অনলাইন ডেস্ক
কথাসাহিত্যিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেছেন, ‘বিতর্ক না করে আমরা এই বিশ্বে টিকতে পারব না। বিশ্বের কোনো শক্তির সঙ্গে আমরা তর্ক করতে পারব না। আমাদের বিতর্কের শক্তিটা যদি আমরা চিন্তাভাবনা ও গবেষণার মাধ্যমে কাজে লাগাই, বিশ্ব যখন বুঝবে এই দেশটি প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে তার চিন্তা এবং শিক্ষার ওপর, সংস্কৃতির ওপর, তখন তারা আমাদের সম্মান জানাবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে সুবর্ণ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত বুলবুল হাসানের বই ‘অন্তহীন বিতর্কযাত্রা’-এর প্রকাশনা উৎসবে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম জাহান, বইয়ের লেখক বুলবুল হাসান, প্রকাশক শাহরিন হকসহ অনেকে।
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, ‘একসময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণবন্ত বিতর্ক হতো, কিন্তু এখন বিতর্কের অফিস কক্ষটি কে দখল করবেন, সেটাই বড় বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মুশকিল হচ্ছে-আমরা যখন কেয়ার করা ছেড়ে দিয়ে চেয়ারের দিকে তাকাই, তখন আমাদের বিপর্যয় ঘটে।’
অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবিদ সেলিম জাহান বলেন, ‘এই যে বিতর্কের কথা বলা হচ্ছে, অন্তহীন যাত্রার কথা বলা হচ্ছে। আমি মনে করি যে বর্তমান সময়ে এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একটা স্বাধীন দেশে মুক্তচিন্তা, মত প্রকাশ এবং স্বাধীনভাবে কথা বলাটা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার জন্য অপরিহার্য। এটা ছাড়া কখনোই একটি গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিপুষ্ট হতে পারে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা প্রত্যেকেই প্রত্যাশা করব, বর্তমানে এবং আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অত্যন্ত মুক্তমনে, স্বাধীনভাবে আমরা এই অন্তহীন বিতর্ক চালয়ে যেতে পারব। এই বিতর্কের নামে আমরা কুতর্ককে পরিহার করব।’
বই প্রসঙ্গে লেখক বুলবুল হাসান বলেন, ‘অন্তহীন বিতর্কযাত্রা কোনো প্রথাগত বিতর্ক শেখার বই নয়। আমি চেয়েছি, এটির ভেতর দিয়ে বিতার্কিকের জীবনের গভীরতম মানবিক অনুভূতিগুলো অনির্বাণ আলো হয়ে জেগে থাকুক। এই বই আন্তর্জাতিকতা প্রলুব্ধ, সংশয়ের চৌরাস্তা পেরিয়ে যা আমাদের পৌঁছে দেয় বিস্ময়ের উন্মুখ প্রবাল দ্বীপে। নিজের অভিজ্ঞতার বহুমাত্রিক বিশ্লেষণের ভেতর দিয়ে আমি প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিতে চেয়েছি বিতার্কিকের ভাবনার জগৎকে। বিশ্বাসের কারাগারে শৃঙ্খলিত ক্রীতদাস যারা, তাদেরকে নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখাতে চেয়েছি।’
কথাসাহিত্যিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেছেন, ‘বিতর্ক না করে আমরা এই বিশ্বে টিকতে পারব না। বিশ্বের কোনো শক্তির সঙ্গে আমরা তর্ক করতে পারব না। আমাদের বিতর্কের শক্তিটা যদি আমরা চিন্তাভাবনা ও গবেষণার মাধ্যমে কাজে লাগাই, বিশ্ব যখন বুঝবে এই দেশটি প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে তার চিন্তা এবং শিক্ষার ওপর, সংস্কৃতির ওপর, তখন তারা আমাদের সম্মান জানাবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর বাংলামোটরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে সুবর্ণ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত বুলবুল হাসানের বই ‘অন্তহীন বিতর্কযাত্রা’-এর প্রকাশনা উৎসবে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম জাহান, বইয়ের লেখক বুলবুল হাসান, প্রকাশক শাহরিন হকসহ অনেকে।
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, ‘একসময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণবন্ত বিতর্ক হতো, কিন্তু এখন বিতর্কের অফিস কক্ষটি কে দখল করবেন, সেটাই বড় বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মুশকিল হচ্ছে-আমরা যখন কেয়ার করা ছেড়ে দিয়ে চেয়ারের দিকে তাকাই, তখন আমাদের বিপর্যয় ঘটে।’
অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবিদ সেলিম জাহান বলেন, ‘এই যে বিতর্কের কথা বলা হচ্ছে, অন্তহীন যাত্রার কথা বলা হচ্ছে। আমি মনে করি যে বর্তমান সময়ে এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একটা স্বাধীন দেশে মুক্তচিন্তা, মত প্রকাশ এবং স্বাধীনভাবে কথা বলাটা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার জন্য অপরিহার্য। এটা ছাড়া কখনোই একটি গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিপুষ্ট হতে পারে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা প্রত্যেকেই প্রত্যাশা করব, বর্তমানে এবং আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অত্যন্ত মুক্তমনে, স্বাধীনভাবে আমরা এই অন্তহীন বিতর্ক চালয়ে যেতে পারব। এই বিতর্কের নামে আমরা কুতর্ককে পরিহার করব।’
বই প্রসঙ্গে লেখক বুলবুল হাসান বলেন, ‘অন্তহীন বিতর্কযাত্রা কোনো প্রথাগত বিতর্ক শেখার বই নয়। আমি চেয়েছি, এটির ভেতর দিয়ে বিতার্কিকের জীবনের গভীরতম মানবিক অনুভূতিগুলো অনির্বাণ আলো হয়ে জেগে থাকুক। এই বই আন্তর্জাতিকতা প্রলুব্ধ, সংশয়ের চৌরাস্তা পেরিয়ে যা আমাদের পৌঁছে দেয় বিস্ময়ের উন্মুখ প্রবাল দ্বীপে। নিজের অভিজ্ঞতার বহুমাত্রিক বিশ্লেষণের ভেতর দিয়ে আমি প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিতে চেয়েছি বিতার্কিকের ভাবনার জগৎকে। বিশ্বাসের কারাগারে শৃঙ্খলিত ক্রীতদাস যারা, তাদেরকে নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখাতে চেয়েছি।’
নকলায় মেয়েকে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে অটোরিকশার চাপায় শিরিনা আক্তার (৩৮) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার চর অষ্টধর ইউনিয়নের চর বসন্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ সেকেন্ড আগেআমতলীতে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ না নিয়ে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে বসেছেন এক দাখিল পরীক্ষার্থী। আর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিয়ে না করলে আত্মহত্যার হুমকি দিয়েছেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার উপজেলার পূর্ব চন্দ্রা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগেএসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার পরীক্ষার্থী তাসফিয়ার জীবনে ঘটল মর্মান্তিক ঘটনা। পরীক্ষার হলে তাকে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল বাবার। অথচ যাওয়ার আগে অসুস্থ হয়ে পড়েন তার বাবা। পরে পরিবারের অন্য সদস্যরা তাসিফয়াকে নিয়ে যায় পরীক্ষার হলে, আর তার বাবাকে নেওয়া হয় হাসপাতালে। পরে তার বাবা মারা
১৯ মিনিট আগেরংপুরের পীরগাছায় হামলা-লুটপাট ও বাড়িতে আগুন দেওয়ার অভিযোগে বিএনপির ১৪ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। স্থানীয় কৃষক মোসলিম উদ্দিন ৩ এপ্রিল মামলাটি করলেও আজ বৃহস্পতিবার বিষয়টি জানাজানি হয়।
২৫ মিনিট আগে