মোস্তাকিম ফারুকী, মিটফোর্ড (ঢাকা)
দেশে করোনাভাইরাসের প্রকোপ কমে আসলেও বাড়ছে ডেঙ্গু। মশাবাহিত এ রোগে মৃত্যুও বাড়ছে। এ অবস্থায় রোগীর ভিড় বেড়েছে ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে। কিন্তু হাসপাতালটির সাতটি টিকিট কাউন্টারের মধ্যে দুটি বন্ধ থাকায় সেবা পেতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে রোগীদের। এমনকি দুই-তিনদিন সময়ও লেগে যাচ্ছে।
মিটফোর্ড হাসপাতালে গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সরজেমিন যে চিত্র দেখা গেছে তা খুবই হতাশাজনক। সেখানে মুন্সিগঞ্জ থেকে আসা মো. মোস্তফা জানান, সিট না পাওয়ায় অসুস্থ বাবাকে নিয়ে হাসপাতালের সিঁড়িতে অবস্থান করছেন। কর্তৃপক্ষ বলেছে, দ্রুত ব্যবস্থা করে দেবে।
রাজধানীর সূত্রাপুর থেকে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে এসেছেন সাজেদা আক্তার। তিনি বলেন, সকাল ৭টায় এসেছি। অনেকে ফজরের পর থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। সকাল সাড়ে ৮টায় আউটডোর চালু হয়েছে। এখন ১০টা বাজে। টিকিট কাউন্টারে পৌঁছতে হয়তো দুপুর হয়ে যাবে। টিকিট সংগ্রহের পর আরেকটি কাউন্টারের সামনে লাইন ধরতে হবে। সেখানে কোন চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা পাব তা নির্ধারণ করে দেবে। এরপর নির্দিষ্ট চিকিৎসকের কক্ষের সামনে গিয়ে আবারও দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে।
সাজেদা আক্তার বলেন, হয়তো দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে ২টা বেজে যাবে, তখন বলবে আগামীকাল আসেন। আগামীকাল দীর্ঘ লাইন পেরিয়ে ডাক্তারের দেখা পেলে হয়তো কিছু পরীক্ষা দেবেন। পরীক্ষার জন্য আবার দাঁড়াতে হবে লাইনে। আগেও এমন ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। ভেবেছিলাম, আর এখানে আসব না। কিন্তু টাকার অভাবে অন্য কোথাও যেতেও পারি না।
রোগীদের ভোগান্তির বিষয়ে কথা হলে মিটফোর্ড হাসপাতাল পরিচালকের একান্ত সহকারী খোরশেদ আলম বলেন, ‘আউটডোরে কাউন্টার মেরামত চলছে। তাই বহির্বিভাগের লাইন দীর্ঘ হচ্ছে এবং ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সেবাগ্রহীতাদের।’
হাসপাতালের উপপরিচালক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘একমাত্র এ হাসপাতাল নন-কোভিড হওয়ায় এখানে প্রচুর রোগী আসছে। রোগীদের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছি আমরা। রোগীদের শয্যা সরবরাহ করা আমাদের সক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে আমরা আমাদের সক্ষমতার বাইরে গিয়েও আলাদা একটি ডেঙ্গু ইউনিট চালু করেছি। আমাদের চিকিৎসকেরা যথেষ্ট আন্তরিক। শয্যা না মিললেও বারান্দায় কিংবা মেঝেতে রেখেও চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। নষ্ট কাউন্টার দুটি মেরামত করছে মেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। দ্রুত কাজ শেষ করতে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে।’
দেশে করোনাভাইরাসের প্রকোপ কমে আসলেও বাড়ছে ডেঙ্গু। মশাবাহিত এ রোগে মৃত্যুও বাড়ছে। এ অবস্থায় রোগীর ভিড় বেড়েছে ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে। কিন্তু হাসপাতালটির সাতটি টিকিট কাউন্টারের মধ্যে দুটি বন্ধ থাকায় সেবা পেতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে রোগীদের। এমনকি দুই-তিনদিন সময়ও লেগে যাচ্ছে।
মিটফোর্ড হাসপাতালে গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সরজেমিন যে চিত্র দেখা গেছে তা খুবই হতাশাজনক। সেখানে মুন্সিগঞ্জ থেকে আসা মো. মোস্তফা জানান, সিট না পাওয়ায় অসুস্থ বাবাকে নিয়ে হাসপাতালের সিঁড়িতে অবস্থান করছেন। কর্তৃপক্ষ বলেছে, দ্রুত ব্যবস্থা করে দেবে।
রাজধানীর সূত্রাপুর থেকে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে এসেছেন সাজেদা আক্তার। তিনি বলেন, সকাল ৭টায় এসেছি। অনেকে ফজরের পর থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। সকাল সাড়ে ৮টায় আউটডোর চালু হয়েছে। এখন ১০টা বাজে। টিকিট কাউন্টারে পৌঁছতে হয়তো দুপুর হয়ে যাবে। টিকিট সংগ্রহের পর আরেকটি কাউন্টারের সামনে লাইন ধরতে হবে। সেখানে কোন চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা পাব তা নির্ধারণ করে দেবে। এরপর নির্দিষ্ট চিকিৎসকের কক্ষের সামনে গিয়ে আবারও দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে।
সাজেদা আক্তার বলেন, হয়তো দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে ২টা বেজে যাবে, তখন বলবে আগামীকাল আসেন। আগামীকাল দীর্ঘ লাইন পেরিয়ে ডাক্তারের দেখা পেলে হয়তো কিছু পরীক্ষা দেবেন। পরীক্ষার জন্য আবার দাঁড়াতে হবে লাইনে। আগেও এমন ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। ভেবেছিলাম, আর এখানে আসব না। কিন্তু টাকার অভাবে অন্য কোথাও যেতেও পারি না।
রোগীদের ভোগান্তির বিষয়ে কথা হলে মিটফোর্ড হাসপাতাল পরিচালকের একান্ত সহকারী খোরশেদ আলম বলেন, ‘আউটডোরে কাউন্টার মেরামত চলছে। তাই বহির্বিভাগের লাইন দীর্ঘ হচ্ছে এবং ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে সেবাগ্রহীতাদের।’
হাসপাতালের উপপরিচালক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘একমাত্র এ হাসপাতাল নন-কোভিড হওয়ায় এখানে প্রচুর রোগী আসছে। রোগীদের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছি আমরা। রোগীদের শয্যা সরবরাহ করা আমাদের সক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে আমরা আমাদের সক্ষমতার বাইরে গিয়েও আলাদা একটি ডেঙ্গু ইউনিট চালু করেছি। আমাদের চিকিৎসকেরা যথেষ্ট আন্তরিক। শয্যা না মিললেও বারান্দায় কিংবা মেঝেতে রেখেও চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। নষ্ট কাউন্টার দুটি মেরামত করছে মেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। দ্রুত কাজ শেষ করতে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে।’
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে