সাদ্দাম হোসেন, ঠাকুরগাঁও
প্রায় দুই বছর ঠাকুরগাঁও-দিনাজপুর মহাসড়কের উনত্রিশ মাইল নামক স্থানে অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে বন বিভাগের লাখ লাখ টাকার গাছ। ফেলে রাখা এসব গাছের কাঠ রোদে পুড়ে ও বৃষ্টিতে ভিজে পচে নষ্ট হচ্ছে। স্তূপ করা কাঠগুলো যেন দেখার কেউ নেই। রাতের আঁধারে খোয়াও যাচ্ছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন দরিদ্র উপকারভোগীরা। অন্যদিকে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।
বন বিভাগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ঝুঁকিপূর্ণ আঁকাবাঁকা সড়ক সোজা করতে ২০২২ সালে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বড় খোঁচাবাড়ী থেকে ২৯ মাইল কদমতলী এলাকা পর্যন্ত সামাজিক বনায়নের সৃজিত শত শত গাছ কেটে ফেলে সড়ক বিভাগ। পরে কেটে ফেলা গাছগুলো সংগ্রহ করে ২৯ মাইল বাজারের মহাসড়কের পাশে স্তূপ করে রাখে বন বিভাগ। এরপর দরপত্র আহ্বান করে কিছু গাছের লট বিক্রি করলেও ধার্য করা মূল্য না পাওয়ায় থেকে যায় দুটি লটের ৪৩১ দশমিক ৫৯ ঘনফুটের বিভিন্ন প্রজাতির মূল্যবান গাছের কাঠ। মহাসড়কের পাশে গাছের গুঁড়িগুলো লতা-পাতা আর আগাছায় ছেয়ে গেছে। এর মধ্যে বেশির ভাগ পচে গেছে বৃষ্টির পানিতে।
সামাজিক বনায়নের উপকারভোগী আব্দুল মতিন বলেন, ‘রাতদিন কষ্ট করে সন্তানের মতো পরিচর্যার মাধ্যমে গাছগুলো আমরা বড় করি। কিন্তু যত্নে গড়া গাছগুলো বন বিভাগের উদাসীনতার কারণে এখন ঘুণে খাচ্ছে।’ আরেক উপকারভোগী আব্দুল আজাদ বলেন, ‘রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে অযত্ন-অবহেলায় মূল্যবান কাঠ পচে নষ্ট হচ্ছে। এখন যা আছে তার মধ্যে দু-একটা গাছ ভালো পাওয়া যেতে পারে। দেরি করলে একটা কানাকড়িও মিলবে না।’
মানিক হোসেন নামের একজন বলেন, ‘এর আগেও যখন গাছের গুঁড়ির লট দরপত্রের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়েছিল, সে সময় দেখা গেছে, অনেক মূল্যবান গাছের গুঁড়ি পচে গেছে। বর্তমানে কাঠগুলো জ্বালানির খড়ি ছাড়া আর কোনো কাজে আসে না।’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘অনেক গাছ রাতের আঁধারে চুরি হয়ে যাচ্ছে। অনেক প্রভাবশালীও এর সঙ্গে জড়িত। গাছগুলো সঠিক সময়ে নিলাম দেওয়া হলে সংশ্লিষ্টরা লাভবান হতেন।’
ঠাকুরগাঁও সামাজিক বনায়ন নার্সারি ও প্রশিক্ষণকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সফিউল আলম মণ্ডল বলেন, গত বছর দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত মূল্য না পাওয়ায় এগুলো এখনো অবিক্রীত অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
প্রায় দুই বছর ঠাকুরগাঁও-দিনাজপুর মহাসড়কের উনত্রিশ মাইল নামক স্থানে অরক্ষিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে বন বিভাগের লাখ লাখ টাকার গাছ। ফেলে রাখা এসব গাছের কাঠ রোদে পুড়ে ও বৃষ্টিতে ভিজে পচে নষ্ট হচ্ছে। স্তূপ করা কাঠগুলো যেন দেখার কেউ নেই। রাতের আঁধারে খোয়াও যাচ্ছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন দরিদ্র উপকারভোগীরা। অন্যদিকে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।
বন বিভাগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ঝুঁকিপূর্ণ আঁকাবাঁকা সড়ক সোজা করতে ২০২২ সালে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বড় খোঁচাবাড়ী থেকে ২৯ মাইল কদমতলী এলাকা পর্যন্ত সামাজিক বনায়নের সৃজিত শত শত গাছ কেটে ফেলে সড়ক বিভাগ। পরে কেটে ফেলা গাছগুলো সংগ্রহ করে ২৯ মাইল বাজারের মহাসড়কের পাশে স্তূপ করে রাখে বন বিভাগ। এরপর দরপত্র আহ্বান করে কিছু গাছের লট বিক্রি করলেও ধার্য করা মূল্য না পাওয়ায় থেকে যায় দুটি লটের ৪৩১ দশমিক ৫৯ ঘনফুটের বিভিন্ন প্রজাতির মূল্যবান গাছের কাঠ। মহাসড়কের পাশে গাছের গুঁড়িগুলো লতা-পাতা আর আগাছায় ছেয়ে গেছে। এর মধ্যে বেশির ভাগ পচে গেছে বৃষ্টির পানিতে।
সামাজিক বনায়নের উপকারভোগী আব্দুল মতিন বলেন, ‘রাতদিন কষ্ট করে সন্তানের মতো পরিচর্যার মাধ্যমে গাছগুলো আমরা বড় করি। কিন্তু যত্নে গড়া গাছগুলো বন বিভাগের উদাসীনতার কারণে এখন ঘুণে খাচ্ছে।’ আরেক উপকারভোগী আব্দুল আজাদ বলেন, ‘রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে অযত্ন-অবহেলায় মূল্যবান কাঠ পচে নষ্ট হচ্ছে। এখন যা আছে তার মধ্যে দু-একটা গাছ ভালো পাওয়া যেতে পারে। দেরি করলে একটা কানাকড়িও মিলবে না।’
মানিক হোসেন নামের একজন বলেন, ‘এর আগেও যখন গাছের গুঁড়ির লট দরপত্রের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়েছিল, সে সময় দেখা গেছে, অনেক মূল্যবান গাছের গুঁড়ি পচে গেছে। বর্তমানে কাঠগুলো জ্বালানির খড়ি ছাড়া আর কোনো কাজে আসে না।’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘অনেক গাছ রাতের আঁধারে চুরি হয়ে যাচ্ছে। অনেক প্রভাবশালীও এর সঙ্গে জড়িত। গাছগুলো সঠিক সময়ে নিলাম দেওয়া হলে সংশ্লিষ্টরা লাভবান হতেন।’
ঠাকুরগাঁও সামাজিক বনায়ন নার্সারি ও প্রশিক্ষণকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সফিউল আলম মণ্ডল বলেন, গত বছর দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত মূল্য না পাওয়ায় এগুলো এখনো অবিক্রীত অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রীপদ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন , দীর্ঘদিন সংখ্যালঘুদের ‘ইন্ডিয়ার দালাল’ ও ‘আওয়ামী লীগের দালাল’ আখ্যা দিয়ে রাজনীতি করা হয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আর জ্বালানো যাবে না।
১১ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে এবং চোরাচালান বন্ধে বুলেটপ্রুফ গাড়ি নিয়ে টহল শুরু করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার দুপুর থেকে চোরাচালানের জোন বলে খ্যাত সীমান্ত সড়কের ৪২ নম্বর পিলার থেকে ৫৪ নম্বর পিলার পর্যন্ত আট কিলোমিটার এলাকায় টহল দিচ্ছেন বিজিবির
৩৪ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৪৪ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে