চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুর জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় চলতি বছর সর্বোচ্চ ২৭৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। টানা বৃষ্টিপাতে জেলা সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়ক ও বাসাবাড়িতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন বিভিন্ন পেশাজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষ।
চাঁদপুর আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক শাহ্ মো. শোয়েব বলেন, গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৫০ মিলিমিটার এবং সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত ২৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। ২৪ ঘণ্টার হিসাবে এ বছর জেলায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ২৭৭ মিলিমিটার। এর আগে গত ২৭ মে জেলায় ২৫৭ মিলিমিটার সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়।
আজ শনিবার সকাল থেকে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত। শহর ঘুরে দেখা গেছে অধিকাংশ মহল্লার সড়কে জলাবদ্ধতা। বিশেষ করে শহরের নাজিরপাড়া, মিশন রোড আশ্রম এলাকা, প্রফেসরপাড়া, মমিনপাড়া, গুয়াখোলা, চিত্রলেখা মোড়, পালপাড়া, আলিমপাড়া, আদালতপাড়া, রহমতপুর আবাসিক এলাকা, গাজী সড়ক, মাদ্রাসা সড়কে বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতা। এসব এলাকায় সড়কের বাসাবাড়িতে প্রবেশ করে চরম দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে।
মিশন রোড এলাকার অটোরিকশাচালক রেদওয়ান ইসলাম বলেন, আজ ভোর ৬টায় সড়কে নামেন। বৃষ্টির কারণে লোকজন বাসাবাড়িতে থেকে বের হয়নি। যাত্রীর অপেক্ষায় আছেন। সড়কে যানবাহনের সংখ্যা খুবই কম জানালেন তিনি।
শহরের নাজিরপাড়ার মামুনুর রশিদ বলেন, বৃষ্টির পানি তাঁদের বাসার নিচতলায় হাঁটু পরিমাণ। গতকাল শুক্রবার রাত থেকেই এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
পালপাড়া এলাকার মাজহারুল ইসলাম জানান, চলতি বছর টানা বৃষ্টি হলেও গতকাল রাত থেকে বৃষ্টির পরিমাণ ছিল অনেক বেশি। তাদের বাসায়ও পানি হাঁটু পরিমাণ।
শহরের শপথ চত্বর এলাকায় মাঠা বিক্রি করেন বিকাশ। তিনি জানান, আজ সকাল ৬টায় এসে মাঠা বিক্রির জন্য বসেছেন। বৃষ্টির কারণে সকাল ১০টা পর্যন্ত কোনো ক্রেতা আসেনি। মাঠা বিক্রিতেই তাঁর সংসার চলে। যে কারণে বৃষ্টিতেও ঘরে বসে থাকতে পারেননি।
সদর উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ আলগী গ্রামের বাসিন্দা আব্দুস ছাত্তার বলেন, টানা বৃষ্টিতে বাড়ির চারপাশে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর সড়কের অবস্থাও বেহাল।
এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে মুষলধারে বৃষ্টিপাত শুরু হয়। থেমে থেমে সারা রাত বৃষ্টি ও বজ্রপাত অব্যাহত ছিল। সন্ধ্যার পর থেকে শহরের সড়কগুলোতে যানবাহন চলাচল কমে যায়। অনেকেই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বাসাবাড়িতে চলে যায়।
চাঁদপুর জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় চলতি বছর সর্বোচ্চ ২৭৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। টানা বৃষ্টিপাতে জেলা সদরসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়ক ও বাসাবাড়িতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছেন বিভিন্ন পেশাজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষ।
চাঁদপুর আবহাওয়া অফিসের উচ্চ পর্যবেক্ষক শাহ্ মো. শোয়েব বলেন, গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে আজ শনিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৫০ মিলিমিটার এবং সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত ২৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। ২৪ ঘণ্টার হিসাবে এ বছর জেলায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ২৭৭ মিলিমিটার। এর আগে গত ২৭ মে জেলায় ২৫৭ মিলিমিটার সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়।
আজ শনিবার সকাল থেকে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত। শহর ঘুরে দেখা গেছে অধিকাংশ মহল্লার সড়কে জলাবদ্ধতা। বিশেষ করে শহরের নাজিরপাড়া, মিশন রোড আশ্রম এলাকা, প্রফেসরপাড়া, মমিনপাড়া, গুয়াখোলা, চিত্রলেখা মোড়, পালপাড়া, আলিমপাড়া, আদালতপাড়া, রহমতপুর আবাসিক এলাকা, গাজী সড়ক, মাদ্রাসা সড়কে বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতা। এসব এলাকায় সড়কের বাসাবাড়িতে প্রবেশ করে চরম দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে।
মিশন রোড এলাকার অটোরিকশাচালক রেদওয়ান ইসলাম বলেন, আজ ভোর ৬টায় সড়কে নামেন। বৃষ্টির কারণে লোকজন বাসাবাড়িতে থেকে বের হয়নি। যাত্রীর অপেক্ষায় আছেন। সড়কে যানবাহনের সংখ্যা খুবই কম জানালেন তিনি।
শহরের নাজিরপাড়ার মামুনুর রশিদ বলেন, বৃষ্টির পানি তাঁদের বাসার নিচতলায় হাঁটু পরিমাণ। গতকাল শুক্রবার রাত থেকেই এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
পালপাড়া এলাকার মাজহারুল ইসলাম জানান, চলতি বছর টানা বৃষ্টি হলেও গতকাল রাত থেকে বৃষ্টির পরিমাণ ছিল অনেক বেশি। তাদের বাসায়ও পানি হাঁটু পরিমাণ।
শহরের শপথ চত্বর এলাকায় মাঠা বিক্রি করেন বিকাশ। তিনি জানান, আজ সকাল ৬টায় এসে মাঠা বিক্রির জন্য বসেছেন। বৃষ্টির কারণে সকাল ১০টা পর্যন্ত কোনো ক্রেতা আসেনি। মাঠা বিক্রিতেই তাঁর সংসার চলে। যে কারণে বৃষ্টিতেও ঘরে বসে থাকতে পারেননি।
সদর উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ আলগী গ্রামের বাসিন্দা আব্দুস ছাত্তার বলেন, টানা বৃষ্টিতে বাড়ির চারপাশে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর সড়কের অবস্থাও বেহাল।
এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে মুষলধারে বৃষ্টিপাত শুরু হয়। থেমে থেমে সারা রাত বৃষ্টি ও বজ্রপাত অব্যাহত ছিল। সন্ধ্যার পর থেকে শহরের সড়কগুলোতে যানবাহন চলাচল কমে যায়। অনেকেই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বাসাবাড়িতে চলে যায়।
বগুড়ার শেরপুরে করতোয়া নদীর পাশে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির লাশ পাওয়া গেছে। লাশটির মুখ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ আজ শুক্রবার দুপুরে গাড়িদহ ইউনিয়নের চণ্ডীজন গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করে। এটি পচে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল। নিহত ব্যক্তির পরনে ছিল একটি লুঙ্গি।
১০ মিনিট আগেহবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত জলসুখা ইউনিয়নের নোয়াগড় গ্রামে চলে এ সংঘর্ষ।
১৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি ডাম্প ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চায়ের দোকানে ঢুকে পড়েছে। এতে দোকানে নাশতা করতে বসা এক ব্যক্তি ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে মারা গেছেন। আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ছোট কুমিরায় ইলিয়াস পেট্রলপাম্প এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. আবচার আলী (৫৫)।
২৫ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বর্তমানে একটা নির্বাচন কমিশন রয়েছে, তারা বলছে ইতিহাসের সবচেয়ে ভালো নাকি নির্বাচন উপহার দেবেন। আমরা তাদের অ্যাসিড টেস্ট দেখতে চাই। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে তাদের জাতীয় নির্বাচনে দেশ চলবে পাঁচ বছর। জনগণ এখন সাফার করছে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন...
১ ঘণ্টা আগে