বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৫০ বছরের মাথায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির কাজ শুরু করেছিল সরকার। চার ধাপে ৫৬০ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম প্রকাশ করেছিল ক্ষমতাচ্যুত সরকার। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এখন দৃশ্যপট অনেক পাল্টে গেছে। থমকে গেছে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা তৈরির কাজও। এ তালিকা পূর্ণাঙ্গ হবে কি না, এ ন
বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জিত হয়। এই বিজয় অর্জিত হয় লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে, লাখো নারীর সম্ভ্রমহানি ও বুদ্ধিজীবী নিধন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণকে পরাধীনতার শিকলে নিষ্পেষিত করার পাঁয়তারা ছিল তৎকালীন পশ্চিমা
রাজধানীর পিলখানা ট্র্যাজেডির নেপথ্যে কুশীলবদের খুঁজে বের করতে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আজ সোমবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ তথ্য জানান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান। এ সময় সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।
সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের ইনার গার্ডেনে এই অভিভাষণের আয়োজন করা হয়। এ সময় সারা দেশের অধস্তন আদালতের বিচারক ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান ও আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
পাকিস্তানের জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি হতো না। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল তার। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের একটি অংশ (পূর্ব পাকিস্তান) ভাগ হয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। যদি জিন্নাহ তখন এই অঞ্চলকে (প
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী যা নিয়ে এসেছেন, সেটা নিয়ে এখনো বিশ্লেষণ হয়নি। প্রধানমন্ত্রী দিল্লি গিয়ে গঙ্গার পানির কথা ভুলে যাননি। বাংলাদেশের স্বার্থ সংরক্ষণে এখানে যা বলার দরকার, কোনো কিছু বলতে সংকোচ করেননি, ভুলে যাননি।
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান জন্ম নিয়েছিল এককেন্দ্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা নিয়ে। অথচ দেশটাতে ছিল পাঁচটি প্রদেশ, যেগুলোর প্রয়োজন ছিল স্বায়ত্তশাসনের। একই সময়ে ভারতও স্বাধীন হলো ফেডারেল পদ্ধতির রাষ্ট্রব্যবস্থায়। ফলে তাদের প্রতিটি রাজ্যেরই স্বায়ত্তশাসন সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এর জন্য কাউকে কোনো আন্দোলন করতে হ
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে শর্ত সাপেক্ষে স্বীকৃতি দিতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির বিরোধী দল ইয়াশ আতিদের প্রধান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইয়ার লাপিদ। গতকাল মঙ্গলবার তিনি প্রয়োজনীয় শর্ত ও নিশ্চয়তার সাপেক্ষে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে আহ্বান জ
আলোচিত ও বিতর্কিত লেখক এবং ঔপন্যাসিক সালমান রুশদি বলেছেন, এখনই একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের অর্থ হবে তালেবানের মতো একটি রাষ্ট্র তৈরি করা। জার্মানিতে অনুষ্ঠিত একটি সাহিত্য উৎসবে যোগ দিয়ে রুশদি এমন মন্তব্য করেছেন বলে জানিয়েছে দ্য গার্ডিয়ান।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানে যে চার রাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করা হয়েছিল তার একটি সমাজতন্ত্র। সমাজতন্ত্র মানে বৈষম্যের অবসান। সমাজতন্ত্র মানে ন্যায্যতা। সমাজতন্ত্র মানে সবার শিক্ষা, চিকিৎসা, মাথাগোঁজার ঠাঁই, কাজের সুযোগ। সমাজতন্ত্র মানে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ, প্রয়োজন অনুয
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে আমি আরও এক বছর বুয়েটে পড়াশোনা করেছি। বাহাত্তর সালে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে আমরা ছাত্র ইউনিয়ন প্যানেল থেকে নির্বাচিত হয়েছিলাম। আমি নির্বাচিত হয়েছিলাম বার্ষিকী সম্পাদক। নতুন দেশ, নতুন উদ্দীপনা। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশ গড়ার নতুন ধারার আন্দোলন। তখন আমাদের এক
এখনো কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন—স্বাধীনতা মানে কী, আর মানুষইবা কতটা স্বাধীন? উত্তরে কেউ বলেন, স্বাধীনতা মানে ইচ্ছেমতো কাজ করা। অথচ মানুষ ইচ্ছেমতো কাজ করতে পারে না। মানুষকে বাধা দেওয়া হয়, আটক করা হয়। ফলে তাদের দৃষ্টিতে অনেকেই স্বাধীন নয়, কেউ কেউ স্বাধীন। কেউবা গম্ভীর হয়ে বলেন, স্বাধীনতা হলো রাষ্ট্রের সাংবি
আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েও আওয়ামী অবৈধ সরকারের ভয়াবহ দুঃশাসনে এখন পরাধীন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাত থেকে রেহাই পেতে সাধারণ মানুষ কোথাও আশ্রয় খুঁজে পাচ্ছে না। তবে আমরা বিশ্বাস করি, জনগণের শক্তির কাছে অবৈধ আওয়ামী শাসকগোষ্ঠীর অচিরেই মাথা নত করতে হবে
বিদায়ী প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘ভিসা নীতি নিয়ে আমি এত মাথা ঘামাই না। এটা স্বাধীন-সার্বভৌম একটা রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্র একাত্তর সালে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন হয়েছে। তখন যারা ভয় দেখিয়েছে, তারা স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে। আমি এতে বিচলিত নই। আর আমাকে ব্যক্তিগতভাবে জিজ্ঞেস করলে বলব–আ
দেশ স্বাধীন হলে মুক্তিযোদ্ধারা কোনো পুরস্কারের অপেক্ষা না করে ফিরে গিয়েছিলেন যে যাঁর কাজে। তাঁদের কাছে দেশ স্বাধীন করাটাই ছিল সবচেয়ে জরুরি কাজ। সরকারের কাছ থেকে স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য তাঁরা উদ্গ্রীব ছিলেন না। মুক্তিযুদ্ধের অধিকাংশ খেতাবই পেয়েছেন নিয়মিত বাহিনীর সদস্যরা। সাধারণ কৃষক, শ্রমিক, খেটে খাওয়া
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘আমরা রক্ত দিয়ে এই দেশ স্বাধীন করেছি। সেই ইতিহাস সবাই জানেন। আমরা যদি এভাবে এই ভূখণ্ডকে স্বাধীন করতে পারি, তাহলে কেন এই মামলাজটের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে স্বাধীন হতে পারব না।’
ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব গ্রহণের স্মারক দিবস ছিল ২৩ মার্চ। কিন্তু চিরাচরিত আনুষ্ঠানিকতায় তা পালিত হয়নি। স্বাধীন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ও স্বাধীন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগ্রাম পরিষদের ডাকে এ দিনটি বাংলাদেশব্যাপী প্রতিরোধ দিবস হিসেবে পালিত হয়