মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
নিরবচ্ছিন্ন গ্যাসের দাবিতে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ডিস্ট্রিবিউশন অফিস ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছেন মানিকগঞ্জের ছাত্র-জনতা ও ভুক্তভোগীরা। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে সদর উপজেলার জাগির এলাকায় অর্ধশতাধিক ছাত্র-জনতা ও ভুক্তভোগীরা আঞ্চলিক গ্যাস অফিস কার্যালয়ে যান।
ছাত্র-জনতা ও ভুক্তভোগীরা তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ডিস্ট্রিবিউশন আঞ্চলিক বিক্রয় বিভাগ মানিকগঞ্জের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আলীর অফিস কক্ষে প্রবেশ করে জানতে চান গত ১৫ বছরে অধিক সময় ধরে মানিকগঞ্জ জেলায় আবাসিক লাইনে রান্নার গ্যাস না দিয়ে কেন জোরপূর্বক বিল নেওয়া হচ্ছে।
ছাত্র-জনতার পক্ষে আল আমীন আহমেদ রোহেল অভিযোগ করেন, ‘আমরা মানিকগঞ্জ পৌরবাসী ১৫ বছর ধরে নিয়মিত বিল পরিশোধ করে আবাসিক লাইনে গ্যাস সরবরাহ পাচ্ছি না। এই বিষয়টির একটি সুরাহা হওয়া প্রয়োজন। সেই জন্য আমরা সাধারণ ছাত্র-জনতা গ্যাস অফিসে এসে এখানকার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা তাদের সাত দিনের সময় বেঁধে দিয়েছি। আগামী সাত দিনের মধ্যে আমরা যদি গ্যাস না পাই তাহলে মহাসড়কে নামতে বাধ্য হব।’
ভুক্তভোগীরা আরও বলেন, তিতাস গ্যাস কোম্পানি আবাসিক লাইনে গ্যাস না দিলেও গ্যাস অফিসের অসাধু কিছু কর্মকর্তারা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে অবৈধ অর্থ গ্রহণের বিনিময়ে গ্যাস দিচ্ছেন।
তবে অবৈধ অর্থ গ্রহণের অভিযোগ অস্বীকার করে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ডিস্ট্রিবিউশন আঞ্চলিক বিক্রয় বিভাগ মানিকগঞ্জের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমাদের নেটওয়ার্কে যতটুকু গ্যাস সরবরাহ থাকে তা আমরা বিপণন করি। ছাত্র–জনতার দাবি আমাদের অফিস থেকে পূরণ করা সম্ভব না জানিয়ে সমস্যা সমাধানের জন্য ছাত্র-জনতার দাবিগুলো আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানাব।’
এ সময় ছাত্র-জনতা তাঁদের কয়েকটি দাবি তুলে ধরেন—আবাসিক এলাকায় কেন গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না—তা সমাধান করা, পৌরসভাসহ মানিকগঞ্জে যতগুলো আবাসিক গ্যাস লাইন আছে, তা সাত দিনের মধ্যে সচল করতে হবে, আবাসিক এলাকায় পরিপূর্ণ গ্যাস না দেওয়া পর্যন্ত বিল নেওয়া থেকে বিরত থাকা, যাদের গ্যাস বিল বাকি আছে এবং যাঁরা এরই মধ্যে ব্যবহার না করে পরিশোধ করেছেন—সেগুলো পর্যায়ক্রমে গ্যাস বিল সমন্বয় করতে হবে। এসব দাবি আগামী সাত দিনের মধ্যে না মানলে মহাসড়ক অবরোধ করার হুমকি দেওয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আল আমীন আহমেদ রোহেল, রাকিবুল ইসলাম সজল, রমজান মাহামুদ, খাইরুল ইসলাম রবিন, আব্দুল কাউয়ুম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, সবুজ আহমেদ শরিফুল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান, জোবায়ের আহমেদ জুয়েল ও তাঞ্জিল শেখ প্রমুখ।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড মানিকগঞ্জ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মানিকগঞ্জ জেলায় মিটারবিহীন আবাসিক গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ১২ হাজার। মিটারযুক্ত আবাসিক গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ৪০টি। এসব গ্রাহকের কাছ থেকে গ্যাস না দিয়ে প্রতি মাসে ২ কোটি ২০ লাখ টাকার মতো বিল আদায় করা হয়। তবে নানা কারণে ১০ শতাংশ গ্রাহক বিল জমা দেন।
নিরবচ্ছিন্ন গ্যাসের দাবিতে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ডিস্ট্রিবিউশন অফিস ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছেন মানিকগঞ্জের ছাত্র-জনতা ও ভুক্তভোগীরা। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে সদর উপজেলার জাগির এলাকায় অর্ধশতাধিক ছাত্র-জনতা ও ভুক্তভোগীরা আঞ্চলিক গ্যাস অফিস কার্যালয়ে যান।
ছাত্র-জনতা ও ভুক্তভোগীরা তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ডিস্ট্রিবিউশন আঞ্চলিক বিক্রয় বিভাগ মানিকগঞ্জের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আলীর অফিস কক্ষে প্রবেশ করে জানতে চান গত ১৫ বছরে অধিক সময় ধরে মানিকগঞ্জ জেলায় আবাসিক লাইনে রান্নার গ্যাস না দিয়ে কেন জোরপূর্বক বিল নেওয়া হচ্ছে।
ছাত্র-জনতার পক্ষে আল আমীন আহমেদ রোহেল অভিযোগ করেন, ‘আমরা মানিকগঞ্জ পৌরবাসী ১৫ বছর ধরে নিয়মিত বিল পরিশোধ করে আবাসিক লাইনে গ্যাস সরবরাহ পাচ্ছি না। এই বিষয়টির একটি সুরাহা হওয়া প্রয়োজন। সেই জন্য আমরা সাধারণ ছাত্র-জনতা গ্যাস অফিসে এসে এখানকার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা তাদের সাত দিনের সময় বেঁধে দিয়েছি। আগামী সাত দিনের মধ্যে আমরা যদি গ্যাস না পাই তাহলে মহাসড়কে নামতে বাধ্য হব।’
ভুক্তভোগীরা আরও বলেন, তিতাস গ্যাস কোম্পানি আবাসিক লাইনে গ্যাস না দিলেও গ্যাস অফিসের অসাধু কিছু কর্মকর্তারা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে অবৈধ অর্থ গ্রহণের বিনিময়ে গ্যাস দিচ্ছেন।
তবে অবৈধ অর্থ গ্রহণের অভিযোগ অস্বীকার করে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন ডিস্ট্রিবিউশন আঞ্চলিক বিক্রয় বিভাগ মানিকগঞ্জের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমাদের নেটওয়ার্কে যতটুকু গ্যাস সরবরাহ থাকে তা আমরা বিপণন করি। ছাত্র–জনতার দাবি আমাদের অফিস থেকে পূরণ করা সম্ভব না জানিয়ে সমস্যা সমাধানের জন্য ছাত্র-জনতার দাবিগুলো আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানাব।’
এ সময় ছাত্র-জনতা তাঁদের কয়েকটি দাবি তুলে ধরেন—আবাসিক এলাকায় কেন গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না—তা সমাধান করা, পৌরসভাসহ মানিকগঞ্জে যতগুলো আবাসিক গ্যাস লাইন আছে, তা সাত দিনের মধ্যে সচল করতে হবে, আবাসিক এলাকায় পরিপূর্ণ গ্যাস না দেওয়া পর্যন্ত বিল নেওয়া থেকে বিরত থাকা, যাদের গ্যাস বিল বাকি আছে এবং যাঁরা এরই মধ্যে ব্যবহার না করে পরিশোধ করেছেন—সেগুলো পর্যায়ক্রমে গ্যাস বিল সমন্বয় করতে হবে। এসব দাবি আগামী সাত দিনের মধ্যে না মানলে মহাসড়ক অবরোধ করার হুমকি দেওয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আল আমীন আহমেদ রোহেল, রাকিবুল ইসলাম সজল, রমজান মাহামুদ, খাইরুল ইসলাম রবিন, আব্দুল কাউয়ুম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, সবুজ আহমেদ শরিফুল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান, জোবায়ের আহমেদ জুয়েল ও তাঞ্জিল শেখ প্রমুখ।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড মানিকগঞ্জ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মানিকগঞ্জ জেলায় মিটারবিহীন আবাসিক গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ১২ হাজার। মিটারযুক্ত আবাসিক গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ৪০টি। এসব গ্রাহকের কাছ থেকে গ্যাস না দিয়ে প্রতি মাসে ২ কোটি ২০ লাখ টাকার মতো বিল আদায় করা হয়। তবে নানা কারণে ১০ শতাংশ গ্রাহক বিল জমা দেন।
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের সম্মুখীন করাই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে যত রকম আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টি করা যায়, তা-ই করছে সরকার।
৪ মিনিট আগেঝিনাইদহ সদরের বাতপুকুরিয়া গ্রামে পরিত্যক্ত একটি সেপটিক ট্যাংক থেকে রফিকুল ইসলাম রুবেল (৩৫) নামে এক কৃষকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১৮ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৯ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে রাতের আঁধারে খননযন্ত্র দিয়ে নদীতীরের মাটি কেটে নেওয়ার অপরাধে চার ব্যক্তির কাছ থেকে ২ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলা সদরের বংশাই নদীর ত্রিমোহন ও লৌহজং নদীর পাকুল্যা ঋষিপাড়া এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে পৃথক অভিযান পরিচালনা করেন উপজ
১৯ মিনিট আগেমিয়ানমার থেকে পণ্য নিয়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে আসার পথে নাফ নদের মোহনা থেকে পণ্যবাহী তিনটি কার্গো ছিনিয়ে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি। নাফ নদের নাইক্ষ্যংদিয়ায় গত বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে তল্লাশির কথা বলে কার্গোগুলো আটক করে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি। আজ শনিবার বিকেল পর্যন্ত জাহাজগুলো ছাড়েনি তারা।
২২ মিনিট আগে