কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে তাঁর নিজ নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় যাবেন। এদিন তিনি কোটালীপাড়া উপজেলায় আওয়ামী লীগের আয়োজনে এক জনসভায় সভায় ভাষণ দেবেন। তাঁর কোটালীপাড়া সফর ঘিরে স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ কাজ করছে।
নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হলেও স্থানীয়রা বলছেন, চাওয়া-পাওয়ার কোনো দাবি তাঁরা শেখ হাসিনার কাছে রাখতে চান না। তাঁরা মনে করেন, শেখ হাসিনা ভালো করেই জানেন কোটালীপাড়াবাসীর কী কী উন্নয়ন হয়েছে, আর কী কী প্রয়োজন। কেবল তা-ই নয়, অনেকের কাছে শেখ হাসিনাকে একনজর দেখতে পারা, তাঁর কথা শোনাই যেন মূল আকর্ষণ।
আগামীকাল দুপুরে কোটালীপাড়া শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ সরকারি কলেজ মাঠে এ জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। ওই দিন সড়কপথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়া থেকে কোটালীপাড়ায় এসে এ নির্বাচনী জনসভায় যোগ দেবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সব প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রস্তুত করা হয়েছে মঞ্চ ও বিশাল প্যান্ডেল। জনসভাস্থলসহ এর আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা চলতি বছর তিনবার কোটালীপাড়ায় গিয়েছিলেন। সর্বশেষ ৮ ডিসেম্বর উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে কর্মিসভা, তার আগে ১ জুলাই উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে মতবিনিময় সভা ও ২৫ ফেব্রুয়ারি কোটালীপাড়া উপজেলার ভাঙ্গারহাট তালিমপুর তেলিহাটি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভা বক্তব্য দেন তিনি।
শেখ হাসিনার ৩০ ডিসেম্বরের জনসভাকে কেন্দ্র করে তাঁর যাতায়াত সড়কের দুপাশে তোরণ, ব্যানার ও ফেস্টুন টাঙানো হয়েছে। প্রতিটি তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুনই সাদা-কালো। লাল, নীল, সবুজ, হলুদসহ নানা রঙের পতাকা দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে সভাস্থল ও এর আশপাশের এলাকা।
নির্বাচনী আচরণবিধি মেনেই এ বারের জনসভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ। তিনি বলেন, ‘জনসভাকে সফল করতে আমরা সব প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। শনিবারের জনসভায় লক্ষাধিক লোকের সমাগম ঘটবে বলে আমরা আশা করছি।’
উপজেলার হিরণ ইউনিয়নের লোহারংক গ্রামে হাবিবুর রহমান দাড়িয়া বলেন, ‘আমাদের প্রিয় নেত্রী চলতি বছরে আরও তিনবার কোটালীপাড়ায় এসেছিলেন। তখন আমাদের প্রিয় নেত্রীকে সামনে বসে দেখার বা তাঁর মুখের কথা শোনার সৌভাগ্য হয়নি। এবার আমরা সবাই মিলে আমাদের প্রিয় নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সামনে বসে দেখব এবং তাঁর মুখের কথা শুনব।’
শুয়াগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা যজ্ঞেশ্বর বৈদ্য অনুপ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বিগত ১৫ বছরে কোটালীপাড়ায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তিনি আমাদের মায়ের মতো। তাঁর কাছে আমাদের চাওয়ার কিছুই নাই। তিনি জানেন আমাদের কোটালীপাড়ায় কী কী উন্নয়ন হয়েছে, আর কী কী প্রয়োজন। আশা করছি, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আবার সরকার গঠন করে আমাদের প্রয়োজনগুলো পূরণ করবেন।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে তাঁর নিজ নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় যাবেন। এদিন তিনি কোটালীপাড়া উপজেলায় আওয়ামী লীগের আয়োজনে এক জনসভায় সভায় ভাষণ দেবেন। তাঁর কোটালীপাড়া সফর ঘিরে স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ কাজ করছে।
নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হলেও স্থানীয়রা বলছেন, চাওয়া-পাওয়ার কোনো দাবি তাঁরা শেখ হাসিনার কাছে রাখতে চান না। তাঁরা মনে করেন, শেখ হাসিনা ভালো করেই জানেন কোটালীপাড়াবাসীর কী কী উন্নয়ন হয়েছে, আর কী কী প্রয়োজন। কেবল তা-ই নয়, অনেকের কাছে শেখ হাসিনাকে একনজর দেখতে পারা, তাঁর কথা শোনাই যেন মূল আকর্ষণ।
আগামীকাল দুপুরে কোটালীপাড়া শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ সরকারি কলেজ মাঠে এ জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। ওই দিন সড়কপথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়া থেকে কোটালীপাড়ায় এসে এ নির্বাচনী জনসভায় যোগ দেবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সব প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। প্রস্তুত করা হয়েছে মঞ্চ ও বিশাল প্যান্ডেল। জনসভাস্থলসহ এর আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা চলতি বছর তিনবার কোটালীপাড়ায় গিয়েছিলেন। সর্বশেষ ৮ ডিসেম্বর উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে কর্মিসভা, তার আগে ১ জুলাই উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে মতবিনিময় সভা ও ২৫ ফেব্রুয়ারি কোটালীপাড়া উপজেলার ভাঙ্গারহাট তালিমপুর তেলিহাটি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভা বক্তব্য দেন তিনি।
শেখ হাসিনার ৩০ ডিসেম্বরের জনসভাকে কেন্দ্র করে তাঁর যাতায়াত সড়কের দুপাশে তোরণ, ব্যানার ও ফেস্টুন টাঙানো হয়েছে। প্রতিটি তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুনই সাদা-কালো। লাল, নীল, সবুজ, হলুদসহ নানা রঙের পতাকা দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে সভাস্থল ও এর আশপাশের এলাকা।
নির্বাচনী আচরণবিধি মেনেই এ বারের জনসভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ। তিনি বলেন, ‘জনসভাকে সফল করতে আমরা সব প্রস্তুতি গ্রহণ করেছি। শনিবারের জনসভায় লক্ষাধিক লোকের সমাগম ঘটবে বলে আমরা আশা করছি।’
উপজেলার হিরণ ইউনিয়নের লোহারংক গ্রামে হাবিবুর রহমান দাড়িয়া বলেন, ‘আমাদের প্রিয় নেত্রী চলতি বছরে আরও তিনবার কোটালীপাড়ায় এসেছিলেন। তখন আমাদের প্রিয় নেত্রীকে সামনে বসে দেখার বা তাঁর মুখের কথা শোনার সৌভাগ্য হয়নি। এবার আমরা সবাই মিলে আমাদের প্রিয় নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সামনে বসে দেখব এবং তাঁর মুখের কথা শুনব।’
শুয়াগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা যজ্ঞেশ্বর বৈদ্য অনুপ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বিগত ১৫ বছরে কোটালীপাড়ায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তিনি আমাদের মায়ের মতো। তাঁর কাছে আমাদের চাওয়ার কিছুই নাই। তিনি জানেন আমাদের কোটালীপাড়ায় কী কী উন্নয়ন হয়েছে, আর কী কী প্রয়োজন। আশা করছি, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আবার সরকার গঠন করে আমাদের প্রয়োজনগুলো পূরণ করবেন।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
২৯ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
৪৪ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে