আজিজুর রহমান, চৌগাছা (যশোর)
যশোরের চৌগাছায় মৃত দেখিয়ে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া সেই ১৯ নারী-পুরুষ অবশেষে ‘জীবিত’ হয়েছেন। এ ছাড়া আরও ৫ নারী-পুরুষ ‘জীবিত’ হওয়ার জন্য আবেদন করেছেন।
তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধনকারীদের ভুলে এত দিন এসব ভোটার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) থাকা সত্ত্বেও নাগরিক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সেলিম রেজা জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইটে এখন আবেদন করা ১৯ ভোটারের তথ্য সংশোধন করা হয়েছে। তাঁদের জীবিত দেখানো হচ্ছে সেখানে।
বছরের পর বছর ধরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে জীবিত হওয়ার জন্য বারবার কাগজপত্র জমা দিয়েও তাঁরা ‘জীবিত’ হতে পারছিলেন না। এসব ব্যক্তি ‘জীবিত’ হিসেবে ফের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করেন। গত ৭ জুন উপজেলা নির্বাচন অফিস আবেদনগুলি নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক বরাবর পাঠায়।
নিবন্ধন অনুবিভাগে পাঠানো চিঠিতে উপজেলা নির্বাচন অফিস লেখে “নিম্নোক্ত ভোটারগণ সকলে ‘জীবিত’ থাকা সত্ত্বেও তাঁদের ‘মৃত’ হিসেবে কর্তন করা হয়েছে। যেহেতু উক্ত ভোটারগণ সকলে অত্র উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা এবং সকলে জীবিত ব্যক্তি সেহেতু ভোটার তালিকায় তাঁদের নাম ‘জীবিত’ হিসেবে পুনঃ অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো। ”
ফের ‘জীবিত’রা হলেন চৌগাছা পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বাকপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান শেখ, ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইছাপুরের নুরুল ইসলাম, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কারিগরপাড়ার হাবিবুর রহমান ও মালোপাড়ার আন্না রানী। পাতিবিলা ইউনিয়নের হায়াতপুর গ্রামের ওসমান সরদার, মুক্তদহ গ্রামের হাফিজুর রহমান, নিয়ামতপুর গ্রামের সিরাজুল ইসলাম ও পাতিবিলা গ্রামের ইছাহক মিয়া। সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের পুড়াপাড়ার আব্দুল করিম ও রামকৃষ্ণপুর গ্রামের শাহানুর মণ্ডল। স্বরুপদাহ ইউনিয়নের খড়িঞ্চা গ্রামের জামেনা খাতুন, গদাধরপুরের আম্বিয়া খাতুন ও বাজে খড়িঞ্চা গ্রামের মো. মফিজ। নারায়নপুর ইউনিয়নের বাদেখানপুর গ্রামের আয়ুব হোসেন ও দাউদ হোসেন, একই ইউনিয়নের নারায়নপুর গ্রামের শহিদুল ইসলাম মৃধা ও পেটভরা গ্রামের কায়েম আলী বিশ্বাস। ফুলসারা ইউনিয়নের আফরা গ্রামের হামিদা এবং পাশাপোল ইউনিয়নের পলুয়া গ্রামের ইমান আলী।
এ দিকে ১৯ জনের ‘জীবিত’ হওয়ার পর গত রোববার পর্যন্ত নতুন করে ‘জীবিত’ হতে আবেদন করেছেন আরও ৫ নারী-পুরুষ। তাঁরা হলেন ফুলসারা ইউনিয়নের সলুয়া গ্রামের ইমদাদুল হক, নারায়নপুর ইউনিয়নের বুন্দেলীতলা গ্রামের হানিফ আলী, পাশাপোল গ্রামের নাজমা বেগম, হাকিমপুর ইউনিয়নের তাহেরপুর গ্রামের সাফিয়া বেগম ও সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের খদেজা বেগম।
আবেদনকারী খদেজা বেগম বলেন, করোনার টিকার নিবন্ধন করতে গিয়ে শুনি আমি নাকি ‘মৃত’। পরে নির্বাচন অফিসে ‘জীবিত’ হওয়ার জন্য আবেদন করেছি।
মুক্তদহ গ্রামের হাফিজুর রহমান বলেন, ‘জীবিত’ হতে পেরে ভালো লাগছে। গত ২৪ মার্চ ইসলামী ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট করতে গেলে তাঁরা বলেন, আপনার আইডি কার্ড নকল। আমি চ্যালেঞ্জ করলে অন্য কম্পিউটারে চেক করে বলেন, এই কার্ডের কোনো তথ্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে না। তখন উপজেলা নির্বাচন অফিসে গেলে কম্পিউটারে চেক করে বলেন ‘আপনি তো মৃত’। আমি বলি, কীভাবে মৃত হলাম? আমিই তো হাফিজুর। তাঁরা আমাকে বলেন, চেয়ারম্যানের সনদসহ কিছু কাগজ জমা দিতে। প্রথমে একবার কাগজপত্র জমা দিই। এক সপ্তাহ পরে শুনি আমার কাগজপত্র অফিসে নেই। আবার সব কাগজপত্র দিই।
চৌগাছা পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি বাকপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান শেখ বলেন, ২০১৮ সালে সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটার তালিকায় দেখি আমার নাম নেই। তবে ভোট দিয়েছিলাম। সমস্যা হয়নি। ২০১৯ সালে উপজেলা নির্বাচনে ভোট দিতে গিয়ে আর দিতে পারিনি। নির্বাচন অফিসে গিয়ে দেখি ‘মৃত’ দেখিয়ে আমাকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এরপর দুইবার বিভিন্ন কাগজপত্র সেখানে জমা দিই। দু’বারই সেগুলো ঢাকা থেকে ফেরত আসে। পরে তাঁরা আমাকে জানান, মেয়র ও কাউন্সিলরের প্রত্যয়নসহ কাগজপত্র জমা দিতে হবে। তাঁর অভিযোগ ‘সাবেক একজন ইউপি সদস্যের কারসাজিতে ভোটার তালিকা থেকে তাঁর নাম বাদ দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, উপজেলায় ১৯ জন ‘মৃত’ দেখানো ব্যক্তির তথ্য সংশোধন করা হয়েছে। তাঁরা আগের আইডি কার্ডেই সব কাজ করতে পারবেন।
নির্বাচন কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, নতুন আবেদনকারীদের তালিকায় পুনঃ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ইসি সচিবালয়ের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে পাঠানো হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, হালনাগাদের সময় মাঠ পর্যায়ের তথ্যসংগ্রহকারীদের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন ইচ্ছা করলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নিতে পারে।
যশোরের চৌগাছায় মৃত দেখিয়ে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া সেই ১৯ নারী-পুরুষ অবশেষে ‘জীবিত’ হয়েছেন। এ ছাড়া আরও ৫ নারী-পুরুষ ‘জীবিত’ হওয়ার জন্য আবেদন করেছেন।
তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধনকারীদের ভুলে এত দিন এসব ভোটার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) থাকা সত্ত্বেও নাগরিক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সেলিম রেজা জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইটে এখন আবেদন করা ১৯ ভোটারের তথ্য সংশোধন করা হয়েছে। তাঁদের জীবিত দেখানো হচ্ছে সেখানে।
বছরের পর বছর ধরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে জীবিত হওয়ার জন্য বারবার কাগজপত্র জমা দিয়েও তাঁরা ‘জীবিত’ হতে পারছিলেন না। এসব ব্যক্তি ‘জীবিত’ হিসেবে ফের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করেন। গত ৭ জুন উপজেলা নির্বাচন অফিস আবেদনগুলি নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক বরাবর পাঠায়।
নিবন্ধন অনুবিভাগে পাঠানো চিঠিতে উপজেলা নির্বাচন অফিস লেখে “নিম্নোক্ত ভোটারগণ সকলে ‘জীবিত’ থাকা সত্ত্বেও তাঁদের ‘মৃত’ হিসেবে কর্তন করা হয়েছে। যেহেতু উক্ত ভোটারগণ সকলে অত্র উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা এবং সকলে জীবিত ব্যক্তি সেহেতু ভোটার তালিকায় তাঁদের নাম ‘জীবিত’ হিসেবে পুনঃ অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো। ”
ফের ‘জীবিত’রা হলেন চৌগাছা পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বাকপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান শেখ, ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইছাপুরের নুরুল ইসলাম, ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কারিগরপাড়ার হাবিবুর রহমান ও মালোপাড়ার আন্না রানী। পাতিবিলা ইউনিয়নের হায়াতপুর গ্রামের ওসমান সরদার, মুক্তদহ গ্রামের হাফিজুর রহমান, নিয়ামতপুর গ্রামের সিরাজুল ইসলাম ও পাতিবিলা গ্রামের ইছাহক মিয়া। সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের পুড়াপাড়ার আব্দুল করিম ও রামকৃষ্ণপুর গ্রামের শাহানুর মণ্ডল। স্বরুপদাহ ইউনিয়নের খড়িঞ্চা গ্রামের জামেনা খাতুন, গদাধরপুরের আম্বিয়া খাতুন ও বাজে খড়িঞ্চা গ্রামের মো. মফিজ। নারায়নপুর ইউনিয়নের বাদেখানপুর গ্রামের আয়ুব হোসেন ও দাউদ হোসেন, একই ইউনিয়নের নারায়নপুর গ্রামের শহিদুল ইসলাম মৃধা ও পেটভরা গ্রামের কায়েম আলী বিশ্বাস। ফুলসারা ইউনিয়নের আফরা গ্রামের হামিদা এবং পাশাপোল ইউনিয়নের পলুয়া গ্রামের ইমান আলী।
এ দিকে ১৯ জনের ‘জীবিত’ হওয়ার পর গত রোববার পর্যন্ত নতুন করে ‘জীবিত’ হতে আবেদন করেছেন আরও ৫ নারী-পুরুষ। তাঁরা হলেন ফুলসারা ইউনিয়নের সলুয়া গ্রামের ইমদাদুল হক, নারায়নপুর ইউনিয়নের বুন্দেলীতলা গ্রামের হানিফ আলী, পাশাপোল গ্রামের নাজমা বেগম, হাকিমপুর ইউনিয়নের তাহেরপুর গ্রামের সাফিয়া বেগম ও সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর গ্রামের খদেজা বেগম।
আবেদনকারী খদেজা বেগম বলেন, করোনার টিকার নিবন্ধন করতে গিয়ে শুনি আমি নাকি ‘মৃত’। পরে নির্বাচন অফিসে ‘জীবিত’ হওয়ার জন্য আবেদন করেছি।
মুক্তদহ গ্রামের হাফিজুর রহমান বলেন, ‘জীবিত’ হতে পেরে ভালো লাগছে। গত ২৪ মার্চ ইসলামী ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট করতে গেলে তাঁরা বলেন, আপনার আইডি কার্ড নকল। আমি চ্যালেঞ্জ করলে অন্য কম্পিউটারে চেক করে বলেন, এই কার্ডের কোনো তথ্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে না। তখন উপজেলা নির্বাচন অফিসে গেলে কম্পিউটারে চেক করে বলেন ‘আপনি তো মৃত’। আমি বলি, কীভাবে মৃত হলাম? আমিই তো হাফিজুর। তাঁরা আমাকে বলেন, চেয়ারম্যানের সনদসহ কিছু কাগজ জমা দিতে। প্রথমে একবার কাগজপত্র জমা দিই। এক সপ্তাহ পরে শুনি আমার কাগজপত্র অফিসে নেই। আবার সব কাগজপত্র দিই।
চৌগাছা পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি বাকপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান শেখ বলেন, ২০১৮ সালে সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটার তালিকায় দেখি আমার নাম নেই। তবে ভোট দিয়েছিলাম। সমস্যা হয়নি। ২০১৯ সালে উপজেলা নির্বাচনে ভোট দিতে গিয়ে আর দিতে পারিনি। নির্বাচন অফিসে গিয়ে দেখি ‘মৃত’ দেখিয়ে আমাকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এরপর দুইবার বিভিন্ন কাগজপত্র সেখানে জমা দিই। দু’বারই সেগুলো ঢাকা থেকে ফেরত আসে। পরে তাঁরা আমাকে জানান, মেয়র ও কাউন্সিলরের প্রত্যয়নসহ কাগজপত্র জমা দিতে হবে। তাঁর অভিযোগ ‘সাবেক একজন ইউপি সদস্যের কারসাজিতে ভোটার তালিকা থেকে তাঁর নাম বাদ দেওয়া হয়েছে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, উপজেলায় ১৯ জন ‘মৃত’ দেখানো ব্যক্তির তথ্য সংশোধন করা হয়েছে। তাঁরা আগের আইডি কার্ডেই সব কাজ করতে পারবেন।
নির্বাচন কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, নতুন আবেদনকারীদের তালিকায় পুনঃ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য ইসি সচিবালয়ের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে পাঠানো হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, হালনাগাদের সময় মাঠ পর্যায়ের তথ্যসংগ্রহকারীদের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন ইচ্ছা করলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নিতে পারে।
রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আহতদের শমরিতা ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজ
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাত ১০টা থেকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ গিয়ে দুই পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। রাত ১২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘট
৪ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক নেতাকে আটক করেছে বিজিবি। আজ রোববার বিকেলে আখাউড়া স্থলবন্দর বিজিবি চেকপোস্ট থেকে তাঁকে আটক করে বিজিবি আইসিপি ক্যাম্পের টহলরত জওয়ানরা।
৪ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকায় সেন্ট গ্রেগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছেন সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার রাজধানীর ৩৫ এর অধিক কলেজের শিক্ষার্থীরা সোহরাওয়ার্দী কলেজে ভাঙচুর ও লুটপাট করার পর ক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষার্থীরা ৫টার দিকে এ হামলা চালায়।
৫ ঘণ্টা আগে