নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিভিন্ন সময়ে দখল হয়ে যাওয়া মঠ, মন্দিরসহ সব দেবোত্তর সম্পত্তি দখল মুক্ত করত ৯ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার সংরক্ষণ পরিষদ।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক সংবাদ সন্মেলনে এসব দাবি জানায় সংগঠনটি।
সংবাদ সন্মেলনে বাংলাদেশ দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার সংরক্ষণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুভাষ বড়াল বলেন, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে সরকার হিন্দুদের নাগরিক হিসেবে সব অধিকার দিয়েছে কি না সন্দেহ রয়েছ। মন্দির হলো দেবোত্তর সম্পত্তি। মন্দিরের জায়গাগুলোয় যদি পেশিশক্তি আস্ফালন হয়, দখল হয় তাহলে সেখানে আমাদের ধর্ম করার সুযোগ কোথায়।
এ সময় তিনি বলেন, দেবোত্তর সম্পত্তি সুরক্ষার জন্য আইন তৈরি করতে আমরা বারবার আবেদন জানিয়েছিলাম। ধর্ম-কর্ম করার জন্য একটা নীরব-নিভৃত ও মানবিক পরিবেশ লাগে, যেখানে মানুষের মন থেকে ধর্মীয় ভাব সৃষ্টি হয়। আমরা সরকারের কাছে আহ্বান জানাই আমাদের সম্পত্তি যেন মন্দির ও হিন্দুদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, দেবোত্তর সম্পত্তি দেশের সব জায়গায় দখল করা হয়েছে। এই সম্পত্তি যেন মন্দিরের দখলে দেয়। আমরা বিগত সরকারের আমলে বেশ কয়েকবার স্মারকলিপি দিয়েছি।
তারা আরও বলেন, আমরা আসন্ন দুর্গাপূজায় ৫ দিন ছুটির দাবি জানাই। সামনে দুর্গা পূজা উপলক্ষে বিভিন্ন জায়গায় প্রতিমা তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ আমরা পেয়েছি। আমরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এ সময় সম্পত্তি পুনরুদ্ধার সংরক্ষণ পরিষদের পক্ষ থেকে নয় দফা দাবি তুলে ধরা হয়:-
১। চিরস্থায়ী দেবোত্তর সম্পত্তিতে সব প্রকার অবৈধ জবর দখল অন্যায়, দাবি বাতিল করে হিন্দু সম্প্রদায়কে পবিত্র দেবোত্তর সম্পত্তি ফিরিয়ে দিতে হবে।
২. প্রতিটি শিক্ষা ও সরকারি প্রতিষ্ঠানে ধর্ম পালনের স্থায়ী উপাসনালয় নির্মাণ করতে হবে।
৩. সংস্কৃতি ও পালি শিক্ষাবোর্ডকে পূর্ণাঙ্গ বোর্ডের স্বীকৃতি দিতে হবে।
৪. হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে পরিবর্তন করতে হবে।
৫. শত্রু সম্পত্তি অর্পিত ও অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনের ন্যায় কালো আইন বাতিল করে অন্যায় সুবিধাভোগীদের কবল থেকে সম্পত্তি উদ্ধার পূর্বক হিন্দু সম্প্রদায়কে ফিরিয়ে দিতে হবে।
৬. ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও ধর্ম অবমাননার হাত থেকে হিন্দুদের রক্ষা করতে হবে।
৭. হিন্দু নাবালিকা মেয়েদের প্রচলিত আইনের জালে ফেলে ধর্মান্তরিত করা নিষিদ্ধ করতে হবে।
৮. সরকারি চাকরিতে জন সংখ্যানুপাতে নিয়োগ দিতে হবে।
৯. মন্দিরভিত্তিক ধর্ম শিক্ষা কার্যক্রমে ছেলে-মেয়েদের সংখ্যাপদ্ধতি রহিত করা; শিক্ষাকেন্দ্র নির্বাচনে অনগ্রসর, দরিদ্র, শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত জন সম্প্রদায়কে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিভিন্ন সময়ে দখল হয়ে যাওয়া মঠ, মন্দিরসহ সব দেবোত্তর সম্পত্তি দখল মুক্ত করত ৯ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার সংরক্ষণ পরিষদ।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক সংবাদ সন্মেলনে এসব দাবি জানায় সংগঠনটি।
সংবাদ সন্মেলনে বাংলাদেশ দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার সংরক্ষণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুভাষ বড়াল বলেন, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে সরকার হিন্দুদের নাগরিক হিসেবে সব অধিকার দিয়েছে কি না সন্দেহ রয়েছ। মন্দির হলো দেবোত্তর সম্পত্তি। মন্দিরের জায়গাগুলোয় যদি পেশিশক্তি আস্ফালন হয়, দখল হয় তাহলে সেখানে আমাদের ধর্ম করার সুযোগ কোথায়।
এ সময় তিনি বলেন, দেবোত্তর সম্পত্তি সুরক্ষার জন্য আইন তৈরি করতে আমরা বারবার আবেদন জানিয়েছিলাম। ধর্ম-কর্ম করার জন্য একটা নীরব-নিভৃত ও মানবিক পরিবেশ লাগে, যেখানে মানুষের মন থেকে ধর্মীয় ভাব সৃষ্টি হয়। আমরা সরকারের কাছে আহ্বান জানাই আমাদের সম্পত্তি যেন মন্দির ও হিন্দুদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, দেবোত্তর সম্পত্তি দেশের সব জায়গায় দখল করা হয়েছে। এই সম্পত্তি যেন মন্দিরের দখলে দেয়। আমরা বিগত সরকারের আমলে বেশ কয়েকবার স্মারকলিপি দিয়েছি।
তারা আরও বলেন, আমরা আসন্ন দুর্গাপূজায় ৫ দিন ছুটির দাবি জানাই। সামনে দুর্গা পূজা উপলক্ষে বিভিন্ন জায়গায় প্রতিমা তৈরি হচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ আমরা পেয়েছি। আমরা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এ সময় সম্পত্তি পুনরুদ্ধার সংরক্ষণ পরিষদের পক্ষ থেকে নয় দফা দাবি তুলে ধরা হয়:-
১। চিরস্থায়ী দেবোত্তর সম্পত্তিতে সব প্রকার অবৈধ জবর দখল অন্যায়, দাবি বাতিল করে হিন্দু সম্প্রদায়কে পবিত্র দেবোত্তর সম্পত্তি ফিরিয়ে দিতে হবে।
২. প্রতিটি শিক্ষা ও সরকারি প্রতিষ্ঠানে ধর্ম পালনের স্থায়ী উপাসনালয় নির্মাণ করতে হবে।
৩. সংস্কৃতি ও পালি শিক্ষাবোর্ডকে পূর্ণাঙ্গ বোর্ডের স্বীকৃতি দিতে হবে।
৪. হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে পরিবর্তন করতে হবে।
৫. শত্রু সম্পত্তি অর্পিত ও অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইনের ন্যায় কালো আইন বাতিল করে অন্যায় সুবিধাভোগীদের কবল থেকে সম্পত্তি উদ্ধার পূর্বক হিন্দু সম্প্রদায়কে ফিরিয়ে দিতে হবে।
৬. ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও ধর্ম অবমাননার হাত থেকে হিন্দুদের রক্ষা করতে হবে।
৭. হিন্দু নাবালিকা মেয়েদের প্রচলিত আইনের জালে ফেলে ধর্মান্তরিত করা নিষিদ্ধ করতে হবে।
৮. সরকারি চাকরিতে জন সংখ্যানুপাতে নিয়োগ দিতে হবে।
৯. মন্দিরভিত্তিক ধর্ম শিক্ষা কার্যক্রমে ছেলে-মেয়েদের সংখ্যাপদ্ধতি রহিত করা; শিক্ষাকেন্দ্র নির্বাচনে অনগ্রসর, দরিদ্র, শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত জন সম্প্রদায়কে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
চট্টগ্রাম নগরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে মো. আলম নামে এক ব্যক্তি নিহতের মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) এম এ লতিফের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। তিনি চট্টগ্রাম-১১ আসনের (বন্দর-পতেঙ্গা) আওয়ামী লীগের এমপি ছিলেন। বুধবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কাজী শরীফুল ইসলাম পুলিশের আ
১২ মিনিট আগেদীর্ঘ ২৫ বছর পর ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করেছেন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। আজ বুধবার অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সম্মেলন কক্ষে ভোট গ্রহণের পুরো প্রক্রিয়াটি সরাসরি দেখানো হয়। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের এই নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে
৩৩ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরে হত্যা মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রিপন মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে পৌর শহরের পূর্ব বাজার এলাকার নির্মাণাধীন মডেল মসজিদের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৮ মিনিট আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন বলেছেন, ‘সংস্কারের কথা বলে দীর্ঘ সময় ক্ষমতা ধরে রাখা জনগণ হয়তো সন্দেহের চোখে দেখছে। দ্রুত উল্লেখযোগ্য সংস্কার করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া এ সরকারের প্রধান কাজ।’
৩৯ মিনিট আগে