নুরুল আমীন রবীন, শরীয়তপুর
দিনভর দৌড়াদৌড়ি করে বেলা শেষে ঘাটে এসে ঠেকে যায় মানুষ। পার পাওয়ার ঠেকা। শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট ফেরিঘাটে তখন দেখা মেলে একজন শহীদ চেংগা এবং তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের। ঠেকে যাওয়া লোকজনকে নিয়ে তাঁরা রাতভর রং সাইডে খেলেন, রং সাইডে চলেন। তাঁদের সঙ্গে চললে ভালো, না চললে কপালে নির্যাতন নতুবা ভোগান্তি। কোনটা বেছে নেবেন সেটা ট্রাকচালকদের বিষয়।
পারাপারের অপেক্ষায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। অথচ শহীদ চেংগার লোকজনকে টাকা দিলেই রাস্তার উল্টো পাশ দিয়ে সোজা চলে যাওয়া যায় ফেরিতে। আর টাকা না দিয়ে এ কাজ করতে চাইলেই বেধে যায় ঝামেলা, শুরু হয় মারধর। ঘাট কর্তৃপক্ষ বা পুলিশ-প্রশাসন, তাদের এসব নিয়ে যেন কোনো দায় নেই।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন সংস্থা (বিআইডব্লিউটিসি) সূত্রে জানা গেছে, রাজধানী ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাতায়াতের জন্য মাদারীপুরের বাংলাবাজার ও শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট ফেরিঘাট ব্যবহার করে দক্ষিণের ২১ জেলার মানুষ। গত বছর পদ্মা সেতুর সঙ্গে কয়েক দফা ফেরির ধাক্কা লাগার ঘটনায় শিমুলিয়া-বাংলাবাজার পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। পরবর্তী সময়ে জরুরি প্রয়োজনীয় যানবাহন পারাপারের জন্য ওই বছরের আগস্ট মাসে বিকল্প হিসেবে মঝিরঘাটে ফেরিঘাট নির্মাণ করা হয়। ডিসেম্বর থেকে এই পথে নিয়মিত যানবাহন পারাপার হচ্ছে। ৩টি ফেরিতে প্রতিদিন ৪৫০ থেকে ৫৫০টি ছোট-বড় যানবাহন পারাপার হচ্ছে। কিন্তু পারাপারের অপেক্ষায় দীর্ঘ লাইনে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে যানবাহনের চালক-শ্রমিক ও যাত্রীদের। ট্রাকচালকদের জন্য এই যন্ত্রণাটা আরও দুঃসহ। সেই সুযোগটাই নিচ্ছে শহীদ চেংগা গং।
গত রোববার রাতে মঝিরঘাট ফেরিঘাটে অবস্থান করে দেখা যায় শহীদ চেংগার লোকজনের কারবার। রাত ১০টার পর দিকে ফেরির জন্য অপেক্ষায় ছিল পণ্যবাহী ট্রাকের দুই কিলোমিটার দীর্ঘ সারি। এর মধ্যে হাজির শহীদ চেংগা ও ৮-১০ জন সাঙ্গপাঙ্গ। তাঁরা ফেরির সিরিয়াল পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে ট্রাকপ্রতি ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ করে টাকা দাবি করছেন। ঘাটের একটি ফলের দোকান থেকে টাকা তোলার পর সক্রিয় হয় চক্রের সদস্যরা।
টাকা দেওয়া ট্রাকগুলোকে তাঁরা লাইন থেকে বের করে রাস্তার উল্টো পাশে নিয়ে যান। এরপর উল্টো পথ ধরে সোজা ঘাট। দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরাও উল্টো পথে আসা ট্রাকগুলোকে পথ করে দিচ্ছেন।
রাত দেড়টার দিকে বেধে গেল ঝামেলা। চক্রের সদস্যরা এক ট্রাকচালকদের সঙ্গে শুরু করে দেন বাগ্বিতণ্ডা। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ট্রাকচালককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়। পরে ১ হাজার টাকায় দফারফা করে ফেরিতে ওঠার সিরিয়াল পান ওই ট্রাকচালক।
নির্যাতনের শিকার ট্রাকচালকের নাম রফিক। তিনি বলেন, ‘ট্রাক নিয়ে বিকেল থেকে সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে ছিলাম। মধ্যরাতে সিরিয়াল অনুযায়ী ফেরিতে ওঠার জন্য ট্রাক চালু করার সঙ্গে সঙ্গে ছয়-সাতজনের একটি দল এসে ১ হাজার ২০০ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা আমার গায়ে হাত তোলে। আমার মতো আরও বেশ কয়েকজন চালকের সঙ্গে ওরা একই আচরণ করেছে।’
গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে চক্রের মূল হোতা শহীদ চেংগা ছুটে আসেন। রাস্তার পাশে একটি দোকানের পেছনে নিয়ে নিয়মিত আর্থিক সুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব দেন। এমন প্রস্তাবের জবাবে তাঁকে বিভিন্ন কৌশলে সড়কের ওপর নিয়ে আসেন সংবাদকর্মীরা। কিছুটা জনবহুল ও নিরাপদ এলাকায় আসার পর তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ঘাটে চাঁদাবাজি কেন করছেন? শহীদ চেংগা ততক্ষণে উল্টো পথে। তাঁর সাফ জবাব, ‘কে বা কারা চাঁদা আদায় করছে আমি কিছু জানি না। আপনারা খোঁজ নিয়ে দেখেন।’
বরিশাল থেকে তরমুজবোঝাই ট্রাক নিয়ে ঘাটে আটকা পড়েন আমজাদ হোসেন। দীর্ঘ সময় আটকে থাকার পর শহীদ চেংগা চক্রের সদস্যদের ৯০০ টাকা দিয়ে ফেরিতে উঠতে পেরেছেন আমজাদ। সড়কে থাকা অবস্থায় শহীদ চেংগা বাহিনীর ভয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি তিনি। তবে ফেরিতে ট্রাকটি ওঠার পর তিনি বলেন, ‘ওদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। সারা রাত আটকে থেকেও অনেকে সিরিয়াল পায় না, অথচ ওদের টাকা দিলেই সোজা ফেরিতে উঠে যায় গাড়ি। প্রকাশ্যে এসব চললেও দেখার যেন কেউ নেই।’
দেখার দায়িত্ব তো শুরুতেই ছিল ট্রাফিক পুলিশের। জানতে চাইলে মাঝিরঘাট ফেরিঘাটের দায়িত্বে থাকা ট্রাফিক বিভাগের পরিদর্শক আরিফুর রহমান বলেন, ‘চাঁদাবাজি ও ট্রাকচালকদের নাজেহাল করার কিছু অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছি। জাজিরা থানার পুলিশকেও বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।’
বিআইডব্লিউটিসির ঘাট ব্যবস্থাপক মো. সালাউদ্দিন বলেন, ‘ফেরিঘাটে বা পন্টুনে যাত্রী বা চালকদের কোনো ধরনের হয়রানির শিকার হতে হয় না। পন্টুনের বাইরে সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব পুলিশের।’
শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার এস এম আশ্রাফুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফেরিঘাটে চাঁদাবাজির কোনো অভিযোগ পাইনি। চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটে থাকলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দিনভর দৌড়াদৌড়ি করে বেলা শেষে ঘাটে এসে ঠেকে যায় মানুষ। পার পাওয়ার ঠেকা। শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট ফেরিঘাটে তখন দেখা মেলে একজন শহীদ চেংগা এবং তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের। ঠেকে যাওয়া লোকজনকে নিয়ে তাঁরা রাতভর রং সাইডে খেলেন, রং সাইডে চলেন। তাঁদের সঙ্গে চললে ভালো, না চললে কপালে নির্যাতন নতুবা ভোগান্তি। কোনটা বেছে নেবেন সেটা ট্রাকচালকদের বিষয়।
পারাপারের অপেক্ষায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। অথচ শহীদ চেংগার লোকজনকে টাকা দিলেই রাস্তার উল্টো পাশ দিয়ে সোজা চলে যাওয়া যায় ফেরিতে। আর টাকা না দিয়ে এ কাজ করতে চাইলেই বেধে যায় ঝামেলা, শুরু হয় মারধর। ঘাট কর্তৃপক্ষ বা পুলিশ-প্রশাসন, তাদের এসব নিয়ে যেন কোনো দায় নেই।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন সংস্থা (বিআইডব্লিউটিসি) সূত্রে জানা গেছে, রাজধানী ঢাকা ও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাতায়াতের জন্য মাদারীপুরের বাংলাবাজার ও শরীয়তপুরের মাঝিরঘাট ফেরিঘাট ব্যবহার করে দক্ষিণের ২১ জেলার মানুষ। গত বছর পদ্মা সেতুর সঙ্গে কয়েক দফা ফেরির ধাক্কা লাগার ঘটনায় শিমুলিয়া-বাংলাবাজার পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। পরবর্তী সময়ে জরুরি প্রয়োজনীয় যানবাহন পারাপারের জন্য ওই বছরের আগস্ট মাসে বিকল্প হিসেবে মঝিরঘাটে ফেরিঘাট নির্মাণ করা হয়। ডিসেম্বর থেকে এই পথে নিয়মিত যানবাহন পারাপার হচ্ছে। ৩টি ফেরিতে প্রতিদিন ৪৫০ থেকে ৫৫০টি ছোট-বড় যানবাহন পারাপার হচ্ছে। কিন্তু পারাপারের অপেক্ষায় দীর্ঘ লাইনে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে যানবাহনের চালক-শ্রমিক ও যাত্রীদের। ট্রাকচালকদের জন্য এই যন্ত্রণাটা আরও দুঃসহ। সেই সুযোগটাই নিচ্ছে শহীদ চেংগা গং।
গত রোববার রাতে মঝিরঘাট ফেরিঘাটে অবস্থান করে দেখা যায় শহীদ চেংগার লোকজনের কারবার। রাত ১০টার পর দিকে ফেরির জন্য অপেক্ষায় ছিল পণ্যবাহী ট্রাকের দুই কিলোমিটার দীর্ঘ সারি। এর মধ্যে হাজির শহীদ চেংগা ও ৮-১০ জন সাঙ্গপাঙ্গ। তাঁরা ফেরির সিরিয়াল পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে ট্রাকপ্রতি ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ করে টাকা দাবি করছেন। ঘাটের একটি ফলের দোকান থেকে টাকা তোলার পর সক্রিয় হয় চক্রের সদস্যরা।
টাকা দেওয়া ট্রাকগুলোকে তাঁরা লাইন থেকে বের করে রাস্তার উল্টো পাশে নিয়ে যান। এরপর উল্টো পথ ধরে সোজা ঘাট। দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরাও উল্টো পথে আসা ট্রাকগুলোকে পথ করে দিচ্ছেন।
রাত দেড়টার দিকে বেধে গেল ঝামেলা। চক্রের সদস্যরা এক ট্রাকচালকদের সঙ্গে শুরু করে দেন বাগ্বিতণ্ডা। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে ট্রাকচালককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়। পরে ১ হাজার টাকায় দফারফা করে ফেরিতে ওঠার সিরিয়াল পান ওই ট্রাকচালক।
নির্যাতনের শিকার ট্রাকচালকের নাম রফিক। তিনি বলেন, ‘ট্রাক নিয়ে বিকেল থেকে সিরিয়ালে দাঁড়িয়ে ছিলাম। মধ্যরাতে সিরিয়াল অনুযায়ী ফেরিতে ওঠার জন্য ট্রাক চালু করার সঙ্গে সঙ্গে ছয়-সাতজনের একটি দল এসে ১ হাজার ২০০ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা আমার গায়ে হাত তোলে। আমার মতো আরও বেশ কয়েকজন চালকের সঙ্গে ওরা একই আচরণ করেছে।’
গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতি টের পেয়ে চক্রের মূল হোতা শহীদ চেংগা ছুটে আসেন। রাস্তার পাশে একটি দোকানের পেছনে নিয়ে নিয়মিত আর্থিক সুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব দেন। এমন প্রস্তাবের জবাবে তাঁকে বিভিন্ন কৌশলে সড়কের ওপর নিয়ে আসেন সংবাদকর্মীরা। কিছুটা জনবহুল ও নিরাপদ এলাকায় আসার পর তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ঘাটে চাঁদাবাজি কেন করছেন? শহীদ চেংগা ততক্ষণে উল্টো পথে। তাঁর সাফ জবাব, ‘কে বা কারা চাঁদা আদায় করছে আমি কিছু জানি না। আপনারা খোঁজ নিয়ে দেখেন।’
বরিশাল থেকে তরমুজবোঝাই ট্রাক নিয়ে ঘাটে আটকা পড়েন আমজাদ হোসেন। দীর্ঘ সময় আটকে থাকার পর শহীদ চেংগা চক্রের সদস্যদের ৯০০ টাকা দিয়ে ফেরিতে উঠতে পেরেছেন আমজাদ। সড়কে থাকা অবস্থায় শহীদ চেংগা বাহিনীর ভয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি তিনি। তবে ফেরিতে ট্রাকটি ওঠার পর তিনি বলেন, ‘ওদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। সারা রাত আটকে থেকেও অনেকে সিরিয়াল পায় না, অথচ ওদের টাকা দিলেই সোজা ফেরিতে উঠে যায় গাড়ি। প্রকাশ্যে এসব চললেও দেখার যেন কেউ নেই।’
দেখার দায়িত্ব তো শুরুতেই ছিল ট্রাফিক পুলিশের। জানতে চাইলে মাঝিরঘাট ফেরিঘাটের দায়িত্বে থাকা ট্রাফিক বিভাগের পরিদর্শক আরিফুর রহমান বলেন, ‘চাঁদাবাজি ও ট্রাকচালকদের নাজেহাল করার কিছু অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছি। জাজিরা থানার পুলিশকেও বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।’
বিআইডব্লিউটিসির ঘাট ব্যবস্থাপক মো. সালাউদ্দিন বলেন, ‘ফেরিঘাটে বা পন্টুনে যাত্রী বা চালকদের কোনো ধরনের হয়রানির শিকার হতে হয় না। পন্টুনের বাইরে সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব পুলিশের।’
শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার এস এম আশ্রাফুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফেরিঘাটে চাঁদাবাজির কোনো অভিযোগ পাইনি। চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটে থাকলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নোয়াখালী সদরের বিনোদপুরে তাসলিমা বেগম রোজি (৬০) নামের এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিনোদপুর ইউনিয়নের জালিয়াল গ্রামের আলী আহমদ চাপরাশির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। তিনি ওই বাড়ির ওবায়দুল হকের স্ত্রী।
২০ মিনিট আগেপ্রথমবারের মতো আজ মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হবে কুমিল্লা মহানগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন। বিএনপির ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাদের ভোটে মহানগর বিএনপির নেতা নির্বাচিত হওয়ার কথা থাকলেও তা হচ্ছে না। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক।
৮ ঘণ্টা আগেবইমেলার বাংলা একাডেমি অংশে কাব্যিক অডিওবুকের স্টল। নামেই বোঝা যায়, এখানে কাগজের কোনো সম্পর্ক নেই। স্টলে নেই কোনো বইয়ের তাক। সঙ্গে একটি মোবাইল থাকলেই হলো।
৯ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের (ডিসি) নির্দেশ অমান্য করে প্রতি সপ্তাহেই বসছে নবীগঞ্জের অবৈধ জনতার বাজার পশুর হাট। গত শনিবারও উপজেলার গজনাইপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ঘেঁষে বসেছে এই হাট। ডিসির নির্দেশ অমান্য করে এর আগেও তিনবার এ হাট বসানো হয়।
৯ ঘণ্টা আগে