নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ হত্যা মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক ইয়াসিন সিকদার। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দাখিল করা প্রতিবেদনে ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
তবে এই চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে আদালতে নারাজি দেবেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ফারদিনের বাবা নূর উদ্দিন।
আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি মামলার ধার্য তারিখ রয়েছে। ওই দিন চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতের সামনে উপস্থাপন করা হবে বলে ঢাকার আদালতের প্রসিকিউশন সূত্রে জানা গেছে।
চূড়ান্ত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন—এই মামলায় তথ্যগত ভুল রয়েছে। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে ফারদিন আত্মহত্যা করেছেন। ফারদিনের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন এবং সিসিটিভি সূত্রে পাওয়া গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। এসব পর্যালোচনায় আপাতত চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
গত বছর ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিন নূর পরশের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ। এ ঘটনায় বান্ধবী বুশরাসহ অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ‘হত্যা করে লাশ গুম’ করার অভিযোগে রামপুরা থানায় মামলা হয়। ফারদিনের বাবা নূর উদ্দিন রানা বাদী হয়ে ওই মামলা করেন।
গত ১০ নভেম্বর ফারদিন নূর পরশকে হত্যা করে মরদেহ গুম করার অভিযোগে রাজধানীর রামপুরা এলাকার একটি বাসা থেকে বুশরাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ মামলায় আদালত তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত ৮ জানুয়ারি ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তেহসিন ইফতেখার বুশরার জামিন মঞ্জুর করেন।
ফারদিনের বাবা নূর উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে তিনি নারাজি দেবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘ফারদিন আত্মহত্যা করতে পারেন না। এই হত্যাকাণ্ড পরিকল্পিত। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট এবং পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে এটিকে আত্মহত্যা বলা যায় না।’
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী ফারদিন নূর পরশ হত্যা মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক ইয়াসিন সিকদার। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে দাখিল করা প্রতিবেদনে ফারদিনের বান্ধবী আমাতুল্লাহ বুশরাকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
তবে এই চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে আদালতে নারাজি দেবেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ফারদিনের বাবা নূর উদ্দিন।
আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি মামলার ধার্য তারিখ রয়েছে। ওই দিন চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতের সামনে উপস্থাপন করা হবে বলে ঢাকার আদালতের প্রসিকিউশন সূত্রে জানা গেছে।
চূড়ান্ত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেছেন—এই মামলায় তথ্যগত ভুল রয়েছে। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে ফারদিন আত্মহত্যা করেছেন। ফারদিনের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন এবং সিসিটিভি সূত্রে পাওয়া গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। এসব পর্যালোচনায় আপাতত চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
গত বছর ৭ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদী থেকে ফারদিন নূর পরশের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ-পুলিশ। এ ঘটনায় বান্ধবী বুশরাসহ অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ‘হত্যা করে লাশ গুম’ করার অভিযোগে রামপুরা থানায় মামলা হয়। ফারদিনের বাবা নূর উদ্দিন রানা বাদী হয়ে ওই মামলা করেন।
গত ১০ নভেম্বর ফারদিন নূর পরশকে হত্যা করে মরদেহ গুম করার অভিযোগে রাজধানীর রামপুরা এলাকার একটি বাসা থেকে বুশরাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ মামলায় আদালত তাঁর পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গত ৮ জানুয়ারি ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তেহসিন ইফতেখার বুশরার জামিন মঞ্জুর করেন।
ফারদিনের বাবা নূর উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে তিনি নারাজি দেবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘ফারদিন আত্মহত্যা করতে পারেন না। এই হত্যাকাণ্ড পরিকল্পিত। ময়নাতদন্ত রিপোর্ট এবং পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে এটিকে আত্মহত্যা বলা যায় না।’
খাদিজা বেগম আরও বলেন, ‘চাঁদাবাজি করার জন্যই আমাকে না জানিয়ে কৌশলে আক্তার হোসেন মামলার বাদী হয়েছেন। রিপন হত্যার সঙ্গে বকশীগঞ্জের কোনো মানুষ জড়িত না। কারণ আমার স্বামী মারা গেছেন ঢাকার উত্তরায়। মামলা করার আগেই আক্তার হোসেন মামলার ভয় দেখিয়ে দুই শতাধিক নিরীহ মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকার বাণিজ্য করেছেন।
১৫ মিনিট আগেপ্রথমবারের মতো রাজশাহী এসেছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ট্রফি। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী নগরের আলুপট্টি মোড়ে বিপিএল চ্যাম্পিয়নস ট্রফি প্রদর্শনীর জন্য উন্মোচন করা হয়।
২৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বাঁশখালীতে আগুনে ৯ দোকান পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ৩০ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। গতকাল শনিবার রাত দেড়টার দিকে খানখানাবাদ ইউনিয়নের ছৈয়দ আহমেদ টেক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেতিনি নিজেকে সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ এবং প্রধান উপদেষ্টার এক সময়ের সহকর্মী বলে পরিচয় দেন। তিনি ট্রাফিক পরিদর্শক জি এম মুসার সঙ্গে দেখা করতে চান। তাঁকে প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা করে দিতে হবে বলে দাবি করেন। অন্যথায় তাঁর বিরুদ্ধে আইজিপির কাছে বিভিন্ন অনিয়ম উল্লেখ করে অভিযোগ দেবেন...
১ ঘণ্টা আগে