হাসান মাতুব্বর, ফরিদপুর
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জায়গার মালিকানা নিজেদের দাবি করে দুই ব্যক্তি সাইনবোর্ড টাঙিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা সম্পর্কে বাবা-ছেলে। বাবা নিজেকে বিএনপির নেতা এবং ছেলে তাঁর পরিচয় ছাত্রনেতা উল্লেখ করে ভাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশের জমিতে এসব সাইনবোর্ড টাঙিয়েছেন।
সাইনবোর্ড টাঙানো ওই বিএনপি নেতার নাম নূর হোসেন মোল্লা। তিনি উপজেলা বিএনপির সদস্য। তাঁর ছেলের নাম আশিক মোল্লা। জায়গা দখলমুক্ত করার জন্য ভাঙ্গা সওজের পক্ষ থেকে মৌখিকভাবে বলা ও চিঠি দেওয়া হলেও কর্ণপাত করেননি ওই বিএনপি নেতা। চিঠির অনুলিপি ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) দেওয়া হয়েছে।
সওজ সূত্রে জানা গেছে, ভাঙ্গা-টেকেরহাট মহাসড়কের ভাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন হাসপাতালের পাশে সাইট অফিস হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রায় এক বছর আগে ছোট একটি ভবন নির্মাণ শুরু করে সওজ। ভবনের কাজ প্রায় শেষের দিকে। কিন্তু ১৮ আগস্ট বিএনপির নেতা নূর হোসেন ভবনটি দখল করে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেন। সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে—‘নিক্সন চৌধুরী ও আওয়ামী লীগ থেকে দখলমুক্ত জায়গা’। এরপর ভবনের কিছু অংশ ভেঙে চারটি দোকানঘর নির্মাণ করেন তিনি। ১৮ অক্টোবর ওই বিএনপি নেতা সরকারি আরও জায়গা দখল করে একটি টিনের ঘর নির্মাণ করছেন। তাঁদের বসানো অপর দুটি সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে—‘পৈতৃক সূত্রে এই জমির মালিক (৬০/৬৫ বছর যাবৎ দখলকৃত) মো. নূর হোসেন মোল্লা, বিএনপি (নেতা)’ এবং ‘মাতৃ সূত্রে এই জমির মালিক মো. আশিক মোল্লা, ছাত্র (নেতা)’।
এ নিয়ে কথা হলে সওজ মাদারীপুর জোনের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের সওজের জায়গার ওপর একটি একতলা ভবন নির্মাণ করা হয়। অফিসের টাকায় সাইট অফিসের জন্য ভবনটি নির্মাণ করা হয়। আগস্টের শেষের দিকে বিএনপির এক নেতা পরিচয়ে ভবনটি দখল করেন। সেই ভবনের সামনের অংশ ভেঙে তিনি চারটি দোকান তৈরি করেছেন। তিনি নতুন করে আমাদের জায়গা দখল করে আরেকটি টিনের ঘর নির্মাণ করছেন। এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।’
তবে জানতে চাইলে বিএনপির নেতা নূর হোসেন বলেন, ‘ওই জায়গায় আমরা প্রায় ৬০ বছর ধরে দোকানঘর তুলে ভোগদখল করে আসছি। সওজের লোকজন আমার জায়গা দখল করে অফিস বানিয়েছে। জায়গা যেহেতু আমার, সেহেতু ভবনটিও আমার।’
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে ভাঙ্গা উপজেলার ইউএনও কুদরত এ খোদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাঙ্গা সড়ক ও জনপথ বিভাগের কোনো চিঠি এখন পর্যন্ত পাইনি, হয়তো অফিসে দিয়ে যেতে পারে। তবে সরকারি ভবন ও জায়গা দখলকারীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের জায়গার মালিকানা নিজেদের দাবি করে দুই ব্যক্তি সাইনবোর্ড টাঙিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা সম্পর্কে বাবা-ছেলে। বাবা নিজেকে বিএনপির নেতা এবং ছেলে তাঁর পরিচয় ছাত্রনেতা উল্লেখ করে ভাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশের জমিতে এসব সাইনবোর্ড টাঙিয়েছেন।
সাইনবোর্ড টাঙানো ওই বিএনপি নেতার নাম নূর হোসেন মোল্লা। তিনি উপজেলা বিএনপির সদস্য। তাঁর ছেলের নাম আশিক মোল্লা। জায়গা দখলমুক্ত করার জন্য ভাঙ্গা সওজের পক্ষ থেকে মৌখিকভাবে বলা ও চিঠি দেওয়া হলেও কর্ণপাত করেননি ওই বিএনপি নেতা। চিঠির অনুলিপি ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) দেওয়া হয়েছে।
সওজ সূত্রে জানা গেছে, ভাঙ্গা-টেকেরহাট মহাসড়কের ভাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন হাসপাতালের পাশে সাইট অফিস হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রায় এক বছর আগে ছোট একটি ভবন নির্মাণ শুরু করে সওজ। ভবনের কাজ প্রায় শেষের দিকে। কিন্তু ১৮ আগস্ট বিএনপির নেতা নূর হোসেন ভবনটি দখল করে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেন। সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে—‘নিক্সন চৌধুরী ও আওয়ামী লীগ থেকে দখলমুক্ত জায়গা’। এরপর ভবনের কিছু অংশ ভেঙে চারটি দোকানঘর নির্মাণ করেন তিনি। ১৮ অক্টোবর ওই বিএনপি নেতা সরকারি আরও জায়গা দখল করে একটি টিনের ঘর নির্মাণ করছেন। তাঁদের বসানো অপর দুটি সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে—‘পৈতৃক সূত্রে এই জমির মালিক (৬০/৬৫ বছর যাবৎ দখলকৃত) মো. নূর হোসেন মোল্লা, বিএনপি (নেতা)’ এবং ‘মাতৃ সূত্রে এই জমির মালিক মো. আশিক মোল্লা, ছাত্র (নেতা)’।
এ নিয়ে কথা হলে সওজ মাদারীপুর জোনের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের সওজের জায়গার ওপর একটি একতলা ভবন নির্মাণ করা হয়। অফিসের টাকায় সাইট অফিসের জন্য ভবনটি নির্মাণ করা হয়। আগস্টের শেষের দিকে বিএনপির এক নেতা পরিচয়ে ভবনটি দখল করেন। সেই ভবনের সামনের অংশ ভেঙে তিনি চারটি দোকান তৈরি করেছেন। তিনি নতুন করে আমাদের জায়গা দখল করে আরেকটি টিনের ঘর নির্মাণ করছেন। এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।’
তবে জানতে চাইলে বিএনপির নেতা নূর হোসেন বলেন, ‘ওই জায়গায় আমরা প্রায় ৬০ বছর ধরে দোকানঘর তুলে ভোগদখল করে আসছি। সওজের লোকজন আমার জায়গা দখল করে অফিস বানিয়েছে। জায়গা যেহেতু আমার, সেহেতু ভবনটিও আমার।’
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে ভাঙ্গা উপজেলার ইউএনও কুদরত এ খোদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাঙ্গা সড়ক ও জনপথ বিভাগের কোনো চিঠি এখন পর্যন্ত পাইনি, হয়তো অফিসে দিয়ে যেতে পারে। তবে সরকারি ভবন ও জায়গা দখলকারীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পাহাড়িয়া জাতিগোষ্ঠীর মাতৃভাষা হলো পাহাড়িয়া। এই ভাষায় কী-বোর্ড ডেভেলপ করেছে ফ্রেন্ডস অব এন্ডেঞ্জার্ড এথনিক ল্যাংগুয়েজেস (ফিল) নামের একটি সংগঠন। আজ শনিবার সকালে তাই রাজশাহীতে ‘মালত সাবা’ নামের এই কী-বোর্ডের উদ্বোধন করা হয়।
১৫ মিনিট আগেকলেজে পড়াশোনা করার সময় পপির সঙ্গে মহিন ইসলাম রিয়াদ নামের এক যুবকের পরিচয় ছিল। কিন্তু বিয়ের পর রিয়াদ পপির স্বামী মাহমুদের কাছে দাবি করে পপির সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক ছিল
১৮ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রানিগঞ্জ ইউনিয়নের বুড়িতিস্তা নদীর ওপর নির্মিত রাজারঘাট সেতু দিয়ে পথচারীরা ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। ১৯৮২ সালে দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে ডিসি ৫০ রোডে ৭০ মিটার রাজারঘাট সেতুটি নির্মাণ করা হয়।
৩৯ মিনিট আগেরাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় একটি বহুতল বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস...
১ ঘণ্টা আগে