নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
চোখের সামনেই প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন দলবদ্ধ ধর্ষণ মামলার আসামিরা। ভুক্তভোগী গৃহবধূ আর তাঁর পরিবারের সদস্যদেরই আপত্তিকর কথাবার্তা বলে হাসাহাসি করছেন। তা দেখে সংবাদ সম্মেলন করে আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং বিচারের দাবি জানিয়েছেন রাজশাহীর এই ভুক্তভোগী নারী।
তবে পুলিশ বলছে, আসামিরা পলাতক। তাই একজনকেও গ্রেপ্তার করা যায়নি।
আজ শনিবার দুপুরে বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের রাজশাহী শাখা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন ওই গৃহবধূ (১৯)। এ সময় পাশে ছিলেন তাঁর স্বামী।
ভুক্তভোগীর বর্ণনামতে, গত ৫ মে রাতে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন তিনি। এ নিয়ে থানায় মামলা করতে গেলেও পুলিশ নেয়নি। ৯ মে তিনি আদালতে মামলা করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন একই এলাকার মো. পারভেজ (৩৫), রুহুল আমিন (৩০), হাসিব (২৫), ইসলাম (২৭) ও তিয়াস (২৫)।
নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ গত ৫ থেকে ৭ মে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসাধীন ছিলেন। হাসপাতালের ছাড়পত্রে বলা হয়েছে, তিনি যৌন নির্যাতনের শিকার।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী গৃহবধূ বলেন, মামলার এই আসামিরা এলাকার একটি সরকারি গুদামের ভেতর আড্ডা দেন। মাদক সেবন করেন। সম্প্রতি পুলিশ সেখান থেকে কয়েকজনকে আটক করে। এরপর তাঁরা সন্দেহ করে যে ওই গৃহবধূর স্বামী তাঁদের পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দিয়েছেন। এর জের ধরে তাঁরা ২ মে তাঁর স্বামীকে ডেকে নিয়ে মারধর করেন। পরে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৫ মে রাতে ওই গৃহবধূকে তুলে নিয়ে গিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়।
ভুক্তভোগী জানান, রাত ৯টার দিকে তিনি বাজার থেকে ফিরছিলেন। একটি নির্জন স্থানে মামলার আসামিরা তাঁর নাকে ওষুধ স্প্রে করেন। এরপর তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে একটি স্কুলের পাশের জঙ্গলে আসামিরা তাঁকে ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে তিনি অচেতন হয়ে পড়লে আসামিরা তাঁকে ফেলে পালিয়ে যান। রাত ২টার দিকে গোঙানির শব্দ শুনে আশপাশের লোকজন সেখানে যান এবং পরিবারকে খবর দেন। পরে ওই গৃহবধূকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
নির্যাতনের শিকার ওই গৃহবধূর স্বামী সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এই ঘটনায় তাঁরা মামলা করতে নগরীর চন্দ্রিমা থানায় যান। কিন্তু পুলিশ মামলা নেয়নি। তাই বাধ্য হয়ে ৯ মে আদালতে মামলা করেন। কিন্তু আদালতে মামলা করার কারণে পুলিশ ক্ষুব্ধ হয়েছে। এ পর্যন্ত কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তিনি মামলার সঠিক তদন্ত নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন। সংবাদ সম্মেলন থেকে তিনি মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এ ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করেন।
চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব হোসেন বলেন, ‘থানায় মামলা করতে এলে তো নেওয়া হতোই। তারা মামলা করেছে আদালতে। থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মামলার তদন্ত করছেন। সুষ্ঠুভাবেই তদন্ত চলছে, সংশয়ের কারণ নেই। আসামিরা পলাতক থাকায় কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।’
চোখের সামনেই প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন দলবদ্ধ ধর্ষণ মামলার আসামিরা। ভুক্তভোগী গৃহবধূ আর তাঁর পরিবারের সদস্যদেরই আপত্তিকর কথাবার্তা বলে হাসাহাসি করছেন। তা দেখে সংবাদ সম্মেলন করে আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং বিচারের দাবি জানিয়েছেন রাজশাহীর এই ভুক্তভোগী নারী।
তবে পুলিশ বলছে, আসামিরা পলাতক। তাই একজনকেও গ্রেপ্তার করা যায়নি।
আজ শনিবার দুপুরে বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের রাজশাহী শাখা কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন ওই গৃহবধূ (১৯)। এ সময় পাশে ছিলেন তাঁর স্বামী।
ভুক্তভোগীর বর্ণনামতে, গত ৫ মে রাতে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন তিনি। এ নিয়ে থানায় মামলা করতে গেলেও পুলিশ নেয়নি। ৯ মে তিনি আদালতে মামলা করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন একই এলাকার মো. পারভেজ (৩৫), রুহুল আমিন (৩০), হাসিব (২৫), ইসলাম (২৭) ও তিয়াস (২৫)।
নির্যাতনের শিকার গৃহবধূ গত ৫ থেকে ৭ মে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসাধীন ছিলেন। হাসপাতালের ছাড়পত্রে বলা হয়েছে, তিনি যৌন নির্যাতনের শিকার।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী গৃহবধূ বলেন, মামলার এই আসামিরা এলাকার একটি সরকারি গুদামের ভেতর আড্ডা দেন। মাদক সেবন করেন। সম্প্রতি পুলিশ সেখান থেকে কয়েকজনকে আটক করে। এরপর তাঁরা সন্দেহ করে যে ওই গৃহবধূর স্বামী তাঁদের পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দিয়েছেন। এর জের ধরে তাঁরা ২ মে তাঁর স্বামীকে ডেকে নিয়ে মারধর করেন। পরে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৫ মে রাতে ওই গৃহবধূকে তুলে নিয়ে গিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়।
ভুক্তভোগী জানান, রাত ৯টার দিকে তিনি বাজার থেকে ফিরছিলেন। একটি নির্জন স্থানে মামলার আসামিরা তাঁর নাকে ওষুধ স্প্রে করেন। এরপর তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে একটি স্কুলের পাশের জঙ্গলে আসামিরা তাঁকে ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে তিনি অচেতন হয়ে পড়লে আসামিরা তাঁকে ফেলে পালিয়ে যান। রাত ২টার দিকে গোঙানির শব্দ শুনে আশপাশের লোকজন সেখানে যান এবং পরিবারকে খবর দেন। পরে ওই গৃহবধূকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
নির্যাতনের শিকার ওই গৃহবধূর স্বামী সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এই ঘটনায় তাঁরা মামলা করতে নগরীর চন্দ্রিমা থানায় যান। কিন্তু পুলিশ মামলা নেয়নি। তাই বাধ্য হয়ে ৯ মে আদালতে মামলা করেন। কিন্তু আদালতে মামলা করার কারণে পুলিশ ক্ষুব্ধ হয়েছে। এ পর্যন্ত কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তিনি মামলার সঠিক তদন্ত নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন। সংবাদ সম্মেলন থেকে তিনি মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এ ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করেন।
চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব হোসেন বলেন, ‘থানায় মামলা করতে এলে তো নেওয়া হতোই। তারা মামলা করেছে আদালতে। থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মামলার তদন্ত করছেন। সুষ্ঠুভাবেই তদন্ত চলছে, সংশয়ের কারণ নেই। আসামিরা পলাতক থাকায় কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।’
রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আহতদের শমরিতা ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজ
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাত ১০টা থেকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ গিয়ে দুই পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। রাত ১২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘট
৬ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক নেতাকে আটক করেছে বিজিবি। আজ রোববার বিকেলে আখাউড়া স্থলবন্দর বিজিবি চেকপোস্ট থেকে তাঁকে আটক করে বিজিবি আইসিপি ক্যাম্পের টহলরত জওয়ানরা।
৬ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকায় সেন্ট গ্রেগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছেন সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার রাজধানীর ৩৫ এর অধিক কলেজের শিক্ষার্থীরা সোহরাওয়ার্দী কলেজে ভাঙচুর ও লুটপাট করার পর ক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষার্থীরা ৫টার দিকে এ হামলা চালায়।
৭ ঘণ্টা আগে