ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর ধামইরহাটে টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে স্বস্তি ফিরেছে কৃষকদের মধ্যে। বীজতলায় আমনের চারা সংগ্রহে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কোনো কোনো এলাকায় আবার আমনের মাঠ সবুজে ছেয়ে গেছে। আজ শুক্রবার উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে এ চিত্র। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চলতি মৌসুমে আমনের বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষকেরা।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, বর্ষার ভরা মৌসুমে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না থাকায় গভীর নলকূপ থেকে পানি সেচ দিয়ে আমন ধানের চারা রোপণ করতে হয়েছে। এতে করে গত বছরের চাইতে লেবার ও সেচের অতিরিক্ত খরচ গুনতে হয়েছে তাঁদের। শুধু তাই নয় পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের অভাবে এখনো অনেক বীজ তলাতেই রয়ে গেছে আমনের চারা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় আমন ধানের লক্ষ্যমাত্রা ২ হাজার ১০০ হেক্টর নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আবাদ হয়েছে ১ হাজার ৯৩০ হেক্টরের বেশি।
পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কৃষক আবুল বাসার বলেন, চলতি মৌসুমে পানি সেচ দিয়ে পাঁচ একর জমিতে আমন চাষাবাদ করেছেন তিনি। এতে প্রথম থেকে এ পর্যন্ত পানি সেচে ৭ হাজার টাকা, বিষ প্রয়োগে ৩ হাজার ৫০০ টাকাসহ সার দিতে ১৪ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। তবে দুদিনের বৃষ্টিতে অনেকটাই স্বস্তি ফিরেছে কৃষকদের মাঝে।
আড়ানগর ইউনিয়নের কৃষক রুস্তম আলী বলেন, ‘গত বছর ৪৯ শতাংশ জমিতে হাল চাষের জন্য শ্রমিকদের দিতে হয়েছিল ১ হাজার ৬০০ টাকা। এ বছর দিতে হয়েছে ২ হাজার টাকা। ভরা মৌসুমেও বৃষ্টির দেখা নেই, ফলে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হলে চলতি মৌসুমে গত বছরের চাইতে অতিরিক্ত ১৪ হাজার টাকা গুনতে হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তৌফিক আল জুবায়ের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রান্তিক পর্যায়ে তালিকাভুক্ত ১৯০০ জন কৃষকদের প্রত্যেককে মাথাপিছু পাঁচ কেজি বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার প্রণোদনা হিসেবে দেওয়া হয়েছে। এতে করে কৃষকেরা আমন চাষে উদ্বুদ্ধ হয়েছেন। বৃষ্টিপাত একটু কম হলেও রোগবালাই তেমন না থাকায় চলতি মৌসুমে বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষকেরা।’
ক্যাপশন—টানা দুই দিন স্বস্তির বৃষ্টি হওয়ায় আমন ধানের বীজতলা থেকে চারা সংগ্রহ করছেন কৃষকেরা গতকাল শুক্রবার দুপুরে উপজেলার আলমপুর ইউনিয়ন থেকে তোলা ছবি: আজকে পত্রিকা।
নওগাঁর ধামইরহাটে টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে স্বস্তি ফিরেছে কৃষকদের মধ্যে। বীজতলায় আমনের চারা সংগ্রহে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কোনো কোনো এলাকায় আবার আমনের মাঠ সবুজে ছেয়ে গেছে। আজ শুক্রবার উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে এ চিত্র। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চলতি মৌসুমে আমনের বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষকেরা।
স্থানীয় কৃষকেরা জানান, বর্ষার ভরা মৌসুমে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না থাকায় গভীর নলকূপ থেকে পানি সেচ দিয়ে আমন ধানের চারা রোপণ করতে হয়েছে। এতে করে গত বছরের চাইতে লেবার ও সেচের অতিরিক্ত খরচ গুনতে হয়েছে তাঁদের। শুধু তাই নয় পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের অভাবে এখনো অনেক বীজ তলাতেই রয়ে গেছে আমনের চারা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় আমন ধানের লক্ষ্যমাত্রা ২ হাজার ১০০ হেক্টর নির্ধারণ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আবাদ হয়েছে ১ হাজার ৯৩০ হেক্টরের বেশি।
পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কৃষক আবুল বাসার বলেন, চলতি মৌসুমে পানি সেচ দিয়ে পাঁচ একর জমিতে আমন চাষাবাদ করেছেন তিনি। এতে প্রথম থেকে এ পর্যন্ত পানি সেচে ৭ হাজার টাকা, বিষ প্রয়োগে ৩ হাজার ৫০০ টাকাসহ সার দিতে ১৪ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। তবে দুদিনের বৃষ্টিতে অনেকটাই স্বস্তি ফিরেছে কৃষকদের মাঝে।
আড়ানগর ইউনিয়নের কৃষক রুস্তম আলী বলেন, ‘গত বছর ৪৯ শতাংশ জমিতে হাল চাষের জন্য শ্রমিকদের দিতে হয়েছিল ১ হাজার ৬০০ টাকা। এ বছর দিতে হয়েছে ২ হাজার টাকা। ভরা মৌসুমেও বৃষ্টির দেখা নেই, ফলে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হলে চলতি মৌসুমে গত বছরের চাইতে অতিরিক্ত ১৪ হাজার টাকা গুনতে হবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তৌফিক আল জুবায়ের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রান্তিক পর্যায়ে তালিকাভুক্ত ১৯০০ জন কৃষকদের প্রত্যেককে মাথাপিছু পাঁচ কেজি বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার প্রণোদনা হিসেবে দেওয়া হয়েছে। এতে করে কৃষকেরা আমন চাষে উদ্বুদ্ধ হয়েছেন। বৃষ্টিপাত একটু কম হলেও রোগবালাই তেমন না থাকায় চলতি মৌসুমে বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখছেন কৃষকেরা।’
ক্যাপশন—টানা দুই দিন স্বস্তির বৃষ্টি হওয়ায় আমন ধানের বীজতলা থেকে চারা সংগ্রহ করছেন কৃষকেরা গতকাল শুক্রবার দুপুরে উপজেলার আলমপুর ইউনিয়ন থেকে তোলা ছবি: আজকে পত্রিকা।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে