ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর আসাদগেট এলাকায় পিকনিকের চলন্ত বাসে ছুরিকাঘাতে দুই যুবক আহত হয়েছিলেন গতকাল মঙ্গলবার। আহতদের একজন রাব্বি (২৫) নামে এক যুবক মারা গেছেন। মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রাব্বি।
রাব্বির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন শেরেবাংলা নগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মহেশ সিংহ। তিনি বলেন, ‘বাসের মধ্যে সিগারেট খাওয়াকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনা ঘটে। পরে বাসটি আসাদগেট এলাকায় সিগনালে পড়লে কয়েকজন যুবক বাসে উঠে এবং আবার মারামারি হয়। তখন ছুরিকাঘাতে আহত হয় দুজন। পরে তাদের আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাব্বি মারা যায়।’
গত মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। আহত অবস্থায় রাব্বি (২৫) ও শাওনকে (২০) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়েছিল।
শাওনের বন্ধু শাহরিয়ার হাসান শান্ত জানান, রাব্বির বাসা লালবাগ শহীদনগর এলাকায়। এলাকায় তাঁর একটি ফ্লেক্সিলোডের দোকান রয়েছে আর শাওন সিএনজি অটোরিকশা চালক। সকালে এলাকা থেকে দুইটি বাস ভাড়া করে ধামরাইয়ের একটি পার্কে ঘুরতে যান তাঁরা। সেখান থেকে সন্ধ্যায় ফিরছিলেন। বাসে তাদের সঙ্গে কয়েকজন মেয়েও ছিলেন। বাসটি গাবতলি এলাকায় আসলে বাসের মধ্যে ফারুক নামের একজনসহ আরও কয়েকজন ধূমপান করছিলেন এবং ওই মেয়েদের ইভটিজিং করছিলেন। রাব্বি প্রতিবাদ করলে তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। বাসটি আসাদগেট এলাকায় আসলে সিগন্যালর মধ্যে আরও ৩ / ৪ জন যুবক বাসে উঠে রাব্বিকে মারধর করে ও ছুরিকাঘাত করে। ঠেকাতে গেলে শাওনকেও ছুরিকাঘাত করে তাঁরা। এরপর দৌঁড়ে বাস থেকে নেমে পালিয়ে যায়।
মৃত রাব্বির ফুফা মো. রাজন জানান, রাব্বীর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার অষ্টগ্রামে। বাবা-মা কেরানীগঞ্জের চুনকুঠিয়া এলাকায় থাকে। দুই বছর আগে রাব্বি বিয়ে করে। এরপর থেকে স্ত্রীকে নিয়ে লালবাগ শহীদনগর এলাকায় থাকতো এবং কামরাঙ্গিরচর রনি মার্কেটে মোবাইল সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতো। বাবা জিয়াউর রহমান জিয়া মিটফোর্ড হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারী।
রাজধানীর আসাদগেট এলাকায় পিকনিকের চলন্ত বাসে ছুরিকাঘাতে দুই যুবক আহত হয়েছিলেন গতকাল মঙ্গলবার। আহতদের একজন রাব্বি (২৫) নামে এক যুবক মারা গেছেন। মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রাব্বি।
রাব্বির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন শেরেবাংলা নগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মহেশ সিংহ। তিনি বলেন, ‘বাসের মধ্যে সিগারেট খাওয়াকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনা ঘটে। পরে বাসটি আসাদগেট এলাকায় সিগনালে পড়লে কয়েকজন যুবক বাসে উঠে এবং আবার মারামারি হয়। তখন ছুরিকাঘাতে আহত হয় দুজন। পরে তাদের আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাব্বি মারা যায়।’
গত মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। আহত অবস্থায় রাব্বি (২৫) ও শাওনকে (২০) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়েছিল।
শাওনের বন্ধু শাহরিয়ার হাসান শান্ত জানান, রাব্বির বাসা লালবাগ শহীদনগর এলাকায়। এলাকায় তাঁর একটি ফ্লেক্সিলোডের দোকান রয়েছে আর শাওন সিএনজি অটোরিকশা চালক। সকালে এলাকা থেকে দুইটি বাস ভাড়া করে ধামরাইয়ের একটি পার্কে ঘুরতে যান তাঁরা। সেখান থেকে সন্ধ্যায় ফিরছিলেন। বাসে তাদের সঙ্গে কয়েকজন মেয়েও ছিলেন। বাসটি গাবতলি এলাকায় আসলে বাসের মধ্যে ফারুক নামের একজনসহ আরও কয়েকজন ধূমপান করছিলেন এবং ওই মেয়েদের ইভটিজিং করছিলেন। রাব্বি প্রতিবাদ করলে তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। বাসটি আসাদগেট এলাকায় আসলে সিগন্যালর মধ্যে আরও ৩ / ৪ জন যুবক বাসে উঠে রাব্বিকে মারধর করে ও ছুরিকাঘাত করে। ঠেকাতে গেলে শাওনকেও ছুরিকাঘাত করে তাঁরা। এরপর দৌঁড়ে বাস থেকে নেমে পালিয়ে যায়।
মৃত রাব্বির ফুফা মো. রাজন জানান, রাব্বীর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার অষ্টগ্রামে। বাবা-মা কেরানীগঞ্জের চুনকুঠিয়া এলাকায় থাকে। দুই বছর আগে রাব্বি বিয়ে করে। এরপর থেকে স্ত্রীকে নিয়ে লালবাগ শহীদনগর এলাকায় থাকতো এবং কামরাঙ্গিরচর রনি মার্কেটে মোবাইল সার্ভিসিংয়ের দোকানে কাজ করতো। বাবা জিয়াউর রহমান জিয়া মিটফোর্ড হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারী।
নাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
১২ মিনিট আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
১৬ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে বাড়ির পাশের পুকুরে ডুবে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে আজ রোববার বিকেলে উপজেলার আন্দি পূর্বপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগেদেশে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন থাকলেও তার প্রভাব কম। শিশুদের জন্য যে পারিবারিক, সামাজিক এবং শিক্ষার পরিবেশ দরকার, তা এখনো পরিপূর্ণভাবে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া বাংলাদেশ জেন্ডার সমতায়নেও অনেক পিছিয়ে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা না থাকা এবং ধর্মীয় কারণে সমাজে বাল্যবিয়ে এখনো বিদ্যমান রয়েছে। আগের তুলনায়
২৩ মিনিট আগে