কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার মামলায় কিশোরগঞ্জে পারুল আক্তার নামে একজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার কিশোরগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক মো. হাবিবুল্লাহ এ রায় দেন। একই সঙ্গে তাঁকে আরও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পারুল আক্তার (৫০) নিহত গৃহবধূর শাশুড়ি। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অপর দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দেন আদালত। তাঁরা হলেন গৃহবধূর স্বামী আসিকুল হক ও ফুফু শাশুড়ি বিবি হাওয়া আক্তার। মামলার এক আসামি শিশু হওয়ায় শিশু আদালতে তার বিচার চলমান। এ ছাড়া আরেক আসামি গৃহবধূর শ্বশুর আনোয়ারুল হক খোকন বিচার চলাকালীন মারা যান।
কিশোরগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর স্পেশাল পিপি এম এ আফজল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালে করিমগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ উলুখলা গ্রামের আসিকুল হকের সঙ্গে মিঠামইন উপজেলার ঘাগড়া গ্রামের নাজির মিয়ার মেয়ে পাপিয়া আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে পাপিয়া আক্তারের শ্বশুর আনোয়ারুল হক খোকন, শাশুড়ি পারুল আক্তার, দেবর ও ফুফু শাশুড়ি বিবি হাওয়া আক্তার লিপির পরামর্শে স্বামী আসিকুল হক দুই লাখ টাকা যৌতুকের দাবি করে নির্যাতন করতেন।
এরই মধ্যে পাপিয়া অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে আসামিরা অত্যাচারের বাড়িয়ে দেন। পরে ২০১৫ সনের ২ মে যৌতুকের জন্য মারধর করে পাপিয়ার শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে উন্নত চিকিৎসার নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০১৫ সালের ৭ মে বিকেলে তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহত গৃহবধূর ভাই সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে স্বামী, শ্বশুর-শাশুড়ি, দেবর ও ফুফু শাশুড়িকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে করিমগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে গৃহবধূ পাপিয়া আক্তার মারা গেলে মামলাটির সঙ্গে হত্যা মামলা সংযুক্ত হয়। ২০১৫ সালের ২৪ ডিসেম্বর করিমগঞ্জ থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক এস এম জহিরুল ইসলাম তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
আদালত দীর্ঘ সাক্ষ্য ও জেরা শেষে আজ বৃহস্পতিবার শাশুড়ি পারুল আক্তারকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন কিশোরগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর স্পেশাল পিপি এম এ আফজল ও আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক মাখন।
যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার মামলায় কিশোরগঞ্জে পারুল আক্তার নামে একজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার কিশোরগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক মো. হাবিবুল্লাহ এ রায় দেন। একই সঙ্গে তাঁকে আরও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পারুল আক্তার (৫০) নিহত গৃহবধূর শাশুড়ি। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অপর দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দেন আদালত। তাঁরা হলেন গৃহবধূর স্বামী আসিকুল হক ও ফুফু শাশুড়ি বিবি হাওয়া আক্তার। মামলার এক আসামি শিশু হওয়ায় শিশু আদালতে তার বিচার চলমান। এ ছাড়া আরেক আসামি গৃহবধূর শ্বশুর আনোয়ারুল হক খোকন বিচার চলাকালীন মারা যান।
কিশোরগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর স্পেশাল পিপি এম এ আফজল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালে করিমগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ উলুখলা গ্রামের আসিকুল হকের সঙ্গে মিঠামইন উপজেলার ঘাগড়া গ্রামের নাজির মিয়ার মেয়ে পাপিয়া আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে পাপিয়া আক্তারের শ্বশুর আনোয়ারুল হক খোকন, শাশুড়ি পারুল আক্তার, দেবর ও ফুফু শাশুড়ি বিবি হাওয়া আক্তার লিপির পরামর্শে স্বামী আসিকুল হক দুই লাখ টাকা যৌতুকের দাবি করে নির্যাতন করতেন।
এরই মধ্যে পাপিয়া অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে আসামিরা অত্যাচারের বাড়িয়ে দেন। পরে ২০১৫ সনের ২ মে যৌতুকের জন্য মারধর করে পাপিয়ার শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে উন্নত চিকিৎসার নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০১৫ সালের ৭ মে বিকেলে তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহত গৃহবধূর ভাই সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে স্বামী, শ্বশুর-শাশুড়ি, দেবর ও ফুফু শাশুড়িকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে করিমগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে গৃহবধূ পাপিয়া আক্তার মারা গেলে মামলাটির সঙ্গে হত্যা মামলা সংযুক্ত হয়। ২০১৫ সালের ২৪ ডিসেম্বর করিমগঞ্জ থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক এস এম জহিরুল ইসলাম তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
আদালত দীর্ঘ সাক্ষ্য ও জেরা শেষে আজ বৃহস্পতিবার শাশুড়ি পারুল আক্তারকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন কিশোরগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর স্পেশাল পিপি এম এ আফজল ও আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক মাখন।
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে বাস ও ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে চৈতন্য পাল (৪০) নামের একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকালে কোটচাঁদপুর-কালীগঞ্জ সড়কের এলাঙ্গী মাঠ এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। চৈতন্য পাল উপজেলার ফাজিলপুর গ্রামের মৃত কার্তিক পালের ছেলে। তিনি পেশায় ভ্যানচালক ছিলেন।
৭ মিনিট আগেনেত্রকোনার মদনে ছাগলে ধান খাওয়া নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ইমাম হোসেন (৫৫) নামের এক কৃষক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় নারীসহ উভয় পক্ষের অন্তত ১৭ জন আহত হয়েছেন।
২২ মিনিট আগেমাদারীপুরের শিবচরে চালকদের হত্যা করে অটোভ্যান ও ইজিবাইক ছিনতাইয়ের ঘটনা বেড়ে গেছে। এতে করে আতঙ্কে আছেন অন্য চালকেরা। তাঁরা সন্ধ্যার পর অপরিচিত যাত্রী ওঠাতে এবং বাইরের এলাকায় যেতে ভয় পাচ্ছেন। রাতে সাধারণত নিজেদের এলাকার মধ্যে থাকছেন। পুলিশ বলছে, প্রতিটি ঘটনাই সুষ্ঠুভাবে তদন্ত...
৩০ মিনিট আগেভোলা জেনারেল হাসপাতালে ফের চিকিৎসকের ওপর হামলা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে এক রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে স্বজনেরা দায়িত্বরত চিকিৎসক ইরফান মাহমুদের ওপর হামলা চালিয়ে তাঁকে লাঞ্ছিত করেন। এর আগে গত শুক্রবার বিকেলে এক রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় কর্তব্যরত চিকিৎসক নাইমুল হাসনাতও হামলা ও লাঞ্ছনার শিকার হন।
৩৩ মিনিট আগে