গাজীপুর প্রতিনিধি
‘আন্দোলনের সময় আমার ফাইভে পড়া ছেলের বুকের নিচে গুলি লাগছে। হাসপাতালে চিকিৎসা করাইছি। কোনো সাহায্য-সহযোগিতা পাইনি। এই ঘটনায় হত্যাচেষ্টার মামলায় আমি তো কারও নাম দেই নাই। এতগুলো যে আসামি এদের কাউকে চিনিও না। এখন মামলাটা কীভাবে খালাস হবে সেই ধান্দা আমার। মানুষের হয়রানি করলে খারাপ হয়, অভিশাপ দেয়, আমি পাপ কইরা লাইছি ভাই।’ এসব কথা বলেন গাজীপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় হামলা চালিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে দায়ের করা এক মামলার বাদী জাহাঙ্গীর আলম।
জাহাঙ্গীর আলম বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তাঁর ছেলে মমিনুল ইসলাম গুলিতে আহত হওয়ার ঘটনায় গত ১ অক্টোবর গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন। তার গ্রামের বাড়ি বগুড়ায়। বর্তমানে গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থেকে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। মমিনুল কাশিমপুর এলাকায় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
দীর্ঘশ্বাস ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ছেলের বুকের নিচে গুলি লাগছে। নানান জনের কথা শুনে আমি শওকত চেয়ারম্যানের (গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি) কাছে গিয়েছিলাম। সে আমারে কইল ‘থানায় একটি জিডি কর, জিডি করলে ‘২৪ এর মুক্তিযোদ্ধার ভাতা পাবে, সরকারি সাহায্য পাবে’। পরে জিডি করার জন্য চেয়ারম্যানের লোক সাইফুল ইসলাম বলার পর একটি কাগজের স্বাক্ষর দিয়েছিলাম। আমি তো লেখাপড়া জানি না। সেখানে কী লেখা ছিল, তা আমার কিছুই জানা নাই। মামলাটা আমি ইচ্ছা কইরা করি নাই। আমি না বুঝে করছি।
জাহাঙ্গীর আলম আক্ষেপ করে বলেন, আমি যার বাসায় ছয়-সাত বছর ভাড়া থাকলাম, তাঁর ভগ্নিপতি, তাঁর ভাইরে আমার মামলায় আসামি দিছে। অথচ আমি এর কিছুই জানি না। আমি তো কারও নাম দেই নাই বা আমি এতগুলো যে নামের আসামি এদের কাউকে চিনিও না। এখন মামলাটা কীভাবে খালাস হবে, সেই ধান্দা আমার। মানুষের হয়রানি করলে খারাপ হয়, অভিশাপ দেয়, আমি পাপ কইরা লাইছি ভাই।
হত্যাচেষ্টা মামলার বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নিতে চান? জানতে চাইলে রিকশাচালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি চাই একটাও মানুষ যেন কষ্ট না পায়, আমাকেও যেন অভিশাপ না দেয়। আমি চাই মামলাডা শেষ কইরা দিতে। মামলাডা কীভাবে শেষ করবার পারুম আপনি আমারে একটা পথ দেখাই দেন।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সময় গত ৪ আগস্ট বাদীর ছেলে বুকের নিচে গুলিবিদ্ধ হয়। এ ঘটনায় সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খানসহ ১০২ জনের নামে ও ২০০-৩০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। গাজীপুর মহানগর বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে মামলায় ১০ জন বিএনপি নেতাকে আসামি করা হয়েছে।
আসামি হওয়া বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা হলেন তারেক জিয়া মুক্তি পরিষদের গাজীপুর মহানগর কমিটির সভাপতি আবু সাঈদ মিয়া, মহানগরীর ৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুব আলম মহি, একই এলাকার বাসিন্দা গাজীপুর মহানগর বিএনপির সদস্য মো. রকিবুল ইসলাম রকি, বিএনপির সাবেক ছাত্রনেতা মো. আসাদ মণ্ডল, মহানগরীর ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির প্রচার সম্পাদক মো. ইউসুফ আলী খান, মহানগরীর ৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সহসভাপতি হানিফ মোল্লা, মহানগরীর ৫ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের মো. সোহেল ইসলাম, সাবেক ছাত্রদল নেতা মো. আয়নাল মিয়া ও তাঁর বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছেলে সাবেক ছাত্রদল নেতা পারভেজ আহমেদ পবন। মামলা দায়েরের পর কয়েকজন জামিন নিলেও অনেকে এখনো পলাতক রয়েছেন।
এ মামলার আসামি বিএনপি নেতা আবু সাঈদ মিয়া বলেন, আমি মহানগর বিএনপির সম্পাদক রনির ভক্ত হওয়ায় শওকত সরকারের সহযোগী সাইফুল ইসলাম আমাকে হয়রানিমূলকভাবে আসামি করেছে।
এই মামলার অপর আসামি ও বিএনপি নেতা মো. মাহবুব আলম মহি জানান, মঞ্জুরুল করিম রনিকে কাশিমপুর এলাকায় একটি সভা করতে দেওয়ার কারণে সভাপতি শওকত সরকার আমাদের মোট ১০ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকে মিথ্যা মামলায় আসামি করেছেন।
সাবেক ছাত্রদল নেতা মো. আয়নাল মিয়া জানান, সাবেক বিএনপির প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক মান্নান ও তাঁর ছেলে রনির পক্ষে কাজ করার কারণে আমাকে এবং আমার কলেজ পড়ুয়া ছেলেকে এই মামলায় হয়রানিমূলকভাবে আসামি করা হয়েছে। আমরা ন্যায় বিচার চাই।
এসব অভিযোগের বিষয়ে সাইফুল ইসলাম সরকার বলেন, আজকে পর্যন্ত জাহাঙ্গীর আলম নামে কাউকে আমি চিনি না। এই নামে কেউ আমার কাছে আসেনি। আমি কারও কোনো স্বাক্ষর নেইনি। মামলা করা হয় থানায়। মামলার বিষয়ে আপনি থানায় খবর নেন।
অভিযোগের বিষয়ে গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকার বলেন, ‘আমি এ ধরনের কোনো মামলার ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নই। আমার কাছে কেউ আসেনি এবং আমি কাউকে কোনো মামলা করার জন্য প্ররোচিত করিনি। এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি সাইফুল ইসলাম সরকারকে চিনি, তিনি মাঝেমধ্যে আমার কাছে আসেন।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে শওকত হোসেন বলেন, মামলায় বিএনপির কেউ আসামি হয়েছে কিনা আমি জানি না। মামলায় যারা আসামি হয়েছে, তাঁদের মধ্যে প্রকৃত বিএনপির কেউ যদি থাকে এবং তাঁরা যদি আমার কাছে আসে, তাহলে তাঁদের আইনি সহায়তা দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার নাজমুল করিম খান বলেন, বিষয়টি আমি জেনেছি, খোঁজ নিব। বাদীর অজ্ঞাতে অথবা তাঁকে না জানিয়ে যদি কোনো ব্যক্তিকে আসামি করা হয়ে সে বিষয়টি দেখার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে বলব। এ ছাড়া এ মামলায় নিরীহ কোনো ব্যক্তি হয়রানির শিকার না হন সে বিষয়টি আমরা গুরুত্ব সহকারে দেখব।
নাজমুল করিম আরও বলেন, বাদী চাইলে কোর্টে একটি অ্যাফিডেভিট দিয়ে তিনি বক্তব্য দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আমরা আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে পারব।
‘আন্দোলনের সময় আমার ফাইভে পড়া ছেলের বুকের নিচে গুলি লাগছে। হাসপাতালে চিকিৎসা করাইছি। কোনো সাহায্য-সহযোগিতা পাইনি। এই ঘটনায় হত্যাচেষ্টার মামলায় আমি তো কারও নাম দেই নাই। এতগুলো যে আসামি এদের কাউকে চিনিও না। এখন মামলাটা কীভাবে খালাস হবে সেই ধান্দা আমার। মানুষের হয়রানি করলে খারাপ হয়, অভিশাপ দেয়, আমি পাপ কইরা লাইছি ভাই।’ এসব কথা বলেন গাজীপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় হামলা চালিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে দায়ের করা এক মামলার বাদী জাহাঙ্গীর আলম।
জাহাঙ্গীর আলম বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় তাঁর ছেলে মমিনুল ইসলাম গুলিতে আহত হওয়ার ঘটনায় গত ১ অক্টোবর গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন। তার গ্রামের বাড়ি বগুড়ায়। বর্তমানে গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থেকে রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। মমিনুল কাশিমপুর এলাকায় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
দীর্ঘশ্বাস ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ছেলের বুকের নিচে গুলি লাগছে। নানান জনের কথা শুনে আমি শওকত চেয়ারম্যানের (গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি) কাছে গিয়েছিলাম। সে আমারে কইল ‘থানায় একটি জিডি কর, জিডি করলে ‘২৪ এর মুক্তিযোদ্ধার ভাতা পাবে, সরকারি সাহায্য পাবে’। পরে জিডি করার জন্য চেয়ারম্যানের লোক সাইফুল ইসলাম বলার পর একটি কাগজের স্বাক্ষর দিয়েছিলাম। আমি তো লেখাপড়া জানি না। সেখানে কী লেখা ছিল, তা আমার কিছুই জানা নাই। মামলাটা আমি ইচ্ছা কইরা করি নাই। আমি না বুঝে করছি।
জাহাঙ্গীর আলম আক্ষেপ করে বলেন, আমি যার বাসায় ছয়-সাত বছর ভাড়া থাকলাম, তাঁর ভগ্নিপতি, তাঁর ভাইরে আমার মামলায় আসামি দিছে। অথচ আমি এর কিছুই জানি না। আমি তো কারও নাম দেই নাই বা আমি এতগুলো যে নামের আসামি এদের কাউকে চিনিও না। এখন মামলাটা কীভাবে খালাস হবে, সেই ধান্দা আমার। মানুষের হয়রানি করলে খারাপ হয়, অভিশাপ দেয়, আমি পাপ কইরা লাইছি ভাই।
হত্যাচেষ্টা মামলার বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নিতে চান? জানতে চাইলে রিকশাচালক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি চাই একটাও মানুষ যেন কষ্ট না পায়, আমাকেও যেন অভিশাপ না দেয়। আমি চাই মামলাডা শেষ কইরা দিতে। মামলাডা কীভাবে শেষ করবার পারুম আপনি আমারে একটা পথ দেখাই দেন।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সময় গত ৪ আগস্ট বাদীর ছেলে বুকের নিচে গুলিবিদ্ধ হয়। এ ঘটনায় সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খানসহ ১০২ জনের নামে ও ২০০-৩০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। গাজীপুর মহানগর বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে মামলায় ১০ জন বিএনপি নেতাকে আসামি করা হয়েছে।
আসামি হওয়া বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতারা হলেন তারেক জিয়া মুক্তি পরিষদের গাজীপুর মহানগর কমিটির সভাপতি আবু সাঈদ মিয়া, মহানগরীর ৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মাহবুব আলম মহি, একই এলাকার বাসিন্দা গাজীপুর মহানগর বিএনপির সদস্য মো. রকিবুল ইসলাম রকি, বিএনপির সাবেক ছাত্রনেতা মো. আসাদ মণ্ডল, মহানগরীর ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির প্রচার সম্পাদক মো. ইউসুফ আলী খান, মহানগরীর ৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সহসভাপতি হানিফ মোল্লা, মহানগরীর ৫ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের মো. সোহেল ইসলাম, সাবেক ছাত্রদল নেতা মো. আয়নাল মিয়া ও তাঁর বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছেলে সাবেক ছাত্রদল নেতা পারভেজ আহমেদ পবন। মামলা দায়েরের পর কয়েকজন জামিন নিলেও অনেকে এখনো পলাতক রয়েছেন।
এ মামলার আসামি বিএনপি নেতা আবু সাঈদ মিয়া বলেন, আমি মহানগর বিএনপির সম্পাদক রনির ভক্ত হওয়ায় শওকত সরকারের সহযোগী সাইফুল ইসলাম আমাকে হয়রানিমূলকভাবে আসামি করেছে।
এই মামলার অপর আসামি ও বিএনপি নেতা মো. মাহবুব আলম মহি জানান, মঞ্জুরুল করিম রনিকে কাশিমপুর এলাকায় একটি সভা করতে দেওয়ার কারণে সভাপতি শওকত সরকার আমাদের মোট ১০ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকে মিথ্যা মামলায় আসামি করেছেন।
সাবেক ছাত্রদল নেতা মো. আয়নাল মিয়া জানান, সাবেক বিএনপির প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক মান্নান ও তাঁর ছেলে রনির পক্ষে কাজ করার কারণে আমাকে এবং আমার কলেজ পড়ুয়া ছেলেকে এই মামলায় হয়রানিমূলকভাবে আসামি করা হয়েছে। আমরা ন্যায় বিচার চাই।
এসব অভিযোগের বিষয়ে সাইফুল ইসলাম সরকার বলেন, আজকে পর্যন্ত জাহাঙ্গীর আলম নামে কাউকে আমি চিনি না। এই নামে কেউ আমার কাছে আসেনি। আমি কারও কোনো স্বাক্ষর নেইনি। মামলা করা হয় থানায়। মামলার বিষয়ে আপনি থানায় খবর নেন।
অভিযোগের বিষয়ে গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকার বলেন, ‘আমি এ ধরনের কোনো মামলার ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নই। আমার কাছে কেউ আসেনি এবং আমি কাউকে কোনো মামলা করার জন্য প্ররোচিত করিনি। এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি সাইফুল ইসলাম সরকারকে চিনি, তিনি মাঝেমধ্যে আমার কাছে আসেন।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে শওকত হোসেন বলেন, মামলায় বিএনপির কেউ আসামি হয়েছে কিনা আমি জানি না। মামলায় যারা আসামি হয়েছে, তাঁদের মধ্যে প্রকৃত বিএনপির কেউ যদি থাকে এবং তাঁরা যদি আমার কাছে আসে, তাহলে তাঁদের আইনি সহায়তা দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার নাজমুল করিম খান বলেন, বিষয়টি আমি জেনেছি, খোঁজ নিব। বাদীর অজ্ঞাতে অথবা তাঁকে না জানিয়ে যদি কোনো ব্যক্তিকে আসামি করা হয়ে সে বিষয়টি দেখার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে বলব। এ ছাড়া এ মামলায় নিরীহ কোনো ব্যক্তি হয়রানির শিকার না হন সে বিষয়টি আমরা গুরুত্ব সহকারে দেখব।
নাজমুল করিম আরও বলেন, বাদী চাইলে কোর্টে একটি অ্যাফিডেভিট দিয়ে তিনি বক্তব্য দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আমরা আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে পারব।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় ছোট ভাইয়ের সঙ্গে ব্যাডমিন্টন খেলাকে কেন্দ্র করে বড় ভাইকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার পর অভিযুক্ত যুবক পলাতক রয়েছেন। আজ শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণপাড়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) টমাস বড়ুয়া...
১৩ মিনিট আগেসাতক্ষীরার শ্যামনগরে রান্না ঘরে পরিত্যক্ত অবস্থায় তিন কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার গাবুরা ইউনিয়ন থেকে মাংস উদ্ধার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরের চিলমারী সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারত সীমান্ত রক্ষীবাহিনীর (বিএসএফ) সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ১৮ ডিসেম্বর উপজেলার চিলমারী ইউনিয়নের চিলমারী বিওপির ওপারে ভারতের চরভদ্রা সীমান্তে বিএসএফের গুলি ছোড়ার কারণ ও ঘটনার সঠিক ব্যাখ্যা জানতে এই সাক্ষাতের আয়োজন করা হয়.
১ ঘণ্টা আগেপাবনার সাঁথিয়া উপজেলায় ট্রাকচাপায় করিমন আরোহী তিনজন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৫ জন। আজ শুক্রবার ভোর ৫টার দিকে সাঁথিয়া—মাধপুর সড়কের রাঙামাটি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে...
৩ ঘণ্টা আগে