নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের নকলায় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মুনসুরকে ধাক্কা দেওয়া ও তাঁর সঙ্গে অশোভন আচরণের প্রতিবাদে কারাবন্দী সাংবাদিক শফিউজ্জামান রানার বিরুদ্ধে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার (১১ মার্চ) সকালে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের সামনে ঢাকা-শেরপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে এ মানববন্ধন হয়।
নকলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড নকলা শাখা, স্থানীয় সার ও বীজ ডিলার সমিতি, বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ নকলা উপজেলা শাখা, উপজেলা শ্রমিক ফেডারেশন ও নকলায় কর্মরত সাংবাদিকগণ যৌথভাবে ওই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
রানা ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার শেরপুরের নকলা উপজেলা সংবাদদাতা। গত ৫ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরে নকলা ইউএনও কার্যালয়ে প্রবেশ করে সিএ শীলা আক্তারকে নাজেহাল, অফিসের গুরুত্বপূর্ণ ফাইল তছনছ এবং উপজেলা পর্যায়ে দাপ্তরিক এক সভায় ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিনের কর্তব্য কাজে বাধাসহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে সাংবাদিক রানাকে আটক করা হয়। পরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. শিহাবুল আরিফ পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তাকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়ে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার ও ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রব্বানী, সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মুনসুর, জেলা পরিষদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান সুজা, দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম সোহেল, সার ও বীজ ডিলার সমিতির সভাপতি জয়েন উদ্দিন, বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ নকলা উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান বিদ্যুৎ, দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মোশাররফ হোসেন সরকার বাবু, নকলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সভাপতি খোরশেদ করিম শ্যামল, শ্রমিক নেতা ও পৌর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জরিপ হোসেন প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে চিরঋণী। তাঁরা মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে না পড়লে আমরা হয়তো পরাধীনতার শৃঙ্খল হতে মুক্ত হতে পারতাম না। সুতরাং একজন মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে অশোভন আচরণ করা মানে দেশের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করা। ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে রানাকে ৬ মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া কম হয়েছে। রানা একজন চাঁদাবাজ। সে কখনো সংবাদমাধ্যমে খবর করে না। তার নিজস্ব ফেসবুক আইডি থেকে বিতর্কিত লেখা পোস্ট করে সে মানুষকে নানাভাবে হয়রানি করে। মানুষকে হয়রানি ও ব্ল্যাকমেল করাই তাঁর কাজ। নকলায় এমন হলুদ ও চাঁদাবাজ সাংবাদিকের প্রয়োজন নেই। আমরা সাংবাদিক রানার এহেন নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং তাঁর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। আমরা চাই সাংবাদিক রানার ইউএনও অফিসে সেদিনের প্রকৃত ঘটনা সাংবাদিকেরা তুলে ধরুক।’
মানববন্ধনে মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের সদস্য, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্য, বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশ নেন।
মুক্তিযোদ্ধা আবুল মুনসুর বলেন, ‘গত ৫ মার্চ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আমি জরুরি কাজে নকলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) অফিসে যাই। ইউএনও তখন অফিসে সার্বিক মনিটরিং কমিটির মিটিং করছিলেন। ওই সময় পাশের কক্ষে হট্টগোলের শব্দ পাই। দ্রুত সেখানে গিয়ে দেখি সাংবাদিক রানা সিএ শিলা আক্তারের সামনে চিৎকার, চেঁচামেচি ও শিলার সঙ্গে অশালীন আচরণ করছেন। আমি রানাকে থামাতে চেষ্টা করি। এতে সে ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে ধাক্কা দেয় এবং অশোভন আচরণ করে। তখন ইউএনওর অফিসে জেলা পরিষদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন ছিলেন। তিনিও রানাকে শান্ত করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন। তখন ইউএনও নিরুপায় হয়ে অফিসের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিহাবুল আরিফের মাধ্যমে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে রানাকে ছয় মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেন।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া উম্মুল বানিন বলেন, ‘সাংবাদিক রানা তথ্য অধিকার আইনে তথ্য চেয়ে আবেদন করেছেন গত ফেব্রুয়ারি মাসের ১৮ তারিখে। ঘটনার দিন নতুন করে তথ্যের জন্য আবেদনের কোনো বিষয় ছিল না। পূর্বের আবেদনের তথ্য তিনি সেদিন চেয়েছিলেন। আমি বলেছি, তথ্যগুলো প্রস্তুত করছি। আমার হাতে তথ্য দেওয়ার জন্য আরও ২০ দিনের মতো সময় আছে। কিন্তু রানা আমার কথা না শুনে অফিসে হট্টগোল করে অফিসের স্বাভাবিক কাজকর্মে ব্যাঘাত, সিএ শীলার কাছে থাকা তথ্যের ফাইল ধরে টানাটানি এবং তাঁকে অশালীন ভাষায় কথাবার্তা বলেছেন। তিনি অসদাচরণ করেছেন। এতে অফিসের পরিবেশ নষ্ট হয়েছে। তাই আমি সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) ডেকে পাঠিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে রানাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়ে জেলহাজতে পাঠিয়েছি।’
শেরপুরের নকলায় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মুনসুরকে ধাক্কা দেওয়া ও তাঁর সঙ্গে অশোভন আচরণের প্রতিবাদে কারাবন্দী সাংবাদিক শফিউজ্জামান রানার বিরুদ্ধে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার (১১ মার্চ) সকালে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের সামনে ঢাকা-শেরপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে এ মানববন্ধন হয়।
নকলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড নকলা শাখা, স্থানীয় সার ও বীজ ডিলার সমিতি, বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ নকলা উপজেলা শাখা, উপজেলা শ্রমিক ফেডারেশন ও নকলায় কর্মরত সাংবাদিকগণ যৌথভাবে ওই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
রানা ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার শেরপুরের নকলা উপজেলা সংবাদদাতা। গত ৫ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরে নকলা ইউএনও কার্যালয়ে প্রবেশ করে সিএ শীলা আক্তারকে নাজেহাল, অফিসের গুরুত্বপূর্ণ ফাইল তছনছ এবং উপজেলা পর্যায়ে দাপ্তরিক এক সভায় ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিনের কর্তব্য কাজে বাধাসহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে সাংবাদিক রানাকে আটক করা হয়। পরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. শিহাবুল আরিফ পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে তাকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়ে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার ও ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রব্বানী, সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মুনসুর, জেলা পরিষদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান সুজা, দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম সোহেল, সার ও বীজ ডিলার সমিতির সভাপতি জয়েন উদ্দিন, বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ নকলা উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান বিদ্যুৎ, দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মোশাররফ হোসেন সরকার বাবু, নকলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সভাপতি খোরশেদ করিম শ্যামল, শ্রমিক নেতা ও পৌর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জরিপ হোসেন প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে চিরঋণী। তাঁরা মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে না পড়লে আমরা হয়তো পরাধীনতার শৃঙ্খল হতে মুক্ত হতে পারতাম না। সুতরাং একজন মুক্তিযোদ্ধার সঙ্গে অশোভন আচরণ করা মানে দেশের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করা। ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে রানাকে ৬ মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া কম হয়েছে। রানা একজন চাঁদাবাজ। সে কখনো সংবাদমাধ্যমে খবর করে না। তার নিজস্ব ফেসবুক আইডি থেকে বিতর্কিত লেখা পোস্ট করে সে মানুষকে নানাভাবে হয়রানি করে। মানুষকে হয়রানি ও ব্ল্যাকমেল করাই তাঁর কাজ। নকলায় এমন হলুদ ও চাঁদাবাজ সাংবাদিকের প্রয়োজন নেই। আমরা সাংবাদিক রানার এহেন নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং তাঁর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। আমরা চাই সাংবাদিক রানার ইউএনও অফিসে সেদিনের প্রকৃত ঘটনা সাংবাদিকেরা তুলে ধরুক।’
মানববন্ধনে মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের পরিবারের সদস্য, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্য, বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা অংশ নেন।
মুক্তিযোদ্ধা আবুল মুনসুর বলেন, ‘গত ৫ মার্চ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আমি জরুরি কাজে নকলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) অফিসে যাই। ইউএনও তখন অফিসে সার্বিক মনিটরিং কমিটির মিটিং করছিলেন। ওই সময় পাশের কক্ষে হট্টগোলের শব্দ পাই। দ্রুত সেখানে গিয়ে দেখি সাংবাদিক রানা সিএ শিলা আক্তারের সামনে চিৎকার, চেঁচামেচি ও শিলার সঙ্গে অশালীন আচরণ করছেন। আমি রানাকে থামাতে চেষ্টা করি। এতে সে ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে ধাক্কা দেয় এবং অশোভন আচরণ করে। তখন ইউএনওর অফিসে জেলা পরিষদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন ছিলেন। তিনিও রানাকে শান্ত করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন। তখন ইউএনও নিরুপায় হয়ে অফিসের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিহাবুল আরিফের মাধ্যমে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে রানাকে ছয় মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেন।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া উম্মুল বানিন বলেন, ‘সাংবাদিক রানা তথ্য অধিকার আইনে তথ্য চেয়ে আবেদন করেছেন গত ফেব্রুয়ারি মাসের ১৮ তারিখে। ঘটনার দিন নতুন করে তথ্যের জন্য আবেদনের কোনো বিষয় ছিল না। পূর্বের আবেদনের তথ্য তিনি সেদিন চেয়েছিলেন। আমি বলেছি, তথ্যগুলো প্রস্তুত করছি। আমার হাতে তথ্য দেওয়ার জন্য আরও ২০ দিনের মতো সময় আছে। কিন্তু রানা আমার কথা না শুনে অফিসে হট্টগোল করে অফিসের স্বাভাবিক কাজকর্মে ব্যাঘাত, সিএ শীলার কাছে থাকা তথ্যের ফাইল ধরে টানাটানি এবং তাঁকে অশালীন ভাষায় কথাবার্তা বলেছেন। তিনি অসদাচরণ করেছেন। এতে অফিসের পরিবেশ নষ্ট হয়েছে। তাই আমি সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) ডেকে পাঠিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে রানাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়ে জেলহাজতে পাঠিয়েছি।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে