নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা শহরে যত্রতত্র পোস্টার, রেক্সিন, দেয়ালে লেখা, সাইনবোর্ড ও ব্যানার লাগানোর কারণে নগরীর সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে। নগরীর সৌন্দর্য রক্ষায় এবার বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। যেখানে-সেখানে পোস্টার লাগানোর পরিবর্তে নির্ধারিত স্থানে বোর্ড বসাতে প্রকল্প হাতে নিয়েছে ডিএনসিসি। ইতিমধ্যে প্রকল্পের পাইলটিং কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে ডিএনসিসির ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে। মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বরসংলগ্ন ১৬ ফিট বাই ৬ ফিট সাইজের একটি বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে। আরও পাঁচটি বোর্ড বসানোর জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।
আজ রোববার রাতে ডিএনসিসির কাউন্সিলর মো. হুমায়ুন রশিদ জনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি পোস্টার বোর্ড ইতিমধ্যে লাগিয়েছি। আগামীকাল একটি মিটিং করব। তাতে বোর্ড ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি করা হবে। কত দিন পোস্টার লাগাতে পারবে। একজন কয়টি পোস্টার লাগাতে পারবে। পোস্টার বোর্ড কার্যক্রম সফল হলে, শহরের সৌন্দর্য আর নষ্ট হবে না।’
ডিএনসিসি সূত্র জানিয়েছে, দ্বিতীয় পরিষদের ১৯তম করপোরেশন সভায় ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে পাইলটিং কার্যক্রম শুরু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সেই সিদ্ধান্তের আলোকে কার্যক্রম চলছে। এই পোস্টার বোর্ড গত শুক্রবার ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম উদ্বোধন করতে চেয়েছিলেন। পরে সেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হয়।
ওই বোর্ড সভায় মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছিলেন, ‘অবৈধভাবে পোস্টার, ব্যানার লাগালে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে পোস্টার লাগানোর স্থান নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। নির্ধারিত স্থানেই কেবল পোস্টার লাগানো যাবে। নির্ধারিত স্থান ছাড়া অন্য কোথাও কেউ পোস্টার লাগাতে পারবে না।’
ডিএনসিসি মেয়র আরও বলেন, ‘যত্রতত্র পোস্টার লাগানো বন্ধে আইন রয়েছে। এ বিষয়ে আমরা ডিএনসিসি থেকে গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েও জনগণকে সাবধান করেছি। তারপরও অবৈধভাবে পোস্টার লাগিয়ে শহর নোংরা করা হচ্ছে। এটি আর হতে দেওয়া যাবে না।’
ঢাকা শহরে যত্রতত্র পোস্টার, রেক্সিন, দেয়ালে লেখা, সাইনবোর্ড ও ব্যানার লাগানোর কারণে নগরীর সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে। নগরীর সৌন্দর্য রক্ষায় এবার বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। যেখানে-সেখানে পোস্টার লাগানোর পরিবর্তে নির্ধারিত স্থানে বোর্ড বসাতে প্রকল্প হাতে নিয়েছে ডিএনসিসি। ইতিমধ্যে প্রকল্পের পাইলটিং কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে ডিএনসিসির ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে। মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বরসংলগ্ন ১৬ ফিট বাই ৬ ফিট সাইজের একটি বোর্ড স্থাপন করা হয়েছে। আরও পাঁচটি বোর্ড বসানোর জন্য স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।
আজ রোববার রাতে ডিএনসিসির কাউন্সিলর মো. হুমায়ুন রশিদ জনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি পোস্টার বোর্ড ইতিমধ্যে লাগিয়েছি। আগামীকাল একটি মিটিং করব। তাতে বোর্ড ব্যবহারের নীতিমালা তৈরি করা হবে। কত দিন পোস্টার লাগাতে পারবে। একজন কয়টি পোস্টার লাগাতে পারবে। পোস্টার বোর্ড কার্যক্রম সফল হলে, শহরের সৌন্দর্য আর নষ্ট হবে না।’
ডিএনসিসি সূত্র জানিয়েছে, দ্বিতীয় পরিষদের ১৯তম করপোরেশন সভায় ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে পাইলটিং কার্যক্রম শুরু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সেই সিদ্ধান্তের আলোকে কার্যক্রম চলছে। এই পোস্টার বোর্ড গত শুক্রবার ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম উদ্বোধন করতে চেয়েছিলেন। পরে সেই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হয়।
ওই বোর্ড সভায় মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছিলেন, ‘অবৈধভাবে পোস্টার, ব্যানার লাগালে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে পোস্টার লাগানোর স্থান নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। নির্ধারিত স্থানেই কেবল পোস্টার লাগানো যাবে। নির্ধারিত স্থান ছাড়া অন্য কোথাও কেউ পোস্টার লাগাতে পারবে না।’
ডিএনসিসি মেয়র আরও বলেন, ‘যত্রতত্র পোস্টার লাগানো বন্ধে আইন রয়েছে। এ বিষয়ে আমরা ডিএনসিসি থেকে গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েও জনগণকে সাবধান করেছি। তারপরও অবৈধভাবে পোস্টার লাগিয়ে শহর নোংরা করা হচ্ছে। এটি আর হতে দেওয়া যাবে না।’
নাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
৮ মিনিট আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
১২ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে বাড়ির পাশের পুকুরে ডুবে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে আজ রোববার বিকেলে উপজেলার আন্দি পূর্বপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেদেশে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন থাকলেও তার প্রভাব কম। শিশুদের জন্য যে পারিবারিক, সামাজিক এবং শিক্ষার পরিবেশ দরকার, তা এখনো পরিপূর্ণভাবে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া বাংলাদেশ জেন্ডার সমতায়নেও অনেক পিছিয়ে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা না থাকা এবং ধর্মীয় কারণে সমাজে বাল্যবিয়ে এখনো বিদ্যমান রয়েছে। আগের তুলনায়
১৯ মিনিট আগে