পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি
দাম কম হওয়ায় একসঙ্গে চার কেজি গরুর মাংস কিনেছিলেন খুলনার পাইকগাছার আজিজুল শেখ। এক কেজি খাওয়ার পর জানতে পারেন গরুটি মৃত ছিল। তাঁর মতো এলাকার অনেকে ওই গরুর মাংস কেনেন। বিষয়টি জানার পর শুরু হয় তুলকালাম। এলাকাবাসী ও কসাইয়ের মধ্যে চলে দ্বন্দ্ব।
এলাকাবাসী দুষছেন কসাই মরা গরুর মাংস বিক্রি করেছেন। এদিকে কসাইয়েরা বলছেন অভিযোগটি মিথ্যা। পরে উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক ঘটনাস্থল থেকে মাংস জব্দ করে কেরোসিন ঢেলে পুড়িয়ে ফেলেন।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় মাংস পুড়িয়ে ফেলা হয়। এর আগে গত বুধবার উপজেলার গড়ুইখালী ইউনিয়নের আল-আমীন মোড়ে এ মাংস বিক্রি করা হয়।
এলাকাবাসী জানান, বুধবার উপজেলার কুমখালী গ্রামের রমেশ বৈদ্যর দুটি গরু বাড়ির পাশে বিলে ঘাস খাওয়ার জন্য বেঁধে রাখে। প্রচণ্ড গরম আর রোদে গরু দুটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক গরুর মালিক চিকিৎসক ডেকে আনেন। চিকিৎসকের পরামর্শে গরুর গায়ে পানি ঢালা হয়। তখন একটি গরু সুস্থ হলেও আরেকটি গরু মারা যায়।
এ সময় গড়ুইখালী এলাকার কসাই ইলিয়াস গাজী, মকছেদ গাজী, খানজে গাজী ও জাকির সানা ওই মাঠে গরুর মালিকের অনুমতিতে জবাই করেন। পরে ওই গরুর মাংস ইছা গাজী নামে এক ভ্যানচালকের মাধ্যমে আল-আমীন মোড়ে প্রতি কেজি ৫০০ টাকা দরে ২০ জনের মধ্য বিক্রি করে দেন। পরে মরা গরু জানাজানি হলে শুক্রবার সন্ধ্যায় এলাকাবাসী ওই মাংস রাস্তার পাশে ফেলে রাখেন।
এলাকার আজিজুল শেখ বলেন, ‘আমিও অল্প টাকায় মাংস পেয়ে আমিও সাড়ে চার কেজি মাংস কিনেছিলাম ২০০০ টাকায়। ১ কেজি মাংস রান্না করে খেয়েছি বাকি তিন কেজি মাংস রাস্তায় ফেলে দিয়েছি।’
নজরুল শেখ নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘অল্প দামে মাংস পাওয়ায় আমি সাড়ে চার কেজি মাংস কিনেছিলাম। কিন্তু পরে জানতে পারলাম ওই মাংস মরা গরুর। তাই রান্না না করে আল-আমীন মোড়ের রাস্তার ওপর ফেলে রেখে যাই।’
গরুর মালিক রমেশ বৈদ্য বলেন, ‘আমার দুটি গরু স্ট্রোক করেছিল। একটা গরু বাঁচাতে পেরেছি অন্যটা বাঁচাতে পারিনি। তাই মাঠে ফেলে দিয়ে আসি। গড়ুইখালীর কিছু লোক এসে ওই গরু জবাই করে মাংস নিয়ে গেছে, তবে কী করেছে এটা আমি জানি না।’
কসাই মোকছেদ আলী গাজী বলেন, ‘গরুটি মরা না। অসুস্থ হয়ে পড়লে আমরা গরুর মালিকের কাছ থেকে নিয়ে জবাই করে ২০ জনে ভাগ করে নিয়েছিলাম।’
এ বিষয়ে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক উদয় মন্ডল বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে মরা গরুর মাংস জব্দ করা হয়। পরে মাংসগুলো কেরোসিন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। যারা মরা গরুর মাংস বিক্রি করেছে তারা আইনের আওতায় আসবে।
দাম কম হওয়ায় একসঙ্গে চার কেজি গরুর মাংস কিনেছিলেন খুলনার পাইকগাছার আজিজুল শেখ। এক কেজি খাওয়ার পর জানতে পারেন গরুটি মৃত ছিল। তাঁর মতো এলাকার অনেকে ওই গরুর মাংস কেনেন। বিষয়টি জানার পর শুরু হয় তুলকালাম। এলাকাবাসী ও কসাইয়ের মধ্যে চলে দ্বন্দ্ব।
এলাকাবাসী দুষছেন কসাই মরা গরুর মাংস বিক্রি করেছেন। এদিকে কসাইয়েরা বলছেন অভিযোগটি মিথ্যা। পরে উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক ঘটনাস্থল থেকে মাংস জব্দ করে কেরোসিন ঢেলে পুড়িয়ে ফেলেন।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় মাংস পুড়িয়ে ফেলা হয়। এর আগে গত বুধবার উপজেলার গড়ুইখালী ইউনিয়নের আল-আমীন মোড়ে এ মাংস বিক্রি করা হয়।
এলাকাবাসী জানান, বুধবার উপজেলার কুমখালী গ্রামের রমেশ বৈদ্যর দুটি গরু বাড়ির পাশে বিলে ঘাস খাওয়ার জন্য বেঁধে রাখে। প্রচণ্ড গরম আর রোদে গরু দুটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাৎক্ষণিক গরুর মালিক চিকিৎসক ডেকে আনেন। চিকিৎসকের পরামর্শে গরুর গায়ে পানি ঢালা হয়। তখন একটি গরু সুস্থ হলেও আরেকটি গরু মারা যায়।
এ সময় গড়ুইখালী এলাকার কসাই ইলিয়াস গাজী, মকছেদ গাজী, খানজে গাজী ও জাকির সানা ওই মাঠে গরুর মালিকের অনুমতিতে জবাই করেন। পরে ওই গরুর মাংস ইছা গাজী নামে এক ভ্যানচালকের মাধ্যমে আল-আমীন মোড়ে প্রতি কেজি ৫০০ টাকা দরে ২০ জনের মধ্য বিক্রি করে দেন। পরে মরা গরু জানাজানি হলে শুক্রবার সন্ধ্যায় এলাকাবাসী ওই মাংস রাস্তার পাশে ফেলে রাখেন।
এলাকার আজিজুল শেখ বলেন, ‘আমিও অল্প টাকায় মাংস পেয়ে আমিও সাড়ে চার কেজি মাংস কিনেছিলাম ২০০০ টাকায়। ১ কেজি মাংস রান্না করে খেয়েছি বাকি তিন কেজি মাংস রাস্তায় ফেলে দিয়েছি।’
নজরুল শেখ নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘অল্প দামে মাংস পাওয়ায় আমি সাড়ে চার কেজি মাংস কিনেছিলাম। কিন্তু পরে জানতে পারলাম ওই মাংস মরা গরুর। তাই রান্না না করে আল-আমীন মোড়ের রাস্তার ওপর ফেলে রেখে যাই।’
গরুর মালিক রমেশ বৈদ্য বলেন, ‘আমার দুটি গরু স্ট্রোক করেছিল। একটা গরু বাঁচাতে পেরেছি অন্যটা বাঁচাতে পারিনি। তাই মাঠে ফেলে দিয়ে আসি। গড়ুইখালীর কিছু লোক এসে ওই গরু জবাই করে মাংস নিয়ে গেছে, তবে কী করেছে এটা আমি জানি না।’
কসাই মোকছেদ আলী গাজী বলেন, ‘গরুটি মরা না। অসুস্থ হয়ে পড়লে আমরা গরুর মালিকের কাছ থেকে নিয়ে জবাই করে ২০ জনে ভাগ করে নিয়েছিলাম।’
এ বিষয়ে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক উদয় মন্ডল বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে মরা গরুর মাংস জব্দ করা হয়। পরে মাংসগুলো কেরোসিন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। যারা মরা গরুর মাংস বিক্রি করেছে তারা আইনের আওতায় আসবে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
৯ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
২৪ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
২৮ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
৩৭ মিনিট আগে