নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মতিউর রহমান মল্লিক নামে মিরপুরের এক বাসিন্দাকে মারধর করার অভিযোগে আটক চাইল্ড এন্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমদ্দারের ক্যাডার বাহিনীর সদস্য নাজমুল হোসেনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হুমায়ুন কবির কারাগারে পাঠানোর এই আদেশ দেন।
রাজধানীর মিরপুর মডেল থানায় দায়ের করা এই মামলায় তাকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক সিকদার মহিতুল আলম। অন্যদিকে তার জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালতে মিরপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই জালাল উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর আগে গত রোববার রাত ১১ টায় নাজমুলকে গ্রেপ্তার করে মিরপুর থানা পুলিশ।
সম্প্রতি মতিউর রহমান মল্লিক নামে মিরপুর এলাকার ওই বাসিন্দা মিল্টন সমাদ্দার, তার স্ত্রী ও নাজমুলসহ ক্যাডার বাহিনীর বিরুদ্ধে মামলা করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২১ সালের ৩ মার্চ রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাদী মতিউর রহমান মল্লিক তার বান্ধবী আসমা আক্তার আয়শার মাধ্যমে সংবাদ পান যে, মিরপুর-১ নম্বর দক্ষিণ বিছিলের রাস্তায় অন্ধ বৃদ্ধ লোক পড়ে আছেন। বাদী ওই বৃদ্ধ লোকটিকে অসুস্থ অবস্থায় পেয়ে দারুস সালাম থানায় একটি জিডি করেন। অসুস্থ বৃদ্ধ মোতালেবকে সুচিকিৎসা ও দেখভাল করার জন্য মিল্টন সমাদ্দারের চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার নামক আশ্রমে ওইদিন রাতে হস্তান্তর করেন।
পরবর্তী সময়ে মিল্টন সমাদ্দার ও তার স্ত্রীসহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন বৃদ্ধ মোতালেবকে তার আত্মীয়স্বজনের কাছে ফিরিয়ে দিয়েছে বলেন জানতে পারেন। বাদী চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার সেন্টারে উপস্থিত হয়ে মিল্টন সমাদ্দারের কাছে বৃদ্ধ মোতালেবের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এ সময় আসামি নাজমুলসহ ৪/৫ জন অজ্ঞাতনামা আসামি লাঠি ও লোহার রড নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে বাদী মতিউর রহমান মল্লিকের মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়িভাবে আঘাত করে গুরুতর জখম করেন।
তখন আসামি নাজমূল জোরপূর্বক বাদীর কাছ থেকে দারুস সালাম থানায় লিপিবদ্ধ করা ও চাইল্ড কেয়ারে হস্তান্তরের কাগজপত্র ছিনিয়ে নেন। এছাড়া, বাদীর মোবাইলে ধারণ করা মারামারির ভিডিও ডিলিট করে দেন এবং জোরপূর্বক সাদা কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে নেন।
পুলিশ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, মিল্টনের ঘোষিত ক্যাডার নাজমুল। তিনি আসামি মিল্টনের গাড়ি চালানোসহ বিভিন্ন লোকের সঙ্গে জবরদস্তি-মারামারি করে ত্রাস সৃষ্টি করে থাকে বলে প্রাথমিক তদন্তে পাওয়া গেছে। তদন্তে এ মামলার ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। আসামির বিরুদ্ধে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। তদন্ত সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত তাকে জেলহাজতে আটক রাখা প্রয়োজন।
আসামি জামিনে মুক্তি পেলে চিরতরে পলাতক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং অন্যান্য অজ্ঞাতনামা আসামিদের গ্রেপ্তারে ব্যাঘাত সৃষ্টি করবে।
মতিউর রহমান মল্লিক নামে মিরপুরের এক বাসিন্দাকে মারধর করার অভিযোগে আটক চাইল্ড এন্ড ওল্ড এজ কেয়ার আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমদ্দারের ক্যাডার বাহিনীর সদস্য নাজমুল হোসেনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হুমায়ুন কবির কারাগারে পাঠানোর এই আদেশ দেন।
রাজধানীর মিরপুর মডেল থানায় দায়ের করা এই মামলায় তাকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক সিকদার মহিতুল আলম। অন্যদিকে তার জামিনের আবেদন করেন আইনজীবী। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আদালতে মিরপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই জালাল উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর আগে গত রোববার রাত ১১ টায় নাজমুলকে গ্রেপ্তার করে মিরপুর থানা পুলিশ।
সম্প্রতি মতিউর রহমান মল্লিক নামে মিরপুর এলাকার ওই বাসিন্দা মিল্টন সমাদ্দার, তার স্ত্রী ও নাজমুলসহ ক্যাডার বাহিনীর বিরুদ্ধে মামলা করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২১ সালের ৩ মার্চ রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাদী মতিউর রহমান মল্লিক তার বান্ধবী আসমা আক্তার আয়শার মাধ্যমে সংবাদ পান যে, মিরপুর-১ নম্বর দক্ষিণ বিছিলের রাস্তায় অন্ধ বৃদ্ধ লোক পড়ে আছেন। বাদী ওই বৃদ্ধ লোকটিকে অসুস্থ অবস্থায় পেয়ে দারুস সালাম থানায় একটি জিডি করেন। অসুস্থ বৃদ্ধ মোতালেবকে সুচিকিৎসা ও দেখভাল করার জন্য মিল্টন সমাদ্দারের চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার নামক আশ্রমে ওইদিন রাতে হস্তান্তর করেন।
পরবর্তী সময়ে মিল্টন সমাদ্দার ও তার স্ত্রীসহ অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন বৃদ্ধ মোতালেবকে তার আত্মীয়স্বজনের কাছে ফিরিয়ে দিয়েছে বলেন জানতে পারেন। বাদী চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার সেন্টারে উপস্থিত হয়ে মিল্টন সমাদ্দারের কাছে বৃদ্ধ মোতালেবের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এ সময় আসামি নাজমুলসহ ৪/৫ জন অজ্ঞাতনামা আসামি লাঠি ও লোহার রড নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে বাদী মতিউর রহমান মল্লিকের মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়িভাবে আঘাত করে গুরুতর জখম করেন।
তখন আসামি নাজমূল জোরপূর্বক বাদীর কাছ থেকে দারুস সালাম থানায় লিপিবদ্ধ করা ও চাইল্ড কেয়ারে হস্তান্তরের কাগজপত্র ছিনিয়ে নেন। এছাড়া, বাদীর মোবাইলে ধারণ করা মারামারির ভিডিও ডিলিট করে দেন এবং জোরপূর্বক সাদা কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে নেন।
পুলিশ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, মিল্টনের ঘোষিত ক্যাডার নাজমুল। তিনি আসামি মিল্টনের গাড়ি চালানোসহ বিভিন্ন লোকের সঙ্গে জবরদস্তি-মারামারি করে ত্রাস সৃষ্টি করে থাকে বলে প্রাথমিক তদন্তে পাওয়া গেছে। তদন্তে এ মামলার ঘটনায় জড়িত থাকার তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। আসামির বিরুদ্ধে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। তদন্ত সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত তাকে জেলহাজতে আটক রাখা প্রয়োজন।
আসামি জামিনে মুক্তি পেলে চিরতরে পলাতক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এবং অন্যান্য অজ্ঞাতনামা আসামিদের গ্রেপ্তারে ব্যাঘাত সৃষ্টি করবে।
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
৭ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
৩১ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৪১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে