ধুনট (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার ধুনট উপজেলায় সালিসে চাচার মারধরে আহত যুবক রায়হানের (২৫) মৃত্যুর ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে। মামলার পর নিহতের চাচাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে বগুড়ার শেরপুর শহর এলাকা থেকে শহিদুল ইসলামকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে।
মামলায় নিহতের চাচা শহিদুল ইসলামসহ ৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ধুনট থানায় এ মামলা করেন নিহতের স্ত্রী সালমা আক্তার সামু।
গ্রেপ্তার শহিদুল ইসলাম হেউটনগর পশ্চিমপাড়া গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, নিহত রায়হান হেউটনগর পশ্চিমপাড়া গ্রামের বাদশা মিয়ার ছেলে। একই গ্রামের শহিদুলের তিন বছর বয়সী নাতি হাসানের সঙ্গে খেলতে গিয়ে প্রতিবেশী রনজু মিয়ার তিন বছর বয়সী ছেলে ইব্রাহিম আহত হয়। এ ঘটনায় হাসানের মা রুমি খাতুন অকথ্য ভাষায় ইব্রাহিম ও তাঁর পরিবারের লোকজনকে গালিগালাজ করতে থাকে।
এ সময় নিহত রায়হানের মা রাহেনা খাতুন তাকে গালাগাল করতে নিষেধ করায় কথা–কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে হাসানের বাবা রাশেদ ও মা রুমি খাতুন নিহত রায়হানের বাবা ও মাকে মারধর করে।
গত মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে প্রতিবেশী মোজাম্মেল হকের বাড়িতে উভয় পক্ষের সালিস বৈঠক বসে। ওই বৈঠকে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে রায়হানকে তাঁর চাচা শহিদুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে রাশেদসহ ৫ জন মারধর করে আহত করে। পরে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
পরদিন বুধবার রায়হান হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়িতে ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টায় তার মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যা মামলার এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
বগুড়ার ধুনট উপজেলায় সালিসে চাচার মারধরে আহত যুবক রায়হানের (২৫) মৃত্যুর ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে। মামলার পর নিহতের চাচাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে বগুড়ার শেরপুর শহর এলাকা থেকে শহিদুল ইসলামকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে।
মামলায় নিহতের চাচা শহিদুল ইসলামসহ ৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ধুনট থানায় এ মামলা করেন নিহতের স্ত্রী সালমা আক্তার সামু।
গ্রেপ্তার শহিদুল ইসলাম হেউটনগর পশ্চিমপাড়া গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, নিহত রায়হান হেউটনগর পশ্চিমপাড়া গ্রামের বাদশা মিয়ার ছেলে। একই গ্রামের শহিদুলের তিন বছর বয়সী নাতি হাসানের সঙ্গে খেলতে গিয়ে প্রতিবেশী রনজু মিয়ার তিন বছর বয়সী ছেলে ইব্রাহিম আহত হয়। এ ঘটনায় হাসানের মা রুমি খাতুন অকথ্য ভাষায় ইব্রাহিম ও তাঁর পরিবারের লোকজনকে গালিগালাজ করতে থাকে।
এ সময় নিহত রায়হানের মা রাহেনা খাতুন তাকে গালাগাল করতে নিষেধ করায় কথা–কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে হাসানের বাবা রাশেদ ও মা রুমি খাতুন নিহত রায়হানের বাবা ও মাকে মারধর করে।
গত মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে প্রতিবেশী মোজাম্মেল হকের বাড়িতে উভয় পক্ষের সালিস বৈঠক বসে। ওই বৈঠকে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে রায়হানকে তাঁর চাচা শহিদুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে রাশেদসহ ৫ জন মারধর করে আহত করে। পরে স্বজনেরা তাঁকে উদ্ধার করে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
পরদিন বুধবার রায়হান হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়িতে ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টায় তার মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হত্যা মামলার এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পুলিশ তাদের জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক মো. ওসমান গনি জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৩৮ মিনিট আগেবাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
২ ঘণ্টা আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
২ ঘণ্টা আগে