কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
তিন মাস ১৪ দিন পর কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের ১০টি দানবাক্স (সিন্দুক) ও একটি ট্রাঙ্ক খোলা হয়। দানবাক্স থেকে মেলে ২৯ বস্তা টাকা। দিনভর গণনার পর দানবাক্স থেকে পাওয়া গেছে মোট ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা।
আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে গণনা শেষে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত। তিনি বলেন, দানবাক্সের এই টাকা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ।
এর আগে চলতি বছরের ১৭ আগস্ট মসজিদের ৯টি দান সিন্দুক খুলে পাওয়া গিয়েছিল ২৮ বস্তা টাকা। তখন পাওয়া গেছে ৭ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা। সঙ্গে পাওয়া গিয়েছিল বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ ও রুপার গহনাসহ বৈদেশিক মুদ্রা।
জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরীর উপস্থিতিতে দানবাক্স কমিটির আহ্বায়ক ও কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমতের তত্ত্বাবধানে সকাল ৭টায় দানবাক্সগুলো খোলা হয়। দানবাক্সগুলো খুলে ২৯টি বস্তায় ভরে টাকাগুলো মসজিদের দোতলায় নেওয়া হয় গণনার জন্য।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত বলেন, টাকাগুলো রূপালী ব্যাংকে জমা করা হয়েছে। টাকার পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রুবেল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান, সহকারী কমিশনার এস এম মেহেদী হাসান, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলামসহ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষকেরা গণনাকাজ তত্ত্বাবধান করেন।
পাগলা মসজিদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শওকত উদ্দীন ভূঞা বলেন, টাকা গণনায় পাগলা মসজিদ মাদ্রাসার ১৩০ জন ছাত্র, জামিয়াতুল ইমদাদিয়া মাদ্রাসার ১৫৫ জন ছাত্র, পাগলা মসজিদের ৩৬ জন স্টাফ, রূপালী ব্যাংকের ৭৫ জন কর্মকর্তা, সেনাবাহিনীর ১০ জন সদস্য, ১০ জন আনসার সদস্য, ২০ জন পুলিশ, ৫ জন র্যাব ও জেলা প্রশাসন থেকে ২০ জন কাজ করেছেন। দান সিন্দুকে দান করা ছাড়াও মসজিদের নিলামঘরে প্রতিদিন মানুষ নানা ধরনের জিনিসপত্র দান করেন। প্রতিদিন এসব নিলামে বিক্রি করে দেওয়া হয়।
মসজিদ পরিচালনা কমিটি জানায়, মুসলমানসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোকজন এ মসজিদে দান করেন। এখানে দান করলে মনোবাসনা পূরণ হয়—এমন বিশ্বাস থেকে তাঁরা ছুটে আসেন। এ মসজিদের দানবাক্সে যে বিপুল পরিমাণ টাকা পাওয়া যায়, তা জেলার আর কোনো মসজিদে পাওয়া যায় না। টাকার সঙ্গে সোনা-রুপার অলংকারসহ থাকে বিদেশি মুদ্রাও।
তা ছাড়া প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক গবাদিপশু, হাঁস-মুরগি, ফলফলাদি, মোমবাতি ও ধর্মীয় বই দান করে লোকজন। আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায় দানবাক্সে পাওয়া চিঠিপত্র। এসব চিঠিতে লোকজন তাঁদের জীবনে পাওয়ার আনন্দ, না পাওয়ার বেদনা, আয়-উন্নতির ফরিয়াদ, চাকরির প্রত্যাশা, পরীক্ষায় ভালো ফলের আশা ও রোগব্যাধি থেকে মুক্তি পেতে আকুতি প্রকাশ করেন। এমনকি শত্রুকে ঘায়েলের দাবিও থাকে কোনো কোনো চিঠিতে।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কিশোরগঞ্জের সমন্বয়ক ইকরাম হোসেন বলেন, ‘বছরের পর বছর কোটি কোটি টাকা এই পাগলা মসজিদের দানবাক্সে আসছে, তা কোথায় রাখা হচ্ছে, এখন পর্যন্ত পাগলা মসজিদের কত কোটি টাকা রয়েছে তা কিশোরগঞ্জসহ সারা বাংলাদেশের মানুষ জানতে চাচ্ছিল। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় কিশোরগঞ্জের প্রশাসন যারা পাগলা মসজিদের দায়িত্বে রয়েছে তারা এটা ক্লিয়ার করে নাই।’
সুউচ্চ মিনার ও তিন গম্বুজবিশিষ্ট তিনতলা বিশাল পাগলা মসজিদ কিশোরগঞ্জের অন্যতম ঐতিহাসিক স্থাপনা। জেলা শহরের পশ্চিম প্রান্তে নরসুন্দা নদীর তীরে হারুয়া এলাকায় অবস্থিত পাগলা মসজিদটি প্রথমে ১০ শতক জায়গায় প্রতিষ্ঠা করা হয়। পরে এর আয়তন আরও বাড়ানো হয়েছে। মসজিটি এখন প্রায় চার একর জায়গাজুড়ে রয়েছে।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী বলেন, ‘টাকা গণনা এবং গণনা শেষে ব্যাংকে পৌঁছে দেওয়া পর্যন্ত সার্বিক নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করেছে।’
জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান বলেন, ‘৩ মাস ১৩ দিন পর সকাল ৭টায় আপনাদের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খুলেছি। গণনা শেষে টাকাগুলো ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, বিগত সময়ে দানের টাকা থেকে জটিল রোগীদের চিকিৎসার জন্য দেওয়া অনুদান দেওয়া হয়েছে। পাগলা মসজিদ মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের খরচ এই দানের টাকা থেকে আসে। মসজিদের পরিচালন খাতটিও এইখান থেকে আসে। এ ছাড়া রোদ বৃষ্টিতে মসজিদের সামনের জায়গায় মুসল্লিদের নামাজ আদায় করতে যে কষ্ট হয়। তা লাঘবের জন্য পুরুষদের জন্য দুটি শেড ও নারীদের জন্য একটি শেড তৈরি করার প্রস্তাব করেছি। একই সঙ্গে পাগলা মসজিদ কমপ্লেক্স নির্মাণের জন্য পাগলা মসজিদ সংলগ্ন কিছু জায়গা রয়েছে তা কেনার জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করেছি।’
এ পর্যন্ত পাগলা মসজিদের দানের টাকা ব্যাংকে কত জমা আছে এমন প্রশ্ন করলে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান বিষয়টি এড়িয়ে চলে যান।
তিন মাস ১৪ দিন পর কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের ১০টি দানবাক্স (সিন্দুক) ও একটি ট্রাঙ্ক খোলা হয়। দানবাক্স থেকে মেলে ২৯ বস্তা টাকা। দিনভর গণনার পর দানবাক্স থেকে পাওয়া গেছে মোট ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা।
আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে গণনা শেষে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত। তিনি বলেন, দানবাক্সের এই টাকা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ।
এর আগে চলতি বছরের ১৭ আগস্ট মসজিদের ৯টি দান সিন্দুক খুলে পাওয়া গিয়েছিল ২৮ বস্তা টাকা। তখন পাওয়া গেছে ৭ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা। সঙ্গে পাওয়া গিয়েছিল বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ ও রুপার গহনাসহ বৈদেশিক মুদ্রা।
জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরীর উপস্থিতিতে দানবাক্স কমিটির আহ্বায়ক ও কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমতের তত্ত্বাবধানে সকাল ৭টায় দানবাক্সগুলো খোলা হয়। দানবাক্সগুলো খুলে ২৯টি বস্তায় ভরে টাকাগুলো মসজিদের দোতলায় নেওয়া হয় গণনার জন্য।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত বলেন, টাকাগুলো রূপালী ব্যাংকে জমা করা হয়েছে। টাকার পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রুবেল মাহমুদ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান, সহকারী কমিশনার এস এম মেহেদী হাসান, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলামসহ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষকেরা গণনাকাজ তত্ত্বাবধান করেন।
পাগলা মসজিদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শওকত উদ্দীন ভূঞা বলেন, টাকা গণনায় পাগলা মসজিদ মাদ্রাসার ১৩০ জন ছাত্র, জামিয়াতুল ইমদাদিয়া মাদ্রাসার ১৫৫ জন ছাত্র, পাগলা মসজিদের ৩৬ জন স্টাফ, রূপালী ব্যাংকের ৭৫ জন কর্মকর্তা, সেনাবাহিনীর ১০ জন সদস্য, ১০ জন আনসার সদস্য, ২০ জন পুলিশ, ৫ জন র্যাব ও জেলা প্রশাসন থেকে ২০ জন কাজ করেছেন। দান সিন্দুকে দান করা ছাড়াও মসজিদের নিলামঘরে প্রতিদিন মানুষ নানা ধরনের জিনিসপত্র দান করেন। প্রতিদিন এসব নিলামে বিক্রি করে দেওয়া হয়।
মসজিদ পরিচালনা কমিটি জানায়, মুসলমানসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোকজন এ মসজিদে দান করেন। এখানে দান করলে মনোবাসনা পূরণ হয়—এমন বিশ্বাস থেকে তাঁরা ছুটে আসেন। এ মসজিদের দানবাক্সে যে বিপুল পরিমাণ টাকা পাওয়া যায়, তা জেলার আর কোনো মসজিদে পাওয়া যায় না। টাকার সঙ্গে সোনা-রুপার অলংকারসহ থাকে বিদেশি মুদ্রাও।
তা ছাড়া প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক গবাদিপশু, হাঁস-মুরগি, ফলফলাদি, মোমবাতি ও ধর্মীয় বই দান করে লোকজন। আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায় দানবাক্সে পাওয়া চিঠিপত্র। এসব চিঠিতে লোকজন তাঁদের জীবনে পাওয়ার আনন্দ, না পাওয়ার বেদনা, আয়-উন্নতির ফরিয়াদ, চাকরির প্রত্যাশা, পরীক্ষায় ভালো ফলের আশা ও রোগব্যাধি থেকে মুক্তি পেতে আকুতি প্রকাশ করেন। এমনকি শত্রুকে ঘায়েলের দাবিও থাকে কোনো কোনো চিঠিতে।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কিশোরগঞ্জের সমন্বয়ক ইকরাম হোসেন বলেন, ‘বছরের পর বছর কোটি কোটি টাকা এই পাগলা মসজিদের দানবাক্সে আসছে, তা কোথায় রাখা হচ্ছে, এখন পর্যন্ত পাগলা মসজিদের কত কোটি টাকা রয়েছে তা কিশোরগঞ্জসহ সারা বাংলাদেশের মানুষ জানতে চাচ্ছিল। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় কিশোরগঞ্জের প্রশাসন যারা পাগলা মসজিদের দায়িত্বে রয়েছে তারা এটা ক্লিয়ার করে নাই।’
সুউচ্চ মিনার ও তিন গম্বুজবিশিষ্ট তিনতলা বিশাল পাগলা মসজিদ কিশোরগঞ্জের অন্যতম ঐতিহাসিক স্থাপনা। জেলা শহরের পশ্চিম প্রান্তে নরসুন্দা নদীর তীরে হারুয়া এলাকায় অবস্থিত পাগলা মসজিদটি প্রথমে ১০ শতক জায়গায় প্রতিষ্ঠা করা হয়। পরে এর আয়তন আরও বাড়ানো হয়েছে। মসজিটি এখন প্রায় চার একর জায়গাজুড়ে রয়েছে।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী বলেন, ‘টাকা গণনা এবং গণনা শেষে ব্যাংকে পৌঁছে দেওয়া পর্যন্ত সার্বিক নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করেছে।’
জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান বলেন, ‘৩ মাস ১৩ দিন পর সকাল ৭টায় আপনাদের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খুলেছি। গণনা শেষে টাকাগুলো ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, বিগত সময়ে দানের টাকা থেকে জটিল রোগীদের চিকিৎসার জন্য দেওয়া অনুদান দেওয়া হয়েছে। পাগলা মসজিদ মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের খরচ এই দানের টাকা থেকে আসে। মসজিদের পরিচালন খাতটিও এইখান থেকে আসে। এ ছাড়া রোদ বৃষ্টিতে মসজিদের সামনের জায়গায় মুসল্লিদের নামাজ আদায় করতে যে কষ্ট হয়। তা লাঘবের জন্য পুরুষদের জন্য দুটি শেড ও নারীদের জন্য একটি শেড তৈরি করার প্রস্তাব করেছি। একই সঙ্গে পাগলা মসজিদ কমপ্লেক্স নির্মাণের জন্য পাগলা মসজিদ সংলগ্ন কিছু জায়গা রয়েছে তা কেনার জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করেছি।’
এ পর্যন্ত পাগলা মসজিদের দানের টাকা ব্যাংকে কত জমা আছে এমন প্রশ্ন করলে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান বিষয়টি এড়িয়ে চলে যান।
ঢাকার আশুলিয়ার রেডিয়েন্স ফ্যাশন লিমিটেডের আমদানির করা অর্ধকোটি টাকার জিনসের কাপড় চুরি হওয়ার পর উদ্ধার করেছে নারায়ণগঞ্জ শিল্প পুলিশ। গাজীপুরের কোনাবাড়ী, নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থান থেকে এসব কাপড় জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় মাসুম ওরফে বাবু (৩৪) নামের এক যুবককে কোনাবাড়ী থেকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
৭ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের কিরণগঞ্জ সীমান্তে ভারত ও বাংলাদেশের গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে ঘটনার সূত্রপাত হলেও বিকেলেও সংঘর্ষ চলছিল। এই উত্তেজনা পরে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ ঘিরে চৌকা সীমান্ত পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় দুই বাংলাদেশি আহত হয়েছেন।
১৩ মিনিট আগেরাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) নির্মাণাধীন একাডেমিক ভবনের ছাদ থেকে পড়ে মো. সালাম (২৫) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে এ ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে বাজিতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণকাজ পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি। ভবনের কাজ ৬০ শতাংশ করে বন্ধ রাখার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। এতে পাঠদানসহ বিভিন্ন কার্যক্রমে ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
৩৫ মিনিট আগে