ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে ১৫ দিন ধরে চলছে অসহনীয় লোডশেডিং। এতে ইফতার, তারাবিহ কিংবা সাহ্রির সময় বিদ্যুৎ না থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন মানুষ। সেচের অভাবে নষ্ট হচ্ছে ফসল। এ নিয়ে গ্রাহকের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎকেন্দ্র, কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশ সুপারের কাছে চিঠি দিয়েছে ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩।
গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন দপ্তরে নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩-এর (এজিএম) প্রশাসন রাশেদুল আলম খন্দকার।
রাশেদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গার্মেন্টস ছুটি হওয়ায় এক-দুই দিনের মধ্যে লোডশেডিং কমে আসবে। ময়মনসিংহ অঞ্চলে পল্লী বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ৯৭ মেগাওয়াট। এর মধ্যে সরবরাহ হচ্ছে ৪৬ মেগাওয়াট।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ময়মনসিংহ অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁর অঞ্চলে রাত-দিন মিলে গড়ে ২০০ থেকে ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। খাদ্য উৎপাদন ঠিক রাখতে পিডিবির কিছু বিদ্যুৎ শহর থেকে পল্লী বিদ্যুৎকে দেওয়া হচ্ছে।
রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, ময়মনসিংহ অঞ্চলে প্রায় ১২ লাখ গ্রাহকের বিদ্যুতের চাহিদা দিনে ১ হাজার ১০০ মেগাওয়াট এবং রাতে ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট। কিন্তু বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে ৯০০ থেকে ১ হাজার ১০০ মেগাওয়াট।
ময়মনসিংহের পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিদ্যুতের খুঁটিনাটি সবকিছুর খবর রাখা হচ্ছে। এনিয়ে কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বিভ্রান্ত ছড়ালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ নিয়ে যেকোনো ধরনের নাশকতা এড়াতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বলেও জানান পুলিশ সুপার।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তীব্র গরম আর লোডশেডিংয়ে হাঁসফাঁস অবস্থা ময়মনসিংহের শহর ছাড়িয়ে গ্রাম অঞ্চলের মানুষের মধ্যেও। রাত-দিন মিলিয়ে ছয় ঘণ্টাও থাকছে না বিদ্যুৎ। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে সেচের অভাবে নষ্ট হচ্ছে খেতের ধান। গরমে নির্ঘুম রাত পার করছেন মানুষজন। এই অবস্থায় চরম ক্ষিপ্ত হয়ে উঠছেন বিদ্যুতের গ্রাহকেরা।
ময়মনসিংহে ১৫ দিন ধরে চলছে অসহনীয় লোডশেডিং। এতে ইফতার, তারাবিহ কিংবা সাহ্রির সময় বিদ্যুৎ না থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন মানুষ। সেচের অভাবে নষ্ট হচ্ছে ফসল। এ নিয়ে গ্রাহকের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎকেন্দ্র, কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশ সুপারের কাছে চিঠি দিয়েছে ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩।
গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন দপ্তরে নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩-এর (এজিএম) প্রশাসন রাশেদুল আলম খন্দকার।
রাশেদুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গার্মেন্টস ছুটি হওয়ায় এক-দুই দিনের মধ্যে লোডশেডিং কমে আসবে। ময়মনসিংহ অঞ্চলে পল্লী বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ৯৭ মেগাওয়াট। এর মধ্যে সরবরাহ হচ্ছে ৪৬ মেগাওয়াট।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ময়মনসিংহ অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁর অঞ্চলে রাত-দিন মিলে গড়ে ২০০ থেকে ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। খাদ্য উৎপাদন ঠিক রাখতে পিডিবির কিছু বিদ্যুৎ শহর থেকে পল্লী বিদ্যুৎকে দেওয়া হচ্ছে।
রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, ময়মনসিংহ অঞ্চলে প্রায় ১২ লাখ গ্রাহকের বিদ্যুতের চাহিদা দিনে ১ হাজার ১০০ মেগাওয়াট এবং রাতে ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট। কিন্তু বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে ৯০০ থেকে ১ হাজার ১০০ মেগাওয়াট।
ময়মনসিংহের পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিদ্যুতের খুঁটিনাটি সবকিছুর খবর রাখা হচ্ছে। এনিয়ে কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বিভ্রান্ত ছড়ালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ নিয়ে যেকোনো ধরনের নাশকতা এড়াতে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বলেও জানান পুলিশ সুপার।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তীব্র গরম আর লোডশেডিংয়ে হাঁসফাঁস অবস্থা ময়মনসিংহের শহর ছাড়িয়ে গ্রাম অঞ্চলের মানুষের মধ্যেও। রাত-দিন মিলিয়ে ছয় ঘণ্টাও থাকছে না বিদ্যুৎ। ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে সেচের অভাবে নষ্ট হচ্ছে খেতের ধান। গরমে নির্ঘুম রাত পার করছেন মানুষজন। এই অবস্থায় চরম ক্ষিপ্ত হয়ে উঠছেন বিদ্যুতের গ্রাহকেরা।
বরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
৯ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে