চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটি বট গাছেই প্রায় ১৫ বছর ধরে বাসা বেঁধে অবস্থান করে অর্ধশতাধিক মৌচাক। বিশাল আকৃতির বট গাছটির ডালে সারিবদ্ধভাবে বাসা বাঁধার এমন দৃশ্য যে কাউকে মুগ্ধ করবে। দৃশ্যটি চোখে পড়বে কানসাট-ভোলাহাট আঞ্চলিক মহাসড়কের ভোলাহাট উপজেলার সোনাজল এলাকায়।
ফলিমারি বিলের রাস্তার ধারে যেতেই চোখে পড়ে পাইকড়ের গাছ। আর এই গাছেই অর্ধশতাধিক বাসা বেঁধেছে মৌমাছিরা। একসঙ্গে এতগুলো মৌচাক দেখার জন্য প্রতিদিনই এই গাছটির কাছে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা। কেউ কেউতো আবার তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে এক-দুই-তিন করে গুনতে শুরু করেন চাকের সংখ্যা। তবে আতঙ্কও রয়েছে কামড়ের। যার কারণেই সাধারণ মানুষ গাছে উঠে মধু সংগ্রহ করতে পারে না। তবে এ নিয়ে এখনো কোনো উদ্যোগ নেয়নি স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
জানা যায়, ফলিমারির বিশাল বিলে এখন সরিষার চাষাবাদ করছেন কৃষকেরা। ওই সরিষার খেত থেকে মৌমাছিরা মধু আহরণ করে নিয়ে আসে। ফলে মৌমাছির গুনগুন ধ্বনিতে গাছ তলা ও আশপাশ মুখরিত হয় সব সময়।
একটি ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি শাহনেওয়াজ বলেন, ‘প্রতিদিন চাকরির সুবাদে ভোলাহাট বড় গেছি এলাকায় যাতায়াত করতে হয়। বট গাছটির নিচে গেলেই মৌমাছির গুনগুনানিতে দৃষ্টি আটকে যায়। শীতকালে প্রায় পাঁচ থেকে ছয় মাসের জন্য এমন চিত্র দেখা যায়।
কলেজশিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মাঠের মধ্যে এক গাছে অর্ধশত মৌচাক দেখে প্রকৃতি আছে বলে মন জুড়িয়ে যায়। এই দৃশ্য দেখতে খুবই ভালো লাগে। না দেখলে বলে বোঝাতে পারব না দৃশ্যটি দেখতে কত সুন্দর।’ তিনি মৌচাকগুলো সংরক্ষণে বট গাছটি অসাধু চক্রের হাত থেকে রক্ষার দাবি জানান।
স্থানীয় কৃষক আসাদুল ইসলাম জানান, রাস্তার পাশে এতগুলো মৌমাছি চাক বানিয়ে বাসা বাঁধলেও কোনো দিন কারও ক্ষতি করেনি। তবে সাধারণ মানুষ চাক থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারে না। যারা প্রকৃত মৌয়ালি শুধু তাঁরায় কৌশলে মধু সংগ্রহ করেন।
রংপুর থেকে আসা মৌয়ালি এহসান আলী বলেন, আগুনের ধোঁয়া দিয়ে বিশেষ কায়দায় মধু সংগ্রহ করতে হয়। এখানকার মৌমাছির মধুর সুনাম রয়েছে দেশজুড়ে। মৌমাছিগুলো আশ্বিন মাস থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত থেকে চলে যায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের পরিবেশবাদী সংগঠন ‘সেভ দ্যা নেচার’র প্রধান সমন্বয়ক রবিউল হাসান ডলার বলেন; ‘একটি মাত্র গাছে এত মৌচাক সাধারণত খুব কমই দেখা যায়। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় মৌমাছিদের ভূমিকা অপরিসীম।’
ভোলাহাট উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সুলতাল আলী বলেন, ‘রাস্তার ধারের পাইকোড়ের গাছটিতে ৫০-৬০টি মৌচাক রয়েছে। যত টুক জেনেছি ১৫ বছর ধরে এই গাছে মৌমাছিরা বাসা বাঁধে। ফসলের পরাগায়নে মৌমাছির ভূমিকা রয়েছে। এ ছাড়া উপজেলায় এবার মাঠে ৯০০ মৌ বক্স বসিয়েছে মৌয়ালরা।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জে একটি বট গাছেই প্রায় ১৫ বছর ধরে বাসা বেঁধে অবস্থান করে অর্ধশতাধিক মৌচাক। বিশাল আকৃতির বট গাছটির ডালে সারিবদ্ধভাবে বাসা বাঁধার এমন দৃশ্য যে কাউকে মুগ্ধ করবে। দৃশ্যটি চোখে পড়বে কানসাট-ভোলাহাট আঞ্চলিক মহাসড়কের ভোলাহাট উপজেলার সোনাজল এলাকায়।
ফলিমারি বিলের রাস্তার ধারে যেতেই চোখে পড়ে পাইকড়ের গাছ। আর এই গাছেই অর্ধশতাধিক বাসা বেঁধেছে মৌমাছিরা। একসঙ্গে এতগুলো মৌচাক দেখার জন্য প্রতিদিনই এই গাছটির কাছে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা। কেউ কেউতো আবার তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে এক-দুই-তিন করে গুনতে শুরু করেন চাকের সংখ্যা। তবে আতঙ্কও রয়েছে কামড়ের। যার কারণেই সাধারণ মানুষ গাছে উঠে মধু সংগ্রহ করতে পারে না। তবে এ নিয়ে এখনো কোনো উদ্যোগ নেয়নি স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
জানা যায়, ফলিমারির বিশাল বিলে এখন সরিষার চাষাবাদ করছেন কৃষকেরা। ওই সরিষার খেত থেকে মৌমাছিরা মধু আহরণ করে নিয়ে আসে। ফলে মৌমাছির গুনগুন ধ্বনিতে গাছ তলা ও আশপাশ মুখরিত হয় সব সময়।
একটি ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি শাহনেওয়াজ বলেন, ‘প্রতিদিন চাকরির সুবাদে ভোলাহাট বড় গেছি এলাকায় যাতায়াত করতে হয়। বট গাছটির নিচে গেলেই মৌমাছির গুনগুনানিতে দৃষ্টি আটকে যায়। শীতকালে প্রায় পাঁচ থেকে ছয় মাসের জন্য এমন চিত্র দেখা যায়।
কলেজশিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মাঠের মধ্যে এক গাছে অর্ধশত মৌচাক দেখে প্রকৃতি আছে বলে মন জুড়িয়ে যায়। এই দৃশ্য দেখতে খুবই ভালো লাগে। না দেখলে বলে বোঝাতে পারব না দৃশ্যটি দেখতে কত সুন্দর।’ তিনি মৌচাকগুলো সংরক্ষণে বট গাছটি অসাধু চক্রের হাত থেকে রক্ষার দাবি জানান।
স্থানীয় কৃষক আসাদুল ইসলাম জানান, রাস্তার পাশে এতগুলো মৌমাছি চাক বানিয়ে বাসা বাঁধলেও কোনো দিন কারও ক্ষতি করেনি। তবে সাধারণ মানুষ চাক থেকে মধু সংগ্রহ করতে পারে না। যারা প্রকৃত মৌয়ালি শুধু তাঁরায় কৌশলে মধু সংগ্রহ করেন।
রংপুর থেকে আসা মৌয়ালি এহসান আলী বলেন, আগুনের ধোঁয়া দিয়ে বিশেষ কায়দায় মধু সংগ্রহ করতে হয়। এখানকার মৌমাছির মধুর সুনাম রয়েছে দেশজুড়ে। মৌমাছিগুলো আশ্বিন মাস থেকে চৈত্র মাস পর্যন্ত থেকে চলে যায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের পরিবেশবাদী সংগঠন ‘সেভ দ্যা নেচার’র প্রধান সমন্বয়ক রবিউল হাসান ডলার বলেন; ‘একটি মাত্র গাছে এত মৌচাক সাধারণত খুব কমই দেখা যায়। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় মৌমাছিদের ভূমিকা অপরিসীম।’
ভোলাহাট উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা সুলতাল আলী বলেন, ‘রাস্তার ধারের পাইকোড়ের গাছটিতে ৫০-৬০টি মৌচাক রয়েছে। যত টুক জেনেছি ১৫ বছর ধরে এই গাছে মৌমাছিরা বাসা বাঁধে। ফসলের পরাগায়নে মৌমাছির ভূমিকা রয়েছে। এ ছাড়া উপজেলায় এবার মাঠে ৯০০ মৌ বক্স বসিয়েছে মৌয়ালরা।’
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পুলিশ তাদের জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক মো. ওসমান গনি জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৫ মিনিট আগেবাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
১ ঘণ্টা আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
১ ঘণ্টা আগে