মিজান মাহী, দুর্গাপুর (রাজশাহী)
নোঙর প্রতীকের প্রার্থী অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম ওরফে সাবু। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স–মাস্টার্স করেছেন। এখন শিক্ষকতা পেশায় জড়িত। দুর্গাপুর উপজেলার একটি কলেজে অধ্যক্ষের দায়িত্বে আছেন তিনি।
ছাত্রজীবনে ছাত্রমৈত্রীর সঙ্গে যুক্ত থাকলেও পরে আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত হন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি রাজশাহী-৫ আসনে সদ্য নিবন্ধিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) থেকে নোঙর প্রতীকে নির্বাচন করছেন।
নির্বাচনে ভোট গ্রহণের আর মাত্র চার দিন বাকি। শেষ মুহূর্তেই প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। তাঁদের মধ্যে ব্যতিক্রম শরিফুল সাবু। দলবল ছাড়া নিজের প্রচার নিজেই করায় এলাকায় বেশ সাড়া ফেলেছেন তিনি। শোডাউন ছাড়াই প্রায় একাই ছুটে চলেছেন এ গ্রাম থেকে ওই গ্রাম। ভোটাররাও তাকে সাধুবাদ দিচ্ছেন।
শরিফুল সাবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি শিক্ষকতা পেশায় জড়িত। মানুষ আর বিভেদ চায় না, পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন রাজনীতি চায়। এটাই আমি মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করছি। তাই গাড়ির বহর, শোডাউন ও দলবল ছাড়াই একাই নির্বাচনের মাঠে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছি। মানুষজন আমার বক্তব্য শুনছেন। তারাও আমার পক্ষে মত প্রকাশ করছেন। ফলে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে নোঙর প্রতীকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দিন–রাত নোঙর প্রতীকের জন্য ভোট চেয়ে ব্যস্ত সময় পার করছি। দুই উপজেলায় নিয়ম অনুযায়ী ইউনিয়ন প্রতি একটি করে নির্বাচনী কমিটি করেছি। ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিটি দিতে পারিনি। তারপরও দুই উপজেলায় প্রতিটি ওয়ার্ডে আমি ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়েছি। ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। ভোটারদেরও প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। ভোটাররাও আমাকে সমর্থন করছেন।’
নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে শরিফুল সাবু বলেন, ‘এবারের নির্বাচন সুষ্ঠু হবে বলে মনে হচ্ছে। চারদিকের পরিবেশ আপাতত ভালো লাগছে। আমি হয়তো কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারব না।’
তবে তিনি এলাকার ভোটারদের জানাতে চান, শুধু বড় দল নয়–ছোট দলের মানুষও তাঁদের কথা ভাবেন। বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে তাঁদের পাশে থাকতে চান। নিজের সীমিত সামর্থ্য নিয়ে ভোটারদের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। সাফল্য এবার না হোক, অন্য কোনো নির্বাচনে আসবে।
দুর্গাপুর উপজেলা সদর মোড়ের স্কুলশিক্ষক রাকিবুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাবু ভাই কলেজের অধ্যক্ষ। সে মানুষ গড়ার কারিগরি। তার মধ্যে অনেক উন্নয়ন পরিকল্পনা রয়েছে। তার বক্তব্য শুনে ভালো লাগছে। তবে মানুষ এখন আর বড় দল ছাড়া ভোট দেয় না। অনেকে সৎ যোগ্য মানুষকে ভোট দিতে চায় না। এখন দল দেখে ভোট দেয়।’
রাজশাহী-৫ আসনে মোট ছয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বিএনএমের প্রার্থী শরিফুল ইসলাম ছাড়াও আওয়ামী লীগের (নৌকা) প্রতীকে আব্দুল ওয়াদুদ দারা, স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) ওবায়দুর রহমান, জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল) আবুল হোসেন, গণফ্রন্টের (মাছ) মখলেছুর রহমান, সুপ্রীম পার্টির (একতারা) আলতাফ হোসেন।
নোঙর প্রতীকের প্রার্থী অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম ওরফে সাবু। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স–মাস্টার্স করেছেন। এখন শিক্ষকতা পেশায় জড়িত। দুর্গাপুর উপজেলার একটি কলেজে অধ্যক্ষের দায়িত্বে আছেন তিনি।
ছাত্রজীবনে ছাত্রমৈত্রীর সঙ্গে যুক্ত থাকলেও পরে আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত হন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি রাজশাহী-৫ আসনে সদ্য নিবন্ধিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) থেকে নোঙর প্রতীকে নির্বাচন করছেন।
নির্বাচনে ভোট গ্রহণের আর মাত্র চার দিন বাকি। শেষ মুহূর্তেই প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। তাঁদের মধ্যে ব্যতিক্রম শরিফুল সাবু। দলবল ছাড়া নিজের প্রচার নিজেই করায় এলাকায় বেশ সাড়া ফেলেছেন তিনি। শোডাউন ছাড়াই প্রায় একাই ছুটে চলেছেন এ গ্রাম থেকে ওই গ্রাম। ভোটাররাও তাকে সাধুবাদ দিচ্ছেন।
শরিফুল সাবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি শিক্ষকতা পেশায় জড়িত। মানুষ আর বিভেদ চায় না, পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন রাজনীতি চায়। এটাই আমি মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করছি। তাই গাড়ির বহর, শোডাউন ও দলবল ছাড়াই একাই নির্বাচনের মাঠে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছি। মানুষজন আমার বক্তব্য শুনছেন। তারাও আমার পক্ষে মত প্রকাশ করছেন। ফলে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে নোঙর প্রতীকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি বিষয়ে তিনি বলেন, ‘দিন–রাত নোঙর প্রতীকের জন্য ভোট চেয়ে ব্যস্ত সময় পার করছি। দুই উপজেলায় নিয়ম অনুযায়ী ইউনিয়ন প্রতি একটি করে নির্বাচনী কমিটি করেছি। ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিটি দিতে পারিনি। তারপরও দুই উপজেলায় প্রতিটি ওয়ার্ডে আমি ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়েছি। ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। ভোটারদেরও প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। ভোটাররাও আমাকে সমর্থন করছেন।’
নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে শরিফুল সাবু বলেন, ‘এবারের নির্বাচন সুষ্ঠু হবে বলে মনে হচ্ছে। চারদিকের পরিবেশ আপাতত ভালো লাগছে। আমি হয়তো কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারব না।’
তবে তিনি এলাকার ভোটারদের জানাতে চান, শুধু বড় দল নয়–ছোট দলের মানুষও তাঁদের কথা ভাবেন। বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে তাঁদের পাশে থাকতে চান। নিজের সীমিত সামর্থ্য নিয়ে ভোটারদের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। সাফল্য এবার না হোক, অন্য কোনো নির্বাচনে আসবে।
দুর্গাপুর উপজেলা সদর মোড়ের স্কুলশিক্ষক রাকিবুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাবু ভাই কলেজের অধ্যক্ষ। সে মানুষ গড়ার কারিগরি। তার মধ্যে অনেক উন্নয়ন পরিকল্পনা রয়েছে। তার বক্তব্য শুনে ভালো লাগছে। তবে মানুষ এখন আর বড় দল ছাড়া ভোট দেয় না। অনেকে সৎ যোগ্য মানুষকে ভোট দিতে চায় না। এখন দল দেখে ভোট দেয়।’
রাজশাহী-৫ আসনে মোট ছয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বিএনএমের প্রার্থী শরিফুল ইসলাম ছাড়াও আওয়ামী লীগের (নৌকা) প্রতীকে আব্দুল ওয়াদুদ দারা, স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) ওবায়দুর রহমান, জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল) আবুল হোসেন, গণফ্রন্টের (মাছ) মখলেছুর রহমান, সুপ্রীম পার্টির (একতারা) আলতাফ হোসেন।
রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশত শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। আহতদের শমরিতা ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে কয়েকজ
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকার বিটাক মোড়ে বাংলাদেশ টেক্সটাইল ইউনিভার্সিটির (বুটেক্স) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাত ১০টা থেকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে পুলিশ গিয়ে দুই পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। রাত ১২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘট
৪ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক নেতাকে আটক করেছে বিজিবি। আজ রোববার বিকেলে আখাউড়া স্থলবন্দর বিজিবি চেকপোস্ট থেকে তাঁকে আটক করে বিজিবি আইসিপি ক্যাম্পের টহলরত জওয়ানরা।
৪ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকায় সেন্ট গ্রেগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছেন সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার রাজধানীর ৩৫ এর অধিক কলেজের শিক্ষার্থীরা সোহরাওয়ার্দী কলেজে ভাঙচুর ও লুটপাট করার পর ক্ষুব্ধ হয়ে শিক্ষার্থীরা ৫টার দিকে এ হামলা চালায়।
৫ ঘণ্টা আগে