বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটের মোংলায় প্রায় ৩০ লাখ টাকা মূল্যের কাঁকড়া লুটের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে মোংলা থানায় মামলা করেন ব্যবসায়ী ইসমাইল গাজী।
এর আগে ২২ জুলাই মধ্যরাতে মোংলার পশুর নদসংলগ্ন ঘষিয়াখালী চ্যানেলের প্রবেশদ্বারে কার্গো বোট থেকে ৪ হাজার ২৫৬ কেজি কাঁকড়া লুটে নেয় সন্ত্রাসীরা।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ইসমাইল গাজী মোংলা উপজেলার সোনাইলতলা ইউনিয়নের উলুবুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা মৃত ইজাহার গাজীর ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে কাঁকড়ার ব্যবসা করেন।
ইসমাইল গাজী বলেন, ‘আমার ছোট ভাই ওসমান গাজী সিন্দুরতলা খাল থেকে কাঁকড়া নিয়ে একটি কার্গো বোটে করে ২২ জুলাই মধ্যরাতে উলুবুনিয়া এলাকায় থাকা আমাদের ডিপোতে আসছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে পশুর নদসংলগ্ন ঘষিয়াখালী চ্যানেলের প্রবেশদ্বারে পৌঁছালে রামপাল উপজেলার পেড়িখালী এলাকার হাসিব ইজারাদার ও মোংলার সোনাইলতলা এলাকার রেজাউল সরদারসহ বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসী কার্গো বোটটিতে উঠে আমার ভাইসহ জেলেদের মারধর করে। একপর্যায়ে তারা বোটের ১৪০টি ক্যারেটে থাকা ৪ হাজার ২৫৬ কেজি কাঁকড়া লুটে নেয়। যার দাম ২৯ লাখ ৭৯ হাজার ২০০ টাকা।’
ইসমাইল গাজী আরও বলেন, লুট করে নেওয়া কাঁকড়া একটি বোটে করে খুলনার দাকোপ উপজেলার বাজুয়া এলাকায় বিদ্যারবাহন খেয়াঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ট্রাকে করে রামপালের ভাগা বাজারে আনা হয়। সেখানে প্রসেসিং করে কাঁকড়াগুলোকে ঢাকায় চালান করে দেন লুটকারীরা।
ব্যবসায়ী ইসমাইল গাজী বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে পুলিশসহ বিভিন্ন স্থানে ঘুরেছি। কিন্তু আমার মামলা নেয়নি। পরে গতকাল রাতে মামলা নিয়েছে। আসামিরা অনেক প্রভাবশালী; তাই হয়তো পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করছে না। আসামিদের গ্রেপ্তার করে কাঁকড়ার টাকা আদায় করে দেওয়ার জন্য পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করি।’
১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সুন্দরবনে মাছ-কাঁকড়া আহরণ বন্ধ থাকার পরেও জেলেরা কাঁকড়া কোথায় পেল—এমন প্রশ্নে ব্যবসায়ী ইসমাইল গাজী বলেন, ‘সুন্দরবন থেকে এসব কাঁকড়া আহরণ করা হয়নি। জয়মনিসহ স্থানীয় বিভিন্ন খাল ও নদী থেকে জেলেরা এই কাঁকড়া আহরণ করেছে।’
এদিকে মামলা হওয়ার পরপরই গা ঢাকা দিয়েছেন আসামি হাসিব ইজারাদার ও রেজাউল সরদার। তাঁদের মোবাইল ফোন নম্বরও বন্ধ রয়েছে।
মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সামসুউদ্দীন বলেন, কাঁকড়া লুটের ঘটনায় মামলা হয়েছে। তদন্ত চলছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।
এক সপ্তাহ পরে মামলা হওয়ার কারণ সম্পর্কে ওসি বলেন, ‘ওই ব্যবসায়ী গত শুক্রবার একটি ত্রুটিযুক্ত এজাহার নিয়ে এসেছিল। পরে এজাহার সংশোধন করে আনলে আমরা মামলা নথিভুক্ত করেছি।’
বাগেরহাটের মোংলায় প্রায় ৩০ লাখ টাকা মূল্যের কাঁকড়া লুটের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে মোংলা থানায় মামলা করেন ব্যবসায়ী ইসমাইল গাজী।
এর আগে ২২ জুলাই মধ্যরাতে মোংলার পশুর নদসংলগ্ন ঘষিয়াখালী চ্যানেলের প্রবেশদ্বারে কার্গো বোট থেকে ৪ হাজার ২৫৬ কেজি কাঁকড়া লুটে নেয় সন্ত্রাসীরা।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী ইসমাইল গাজী মোংলা উপজেলার সোনাইলতলা ইউনিয়নের উলুবুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা মৃত ইজাহার গাজীর ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে কাঁকড়ার ব্যবসা করেন।
ইসমাইল গাজী বলেন, ‘আমার ছোট ভাই ওসমান গাজী সিন্দুরতলা খাল থেকে কাঁকড়া নিয়ে একটি কার্গো বোটে করে ২২ জুলাই মধ্যরাতে উলুবুনিয়া এলাকায় থাকা আমাদের ডিপোতে আসছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে পশুর নদসংলগ্ন ঘষিয়াখালী চ্যানেলের প্রবেশদ্বারে পৌঁছালে রামপাল উপজেলার পেড়িখালী এলাকার হাসিব ইজারাদার ও মোংলার সোনাইলতলা এলাকার রেজাউল সরদারসহ বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসী কার্গো বোটটিতে উঠে আমার ভাইসহ জেলেদের মারধর করে। একপর্যায়ে তারা বোটের ১৪০টি ক্যারেটে থাকা ৪ হাজার ২৫৬ কেজি কাঁকড়া লুটে নেয়। যার দাম ২৯ লাখ ৭৯ হাজার ২০০ টাকা।’
ইসমাইল গাজী আরও বলেন, লুট করে নেওয়া কাঁকড়া একটি বোটে করে খুলনার দাকোপ উপজেলার বাজুয়া এলাকায় বিদ্যারবাহন খেয়াঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ট্রাকে করে রামপালের ভাগা বাজারে আনা হয়। সেখানে প্রসেসিং করে কাঁকড়াগুলোকে ঢাকায় চালান করে দেন লুটকারীরা।
ব্যবসায়ী ইসমাইল গাজী বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে পুলিশসহ বিভিন্ন স্থানে ঘুরেছি। কিন্তু আমার মামলা নেয়নি। পরে গতকাল রাতে মামলা নিয়েছে। আসামিরা অনেক প্রভাবশালী; তাই হয়তো পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করছে না। আসামিদের গ্রেপ্তার করে কাঁকড়ার টাকা আদায় করে দেওয়ার জন্য পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করি।’
১ জুন থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সুন্দরবনে মাছ-কাঁকড়া আহরণ বন্ধ থাকার পরেও জেলেরা কাঁকড়া কোথায় পেল—এমন প্রশ্নে ব্যবসায়ী ইসমাইল গাজী বলেন, ‘সুন্দরবন থেকে এসব কাঁকড়া আহরণ করা হয়নি। জয়মনিসহ স্থানীয় বিভিন্ন খাল ও নদী থেকে জেলেরা এই কাঁকড়া আহরণ করেছে।’
এদিকে মামলা হওয়ার পরপরই গা ঢাকা দিয়েছেন আসামি হাসিব ইজারাদার ও রেজাউল সরদার। তাঁদের মোবাইল ফোন নম্বরও বন্ধ রয়েছে।
মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সামসুউদ্দীন বলেন, কাঁকড়া লুটের ঘটনায় মামলা হয়েছে। তদন্ত চলছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।
এক সপ্তাহ পরে মামলা হওয়ার কারণ সম্পর্কে ওসি বলেন, ‘ওই ব্যবসায়ী গত শুক্রবার একটি ত্রুটিযুক্ত এজাহার নিয়ে এসেছিল। পরে এজাহার সংশোধন করে আনলে আমরা মামলা নথিভুক্ত করেছি।’
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পুলিশ তাদের জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক মো. ওসমান গনি জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৪৪ মিনিট আগেবাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
২ ঘণ্টা আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
২ ঘণ্টা আগে