নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
ষাঁড়টির ওজন ১২ মণ। খামারের কর্মচারী মহাসিন আলী ডাক ধরলেন। সরকারি ডাক ১ লাখ ৩১ হাজার টাকা। ২০০ টাকা বাড়িয়ে ডাক ধরলেন তাজমুল। এরপর আরও ২০০ টাকা বাড়ালেন মেহেরাব। সবশেষ কালু আরও ২০০ বাড়িয়ে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬০০ টাকায় ষাঁড়টি কিনে নিলেন। কোরবানির হাটে এই ষাঁড়টির দাম অন্তত ৪ লাখ টাকা।
আজ সোমবার সকালে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার রাজাবাড়ী হাটে আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে এভাবেই নিলামে পানির দরে গরু বিক্রি হয়েছে। ছোট আকারের কোনো কোনো গরু ৩০ হাজার টাকাতেও বিক্রি হয়েছে। কোরবানির বাজারে এ দামে একটি মোটাতাজা খাসিও পাওয়া যায় না।
অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় একটি সিন্ডিকেট প্রতিবছরের মতো এবারও ছাগলের দামে সরকারি খামারের গরু কিনে নিয়েছে। নিলামে অংশ নিতে মোট ৩৫৭ জন ব্যাংক ড্রাফট (বিডি) জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু নিলামে ডাক ধরেছেন মাত্র পাঁচজন। অন্যরা নিলামে অংশ নেননি।
নিলাম চলাকালে দেখা গেছে, খামারের কর্মচারী যে সরকারি দর ঘোষণা করছেন, তার চেয়ে ৬০০ টাকা বেশি দরে প্রতিটি গরু বিক্রি হচ্ছে। নিলামের শর্ত ছিল, প্রতিবার ডাক ধরার সময় সরকারি মূল্যের চেয়ে ন্যূনতম ২০০ টাকা করে বেশি বলতে হবে। সে অনুযায়ী সিন্ডিকেটের সদস্যরা ২০০ টাকা করে বেশি ডেকেছেন। তিনজনে ২০০ করে মোট ৬০০ টাকা বাড়িয়ে গরু কিনে নিয়েছেন। প্রতিটি গরু নিলামে পরপর তিনজন ডাকার পর আর কেউ দর বলেননি। বাধ্য হয়ে ঘোষিত সরকারি দরের চেয়ে মাত্র ৬০০ টাকা বেশিতে গরু বিক্রি করে কর্তৃপক্ষ।
খামার কর্তৃপক্ষ এদিন ৪টি ষাঁড়, ২১টি এঁড়ে বাছুর, ১০টি গাভি ও ১৬টি বকনা বাছুর মিলে মোট ৫১টি গরু নিলামের জন্য তোলে। এর মধ্যে ৩৭টি গরু একই সিন্ডিকেট পানির দরে কিনে নেয়।
খামার কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে গরু কিনে দুপুরের পর একই স্থানে নিলামের মাধ্যমেই গরুগুলো বিক্রি করে এই সিন্ডিকেট। তাদের এ নিলামে সাধারণ মানুষ অংশ নিতে পারে। সিন্ডিকেটের কাছ থেকে বেশি দরে তাদের গরু কিনতে হয়।
খামার কর্তৃপক্ষের নিলামের মাধ্যমে খামার ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের দুই কর্মকর্তা দুটি এঁড়ে বাছুর কিনে নিয়েছেন। ১২টি বকনা বাছুর বিক্রি হয়নি।
নিলামের শুরুতেই ৪৭০ কেজি ওজনের একটি ষাঁড় আনা হয়। ষাঁড়টির সরকারি ডাক হাঁকা হয় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা। প্রথমেই কালু ষাঁড়ের দর হাঁকেন ১ লাখ ২৫ হাজার ২০০। এরপর তাজমুল ১ লাখ ২৫ হাজার ৪০০ এবং শেষে মেহেরাব ১ লাখ ২৫ হাজার ৬০০ টাকা দর হাঁকেন। এরপর আর কেউ ডাকেননি। এক মিনিটের মধ্যে মেহেরাবের দরের ওপর ১, ২, ৩ ঘোষণা দিয়ে তাঁর কাছে গরুটি বিক্রি করা হয়। এ সময় উপস্থিত সিন্ডিকেটের শতাধিক সদস্য হাততালি দিতে থাকে।
দ্বিতীয় লটে প্রায় একই ওজনের আরেকটি ষাঁড়ের সরকারি দর হাঁকা হয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এরপর সেই তাজমুল, মেহেরাব ও কালু ২০০ টাকা করে বাড়িয়ে ষাঁড়টির দর হাঁকেন। শেষে ১ লাখ ২০ হাজার ৬০০ টাকায় ষাঁড়টি কেনা হয় কালুর নামে। আরেকটি বড় ষাঁড়ের দর হাঁকা হয় ১ লাখ ২৮ হাজার টাকা। আবার সেই মেহেরাব, কালু ও তাজমুল ২০০ টাকা করে বাড়িয়ে দর হাঁকেন। ১ লাখ ২৮ হাজার ৬০০ টাকায় এ ষাঁড়টি কেনা হয় তাজমুলের নামে। মেহেরাব, কালু ও তাজমুলের বাইরে একইভাবে ২০০ টাকা করে দর বাড়িয়ে গরু কিনেছেন উৎসব ও লতিফ। এই পাঁচজনের বাইরে আর কেউ নিলামে অংশ নেননি।
নিলাম চলাকালে দেখা গেছে, কর্মকর্তাদের কাছে থাকা শিডিউলের খাতায় প্রতিটি গরুর ওজন এবং দর লেখা আছে। তবে যে দর লেখা আছে, তার চেয়ে ১ থেকে ২ হাজার টাকা করে বেশি ধরে সরকারি দর হাঁকা হয়। ৮৫ কেজি ওজনের একটি বকনার দর ছিল ২৩ হাজার ৩৭৫ টাকা। এটির দর হাঁকা হয় ২৫ হাজার। ১৩৩ কেজি ওজনের একটি এঁড়ের দর ছিল ৫৭ হাজার ৭৫০ টাকা। এটির দর হাঁকা হয় ৫৯ হাজার টাকা। ডাকে ৫৯ হাজার ৬০০ টাকায় এটি বিক্রি হয়।
শিডিউলের মূল্য অপেক্ষা বেশি দর হাঁকার বিষয়ে জানতে চাইলে খামারের উপপরিচালক ইসমাইল হক বলেন, জীবন্ত গরুর মূল্য ধরা হয়েছে প্রতি কেজি ২৭৫ টাকা। গরুর ওজন নেওয়া হয়েছে দুই মাস আগে। নিলামের প্রক্রিয়া শেষ করতে করতেই প্রায় দুই মাস চলে গেছে। এই সময়ের মধ্যে গরু খামারের খাবার খেয়েছে। একটু বড় হয়েছে। তাই শিডিউল অপেক্ষা এক–দুই হাজার টাকা বেশি দর ধরা হচ্ছে। এ টাকা সরকারি কোষাগারেই জমা হবে।
নিলামের সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড. জুলফিকার মো. আখতার হোসেন। সিন্ডিকেট নিয়ে জানতে চাইলে তিনি অসহায়ত্ব প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘খামার থেকে যখনই গরু নিলামে তোলা হয় তখনই সিন্ডিকেট করে এলাকার কিছু লোক গরু কিনে নেয়। পরে তারা সেই গরু খামারেই বিক্রি করে।’
ড. জুলফিকার বলেন, অন্য কেউ নিলামে অংশ না নিলে তাঁদের কিছু করার থাকে না। নিলাম বাতিল করলেও লাভ হবে না। যখন নিলাম হবে, তখনই সিন্ডিকেট হবে। তিনি বলেন, ‘৩৫৭ জন বিডি জমা দিয়েছেন নিলামে অংশ নিতে। কিন্তু পাঁচজনের বাইরে কেউ ডাকলেন না। এমন নয় যে কেউ কাউকে ডাকতে বাধা দিয়েছে। বাধা যেন দিতে না পারে তার জন্য পুলিশ রাখা হয়েছিল। কিন্তু তারপরেও কেউ ডাকেনি।’
এই নিলামের সিন্ডিকেটে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন জেলা কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমন মণ্ডল। কথা বলার জন্য তাঁকে দুবার ফোন কল করা হলে তিনি ধরেননি। তৃতীয়বার কেটে দেন।
আরও খবর পড়ুন:
ষাঁড়টির ওজন ১২ মণ। খামারের কর্মচারী মহাসিন আলী ডাক ধরলেন। সরকারি ডাক ১ লাখ ৩১ হাজার টাকা। ২০০ টাকা বাড়িয়ে ডাক ধরলেন তাজমুল। এরপর আরও ২০০ টাকা বাড়ালেন মেহেরাব। সবশেষ কালু আরও ২০০ বাড়িয়ে ১ লাখ ৩১ হাজার ৬০০ টাকায় ষাঁড়টি কিনে নিলেন। কোরবানির হাটে এই ষাঁড়টির দাম অন্তত ৪ লাখ টাকা।
আজ সোমবার সকালে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার রাজাবাড়ী হাটে আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে এভাবেই নিলামে পানির দরে গরু বিক্রি হয়েছে। ছোট আকারের কোনো কোনো গরু ৩০ হাজার টাকাতেও বিক্রি হয়েছে। কোরবানির বাজারে এ দামে একটি মোটাতাজা খাসিও পাওয়া যায় না।
অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় একটি সিন্ডিকেট প্রতিবছরের মতো এবারও ছাগলের দামে সরকারি খামারের গরু কিনে নিয়েছে। নিলামে অংশ নিতে মোট ৩৫৭ জন ব্যাংক ড্রাফট (বিডি) জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু নিলামে ডাক ধরেছেন মাত্র পাঁচজন। অন্যরা নিলামে অংশ নেননি।
নিলাম চলাকালে দেখা গেছে, খামারের কর্মচারী যে সরকারি দর ঘোষণা করছেন, তার চেয়ে ৬০০ টাকা বেশি দরে প্রতিটি গরু বিক্রি হচ্ছে। নিলামের শর্ত ছিল, প্রতিবার ডাক ধরার সময় সরকারি মূল্যের চেয়ে ন্যূনতম ২০০ টাকা করে বেশি বলতে হবে। সে অনুযায়ী সিন্ডিকেটের সদস্যরা ২০০ টাকা করে বেশি ডেকেছেন। তিনজনে ২০০ করে মোট ৬০০ টাকা বাড়িয়ে গরু কিনে নিয়েছেন। প্রতিটি গরু নিলামে পরপর তিনজন ডাকার পর আর কেউ দর বলেননি। বাধ্য হয়ে ঘোষিত সরকারি দরের চেয়ে মাত্র ৬০০ টাকা বেশিতে গরু বিক্রি করে কর্তৃপক্ষ।
খামার কর্তৃপক্ষ এদিন ৪টি ষাঁড়, ২১টি এঁড়ে বাছুর, ১০টি গাভি ও ১৬টি বকনা বাছুর মিলে মোট ৫১টি গরু নিলামের জন্য তোলে। এর মধ্যে ৩৭টি গরু একই সিন্ডিকেট পানির দরে কিনে নেয়।
খামার কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে গরু কিনে দুপুরের পর একই স্থানে নিলামের মাধ্যমেই গরুগুলো বিক্রি করে এই সিন্ডিকেট। তাদের এ নিলামে সাধারণ মানুষ অংশ নিতে পারে। সিন্ডিকেটের কাছ থেকে বেশি দরে তাদের গরু কিনতে হয়।
খামার কর্তৃপক্ষের নিলামের মাধ্যমে খামার ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের দুই কর্মকর্তা দুটি এঁড়ে বাছুর কিনে নিয়েছেন। ১২টি বকনা বাছুর বিক্রি হয়নি।
নিলামের শুরুতেই ৪৭০ কেজি ওজনের একটি ষাঁড় আনা হয়। ষাঁড়টির সরকারি ডাক হাঁকা হয় ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা। প্রথমেই কালু ষাঁড়ের দর হাঁকেন ১ লাখ ২৫ হাজার ২০০। এরপর তাজমুল ১ লাখ ২৫ হাজার ৪০০ এবং শেষে মেহেরাব ১ লাখ ২৫ হাজার ৬০০ টাকা দর হাঁকেন। এরপর আর কেউ ডাকেননি। এক মিনিটের মধ্যে মেহেরাবের দরের ওপর ১, ২, ৩ ঘোষণা দিয়ে তাঁর কাছে গরুটি বিক্রি করা হয়। এ সময় উপস্থিত সিন্ডিকেটের শতাধিক সদস্য হাততালি দিতে থাকে।
দ্বিতীয় লটে প্রায় একই ওজনের আরেকটি ষাঁড়ের সরকারি দর হাঁকা হয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এরপর সেই তাজমুল, মেহেরাব ও কালু ২০০ টাকা করে বাড়িয়ে ষাঁড়টির দর হাঁকেন। শেষে ১ লাখ ২০ হাজার ৬০০ টাকায় ষাঁড়টি কেনা হয় কালুর নামে। আরেকটি বড় ষাঁড়ের দর হাঁকা হয় ১ লাখ ২৮ হাজার টাকা। আবার সেই মেহেরাব, কালু ও তাজমুল ২০০ টাকা করে বাড়িয়ে দর হাঁকেন। ১ লাখ ২৮ হাজার ৬০০ টাকায় এ ষাঁড়টি কেনা হয় তাজমুলের নামে। মেহেরাব, কালু ও তাজমুলের বাইরে একইভাবে ২০০ টাকা করে দর বাড়িয়ে গরু কিনেছেন উৎসব ও লতিফ। এই পাঁচজনের বাইরে আর কেউ নিলামে অংশ নেননি।
নিলাম চলাকালে দেখা গেছে, কর্মকর্তাদের কাছে থাকা শিডিউলের খাতায় প্রতিটি গরুর ওজন এবং দর লেখা আছে। তবে যে দর লেখা আছে, তার চেয়ে ১ থেকে ২ হাজার টাকা করে বেশি ধরে সরকারি দর হাঁকা হয়। ৮৫ কেজি ওজনের একটি বকনার দর ছিল ২৩ হাজার ৩৭৫ টাকা। এটির দর হাঁকা হয় ২৫ হাজার। ১৩৩ কেজি ওজনের একটি এঁড়ের দর ছিল ৫৭ হাজার ৭৫০ টাকা। এটির দর হাঁকা হয় ৫৯ হাজার টাকা। ডাকে ৫৯ হাজার ৬০০ টাকায় এটি বিক্রি হয়।
শিডিউলের মূল্য অপেক্ষা বেশি দর হাঁকার বিষয়ে জানতে চাইলে খামারের উপপরিচালক ইসমাইল হক বলেন, জীবন্ত গরুর মূল্য ধরা হয়েছে প্রতি কেজি ২৭৫ টাকা। গরুর ওজন নেওয়া হয়েছে দুই মাস আগে। নিলামের প্রক্রিয়া শেষ করতে করতেই প্রায় দুই মাস চলে গেছে। এই সময়ের মধ্যে গরু খামারের খাবার খেয়েছে। একটু বড় হয়েছে। তাই শিডিউল অপেক্ষা এক–দুই হাজার টাকা বেশি দর ধরা হচ্ছে। এ টাকা সরকারি কোষাগারেই জমা হবে।
নিলামের সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড. জুলফিকার মো. আখতার হোসেন। সিন্ডিকেট নিয়ে জানতে চাইলে তিনি অসহায়ত্ব প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘খামার থেকে যখনই গরু নিলামে তোলা হয় তখনই সিন্ডিকেট করে এলাকার কিছু লোক গরু কিনে নেয়। পরে তারা সেই গরু খামারেই বিক্রি করে।’
ড. জুলফিকার বলেন, অন্য কেউ নিলামে অংশ না নিলে তাঁদের কিছু করার থাকে না। নিলাম বাতিল করলেও লাভ হবে না। যখন নিলাম হবে, তখনই সিন্ডিকেট হবে। তিনি বলেন, ‘৩৫৭ জন বিডি জমা দিয়েছেন নিলামে অংশ নিতে। কিন্তু পাঁচজনের বাইরে কেউ ডাকলেন না। এমন নয় যে কেউ কাউকে ডাকতে বাধা দিয়েছে। বাধা যেন দিতে না পারে তার জন্য পুলিশ রাখা হয়েছিল। কিন্তু তারপরেও কেউ ডাকেনি।’
এই নিলামের সিন্ডিকেটে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন জেলা কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ইমন মণ্ডল। কথা বলার জন্য তাঁকে দুবার ফোন কল করা হলে তিনি ধরেননি। তৃতীয়বার কেটে দেন।
আরও খবর পড়ুন:
রাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
১ ঘণ্টা আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
১ ঘণ্টা আগেঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
১০ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
১১ ঘণ্টা আগে