নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুষ্কৃতিকারীদের হাতে নিহত জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় আলামত ও মামলার কেস ডকেটের (সিডি, অর্থাৎ সাক্ষীদের জবানবন্দি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র) অভাবে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করা যাচ্ছে না। আজ বুধবারও সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য মামলা প্রস্তুত করা সম্ভব হয়নি।
ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এ মামলার আলামত ও সিডি ট্রাইব্যুনালে হাজির করার জন্য আজ তারিখ ধার্য ছিল, কিন্তু সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে সেগুলো হাজির করা হয়নি। বিচারক জাকির হোসেন আগামী ১৭ এপ্রিল পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করেন।
এর আগে তিনটি তারিখে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানো হয়। আলামত ও সিডি না থাকা, কারাগারে থাকা আসামিকে আর ট্রাইব্যুনালে হাজির না করার কারণে সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে দেওয়া হয়। আগের দুটি ধার্য তারিখে মামলার বাদী আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
গত ২৮ মার্চ মামলার আলামত কোথায় আছে তা খুঁজে বের করে ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হলেও আজ তিনি আদালতে হাজির হননি, এমনকি কোনো কিছু জানাননি। অন্যদিকে ট্রাইব্যুনালের পিপিকে মামলার সিডি খুঁজে বের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কোনোটাই ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়নি।
আজ বিচারক মামলার আলামত ট্রাইব্যুনালে দাখিল করার জন্য মহাপুলিশ পরিদর্শকের মাধ্যমে নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে মামলার সিডি হাইকোর্ট থেকে ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর জন্য সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে চিঠি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। এর আগে অতিরিক্ত পিপি আফরিন শিল্পী ট্রাইব্যুনালকে জানান মামলার সিডি হাইকোর্টে আছে।
এ মামলায় কারাগারে থাকা আসামি তারিক সাঈদ মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়নি। জামিনে থাকা আসামি ফারুক আব্বাসী হাজির হন। হাইকোর্ট থেকে জামিনে থাকা আসামি হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ও আশীষ চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী কোনো রকম পদক্ষেপ ছাড়াই কয়েকটি তারিখ অনুপস্থিত থাকায় গত ২৮ মার্চ তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। বোতল চৌধুরীকে মঙ্গলবার রাতে গ্রেপ্তার করা হলেও মামলা শুনানির আগ পর্যন্ত তাঁকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়নি।
এর আগে এই মামলার অন্যতম আসামি ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খান অনুপস্থিত থাকার কারণে তাঁদের বিরুদ্ধে গত ২০ মার্চ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।
অপর আসামি আদনান সিদ্দিকীর পক্ষে সময়ের আবেদন করা হয়। শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন এই মামলায় প্রথম থেকেই পলাতক রয়েছেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এ হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
এই মামলায় ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। এরপর মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ২০০৩ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এ পাঠানো হয়। মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো বেআইনি হয়েছে দাবি করে ওই আইনের দুটি ধারা চ্যালেঞ্জ করে আদনান সিদ্দিকী হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করেন (রিট নম্বর ৭০৫৩ / ২০০৩)। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলা স্থানান্তরের আদেশ কেন বেআইনি হবে না তা জানাতে সরকারের প্রতি রুল জারি করেন। একই সঙ্গে তিন মাসের জন্য মামলার বিচার কার্যক্রম স্থগিত করেন। পরে ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন। সেই থেকে এই মামলার বিচার স্থগিত থাকে। কোনো সাক্ষীর স্বাক্ষই আর গ্রহণ করা হয়নি।
একটানা ১২ বছর মামলার কার্যক্রম স্থগিত থাকার পর ২০১৫ সালে আদনান সিদ্দিকীর দায়ের করা রিট আবেদনের ওপর শুনানি হয়। শুনানি শেষে বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর বেঞ্চ ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে ইতিপূর্বে দায়ের করা রুল খারিজ করে দেন। হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিত আদেশ প্রত্যাহার করেন। মামলার বিচার কার্যক্রম চলতে আইনত আর কোনো বাধা থাকে না এই আদেশের পর। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে ওই রায় ও হাইকোর্টের আদেশ আর বিচারিক ট্রাইব্যুনালে পৌঁছেনি। গায়েব হয়ে যায় হাইকোর্টের আদেশের নথি।
আজকের পত্রিকা বিষয়টি অনুসন্ধান করে গত ২৩ জানুয়ারি ‘নায়ক খুনের মামলা গুম’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হারুন ভূঁইয়া রাসেল মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির দাবি জানিয়ে রিট আবেদন করেন।
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে নথি খুঁজে বের করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশ দেন। এরপর গুম হওয়া নথি বের হয় এবং সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলা স্থগিত করা নিয়ে যে রিট আবেদন করা হয়েছিল, সেই রুল খারিজের আদেশও দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পৌঁছে যায়। গত ১০ মার্চ মামলার কার্যক্রম পুনরায় শুরু হয়।
দুষ্কৃতিকারীদের হাতে নিহত জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় আলামত ও মামলার কেস ডকেটের (সিডি, অর্থাৎ সাক্ষীদের জবানবন্দি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র) অভাবে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করা যাচ্ছে না। আজ বুধবারও সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য মামলা প্রস্তুত করা সম্ভব হয়নি।
ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এ মামলার আলামত ও সিডি ট্রাইব্যুনালে হাজির করার জন্য আজ তারিখ ধার্য ছিল, কিন্তু সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে সেগুলো হাজির করা হয়নি। বিচারক জাকির হোসেন আগামী ১৭ এপ্রিল পরবর্তী শুনানির তারিখ ধার্য করেন।
এর আগে তিনটি তারিখে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানো হয়। আলামত ও সিডি না থাকা, কারাগারে থাকা আসামিকে আর ট্রাইব্যুনালে হাজির না করার কারণে সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে দেওয়া হয়। আগের দুটি ধার্য তারিখে মামলার বাদী আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
গত ২৮ মার্চ মামলার আলামত কোথায় আছে তা খুঁজে বের করে ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া হলেও আজ তিনি আদালতে হাজির হননি, এমনকি কোনো কিছু জানাননি। অন্যদিকে ট্রাইব্যুনালের পিপিকে মামলার সিডি খুঁজে বের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কোনোটাই ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়নি।
আজ বিচারক মামলার আলামত ট্রাইব্যুনালে দাখিল করার জন্য মহাপুলিশ পরিদর্শকের মাধ্যমে নির্দেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে মামলার সিডি হাইকোর্ট থেকে ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর জন্য সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে চিঠি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। এর আগে অতিরিক্ত পিপি আফরিন শিল্পী ট্রাইব্যুনালকে জানান মামলার সিডি হাইকোর্টে আছে।
এ মামলায় কারাগারে থাকা আসামি তারিক সাঈদ মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়নি। জামিনে থাকা আসামি ফারুক আব্বাসী হাজির হন। হাইকোর্ট থেকে জামিনে থাকা আসামি হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ও আশীষ চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী কোনো রকম পদক্ষেপ ছাড়াই কয়েকটি তারিখ অনুপস্থিত থাকায় গত ২৮ মার্চ তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। বোতল চৌধুরীকে মঙ্গলবার রাতে গ্রেপ্তার করা হলেও মামলা শুনানির আগ পর্যন্ত তাঁকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়নি।
এর আগে এই মামলার অন্যতম আসামি ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খান অনুপস্থিত থাকার কারণে তাঁদের বিরুদ্ধে গত ২০ মার্চ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।
অপর আসামি আদনান সিদ্দিকীর পক্ষে সময়ের আবেদন করা হয়। শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন এই মামলায় প্রথম থেকেই পলাতক রয়েছেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এ হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
এই মামলায় ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। এরপর মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ২০০৩ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এ পাঠানো হয়। মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো বেআইনি হয়েছে দাবি করে ওই আইনের দুটি ধারা চ্যালেঞ্জ করে আদনান সিদ্দিকী হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করেন (রিট নম্বর ৭০৫৩ / ২০০৩)। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে মামলা স্থানান্তরের আদেশ কেন বেআইনি হবে না তা জানাতে সরকারের প্রতি রুল জারি করেন। একই সঙ্গে তিন মাসের জন্য মামলার বিচার কার্যক্রম স্থগিত করেন। পরে ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন। সেই থেকে এই মামলার বিচার স্থগিত থাকে। কোনো সাক্ষীর স্বাক্ষই আর গ্রহণ করা হয়নি।
একটানা ১২ বছর মামলার কার্যক্রম স্থগিত থাকার পর ২০১৫ সালে আদনান সিদ্দিকীর দায়ের করা রিট আবেদনের ওপর শুনানি হয়। শুনানি শেষে বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর বেঞ্চ ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে ইতিপূর্বে দায়ের করা রুল খারিজ করে দেন। হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিত আদেশ প্রত্যাহার করেন। মামলার বিচার কার্যক্রম চলতে আইনত আর কোনো বাধা থাকে না এই আদেশের পর। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে ওই রায় ও হাইকোর্টের আদেশ আর বিচারিক ট্রাইব্যুনালে পৌঁছেনি। গায়েব হয়ে যায় হাইকোর্টের আদেশের নথি।
আজকের পত্রিকা বিষয়টি অনুসন্ধান করে গত ২৩ জানুয়ারি ‘নায়ক খুনের মামলা গুম’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হারুন ভূঁইয়া রাসেল মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির দাবি জানিয়ে রিট আবেদন করেন।
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে নথি খুঁজে বের করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশ দেন। এরপর গুম হওয়া নথি বের হয় এবং সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলা স্থগিত করা নিয়ে যে রিট আবেদন করা হয়েছিল, সেই রুল খারিজের আদেশও দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পৌঁছে যায়। গত ১০ মার্চ মামলার কার্যক্রম পুনরায় শুরু হয়।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
১২ মিনিট আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
২১ মিনিট আগেবাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
৪২ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
১ ঘণ্টা আগে