নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিনের আয় ও সম্পদ বেড়েছে। গত ১০ বছরে তার সম্পদ বেড়েছে ২৫ গুণ। নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা এমপি আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিনের হলফনামার তথ্য বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে। এমপি তুহিন বি.কম পাশ, তাঁর বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। পেশা হিসাবে মৎস্য চাষ ও এম. আর. টি অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস বিডি লি. দেখানো হয়েছে।
২০১৪ সালের হলফনামায় ব্যবসা বাবদ বার্ষিক আয় ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা ছিল। ২০২৩ সালে বার্ষিক আয় ৩২ গুন বেড়ে ৭৫ লাখ ৪১ হাজার ৪৫৮ টাকা দেখানো হয়েছে। ২০১৪ সালে নিজ নামে ২ লাখ স্ত্রীর নামে ৫ লাখ টাকা ব্যাংকে জমাকৃত ৩৮ লাখ টাকা। নিজ নামে স্বর্ণালংকার ১০ তোলা, ইলেকট্রনিকস সামগ্রী ও আসবাবপত্র বাবদ ১ লাখ ১০ হাজার টাকা। জমির পরিমাণ ৫.৫০ শতাংশ ও ঢাকা সিটিতে একটি ফ্ল্যাটের কথা উল্লেখ করেন। ২০১৮ সালের বাড়িভাড়া ও দোকান ভাড়া বাবদ ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা, মৎস্য খাতে ২ লাখ ৫৫ হাজার টাকা, সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক জামানত ৭৫ হাজার ৯৭৫ টাকা, এমপি হিসেবে ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা, কোম্পানির পরিচালক হিসেবে রিমোনারেশন বাবদ ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা, তার ওপর নির্ভরশীল আয় ছিল ৭ লাখ ৭ হাজার ৭৫৮ টাকা। আয়ের উৎস পরিমাণ বেড়েছে ১০ গুণ।
অস্থায়ী আমানত হিসেবে নগদ টাকার পরিমাণ ১ কোটি ২৩ লাখ ৮ হাজার ৮২৪ টাকা, স্ত্রীর নামে ৩২ লাখ ২২ হাজার ৬৮১ টাকা, ব্যাংকে জমাকৃত নিজের অর্থের পরিমাণ ৯১ হাজার ৯২৪ টাকা, কোম্পানির শেয়ার বাবদ অর্থ ১ লাখ ৪ হাজার টাকা, সঞ্চয়পত্র ১১ লাখ ৫১ হাজার ১৯ টাকা। স্ত্রীর নামে সঞ্চয়পত্র ২ লাখ ৬৭ হাজার ৭০০ টাকা, জিপ গাড়ি ৭০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়। স্বর্ণালংকার নিজ নামে ১০ তোলা ও স্ত্রীর নামে ২৫ তোলা রয়েছে। ইলেকট্রনিকস, আসবাবপত্র ও অন্যান্য বাবদ ২ লাখ ২০ হাজার টাকা, কৃষি জমি ৫৬.৫০ শতাংশ, অকৃষি জমি ৩৬.৫০ শতাংশ এবং ১টি ফ্ল্যাট ও ১টি মৎস্য খামারের উল্লেখ করা হয়। কার লোন হিসাবে অগ্রণী ব্যাংক লি. এর নিকট দায়ের পরিমাণ ৫৬ লাখ ৬৬ হাজার ৮৪১ টাকা।
এদিকে ২০২৩ সালে আয়ের উৎস হিসেবে বাড়ি ভাড়া বাবদ ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা, ব্যবসা (মৎস্য খাতে) ৪১ লাখ টাকা, সঞ্চয়পত্র বাবদ ১ লাখ ৮৫ হাজার ৫৮২ টাকা, এমপি হিসেবে আয় ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা ও কোম্পানি পরিচালক হিসেবে ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকাসহ তার ওপর নির্ভরশীল আয় হিসাবে কৃষিখাতে ৭ লাখ ৭ হাজার ৭৫৮ টাকা ও চাকরিখাতে ১২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। নিজ নামে নগদ ১ লাখ ৮৭ হাজার ৪১১ টাকা, স্ত্রীর নামে ৩২ লাখ ২২ হাজার ৬৮১ টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমাকৃত অর্থের পরিমাণ ১ কোটি ১৮ লাখ ৪৫ হাজার ৬৫৯ টাকা, এমআরটি এগ্রো লি: থেকে ১ লাখ ৪ হাজার টাকা, নিজ নামে ডিপিএস ২৮ লাখ ২৮ হাজার ৬১৯ টাকা ও স্ত্রীর নামে ডিপিএস ২ লাখ ৬৭ হাজার ৭০০ টাকা, জিপ গাড়ি ও কার বাবদ ৯৪ লাখ টাকা, স্বর্ণালংকার স্ত্রীর শূন্য কোটা থেকে ২৫ তোলা স্বর্ণের উল্লেখ রয়েছে।
ইলেকট্রনিকস সামগ্রী, আসবাবপত্র ও অন্যান্য বাবদ ২ লাখ ২০ হাজার টাকা রয়েছে। স্থায়ী সম্পদ কৃষি জমি ৫৬.৫০ শতাংশ, অকৃষি জমি ৩৬.৫০ শতাংশ এবং ১টি ফ্ল্যাট ও ১টি মৎস্য খামার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লি: ও রূপালী ব্যাংক লি: এর নিকট দায়ের পরিমাণ ৬৫ লাখ ৬৫ হাজার ৯৫৬ টাকা ও বাকিতে মৎস্য খাদ্য ক্রয় বাবদ ১৮ লাখ ২৭ হাজার টাকা ৪৭৫ টাকা উল্লেখ করেছে।
আনোয়ারুল আবেদীন তুহিনের ২০১৪, ২০১৮, ২০২৩ সালের হলফনামা ঘেঁটে দেখা গেছে বিগত ১০ বছরে এমপি তুহিনের সম্পদ বেড়েছে প্রায় ২৫ গুণ।
জানতে চাইলে আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন মেবাইলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে মোবাইলে কিছু বলা যাবে না। দেখা করে এসে কথা বলেন, এরপর ফোন কেটে দেন।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিনের আয় ও সম্পদ বেড়েছে। গত ১০ বছরে তার সম্পদ বেড়েছে ২৫ গুণ। নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা এমপি আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিনের হলফনামার তথ্য বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে। এমপি তুহিন বি.কম পাশ, তাঁর বিরুদ্ধে কোনো মামলা নেই। পেশা হিসাবে মৎস্য চাষ ও এম. আর. টি অ্যাগ্রো প্রোডাক্টস বিডি লি. দেখানো হয়েছে।
২০১৪ সালের হলফনামায় ব্যবসা বাবদ বার্ষিক আয় ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা ছিল। ২০২৩ সালে বার্ষিক আয় ৩২ গুন বেড়ে ৭৫ লাখ ৪১ হাজার ৪৫৮ টাকা দেখানো হয়েছে। ২০১৪ সালে নিজ নামে ২ লাখ স্ত্রীর নামে ৫ লাখ টাকা ব্যাংকে জমাকৃত ৩৮ লাখ টাকা। নিজ নামে স্বর্ণালংকার ১০ তোলা, ইলেকট্রনিকস সামগ্রী ও আসবাবপত্র বাবদ ১ লাখ ১০ হাজার টাকা। জমির পরিমাণ ৫.৫০ শতাংশ ও ঢাকা সিটিতে একটি ফ্ল্যাটের কথা উল্লেখ করেন। ২০১৮ সালের বাড়িভাড়া ও দোকান ভাড়া বাবদ ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা, মৎস্য খাতে ২ লাখ ৫৫ হাজার টাকা, সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক জামানত ৭৫ হাজার ৯৭৫ টাকা, এমপি হিসেবে ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা, কোম্পানির পরিচালক হিসেবে রিমোনারেশন বাবদ ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা, তার ওপর নির্ভরশীল আয় ছিল ৭ লাখ ৭ হাজার ৭৫৮ টাকা। আয়ের উৎস পরিমাণ বেড়েছে ১০ গুণ।
অস্থায়ী আমানত হিসেবে নগদ টাকার পরিমাণ ১ কোটি ২৩ লাখ ৮ হাজার ৮২৪ টাকা, স্ত্রীর নামে ৩২ লাখ ২২ হাজার ৬৮১ টাকা, ব্যাংকে জমাকৃত নিজের অর্থের পরিমাণ ৯১ হাজার ৯২৪ টাকা, কোম্পানির শেয়ার বাবদ অর্থ ১ লাখ ৪ হাজার টাকা, সঞ্চয়পত্র ১১ লাখ ৫১ হাজার ১৯ টাকা। স্ত্রীর নামে সঞ্চয়পত্র ২ লাখ ৬৭ হাজার ৭০০ টাকা, জিপ গাড়ি ৭০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়। স্বর্ণালংকার নিজ নামে ১০ তোলা ও স্ত্রীর নামে ২৫ তোলা রয়েছে। ইলেকট্রনিকস, আসবাবপত্র ও অন্যান্য বাবদ ২ লাখ ২০ হাজার টাকা, কৃষি জমি ৫৬.৫০ শতাংশ, অকৃষি জমি ৩৬.৫০ শতাংশ এবং ১টি ফ্ল্যাট ও ১টি মৎস্য খামারের উল্লেখ করা হয়। কার লোন হিসাবে অগ্রণী ব্যাংক লি. এর নিকট দায়ের পরিমাণ ৫৬ লাখ ৬৬ হাজার ৮৪১ টাকা।
এদিকে ২০২৩ সালে আয়ের উৎস হিসেবে বাড়ি ভাড়া বাবদ ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা, ব্যবসা (মৎস্য খাতে) ৪১ লাখ টাকা, সঞ্চয়পত্র বাবদ ১ লাখ ৮৫ হাজার ৫৮২ টাকা, এমপি হিসেবে আয় ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা ও কোম্পানি পরিচালক হিসেবে ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকাসহ তার ওপর নির্ভরশীল আয় হিসাবে কৃষিখাতে ৭ লাখ ৭ হাজার ৭৫৮ টাকা ও চাকরিখাতে ১২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। নিজ নামে নগদ ১ লাখ ৮৭ হাজার ৪১১ টাকা, স্ত্রীর নামে ৩২ লাখ ২২ হাজার ৬৮১ টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমাকৃত অর্থের পরিমাণ ১ কোটি ১৮ লাখ ৪৫ হাজার ৬৫৯ টাকা, এমআরটি এগ্রো লি: থেকে ১ লাখ ৪ হাজার টাকা, নিজ নামে ডিপিএস ২৮ লাখ ২৮ হাজার ৬১৯ টাকা ও স্ত্রীর নামে ডিপিএস ২ লাখ ৬৭ হাজার ৭০০ টাকা, জিপ গাড়ি ও কার বাবদ ৯৪ লাখ টাকা, স্বর্ণালংকার স্ত্রীর শূন্য কোটা থেকে ২৫ তোলা স্বর্ণের উল্লেখ রয়েছে।
ইলেকট্রনিকস সামগ্রী, আসবাবপত্র ও অন্যান্য বাবদ ২ লাখ ২০ হাজার টাকা রয়েছে। স্থায়ী সম্পদ কৃষি জমি ৫৬.৫০ শতাংশ, অকৃষি জমি ৩৬.৫০ শতাংশ এবং ১টি ফ্ল্যাট ও ১টি মৎস্য খামার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লি: ও রূপালী ব্যাংক লি: এর নিকট দায়ের পরিমাণ ৬৫ লাখ ৬৫ হাজার ৯৫৬ টাকা ও বাকিতে মৎস্য খাদ্য ক্রয় বাবদ ১৮ লাখ ২৭ হাজার টাকা ৪৭৫ টাকা উল্লেখ করেছে।
আনোয়ারুল আবেদীন তুহিনের ২০১৪, ২০১৮, ২০২৩ সালের হলফনামা ঘেঁটে দেখা গেছে বিগত ১০ বছরে এমপি তুহিনের সম্পদ বেড়েছে প্রায় ২৫ গুণ।
জানতে চাইলে আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন মেবাইলে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বিষয়ে মোবাইলে কিছু বলা যাবে না। দেখা করে এসে কথা বলেন, এরপর ফোন কেটে দেন।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি ডাম্প ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চায়ের দোকানে ঢুকে পড়েছে। এতে দোকানে নাশতা করতে বসা এক ব্যক্তি ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে মারা গেছেন। আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ছোট কুমিরায় ইলিয়াস পেট্রলপাম্প এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. আবচার আলী (৫৫)।
১০ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বর্তমানে একটা নির্বাচন কমিশন রয়েছে, তারা বলছে ইতিহাসের সবচেয়ে ভালো নাকি নির্বাচন উপহার দেবেন। আমরা তাদের অ্যাসিড টেস্ট দেখতে চাই। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে তাদের জাতীয় নির্বাচনে দেশ চলবে পাঁচ বছর। জনগণ এখন সাফার করছে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন...
৪১ মিনিট আগেব্রিটিশ আমল থেকে আজ পর্যন্ত ঢাকা শহরকে নিয়ে ৩টি মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন করা হয়েছে। ১৯১৭ সালে স্যার প্যাট্রিক গেডিস যে মাস্টারপ্ল্যান করেছিলেন সেখানে বলা হয়েছিল, ঢাকা হবে একটি বাগানের শহর। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বেসরকারি হাউজিং শুরু হওয়ার পরে ঢাকা থেকে সবুজ ও জলাশয় হারিয়ে যেতে থাকল। আমরা ঢাকার সবুজ ফিরিয়
৪৪ মিনিট আগেকামরুল উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার-২ আবু জাফর রাজুর ছোট ভাই। আবু জাফর রাজু সরকার পতনের পর পলাতক রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে