ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে কয়েক দফায় অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষসহ মোট সাতজন পদত্যাগ করেছেন। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তাঁরা পদত্যাগ করেছেন বলে জানা গেছে।
পদত্যাগ করা ব্যক্তিরা হলেন কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আব্দুল কাদের, উপাধ্যক্ষ ডা. তারেকুল ইসলাম, অর্থোপেডিকস বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. সাইফুল ইসলাম, নিউরোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. ওয়াহিদুর রহমান ছোটন, মাইক্রো বায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. নাজিয়া হক, ছাত্রদের হোস্টেল সুপার ডা. আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া এবং ছাত্রীদের হোস্টেলের সহকারী হোস্টেল সুপার ডা. রুবিনা ইয়াসমিন।
আজ সোমবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের সচিব মো. রফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘কোনো স্যারকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়নি। সবাই ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগপত্রে সই করেছেন।’
এতে কলেজের স্বাভাবিক কার্যক্রম স্থবির হয়েছে কি না—জানতে চাইলে সচিব মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, কলেজের কার্যক্রম স্বাভাবিক গতিতেই চলছে। শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ক্লাস করছে। তবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় দ্রুত নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিয়োগ করলে সব কার্যক্রম আরও ভালোভাবে চলবে।
তিনি আরও বলেন, নতুন অধ্যক্ষ এসে হোস্টেল সুপারসহ খালি থাকা পদগুলোতে অন্যদের দায়িত্ব দেবে।
কলেজ সূত্র জানায়, ডা. আব্দুল কাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। ২০২২ সালে অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। এরপর অবসরে গেলে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে ২ বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান। গত ২২ আগস্ট ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন তিনি।
ডা. তারেকুল ইসলামও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। অধ্যক্ষের পদত্যাগের পর গত ২৪ আগস্ট তিনিও ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন।
এরপর ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত একে একে পদত্যাগ করেন ডা. সাইফুল ইসলাম, ডা. ওয়াহিদুর রহমান ছোটন, ডা. নাজিয়া হক, ডা. আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া ও ডা. রুবিনা ইয়াসমিন।
পদত্যাগের বিষয়ে জানতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আব্দুল কাদেরের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করেও পাওয়া যায়নি।
তবে উপাধ্যক্ষ ডা. তারেকুল ইসলাম বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকেই দেশের বিভিন্ন জায়গাসহ প্রতিষ্ঠানে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। আমাকে কেউ পদত্যাগ করতে বলেনি। তবে যেকোনো সময় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতেও পারে, এমন আশঙ্কা করে পদত্যাগ করেছি।’
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে কয়েক দফায় অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষসহ মোট সাতজন পদত্যাগ করেছেন। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তাঁরা পদত্যাগ করেছেন বলে জানা গেছে।
পদত্যাগ করা ব্যক্তিরা হলেন কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আব্দুল কাদের, উপাধ্যক্ষ ডা. তারেকুল ইসলাম, অর্থোপেডিকস বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. সাইফুল ইসলাম, নিউরোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. ওয়াহিদুর রহমান ছোটন, মাইক্রো বায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. নাজিয়া হক, ছাত্রদের হোস্টেল সুপার ডা. আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া এবং ছাত্রীদের হোস্টেলের সহকারী হোস্টেল সুপার ডা. রুবিনা ইয়াসমিন।
আজ সোমবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের সচিব মো. রফিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ‘কোনো স্যারকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়নি। সবাই ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগপত্রে সই করেছেন।’
এতে কলেজের স্বাভাবিক কার্যক্রম স্থবির হয়েছে কি না—জানতে চাইলে সচিব মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, কলেজের কার্যক্রম স্বাভাবিক গতিতেই চলছে। শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ক্লাস করছে। তবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় দ্রুত নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিয়োগ করলে সব কার্যক্রম আরও ভালোভাবে চলবে।
তিনি আরও বলেন, নতুন অধ্যক্ষ এসে হোস্টেল সুপারসহ খালি থাকা পদগুলোতে অন্যদের দায়িত্ব দেবে।
কলেজ সূত্র জানায়, ডা. আব্দুল কাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। ২০২২ সালে অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। এরপর অবসরে গেলে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে ২ বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান। গত ২২ আগস্ট ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন তিনি।
ডা. তারেকুল ইসলামও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন। অধ্যক্ষের পদত্যাগের পর গত ২৪ আগস্ট তিনিও ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন।
এরপর ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত একে একে পদত্যাগ করেন ডা. সাইফুল ইসলাম, ডা. ওয়াহিদুর রহমান ছোটন, ডা. নাজিয়া হক, ডা. আব্দুস সাত্তার ভূঁইয়া ও ডা. রুবিনা ইয়াসমিন।
পদত্যাগের বিষয়ে জানতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আব্দুল কাদেরের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করেও পাওয়া যায়নি।
তবে উপাধ্যক্ষ ডা. তারেকুল ইসলাম বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকেই দেশের বিভিন্ন জায়গাসহ প্রতিষ্ঠানে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। আমাকে কেউ পদত্যাগ করতে বলেনি। তবে যেকোনো সময় অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতেও পারে, এমন আশঙ্কা করে পদত্যাগ করেছি।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
৯ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
২৪ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
২৮ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
৩৭ মিনিট আগে