নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীতে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-বিএসপির চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারির নেতৃত্বে বিশাল জশনে জুলুস অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে জশনে জুলুস শুরু হয়। পরে শাহবাগ, মৎস্য ভবন, দোয়েল চত্বর হয়ে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনের সড়ক প্রদক্ষিণ করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসে শান্তি মহাসমাবেশে মিলিত হয়।
আঞ্জুমানে রহমানীয়া মইনীয়া মাইজভান্ডারিয়া এ জশনে জুলুসের আয়োজন করে। ভোর থেকেই দেশের বিভিন্ন বিভাগ, জেলা, উপজেলা থেকে মানুষ জশনে জুলুসে অংশ নেওয়ার জন্য ছুটে আসে। বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন, কালিমাখচিত পতাকা ও বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা হাতে জশনে জুলুসে অংশ নেয় মানুষ। শোভাযাত্রার অগ্রভাগে বড় বড় অক্ষরে লেখা ছিল ‘ইয়া নবী ছালামু আলাইকা’, ‘ইয়া রাসুল ছালামু আলাইকা’। জুলুসে অংশগ্রহণকারীরা নারায়ে তকবির, নারায়ে রেসালতের স্লোগানে স্লোগানে রাজধানীর রাজপথ মুখরিত করে তোলেন।
জুলুস শেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শান্তি মহাসমাবেশ হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন লিবারেল ইসলামিক জোটের চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারি। মুসল্লিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘মহানবীর (সা.) দুনিয়ায় শুভাগমন জগদ্বাসীর জন্য আল্লাহ পাকের বিশেষ রহমত ও অনুগ্রহ। তিনি আইয়্যামে জাহেলিয়াতের অবসান ঘটিয়ে পৃথিবীবাসীকে শান্তি, সাম্য ও মুক্তির পথ দেখান। রাসুলে পাক (সা.) দুনিয়ায় শুভাগমনের মূল উদ্দেশ্যই হলো একটি শান্তি ও সহাবস্থানপূর্ণ মানবিক বিশ্বসমাজ গড়ে তোলা।’
তিনি আরও বলেন, ‘ধর্ম মানুষকে সুশৃঙ্খল করে। উগ্রতা, হঠকারিতা, জঙ্গি কর্মকাণ্ড জ্বালাও-পোড়ার মাধ্যমে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করা ধর্মের বিধান নয়। শান্তি, সাম্য, ন্যায়-ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করাই ইসলাম তথা প্রিয় নবীর (সা.) মূল আদর্শ। রাসুলের আদর্শ থেকে বিচ্যুত হওয়ার কারণেই আজ সিরিয়া, ফিলিস্তিন, মিয়ানমারসহ তাবৎ দুনিয়ায় যুদ্ধ-সংঘাত ও রক্তপাতে জর্জরিত। শক্তিধর দেশগুলো আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান না করে অস্ত্রের ভাষায় কথা বলছে। নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞার কারণে সমগ্র পৃথিবীর মানুষ খাদ্য, জ্বালানি, মৌলিক অধিকার সংকটসহ নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত। এই দুঃসহ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে মহানবীর (সা.) আদর্শ অনুসরণের বিকল্প নেই। প্রিয় নবী (সা.) ছিলেন পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক। সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগে রাসুলই আমাদের দেখিয়েছেন কীভাবে সমতাভিত্তিক, বৈষম্যহীন, অসাম্প্রদায়িক আধুনিক কল্যাণকর রাষ্ট্র গঠন করা যায়।’
পিরজাদা মুফতি মাওলানা বাকী বিল্লাহ আল-আযহারী ও শায়খ আজমাঈন আসরারের সঞ্চালনায় অতিথি ও আলোচক ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা।
রাজধানীতে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি-বিএসপির চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারির নেতৃত্বে বিশাল জশনে জুলুস অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে জশনে জুলুস শুরু হয়। পরে শাহবাগ, মৎস্য ভবন, দোয়েল চত্বর হয়ে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের সামনের সড়ক প্রদক্ষিণ করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসে শান্তি মহাসমাবেশে মিলিত হয়।
আঞ্জুমানে রহমানীয়া মইনীয়া মাইজভান্ডারিয়া এ জশনে জুলুসের আয়োজন করে। ভোর থেকেই দেশের বিভিন্ন বিভাগ, জেলা, উপজেলা থেকে মানুষ জশনে জুলুসে অংশ নেওয়ার জন্য ছুটে আসে। বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন, কালিমাখচিত পতাকা ও বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা হাতে জশনে জুলুসে অংশ নেয় মানুষ। শোভাযাত্রার অগ্রভাগে বড় বড় অক্ষরে লেখা ছিল ‘ইয়া নবী ছালামু আলাইকা’, ‘ইয়া রাসুল ছালামু আলাইকা’। জুলুসে অংশগ্রহণকারীরা নারায়ে তকবির, নারায়ে রেসালতের স্লোগানে স্লোগানে রাজধানীর রাজপথ মুখরিত করে তোলেন।
জুলুস শেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শান্তি মহাসমাবেশ হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন লিবারেল ইসলামিক জোটের চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারি। মুসল্লিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘মহানবীর (সা.) দুনিয়ায় শুভাগমন জগদ্বাসীর জন্য আল্লাহ পাকের বিশেষ রহমত ও অনুগ্রহ। তিনি আইয়্যামে জাহেলিয়াতের অবসান ঘটিয়ে পৃথিবীবাসীকে শান্তি, সাম্য ও মুক্তির পথ দেখান। রাসুলে পাক (সা.) দুনিয়ায় শুভাগমনের মূল উদ্দেশ্যই হলো একটি শান্তি ও সহাবস্থানপূর্ণ মানবিক বিশ্বসমাজ গড়ে তোলা।’
তিনি আরও বলেন, ‘ধর্ম মানুষকে সুশৃঙ্খল করে। উগ্রতা, হঠকারিতা, জঙ্গি কর্মকাণ্ড জ্বালাও-পোড়ার মাধ্যমে জনজীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করা ধর্মের বিধান নয়। শান্তি, সাম্য, ন্যায়-ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করাই ইসলাম তথা প্রিয় নবীর (সা.) মূল আদর্শ। রাসুলের আদর্শ থেকে বিচ্যুত হওয়ার কারণেই আজ সিরিয়া, ফিলিস্তিন, মিয়ানমারসহ তাবৎ দুনিয়ায় যুদ্ধ-সংঘাত ও রক্তপাতে জর্জরিত। শক্তিধর দেশগুলো আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান না করে অস্ত্রের ভাষায় কথা বলছে। নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞার কারণে সমগ্র পৃথিবীর মানুষ খাদ্য, জ্বালানি, মৌলিক অধিকার সংকটসহ নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত। এই দুঃসহ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে মহানবীর (সা.) আদর্শ অনুসরণের বিকল্প নেই। প্রিয় নবী (সা.) ছিলেন পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়ক। সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগে রাসুলই আমাদের দেখিয়েছেন কীভাবে সমতাভিত্তিক, বৈষম্যহীন, অসাম্প্রদায়িক আধুনিক কল্যাণকর রাষ্ট্র গঠন করা যায়।’
পিরজাদা মুফতি মাওলানা বাকী বিল্লাহ আল-আযহারী ও শায়খ আজমাঈন আসরারের সঞ্চালনায় অতিথি ও আলোচক ছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৩ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে