অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হবে ‘জয় বাংলা’। হাইকোর্টের এমন রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের আপিল শুনানি হবে আগামীকাল মঙ্গলবার। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এই বেঞ্চে শুনানি আজ কার্যতালিকায় ছিল। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক। শুনানির জন্য নথি উপস্থাপন করা হলে আদালত পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি হবে বলে জানান।
এর আগে ২০২০ সালের ১০ মার্চ ওই রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুলের নিষ্পত্তি করে হাইকোর্টের বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ ওই রায় দেন। রায়ের দিন আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন-রিট আবেদনকারী আইনজীবী ড. বশির আহমেদ।
আদালত জয় বাংলার রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আদালত পর্যবেক্ষণে বলেন, ‘জয় বাংলা জাতীয় ঐক্যের স্লোগান। জয় বাংলা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের প্রিয় স্লোগান এবং জয় বাংলা ৭ মার্চের ভাষণের সাথে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।’
আদালত আরও বলেন, ‘আবেদনকারী সংবিধানের ৩ ও ৪ নম্বর অনুচ্ছেদের ধারাবাহিকতায় জাতীয় স্লোগান হিসেবে জয় বাংলাকে অন্তর্ভুক্ত করা দাবি করেছেন, এটা এই আদালতের এখতিয়ার বহির্ভূত। কারণ কোনো আইন প্রণয়ন করা এবং সংবিধান সংশোধন করার একমাত্র অধিকার জাতীয় সংসদের।’
তবে রাষ্ট্রপক্ষ এ রুলের সমর্থনে হলফনামা দিয়েছেন উল্লেখ করে আদালত রায়ে বলেন, আইন সচিব ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব জয়বাংলাকে জাতীয় স্লোগান করায় একমত পোষণ করেছেন।
এরপর আদালত রায়ের আদেশ অংশ ঘোষণা করেন। আদেশে আদালত বলেন—‘ক. আমরা ঘোষণা করছি যে, জয় বাংলা বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হবে।
খ. সব জাতীয় দিবসগুলোতে এবং উপযুক্ত ক্ষেত্রে সাংবিধানিক পদাধিকারী এবং রাষ্ট্রীয় সব কর্মকর্তা সরকারি অনুষ্ঠানের বক্তব্য শেষে জয় বাংলা স্লোগান উচ্চারণ যেন করেন, সে জন্য বিবাদীরা যথাযথ পদক্ষেপ নেবেন।
গ. সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অ্যাসেম্বলি সমাপ্তির পরে ছাত্র-শিক্ষকরা যেন জয় বাংলা স্লোগান উচ্চারণ করেন, তার জন্য বিবাদীরা যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
আদালতের এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি প্রতিবেদন ৩ মাসের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে দাখিলে নির্দেশ দেওয়া হয়।
সম্প্রতি এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। যে আবেদনে হাইকোর্টের রায় স্থগিতেরও আবেদন রয়েছে।
২০১৭ সালের ৪ ডিসেম্বর ওই রিটের শুনানি নিয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। রুলে ‘জয় বাংলা’কে কেন জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়েছিলেন হাইকোর্ট।
বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হবে ‘জয় বাংলা’। হাইকোর্টের এমন রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের আপিল শুনানি হবে আগামীকাল মঙ্গলবার। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এই বেঞ্চে শুনানি আজ কার্যতালিকায় ছিল। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক। শুনানির জন্য নথি উপস্থাপন করা হলে আদালত পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি হবে বলে জানান।
এর আগে ২০২০ সালের ১০ মার্চ ওই রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে জারি করা রুলের নিষ্পত্তি করে হাইকোর্টের বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ ওই রায় দেন। রায়ের দিন আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন-রিট আবেদনকারী আইনজীবী ড. বশির আহমেদ।
আদালত জয় বাংলার রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আদালত পর্যবেক্ষণে বলেন, ‘জয় বাংলা জাতীয় ঐক্যের স্লোগান। জয় বাংলা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের প্রিয় স্লোগান এবং জয় বাংলা ৭ মার্চের ভাষণের সাথে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।’
আদালত আরও বলেন, ‘আবেদনকারী সংবিধানের ৩ ও ৪ নম্বর অনুচ্ছেদের ধারাবাহিকতায় জাতীয় স্লোগান হিসেবে জয় বাংলাকে অন্তর্ভুক্ত করা দাবি করেছেন, এটা এই আদালতের এখতিয়ার বহির্ভূত। কারণ কোনো আইন প্রণয়ন করা এবং সংবিধান সংশোধন করার একমাত্র অধিকার জাতীয় সংসদের।’
তবে রাষ্ট্রপক্ষ এ রুলের সমর্থনে হলফনামা দিয়েছেন উল্লেখ করে আদালত রায়ে বলেন, আইন সচিব ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব জয়বাংলাকে জাতীয় স্লোগান করায় একমত পোষণ করেছেন।
এরপর আদালত রায়ের আদেশ অংশ ঘোষণা করেন। আদেশে আদালত বলেন—‘ক. আমরা ঘোষণা করছি যে, জয় বাংলা বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হবে।
খ. সব জাতীয় দিবসগুলোতে এবং উপযুক্ত ক্ষেত্রে সাংবিধানিক পদাধিকারী এবং রাষ্ট্রীয় সব কর্মকর্তা সরকারি অনুষ্ঠানের বক্তব্য শেষে জয় বাংলা স্লোগান উচ্চারণ যেন করেন, সে জন্য বিবাদীরা যথাযথ পদক্ষেপ নেবেন।
গ. সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অ্যাসেম্বলি সমাপ্তির পরে ছাত্র-শিক্ষকরা যেন জয় বাংলা স্লোগান উচ্চারণ করেন, তার জন্য বিবাদীরা যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
আদালতের এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নের অগ্রগতি প্রতিবেদন ৩ মাসের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে দাখিলে নির্দেশ দেওয়া হয়।
সম্প্রতি এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। যে আবেদনে হাইকোর্টের রায় স্থগিতেরও আবেদন রয়েছে।
২০১৭ সালের ৪ ডিসেম্বর ওই রিটের শুনানি নিয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। রুলে ‘জয় বাংলা’কে কেন জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়েছিলেন হাইকোর্ট।
খবর, , , বিভাগ, বিএনপি, সংঘর্ষ, কর্মী, নিহত, মামলা,থানা সূত্রে জানা গেছে, মামলায় সাবেক বিএনপি নেতা ফারুক কবিরাজসহ ২৬ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা ১৬০ জনকে আসামি করা হয়। তবে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এদিকে সংঘর্ষ ও একজন নিহতের ঘটনা পর থেকে উভ নেতা, বহিষ্কার
১ ঘণ্টা আগেউদ্ধার কর্মকর্তারা হলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) যুগ্ম পরিচালক রবিউল ইসলাম ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) জ্যেষ্ঠ সহকারী প্রকৌশলী মুন্নাফ হোসেন। তাঁদের মধ্যে আহত অবস্থায় রবিউল ইসলামকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জানা গেছ, প্রায় এক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় ফায়ার সার্ভিসের কর্মী
২ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ায় গলায় গামছা প্যাঁচানো অবস্থায় ছুরমান আলী (৩৫) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ছুরমানের স্বজনদের অভিযোগ, প্রতিবেশী একটি বাড়িতে চুরির ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তাঁকে ডেকে নিয়ে নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে শহরের চর থানাপাড়া এলাকায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২১৯টি কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। এবার এই বোর্ডে ১ লাখ ৪০ হাজার ৯২৭ পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। ১ হাজার ১৬৪টি বিদ্যালয়ের এসব শিক্ষার্থীরা আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা দেওয়ার জন্য বসে। এবার মানবিক বিভাগ থেকে ৪৭ হাজার ৯০৩ জন...
৩ ঘণ্টা আগে