শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
ঈদের দিন দুপুর সোয়া ৩টার দিকে বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার আশেকপুর ইউনিয়নের শাবরুল গ্রামে আপেল মাহমুদ ও মোতালেব হোসেন মকুল গ্রুপের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৪ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে জড়িত অভিযোগে উভয় গ্রুপের মোট ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছেন পুলিশ।
আহতরা বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, আপেল মাহমুদ (৩৪), তাঁর ভাই তারেক রহমান (৩০), মোতালেব হোসেন মকুল (৪৪), তাঁর ভাই আব্দুল মতিন (৫৫) এবং আব্দুল মতিনের ছেলে রাকিব উদ্দিন (২২)। তাঁরা সবাই শাবরুল এলাকার বাসিন্দা। সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষ থানায় মামলা করেছেন। আটককৃতদের সেই মামলায় বুধবার আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আজকের পত্রিকাকে জানান, স্থানীয় মকুল এবং আপেল একই গ্রুপের ছিল। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সম্প্রতি অভ্যন্তরীণ কোন্দলে পৃথক দুটি গ্রুপে পরিণত হয়। মকুল গ্রুপের প্রধান মকুল এবং আপেল গ্রুপের প্রধান আপেল মাহমুদ। মকুলের ছেলে রতন শাবরুল বাজার এলাকায় ডেকোরেটর ব্যবসা করেন। গত মঙ্গলবার ঈদের দিন দুপুরে মাতাল অবস্থায় রতন তার অন্তত ৮ সহযোগীকে নিয়ে রতনের দোকানের সামনে দিয়ে যাতায়াত করা নারীদের যৌন হয়রানি করছিল। বিকেল ৩টার দিকে মকুল, রতনসহ তাদের সহযোগীরা শাবরুল বাজারের পশ্চিম প্রান্তে আপেলের বাড়ির কাছে গিয়ে গালাগালি করতে থাকে। পরে, বিকেল সোয়া ৩টার দিকে আপেল এবং মকুল গ্রুপের সংঘর্ষ লেগে যায়। এ সময় বিপুলকে কুপিয়ে আহত করে মকুল গ্রুপ। অপরদিকে আপেল গ্রুপের লোকজন রতনকে কুপিয়ে আহত করে।
শাজাহানপুর থানার এসআই শামীম হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাবরুলে দুটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। আহত হয়েছেন ৪ জন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সব ধরনের চেষ্টা করছে।’
ঈদের দিন দুপুর সোয়া ৩টার দিকে বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার আশেকপুর ইউনিয়নের শাবরুল গ্রামে আপেল মাহমুদ ও মোতালেব হোসেন মকুল গ্রুপের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৪ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে জড়িত অভিযোগে উভয় গ্রুপের মোট ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছেন পুলিশ।
আহতরা বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, আপেল মাহমুদ (৩৪), তাঁর ভাই তারেক রহমান (৩০), মোতালেব হোসেন মকুল (৪৪), তাঁর ভাই আব্দুল মতিন (৫৫) এবং আব্দুল মতিনের ছেলে রাকিব উদ্দিন (২২)। তাঁরা সবাই শাবরুল এলাকার বাসিন্দা। সংঘর্ষের ঘটনায় উভয় পক্ষ থানায় মামলা করেছেন। আটককৃতদের সেই মামলায় বুধবার আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা আজকের পত্রিকাকে জানান, স্থানীয় মকুল এবং আপেল একই গ্রুপের ছিল। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সম্প্রতি অভ্যন্তরীণ কোন্দলে পৃথক দুটি গ্রুপে পরিণত হয়। মকুল গ্রুপের প্রধান মকুল এবং আপেল গ্রুপের প্রধান আপেল মাহমুদ। মকুলের ছেলে রতন শাবরুল বাজার এলাকায় ডেকোরেটর ব্যবসা করেন। গত মঙ্গলবার ঈদের দিন দুপুরে মাতাল অবস্থায় রতন তার অন্তত ৮ সহযোগীকে নিয়ে রতনের দোকানের সামনে দিয়ে যাতায়াত করা নারীদের যৌন হয়রানি করছিল। বিকেল ৩টার দিকে মকুল, রতনসহ তাদের সহযোগীরা শাবরুল বাজারের পশ্চিম প্রান্তে আপেলের বাড়ির কাছে গিয়ে গালাগালি করতে থাকে। পরে, বিকেল সোয়া ৩টার দিকে আপেল এবং মকুল গ্রুপের সংঘর্ষ লেগে যায়। এ সময় বিপুলকে কুপিয়ে আহত করে মকুল গ্রুপ। অপরদিকে আপেল গ্রুপের লোকজন রতনকে কুপিয়ে আহত করে।
শাজাহানপুর থানার এসআই শামীম হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাবরুলে দুটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। আহত হয়েছেন ৪ জন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সব ধরনের চেষ্টা করছে।’
নাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
৩ মিনিট আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
৮ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে বাড়ির পাশের পুকুরে ডুবে দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে আজ রোববার বিকেলে উপজেলার আন্দি পূর্বপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেদেশে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন থাকলেও তার প্রভাব কম। শিশুদের জন্য যে পারিবারিক, সামাজিক এবং শিক্ষার পরিবেশ দরকার, তা এখনো পরিপূর্ণভাবে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া বাংলাদেশ জেন্ডার সমতায়নেও অনেক পিছিয়ে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা না থাকা এবং ধর্মীয় কারণে সমাজে বাল্যবিয়ে এখনো বিদ্যমান রয়েছে। আগের তুলনায়
১৫ মিনিট আগে