল উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার-২ আবু জাফর রাজুর ছোট ভাই। আবু জাফর রাজু সরকার পতনের পর পলাতক রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে