নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী বিভাগের জন্য চালু করা ‘ভ্রাম্যমাণ নিরাপদ খাদ্য পরীক্ষাগার’টি বিভাগের আটটি জেলা ঘুরে বেড়াবে এবং খাদ্যপণ্য পরীক্ষা করবে। পরীক্ষায় ভেজাল কিংবা মানহীন খাদ্যপণ্য পেলে তাৎক্ষণিকভাবে সেগুলো ধ্বংস করা হবে। সচেতন করা হবে ভোক্তাদের। কোনো ভোক্তা চাইলে তিনিও বাজার থেকে নমুনা নিয়ে বিনা মূল্যে পরীক্ষা করাতে পারবেন এই পরীক্ষাগারে।
আজ বুধবার সকালে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিভাগীয় নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির সভা শেষে পরীক্ষাগারটির উদ্বোধন করা হয়। এর উদ্বোধন করেন বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর। এ সময় তিনি বলেন, ‘এই ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগার মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য খুবই ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) তরফদার মো. আক্তার জামীল, পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি ফয়সাল মাহমুদ, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. আনোয়ারুল কবীর, বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তা ড. মো. আব্দুল হাই সরকার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মাহমুদুল ফারুক, বিভাগীয় মৎস্য দপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল ওয়াহেদ মণ্ডল, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ম্যাজিস্ট্রেট সাদিয়া আফরিন প্রমুখ।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ‘নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ’ প্রকল্প থেকে এই ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগারটি দেওয়া হয়েছে। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা এই পরীক্ষাগারের দায়িত্বে থাকবেন। কোন দিন বিভাগের কোন জেলায় এই পরীক্ষাগার থাকবে, তার একটি সূচি মাসের শুরুতেই করা হবে। রাজশাহী ছাড়া বিভাগের অন্য কোনো জেলায় পরীক্ষাগারটি একবার গিয়ে দুই দিনের বেশি থাকবে না। দিনে প্রয়োজনীয় স্থানে পরীক্ষাগারটিকে নিয়ে যাওয়া হবে। রাতে পরীক্ষাগারটি রাখা হবে সার্কিট হাউসে।
জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা ইয়ামিন হোসেন বলেন, যেসব এলাকায় বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী বিক্রি হয় সেখানে গাড়িতে থাকা এই পরীক্ষাগার নিয়ে যাওয়া হবে। তারপর খাদ্যপণ্য পরীক্ষা করে তাৎক্ষণিক ফলাফল জানানো হবে। কোথাও খাদ্যপণ্যে ভেজাল পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গে তা ধ্বংস করা হবে। তারপর এই খাদ্যপণ্য কেনা থেকে বিরত থাকতে সাধারণ মানুষকে সচেতন করা হবে। তাঁরা এসব খাদ্যপণ্য গ্রহণ করবেন না। ফলে তাঁরা নানা ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকবে।
ইয়ামিন হোসেন আরও বলেন, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প চলবে আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত। এই সময়ে সাধারণ ভোক্তারাও নমুনা এনে বিনা মূল্যে পরীক্ষা করতে পারবেন। প্রকল্পের মেয়াদ শেষে নির্ধারিত ফি পরিশোধ করে এ সুবিধা গ্রহণ করা যাবে।
রাজশাহী বিভাগের জন্য চালু করা ‘ভ্রাম্যমাণ নিরাপদ খাদ্য পরীক্ষাগার’টি বিভাগের আটটি জেলা ঘুরে বেড়াবে এবং খাদ্যপণ্য পরীক্ষা করবে। পরীক্ষায় ভেজাল কিংবা মানহীন খাদ্যপণ্য পেলে তাৎক্ষণিকভাবে সেগুলো ধ্বংস করা হবে। সচেতন করা হবে ভোক্তাদের। কোনো ভোক্তা চাইলে তিনিও বাজার থেকে নমুনা নিয়ে বিনা মূল্যে পরীক্ষা করাতে পারবেন এই পরীক্ষাগারে।
আজ বুধবার সকালে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিভাগীয় নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির সভা শেষে পরীক্ষাগারটির উদ্বোধন করা হয়। এর উদ্বোধন করেন বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর। এ সময় তিনি বলেন, ‘এই ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগার মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য খুবই ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) তরফদার মো. আক্তার জামীল, পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি ফয়সাল মাহমুদ, বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. আনোয়ারুল কবীর, বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তা ড. মো. আব্দুল হাই সরকার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মাহমুদুল ফারুক, বিভাগীয় মৎস্য দপ্তরের উপপরিচালক আব্দুল ওয়াহেদ মণ্ডল, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ম্যাজিস্ট্রেট সাদিয়া আফরিন প্রমুখ।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ‘নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ’ প্রকল্প থেকে এই ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগারটি দেওয়া হয়েছে। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা এই পরীক্ষাগারের দায়িত্বে থাকবেন। কোন দিন বিভাগের কোন জেলায় এই পরীক্ষাগার থাকবে, তার একটি সূচি মাসের শুরুতেই করা হবে। রাজশাহী ছাড়া বিভাগের অন্য কোনো জেলায় পরীক্ষাগারটি একবার গিয়ে দুই দিনের বেশি থাকবে না। দিনে প্রয়োজনীয় স্থানে পরীক্ষাগারটিকে নিয়ে যাওয়া হবে। রাতে পরীক্ষাগারটি রাখা হবে সার্কিট হাউসে।
জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা ইয়ামিন হোসেন বলেন, যেসব এলাকায় বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী বিক্রি হয় সেখানে গাড়িতে থাকা এই পরীক্ষাগার নিয়ে যাওয়া হবে। তারপর খাদ্যপণ্য পরীক্ষা করে তাৎক্ষণিক ফলাফল জানানো হবে। কোথাও খাদ্যপণ্যে ভেজাল পাওয়া গেলে সঙ্গে সঙ্গে তা ধ্বংস করা হবে। তারপর এই খাদ্যপণ্য কেনা থেকে বিরত থাকতে সাধারণ মানুষকে সচেতন করা হবে। তাঁরা এসব খাদ্যপণ্য গ্রহণ করবেন না। ফলে তাঁরা নানা ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে মুক্ত থাকবে।
ইয়ামিন হোসেন আরও বলেন, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প চলবে আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত। এই সময়ে সাধারণ ভোক্তারাও নমুনা এনে বিনা মূল্যে পরীক্ষা করতে পারবেন। প্রকল্পের মেয়াদ শেষে নির্ধারিত ফি পরিশোধ করে এ সুবিধা গ্রহণ করা যাবে।
রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আহতদের শমরিতা ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজ
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাত ১০টা থেকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ গিয়ে দুই পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। রাত ১২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘট
৩ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক নেতাকে আটক করেছে বিজিবি। আজ রোববার বিকেলে আখাউড়া স্থলবন্দর বিজিবি চেকপোস্ট থেকে তাঁকে আটক করে বিজিবি আইসিপি ক্যাম্পের টহলরত জওয়ানরা।
৪ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকায় সেন্ট গ্রেগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছেন সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার রাজধানীর ৩৫ এর অধিক কলেজের শিক্ষার্থীরা সোহরাওয়ার্দী কলেজে ভাঙচুর ও লুটপাট করার পর ক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষার্থীরা ৫টার দিকে এ হামলা চালায়।
৪ ঘণ্টা আগে