নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিনিয়ত কবর সংরক্ষণের জন্য বিপুল পরিমাণ আবেদন আসে। মূলত সেই কারণেই কবর সংরক্ষণের ফি বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি মনে করেন, এতে কবর সংরক্ষণের আবেদন কমে আসবে।
শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর উত্তরায় ডিএনসিসির উন্নয়নকৃত উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টর কবরস্থান উদ্বোধনকালে মেয়র এসব কথা বলেন।
মেয়র আতিকুল বলেন, ‘কবর সংরক্ষণে নিরুৎসাহিত করতেই মূলত সংরক্ষণ ফি বাড়ানো হয়েছে। প্রতিনিয়ত বিপুলসংখ্যক আবেদন আসে কবর সংরক্ষণের জন্য। এভাবে কবর সংরক্ষণ করা হলে কবর দেওয়ার জায়গা কমে যাবে। আশা করছি, ফি বৃদ্ধির কারণে কবর সংরক্ষণের আবেদন অনেক কমবে এবং সাধারণ মানুষ কবর দেওয়ার সুযোগ পাবে।’
তবে কবরস্থানে কবর দেওয়ার ফি বাড়ানো হয়নি বলেও জানান ডিএনসিসি এই মেয়র।
ডিএনসিসির কবরস্থানে জনগণ সীমিত ফিতে দাফনের সুযোগ পাচ্ছে উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘ডিএনসিসির আওতাধীন কবরস্থানে প্রতিটি মৃতদেহ দাফন বাবদ রেজিস্ট্রেশন ফি মাত্র ৫০০ টাকা এবং দুস্থ, অসহায় ও বিত্তহীন মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে এই ফি মাত্র ১০০ টাকা। এ ছাড়া কেউ যদি ১০০ টাকাও পরিশোধ করতে অপারগ হয়, তাঁর জন্য বিনা মূল্যে দাফনের সুযোগও রয়েছে।’
আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘কবরস্থানসহ অন্যান্য স্থাপনা মেইনটেন্যান্সের জন্য সিটি করপোরেশনের পাশাপাশি জনগণকে, কমিউনিটিকে এগিয়ে আসতে হবে। এলাকাবাসী ও সোসাইটির নেতৃত্বে সিটি করপোরেশনের স্থাপনা, ফুটপাত, মাঠ, পার্কগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। নির্মাণকাজের জন্য গাছ কাটা যাবে না। আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করি, গাছ না কেটে কাজ সম্পন্ন করতে।’
ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ জানিয়েছে, ১ দশমিক ২২৮ একর আয়তনের উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টর কবরস্থানটিতে ৫ হাজার ৮টি কবর রয়েছে। ২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর কবরস্থানটির উন্নয়নকাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর। কবরস্থানটির উন্নয়নকাজে ডিএনসিসির ব্যয় হয়েছে ৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জোবায়দুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহ. আমিরুল ইসলাম, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা জুলকার নায়ন, ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আফছার উদ্দিন খান, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর হাছিনা বারী চৌধুরী, স্থপতি ইকবাল হাবিব, উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতির সভাপতি আনিসুর রহমান প্রমুখ।
প্রতিনিয়ত কবর সংরক্ষণের জন্য বিপুল পরিমাণ আবেদন আসে। মূলত সেই কারণেই কবর সংরক্ষণের ফি বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি মনে করেন, এতে কবর সংরক্ষণের আবেদন কমে আসবে।
শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর উত্তরায় ডিএনসিসির উন্নয়নকৃত উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টর কবরস্থান উদ্বোধনকালে মেয়র এসব কথা বলেন।
মেয়র আতিকুল বলেন, ‘কবর সংরক্ষণে নিরুৎসাহিত করতেই মূলত সংরক্ষণ ফি বাড়ানো হয়েছে। প্রতিনিয়ত বিপুলসংখ্যক আবেদন আসে কবর সংরক্ষণের জন্য। এভাবে কবর সংরক্ষণ করা হলে কবর দেওয়ার জায়গা কমে যাবে। আশা করছি, ফি বৃদ্ধির কারণে কবর সংরক্ষণের আবেদন অনেক কমবে এবং সাধারণ মানুষ কবর দেওয়ার সুযোগ পাবে।’
তবে কবরস্থানে কবর দেওয়ার ফি বাড়ানো হয়নি বলেও জানান ডিএনসিসি এই মেয়র।
ডিএনসিসির কবরস্থানে জনগণ সীমিত ফিতে দাফনের সুযোগ পাচ্ছে উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘ডিএনসিসির আওতাধীন কবরস্থানে প্রতিটি মৃতদেহ দাফন বাবদ রেজিস্ট্রেশন ফি মাত্র ৫০০ টাকা এবং দুস্থ, অসহায় ও বিত্তহীন মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে এই ফি মাত্র ১০০ টাকা। এ ছাড়া কেউ যদি ১০০ টাকাও পরিশোধ করতে অপারগ হয়, তাঁর জন্য বিনা মূল্যে দাফনের সুযোগও রয়েছে।’
আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘কবরস্থানসহ অন্যান্য স্থাপনা মেইনটেন্যান্সের জন্য সিটি করপোরেশনের পাশাপাশি জনগণকে, কমিউনিটিকে এগিয়ে আসতে হবে। এলাকাবাসী ও সোসাইটির নেতৃত্বে সিটি করপোরেশনের স্থাপনা, ফুটপাত, মাঠ, পার্কগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। নির্মাণকাজের জন্য গাছ কাটা যাবে না। আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করি, গাছ না কেটে কাজ সম্পন্ন করতে।’
ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ জানিয়েছে, ১ দশমিক ২২৮ একর আয়তনের উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টর কবরস্থানটিতে ৫ হাজার ৮টি কবর রয়েছে। ২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর কবরস্থানটির উন্নয়নকাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর। কবরস্থানটির উন্নয়নকাজে ডিএনসিসির ব্যয় হয়েছে ৪ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জোবায়দুর রহমান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহ. আমিরুল ইসলাম, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা জুলকার নায়ন, ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আফছার উদ্দিন খান, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর হাছিনা বারী চৌধুরী, স্থপতি ইকবাল হাবিব, উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টর কল্যাণ সমিতির সভাপতি আনিসুর রহমান প্রমুখ।
দেশে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন থাকলেও তার প্রভাব কম। শিশুদের জন্য যে পারিবারিক, সামাজিক এবং শিক্ষার পরিবেশ দরকার, তা এখনো পরিপূর্ণভাবে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া বাংলাদেশ জেন্ডার সমতায়নেও অনেক পিছিয়ে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা না থাকা এবং ধর্মীয় কারণে সমাজে বাল্যবিয়ে এখনো বিদ্যমান রয়েছে। আগের তুলনায়
২ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার কুমারখালীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ডাকা সালিসে দুই ব্যক্তিকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ উঠেছে। আহতদের মধ্যে একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী।
১১ মিনিট আগেঝিনাইদহের সাবেক দুই সংসদ সদস্যকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এমরান হোসেন চৌধুরী এ জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
৩৯ মিনিট আগেমিসরের ইজিপ্ট এয়ারের দুটি উড়োজাহাজ ভাড়ায় অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী প্রতিষ্ঠান বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পাঁচ কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন বিমানের এই কর্মকর্তাদের কারাগারে
১ ঘণ্টা আগে