রামপাল (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
রামপালে ফিরোজ ঢালী হত্যা মামলার ৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৬। গতকাল রোববার দিবাগত রাত পৌনে ১১টার দিকে রামপালের বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন রামপাল উপজেলার কাষ্টবাড়ীয়া গ্রামের মৃত কেরামত আলীর ছেলে মো. বজলু শেখ (২৫), ইনছান শেখের ছেলে ইমরান শেখ (২২), মৃত রজ্জব আলী শেখের ছেলে এনাম শেখ (৪২), এনাম শেখের ছেলে সুমন শেখ (২১) ও জিয়া গাজীর ছেলে সাগর গাজী (২২)।
র্যাব-৬ এর পক্ষ থেকে জানানো হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার দিবাগত রাত পৌনে ১১টার দিকে মেজর এম রিফাত বিন আসাদ ও লেঃ কমান্ডার এম সারোয়ার হুসাইনের নেতৃত্বে রামপালের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ফিরোজ ঢালী হত্যা মামলার এ আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ হত্যা মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে র্যাবের গোয়েন্দা অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গত ১৭ ডিসেম্বর বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১১টার দিকে রামপালের শ্রীকলস এলাকায় ফিরোজ ঢালীকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার অনুসন্ধানে জানা যায়, ফিরোজ স্থানীয় এক সাবেক চেয়ারম্যানের সমর্থক ও তাঁর নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকতেন। হত্যাকারীরা সাবেক চেয়ারম্যানের প্রতিপক্ষ হওয়ায় সাবেক চেয়ারম্যানের ক্ষতি করার জন্যই তাঁকে হত্যা করা হয়।
১৭ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফিরোজ সাবেক ওই চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথাবার্তা শেষ করে সঙ্গে থাকা একই এলাকার হানিফ গাজী ও আকবর গাজীকে নিয়ে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন ফিরোজ। বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ তাঁরা শ্রীকলস গ্রামের আবু সাঈদ শেখের বাড়ির সামনের পিচের রাস্তায় পৌঁছালে হত্যাকারীরা পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়।
জীবন বাঁচাতে ফিরোজ দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে হত্যাকারীরা পুনরায় তাকে ধরে ধারালো ছুরি, লোহার রড, রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে মারাত্মক জখম করে। এ সময় স্থানীয়রা ফিরোজ ও তাঁর সঙ্গে থাকা হানিফকে রক্তাক্ত অবস্থায় প্রথমে রামপাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববারে দুপুর আড়াইটায় ফিরোজের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ফিরোজের স্ত্রী বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
রামপালে ফিরোজ ঢালী হত্যা মামলার ৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৬। গতকাল রোববার দিবাগত রাত পৌনে ১১টার দিকে রামপালের বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন রামপাল উপজেলার কাষ্টবাড়ীয়া গ্রামের মৃত কেরামত আলীর ছেলে মো. বজলু শেখ (২৫), ইনছান শেখের ছেলে ইমরান শেখ (২২), মৃত রজ্জব আলী শেখের ছেলে এনাম শেখ (৪২), এনাম শেখের ছেলে সুমন শেখ (২১) ও জিয়া গাজীর ছেলে সাগর গাজী (২২)।
র্যাব-৬ এর পক্ষ থেকে জানানো হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার দিবাগত রাত পৌনে ১১টার দিকে মেজর এম রিফাত বিন আসাদ ও লেঃ কমান্ডার এম সারোয়ার হুসাইনের নেতৃত্বে রামপালের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ফিরোজ ঢালী হত্যা মামলার এ আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ হত্যা মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারে র্যাবের গোয়েন্দা অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গত ১৭ ডিসেম্বর বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১১টার দিকে রামপালের শ্রীকলস এলাকায় ফিরোজ ঢালীকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার অনুসন্ধানে জানা যায়, ফিরোজ স্থানীয় এক সাবেক চেয়ারম্যানের সমর্থক ও তাঁর নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকতেন। হত্যাকারীরা সাবেক চেয়ারম্যানের প্রতিপক্ষ হওয়ায় সাবেক চেয়ারম্যানের ক্ষতি করার জন্যই তাঁকে হত্যা করা হয়।
১৭ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফিরোজ সাবেক ওই চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথাবার্তা শেষ করে সঙ্গে থাকা একই এলাকার হানিফ গাজী ও আকবর গাজীকে নিয়ে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন ফিরোজ। বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ তাঁরা শ্রীকলস গ্রামের আবু সাঈদ শেখের বাড়ির সামনের পিচের রাস্তায় পৌঁছালে হত্যাকারীরা পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়।
জীবন বাঁচাতে ফিরোজ দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করলে হত্যাকারীরা পুনরায় তাকে ধরে ধারালো ছুরি, লোহার রড, রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে মারাত্মক জখম করে। এ সময় স্থানীয়রা ফিরোজ ও তাঁর সঙ্গে থাকা হানিফকে রক্তাক্ত অবস্থায় প্রথমে রামপাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববারে দুপুর আড়াইটায় ফিরোজের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ফিরোজের স্ত্রী বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পুলিশ তাদের জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক মো. ওসমান গনি জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৪১ মিনিট আগেবাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
২ ঘণ্টা আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
২ ঘণ্টা আগে