নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তাঁর। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের একটি অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) ভাগ হয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। যদি জিন্নাহ তখন এই অঞ্চলকে (পূর্ব পাকিস্তান) পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে না নিতেন তবে আজ বাংলাদেশ সৃষ্টি হতো না।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেনে মানিক মিয়া হলে পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর ৭৬তম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে এসব কথা বলেন বক্তারা।
নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি আসেননি।
তবে হাইকমিশনের কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। একাডেমির প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ আব্দুল জাব্বার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের বাইরে বাংলাদেশে পাকিস্তানের জাতির পিতার মৃত্যুবার্ষিকী পালনের ঘটনা এটিই প্রথম।
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তাঁর প্রবন্ধে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্ম থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত জীবনের নানা ঘটনা বর্ণনা করা হয়। অনুষ্ঠানে জাফরুল হক জাফর জিন্নাহকে নিয়ে একটি উর্দু কবিতা পাঠ করেন।
বাংলাদেশে অধ্যয়নরত পাকিস্তানি শিক্ষার্থী মো. তাহির ও কামরান আব্বাস জিন্নাহকে নিয়ে উর্দুতে গান পরিবেশন করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন, সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, মো. শাখাওয়াত, সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির আবু হানিফ, নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশে অধ্যয়নরত দুজন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে নবাব সলিমুল্লাহ পুরস্কার–২০২৪ মনোনীত করা হয়। অনুষ্ঠানে নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শুভ মুহাম্মদ আলী জিন্নাহকে নিয়ে লেখা জাতিসত্তা প্রতিষ্ঠার ইতিকথা (দাঙ্গা, দেশভাগ, স্বাধীনতা) বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন বলেন, ৫ আগস্ট আমাদের বিজয় দিবস, এটিই আমাদের স্বাধীনতা দিবস।
তিনি জিন্নাহকে স্মরণ করে বলেন, ১৯৪৭ সালে যদি বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে না থাকত তবে আজ কাশ্মীরের মতো ঘাড় ফেরানোর উপায় থাকতো না। ভারতীয় জান্তারা ঘাড়ের ওপর অস্ত্র ধরে রাখত। জিন্নাহ পাকিস্তানের সঙ্গে নিয়েছে বলেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।
স্বাধীন বাংলাদেশে আল্লামা ইকবাল হল বা জিন্নাহ অ্যাভিনিউয়ের নাম পরিবর্তন নিয়ে তিনি বলেন, ‘কারণ, দিল্লি এগুলো চায়, তাই করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ এগুলো চায় না। তাই বাংলাদেশকে চীন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বক্তা মো. শাখাওয়াত বলেন, ভারতীয় উপমহাদেশ ১৭৫৭ সালের পর যে রাজনৈতিক অদক্ষতা বা হিংসা তার অবসান ঘটান মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ। একজন মানুষ হিসেবে জিন্নাহ ছিলেন অত্যন্ত ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। একজন মুসলিমের যে চরিত্র থাকার দরকার তা তাঁর ছিল।
মো. শাখাওয়াত বলেন, জিন্নাহ যদি ১৯৪৭ সালে এই বাংলাদেশের দায়িত্ব না নিতেন তাহলে এই জাতির অবস্থা পশ্চিম বাংলার মতো হতো, ভারতের একটা অঙ্গরাজ্য হয়ে। তাঁর দায়িত্ব নেওয়ার কারণে ওই দিন তিনি (জিন্নাহ) বলেছিলেন, পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে থাকবে। আমাদের এখন বন্ধুত্বের পরিমাপ করতে হবে।
বক্তা নজরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশকে এখন সতর্ক থাকতে হবে। যেকোনোভাবে হোক এখন (৫ আগস্ট) স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করতে হবে। মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না থাকলে পাকিস্তান সৃষ্টি হতো না; আর পাকিস্তান না থাকলে বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না।
মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ বাংলাদেশের জাতির পিতা, কিন্তু সেটা স্বীকার করা হয় না। কিন্তু এই ভ্রাতৃত্ব রক্ষা করতে হবে।
তিনি আশা করেন মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্মবার্ষিকী ও মৃত্যুবার্ষিকী প্রতি বছর বাংলাদেশে পালিত হবে।
অনুষ্ঠানে কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল বলেন, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর মুসলিম লীগের নেতৃত্ব ছিল অসাধারণ। এটি ছিল সমগ্র ভারতের মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গণ আন্দোলনের সূচনা। তাঁর স্বাস্থ্য ক্রমশ অবনতির দিকে গেলেও তিনি ছিলেন আলোচনায় কেন্দ্রীয় ব্যক্তি, যার নেতৃত্বে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছিল।
কামরান ধাঙ্গাল বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির পর তিনি পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল হন। নতুন জাতির জন্য তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ছিল সুস্পষ্ট। তিনি একটি প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রের কথা বলেছিলেন এবং স্বাধীনতা ও সহনশীলতার প্রতি তাঁর অঙ্গীকারের প্রতিফলন ঘটিয়েছিলেন। পাকিস্তানের শুরুর দিনগুলোতে জিন্নাহ নতুন রাষ্ট্রের স্থাপনায় নিরলসভাবে কাজ করেছিলেন। তিনি শুধু পাকিস্তানেই না, সারা বিশ্বে সমাদৃত।
আরও খবর পড়ুন:
পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তাঁর। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের একটি অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) ভাগ হয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। যদি জিন্নাহ তখন এই অঞ্চলকে (পূর্ব পাকিস্তান) পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে না নিতেন তবে আজ বাংলাদেশ সৃষ্টি হতো না।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেনে মানিক মিয়া হলে পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর ৭৬তম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে এসব কথা বলেন বক্তারা।
নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি আসেননি।
তবে হাইকমিশনের কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। একাডেমির প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ আব্দুল জাব্বার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনের বাইরে বাংলাদেশে পাকিস্তানের জাতির পিতার মৃত্যুবার্ষিকী পালনের ঘটনা এটিই প্রথম।
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তাঁর প্রবন্ধে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্ম থেকে শুরু করে মৃত্যু পর্যন্ত জীবনের নানা ঘটনা বর্ণনা করা হয়। অনুষ্ঠানে জাফরুল হক জাফর জিন্নাহকে নিয়ে একটি উর্দু কবিতা পাঠ করেন।
বাংলাদেশে অধ্যয়নরত পাকিস্তানি শিক্ষার্থী মো. তাহির ও কামরান আব্বাস জিন্নাহকে নিয়ে উর্দুতে গান পরিবেশন করেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন, সাংবাদিক মোস্তফা কামাল মজুমদার, মো. শাখাওয়াত, সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির আবু হানিফ, নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশে অধ্যয়নরত দুজন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের হাইকমিশনারকে নবাব সলিমুল্লাহ পুরস্কার–২০২৪ মনোনীত করা হয়। অনুষ্ঠানে নবাব সলিমুল্লাহ একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শুভ মুহাম্মদ আলী জিন্নাহকে নিয়ে লেখা জাতিসত্তা প্রতিষ্ঠার ইতিকথা (দাঙ্গা, দেশভাগ, স্বাধীনতা) বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মো. সামসুদ্দিন বলেন, ৫ আগস্ট আমাদের বিজয় দিবস, এটিই আমাদের স্বাধীনতা দিবস।
তিনি জিন্নাহকে স্মরণ করে বলেন, ১৯৪৭ সালে যদি বাংলাদেশ পাকিস্তানের সঙ্গে না থাকত তবে আজ কাশ্মীরের মতো ঘাড় ফেরানোর উপায় থাকতো না। ভারতীয় জান্তারা ঘাড়ের ওপর অস্ত্র ধরে রাখত। জিন্নাহ পাকিস্তানের সঙ্গে নিয়েছে বলেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।
স্বাধীন বাংলাদেশে আল্লামা ইকবাল হল বা জিন্নাহ অ্যাভিনিউয়ের নাম পরিবর্তন নিয়ে তিনি বলেন, ‘কারণ, দিল্লি এগুলো চায়, তাই করা হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ এগুলো চায় না। তাই বাংলাদেশকে চীন এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক করতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বক্তা মো. শাখাওয়াত বলেন, ভারতীয় উপমহাদেশ ১৭৫৭ সালের পর যে রাজনৈতিক অদক্ষতা বা হিংসা তার অবসান ঘটান মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ। একজন মানুষ হিসেবে জিন্নাহ ছিলেন অত্যন্ত ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। একজন মুসলিমের যে চরিত্র থাকার দরকার তা তাঁর ছিল।
মো. শাখাওয়াত বলেন, জিন্নাহ যদি ১৯৪৭ সালে এই বাংলাদেশের দায়িত্ব না নিতেন তাহলে এই জাতির অবস্থা পশ্চিম বাংলার মতো হতো, ভারতের একটা অঙ্গরাজ্য হয়ে। তাঁর দায়িত্ব নেওয়ার কারণে ওই দিন তিনি (জিন্নাহ) বলেছিলেন, পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে থাকবে। আমাদের এখন বন্ধুত্বের পরিমাপ করতে হবে।
বক্তা নজরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশকে এখন সতর্ক থাকতে হবে। যেকোনোভাবে হোক এখন (৫ আগস্ট) স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করতে হবে। মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না থাকলে পাকিস্তান সৃষ্টি হতো না; আর পাকিস্তান না থাকলে বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না।
মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ বাংলাদেশের জাতির পিতা, কিন্তু সেটা স্বীকার করা হয় না। কিন্তু এই ভ্রাতৃত্ব রক্ষা করতে হবে।
তিনি আশা করেন মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর জন্মবার্ষিকী ও মৃত্যুবার্ষিকী প্রতি বছর বাংলাদেশে পালিত হবে।
অনুষ্ঠানে কাউন্সেলর কামরান ধাঙ্গাল বলেন, মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর মুসলিম লীগের নেতৃত্ব ছিল অসাধারণ। এটি ছিল সমগ্র ভারতের মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গণ আন্দোলনের সূচনা। তাঁর স্বাস্থ্য ক্রমশ অবনতির দিকে গেলেও তিনি ছিলেন আলোচনায় কেন্দ্রীয় ব্যক্তি, যার নেতৃত্বে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছিল।
কামরান ধাঙ্গাল বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির পর তিনি পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল হন। নতুন জাতির জন্য তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ছিল সুস্পষ্ট। তিনি একটি প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রের কথা বলেছিলেন এবং স্বাধীনতা ও সহনশীলতার প্রতি তাঁর অঙ্গীকারের প্রতিফলন ঘটিয়েছিলেন। পাকিস্তানের শুরুর দিনগুলোতে জিন্নাহ নতুন রাষ্ট্রের স্থাপনায় নিরলসভাবে কাজ করেছিলেন। তিনি শুধু পাকিস্তানেই না, সারা বিশ্বে সমাদৃত।
আরও খবর পড়ুন:
যশোরের বেনাপোল পৌর বাস টার্মিনাল চালু করতে বেনাপোল বন্দর আন্তর্জাতিক বাস টার্মিনাল বন্ধ করে দিয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ। গত বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত কার্যকরের পর গতকাল শনিবার সারা দেশ থেকে বেনাপোল রুটে বাস চলাচল বন্ধ করে দেয় পরিবহন ব্যবসায়ী সমিতি।
১ few সেকেন্ড আগেকালাবদর নদের তীরের গ্রাম বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ জাঙ্গালিয়া। গভীর রাতে খননযন্ত্রের (এক্সকাভেটর) শব্দে গ্রামটির মানুষের ঘুম ভেঙে যায়। প্রতিরাতে একদল লোক কয়েকটি ট্রলারে এসে এক্সকাভেটর দিয়ে নদের তীরের মাটি কেটে নিয়ে যায়। গ্রামবাসী ভয়ে প্রতিবাদ করার সাহস পায় না।
১৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বাসচাপায় মো. ফটিক ইসলাম (৩৫) নামে পথচারী এক যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বাড়বকুণ্ড বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোকন চন্দ্র ঘোষ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
১ ঘণ্টা আগে