নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরীকে মাদক আইনের মামলায় জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর হাকিম শান্তা আক্তার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
গত বৃহস্পতিবার গুলশান থানার পুলিশ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করলে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ সময় তাঁর আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু আইনজীবীরা জামিনের শুনানি না করে রোববার শুনানির তারিখ ধার্য করার অনুরোধ করেন। আদালত রোববার শুনানির দিন ধার্য করে বোতল চৌধুরীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) রাতে গুলশানের পিংক সিটির পেছনে ১০৭ নম্বর রোডের ফিরোজা গার্ডেন নামে একটি বাড়ি থেকে বোতল চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ সময় তাঁর বাসা থেকে দুই নারীকে আটক করা হয়। এ ছাড়া বাসার শয়নকক্ষ থেকে থেকে ১২ বোতল বিদেশি মদ, পাঁচ বোতল ব্যবহৃত বিদেশি মদ ও সিসা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। পরে তাঁকে র্যাব সদর দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়। বুধবার গুলশান থানায় সোপর্দ করা হয়।
এ ঘটনায় গুলশান থানায় র্যাব-১০-এর ডিএডি জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। তবে কোনো রিমান্ডের আবেদন করা হয়নি। তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার এসআই শামীম হোসেন আসামিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান।
অন্যদিকে সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় বোতল চৌধুরী হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছিলেন। প্রায় ২৩ বছর ধরে মামলার কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর গত ২০ মার্চ আবার মামলার কার্যক্রম শুরু হয়। ২৮ মার্চ এই মামলার অন্যতম আসামি বোতল চৌধুরী কোনো রকম পদক্ষেপ ছাড়াই ট্রাইব্যুনালে অনুপস্থিত থাকেন। ওই দিন ট্রাইব্যুনাল বোতল চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এরপর তিনি গুলশানের ওই বাসায় আত্মগোপন করেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ও বোতল চৌধুরীসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এ হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। খুনিদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করেছিলেন বোতল চৌধুরী।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি থাকলেও এই মামলায় এখনো বোতল চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। তবে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে বলে তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরীকে মাদক আইনের মামলায় জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর হাকিম শান্তা আক্তার জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
গত বৃহস্পতিবার গুলশান থানার পুলিশ ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করলে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়।
এ সময় তাঁর আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। কিন্তু আইনজীবীরা জামিনের শুনানি না করে রোববার শুনানির তারিখ ধার্য করার অনুরোধ করেন। আদালত রোববার শুনানির দিন ধার্য করে বোতল চৌধুরীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) রাতে গুলশানের পিংক সিটির পেছনে ১০৭ নম্বর রোডের ফিরোজা গার্ডেন নামে একটি বাড়ি থেকে বোতল চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। এ সময় তাঁর বাসা থেকে দুই নারীকে আটক করা হয়। এ ছাড়া বাসার শয়নকক্ষ থেকে থেকে ১২ বোতল বিদেশি মদ, পাঁচ বোতল ব্যবহৃত বিদেশি মদ ও সিসা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। পরে তাঁকে র্যাব সদর দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়। বুধবার গুলশান থানায় সোপর্দ করা হয়।
এ ঘটনায় গুলশান থানায় র্যাব-১০-এর ডিএডি জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। তবে কোনো রিমান্ডের আবেদন করা হয়নি। তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার এসআই শামীম হোসেন আসামিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান।
অন্যদিকে সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় বোতল চৌধুরী হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়েছিলেন। প্রায় ২৩ বছর ধরে মামলার কার্যক্রম বন্ধ থাকার পর গত ২০ মার্চ আবার মামলার কার্যক্রম শুরু হয়। ২৮ মার্চ এই মামলার অন্যতম আসামি বোতল চৌধুরী কোনো রকম পদক্ষেপ ছাড়াই ট্রাইব্যুনালে অনুপস্থিত থাকেন। ওই দিন ট্রাইব্যুনাল বোতল চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এরপর তিনি গুলশানের ওই বাসায় আত্মগোপন করেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ও বোতল চৌধুরীসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এ হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। খুনিদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করেছিলেন বোতল চৌধুরী।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি থাকলেও এই মামলায় এখনো বোতল চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়নি। তবে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে বলে তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন।
ঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
৮ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৯ ঘণ্টা আগেযশোরের অভয়নগরে পুকুরে ডুবে এক দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে উপজেলার অভয়নগর গ্রামের মধ্যপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৯ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা অবৈধভাবে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচারকালে সেলিম হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা–৬ বিজিবির দর্শনা বিওপির একটি টহলদল তাকে আটক করে।
৯ ঘণ্টা আগে