টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
তাবলিগ জামাতের একাংশ মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীরা সাত দফা দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ইজতেমা ময়দানের পাশেই একটি রেস্তোরাঁয় এ আয়োজন করা হয়। সম্মেলনে মাওলানা সাদের অনুসারীরা বিশ্ব ইজতেমা ময়দান নিয়ে তাঁদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে বলে দাবি করেন।
সাত দফা দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পাঠ করেন সাদপন্থীদের শীর্ষ মরব্বিদের একজন আব্দুল কুদ্দুস বাদল। দাবিগুলো হলো—প্রশাসনের তদারকিতে দুই পক্ষকে ইজতেমার প্যান্ডেল তৈরি ও খোলার দায়িত্ব দেওয়া; কাকরাইল মসজিদ ও ইজতেমা ময়দান থেকে মাদ্রাসা অপসারণ; তাবলিগের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরপেক্ষ কমিটি গঠন; কাকরাইল মসজিদ দিল্লির নিজামুদ্দিন মার্কাজের অধীনে পরিচালিত করা; দেশের সব মসজিদে তাবলিগের কার্যক্রম পরিচালিত করা; বিশ্ব ইজতেমায় সব মুরব্বির আগমন নিশ্চিত করা এবং তৃতীয় পক্ষের রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, হেফাজতের মদদপুষ্ট মাওলানা জোবায়ের গ্রুপ মূলত বিদ্রোহী। তারা বিশ্ব তাবলিগের মূল ধারা থেকে বের হয়ে গেছে। কাকরাইল মসজিদ ও বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে তাদের বৈধতা নেই। তারা তাবলিগের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বারবার অশান্ত করতে চেষ্টা করছে।
সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়, উভয় পক্ষকে একই প্যান্ডেলে ইজতেমা করতে দেওয়া হলেও জোবায়ের গ্রুপকে প্যান্ডেল নির্মাণ ও খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অথচ মূল ধারার জামাতকে কোনো কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
লিখিত বক্তব্যে আরও জানানো হয়, ২০১৮ সালে সাদপন্থী মূল ধারার অনুসারীরা প্রশাসনের কাছে ইজতেমা ময়দান হস্তান্তর করে। এখন হেফাজত-সমর্থিত জোবায়েরপন্থীদের একতরফা ইজতেমা ময়দান, ইজতেমা মাদ্রাসা, ইজতেমা মসজিদ ও গোডাউন ব্যবহারের জন্য দেওয়া হয়েছে। চার বছর ধরে জোবায়ের গ্রুপকে চার সপ্তাহের জন্য কাকরাইল মসজিদ ব্যবহার করতে দেওয়া হয়, আর সাদপন্থীদের কাকরাইল মসজিদ ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয় মাত্র দুই সপ্তাহের জন্য।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, কয়েক বছর ধরে তাবলিগের বিভক্তির শুরু থেকে হেফাজত নেতারা সরাসরি হস্তক্ষেপ ও মাদ্রাসাছাত্রদের ব্যবহার করে তাবলিগের মূল ধারার সাথিদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে এবং তাদের ওপর হামলা চালাচ্ছে।
নানাভাবে সারা দেশে সাদপন্থী মূল ধারার তাবলিগ অনুসারীদের ওপর নির্যাতন করা হচ্ছে বলে দাবি করা হয় সংবাদ সম্মেলনে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইজতেমা আয়োজক কমিটির গণমাধ্যম সমন্বয়ের দায়িত্ব থাকা মোহাম্মদ সায়েম, ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি (সাদপন্থী) ইউনুস মিয়া, মাওলানা সৈয়দ আনোয়ার আব্দুল্লাহ, সোহেল ও আতাউল্লাহ।
তাবলিগ জামাতের একাংশ মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীরা সাত দফা দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ইজতেমা ময়দানের পাশেই একটি রেস্তোরাঁয় এ আয়োজন করা হয়। সম্মেলনে মাওলানা সাদের অনুসারীরা বিশ্ব ইজতেমা ময়দান নিয়ে তাঁদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে বলে দাবি করেন।
সাত দফা দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পাঠ করেন সাদপন্থীদের শীর্ষ মরব্বিদের একজন আব্দুল কুদ্দুস বাদল। দাবিগুলো হলো—প্রশাসনের তদারকিতে দুই পক্ষকে ইজতেমার প্যান্ডেল তৈরি ও খোলার দায়িত্ব দেওয়া; কাকরাইল মসজিদ ও ইজতেমা ময়দান থেকে মাদ্রাসা অপসারণ; তাবলিগের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরপেক্ষ কমিটি গঠন; কাকরাইল মসজিদ দিল্লির নিজামুদ্দিন মার্কাজের অধীনে পরিচালিত করা; দেশের সব মসজিদে তাবলিগের কার্যক্রম পরিচালিত করা; বিশ্ব ইজতেমায় সব মুরব্বির আগমন নিশ্চিত করা এবং তৃতীয় পক্ষের রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ বন্ধ করা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, হেফাজতের মদদপুষ্ট মাওলানা জোবায়ের গ্রুপ মূলত বিদ্রোহী। তারা বিশ্ব তাবলিগের মূল ধারা থেকে বের হয়ে গেছে। কাকরাইল মসজিদ ও বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে তাদের বৈধতা নেই। তারা তাবলিগের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বারবার অশান্ত করতে চেষ্টা করছে।
সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়, উভয় পক্ষকে একই প্যান্ডেলে ইজতেমা করতে দেওয়া হলেও জোবায়ের গ্রুপকে প্যান্ডেল নির্মাণ ও খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। অথচ মূল ধারার জামাতকে কোনো কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না।
লিখিত বক্তব্যে আরও জানানো হয়, ২০১৮ সালে সাদপন্থী মূল ধারার অনুসারীরা প্রশাসনের কাছে ইজতেমা ময়দান হস্তান্তর করে। এখন হেফাজত-সমর্থিত জোবায়েরপন্থীদের একতরফা ইজতেমা ময়দান, ইজতেমা মাদ্রাসা, ইজতেমা মসজিদ ও গোডাউন ব্যবহারের জন্য দেওয়া হয়েছে। চার বছর ধরে জোবায়ের গ্রুপকে চার সপ্তাহের জন্য কাকরাইল মসজিদ ব্যবহার করতে দেওয়া হয়, আর সাদপন্থীদের কাকরাইল মসজিদ ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয় মাত্র দুই সপ্তাহের জন্য।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, কয়েক বছর ধরে তাবলিগের বিভক্তির শুরু থেকে হেফাজত নেতারা সরাসরি হস্তক্ষেপ ও মাদ্রাসাছাত্রদের ব্যবহার করে তাবলিগের মূল ধারার সাথিদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে এবং তাদের ওপর হামলা চালাচ্ছে।
নানাভাবে সারা দেশে সাদপন্থী মূল ধারার তাবলিগ অনুসারীদের ওপর নির্যাতন করা হচ্ছে বলে দাবি করা হয় সংবাদ সম্মেলনে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইজতেমা আয়োজক কমিটির গণমাধ্যম সমন্বয়ের দায়িত্ব থাকা মোহাম্মদ সায়েম, ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি (সাদপন্থী) ইউনুস মিয়া, মাওলানা সৈয়দ আনোয়ার আব্দুল্লাহ, সোহেল ও আতাউল্লাহ।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
১১ মিনিট আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
২০ মিনিট আগেবাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
৪১ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
১ ঘণ্টা আগে